নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিললে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে নিয়োগ না দিতে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সমালোচনা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। এর পেছনে সেনাবাহিনীর মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টির ‘শয়তানি উদ্দেশ্য’ আছে বলে তিনি মন্তব্য করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সিলেটে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রোয়ার বাংলাদেশ সফরের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি জোর পর্যালোচনা করে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতরা যাতে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত হতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতে গত শুক্রবার আহ্বান জানায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এর আগে এইচআরডব্লিউ একই আহ্বান জানায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের ১ লাখ ৮৬ হাজার শান্তিরক্ষী বাহিনী পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শান্তি রক্ষায় কাজ করেছে। এখন কিছু কিছু সংস্থা মনগড়া তথ্য দিচ্ছে, উদ্দেশ্য কিন্তু যেটা বলছে সেটা না। উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা। কারণ, শান্তিরক্ষী মিশনে গিয়ে ওরা কিছু টাকা-পয়সা পেয়ে ভদ্রলোক হয়ে যায়, ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘এরা যাতে টাকা-পয়সা না পায়, দেশ যাতে ধ্বংস হয়, আর ওরা যাতে শান্তিরক্ষী মিশনে না যায়, তাহলে আর্মির মধ্যে একটা অসন্তোষ দেখা দিতে পারে- উদ্দেশ্য সেটাই। উদ্দেশ্য কিন্তু মহৎ না, উদ্দেশ্য খুব শয়তানি উদ্দেশ্য। আর ইউএন কখনো কোনো লোককে যাচাই-বাছাই না করে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োগ দেয় না। এদিক দিয়ে আমরা সব সময়ই সফলকাম হয়েছি।’
মোমেন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা অতিরঞ্জিত কাজ করে, সরকার তাদের শাস্তি দেয়। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে, যারা অতিরঞ্জিত কাজ করেছিল, অন্যায় কাজ করেছিল, সরকার তাদের শাস্তি দিয়েছে। এমনকি তাদের মৃত্যুদণ্ডও দেওয়া হয়েছে। এমন লোকদের দেওয়া হয়েছে, যারা অত্যন্ত শক্তিশালী এবং পারিবারিকভাবে প্রভাবশালী, তবুও সরকার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দেখায়নি। সো, উই স্ট্যান্ড ফর জাস্টিস, উই স্ট্যান্ড ফর ডেমোক্র্যাসি, উই স্ট্যান্ড ফর ফেয়ার। আর ওগুলো খামোখা-বাতুল কথাবার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের কোনো কোনো কাজের বিরুদ্ধে আপনার অভিযোগ থাকতে পারে, কিন্তু তাই বলে দেশের বিরুদ্ধে শত্রুতা করা তো ঠিক না। দেশ ধ্বংস করা তো ঠিক না।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ মিললে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে নিয়োগ না দিতে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল যে আহ্বান জানিয়েছে, তার সমালোচনা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন। এর পেছনে সেনাবাহিনীর মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টির ‘শয়তানি উদ্দেশ্য’ আছে বলে তিনি মন্তব্য করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সিলেটে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ-পিয়েরে ল্যাক্রোয়ার বাংলাদেশ সফরের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি জোর পর্যালোচনা করে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িতরা যাতে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত হতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতে গত শুক্রবার আহ্বান জানায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এর আগে এইচআরডব্লিউ একই আহ্বান জানায়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের ১ লাখ ৮৬ হাজার শান্তিরক্ষী বাহিনী পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শান্তি রক্ষায় কাজ করেছে। এখন কিছু কিছু সংস্থা মনগড়া তথ্য দিচ্ছে, উদ্দেশ্য কিন্তু যেটা বলছে সেটা না। উদ্দেশ্য হলো- বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখা। কারণ, শান্তিরক্ষী মিশনে গিয়ে ওরা কিছু টাকা-পয়সা পেয়ে ভদ্রলোক হয়ে যায়, ভালো হয়ে যায়।’
তিনি বলেন, ‘এরা যাতে টাকা-পয়সা না পায়, দেশ যাতে ধ্বংস হয়, আর ওরা যাতে শান্তিরক্ষী মিশনে না যায়, তাহলে আর্মির মধ্যে একটা অসন্তোষ দেখা দিতে পারে- উদ্দেশ্য সেটাই। উদ্দেশ্য কিন্তু মহৎ না, উদ্দেশ্য খুব শয়তানি উদ্দেশ্য। আর ইউএন কখনো কোনো লোককে যাচাই-বাছাই না করে শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োগ দেয় না। এদিক দিয়ে আমরা সব সময়ই সফলকাম হয়েছি।’
মোমেন আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে যারা অতিরঞ্জিত কাজ করে, সরকার তাদের শাস্তি দেয়। আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে, যারা অতিরঞ্জিত কাজ করেছিল, অন্যায় কাজ করেছিল, সরকার তাদের শাস্তি দিয়েছে। এমনকি তাদের মৃত্যুদণ্ডও দেওয়া হয়েছে। এমন লোকদের দেওয়া হয়েছে, যারা অত্যন্ত শক্তিশালী এবং পারিবারিকভাবে প্রভাবশালী, তবুও সরকার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দেখায়নি। সো, উই স্ট্যান্ড ফর জাস্টিস, উই স্ট্যান্ড ফর ডেমোক্র্যাসি, উই স্ট্যান্ড ফর ফেয়ার। আর ওগুলো খামোখা-বাতুল কথাবার্তা।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারের কোনো কোনো কাজের বিরুদ্ধে আপনার অভিযোগ থাকতে পারে, কিন্তু তাই বলে দেশের বিরুদ্ধে শত্রুতা করা তো ঠিক না। দেশ ধ্বংস করা তো ঠিক না।’
নোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৩ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
১০ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
১৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘মেঘনা ৫ কিলোমিটার সাঁতার-মেল’ নামে একটি সাঁতার প্রতিযোগিতা। ট্রায়াথলন ড্রিমার্সের আয়োজনে এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৬৪ জেলা থেকে আসা ১০০ জন সাঁতারু অংশ নেন। শিশুদের সাঁতার শেখায় আগ্রহী করে তোলা এবং পানিতে ডুবে মৃত্যুর হার
২১ মিনিট আগে