নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল রোববার ও আজ পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন মহানগরীর মিরাবাজার এলাকার বাসিন্দা শাহাদত হোসেন রাজন ও তার স্ত্রী ফারাহাত শারলিন বেগম। এ ছাড়া ধর্ষণের সহযোগী হিসেবে রাজনের আরেক ভাইকে আটক করলেও অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাকে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ সূত্র।
এর আগে গত ১৫ অক্টোবর ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার নারী কর্মীকে বিয়ের আশ্বাস ও পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে জিম্মি করে ধর্ষণের অভিযোগে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে দরখাস্ত মামলা করেন ভুক্তভোগী। মামলায় ধর্ষণ ও সহায়তার অভিযোগ এনে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীনসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করেন তিনি। ট্রাইব্যুনাল দরখাস্তটি আমলে নিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমনসহ পেনাল কোডের সংশ্লিষ্ট ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করতে মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতে মামলা ছিল। আদালতের নির্দেশে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ (সোমবার) দু’জনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। মূল আসামিসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, সিলেট নগরীর রায়নগরে ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার এক নারী কর্মীকে বিয়ের আশ্বাস ও পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে জিম্মি করে ধর্ষণ করে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীন নামে এক ব্যক্তি।
চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে গত ৩০ আগস্ট পর্যন্ত বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে তাকে ধর্ষণ করে। নগরীর রায়নগরে ভিকটিমের বাসায় ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। শাহীনের পরিবার ও বন্ধুরা এ কাজে তাকে সহযোগিতা করে বলেও অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী।
পরে শাহীন তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানালে ভুক্তভোগী গত ১৫ অক্টোবর জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে গিয়ে একটি দরখাস্ত মামলা করেন। মামলায় ধর্ষণ ও সহায়তার অভিযোগ এনে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীনসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করেন তিনি। ট্রাইব্যুনাল দরখাস্ত আমলে নিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমনসহ পেনাল কোডের সংশ্লিষ্ট ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করতে সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
আদালতের আদেশে কোতোয়ালি পুলিশ গত ২৭ অক্টোবর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করে। মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা থানার এসআই মিজান গতকাল রোববার বিকেল থেকে আজ সোমবার পৃথক অভিযান চালিয়ে শাহীনের ভাই রাজন, ভ্রাতৃবধূ শারলিন ও তার ছোট ভাইকে গ্রেপ্তার করে। তবে মামলার মূল আসামি শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীন এখনো পলাতক রয়েছে।
সিলেটে বিয়ের আশ্বাসে ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এর আগে গতকাল রোববার ও আজ পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন মহানগরীর মিরাবাজার এলাকার বাসিন্দা শাহাদত হোসেন রাজন ও তার স্ত্রী ফারাহাত শারলিন বেগম। এ ছাড়া ধর্ষণের সহযোগী হিসেবে রাজনের আরেক ভাইকে আটক করলেও অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তাকে পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ সূত্র।
এর আগে গত ১৫ অক্টোবর ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার নারী কর্মীকে বিয়ের আশ্বাস ও পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে জিম্মি করে ধর্ষণের অভিযোগে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে দরখাস্ত মামলা করেন ভুক্তভোগী। মামলায় ধর্ষণ ও সহায়তার অভিযোগ এনে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীনসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করেন তিনি। ট্রাইব্যুনাল দরখাস্তটি আমলে নিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমনসহ পেনাল কোডের সংশ্লিষ্ট ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করতে মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
সিলেট কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালতে মামলা ছিল। আদালতের নির্দেশে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ (সোমবার) দু’জনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। মূল আসামিসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, সিলেট নগরীর রায়নগরে ভিজ্যুয়াল মিডিয়ার এক নারী কর্মীকে বিয়ের আশ্বাস ও পর্নোগ্রাফির মাধ্যমে জিম্মি করে ধর্ষণ করে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীন নামে এক ব্যক্তি।
চলতি বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে গত ৩০ আগস্ট পর্যন্ত বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে তাকে ধর্ষণ করে। নগরীর রায়নগরে ভিকটিমের বাসায় ধর্ষণের এ ঘটনা ঘটে। শাহীনের পরিবার ও বন্ধুরা এ কাজে তাকে সহযোগিতা করে বলেও অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী।
পরে শাহীন তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানালে ভুক্তভোগী গত ১৫ অক্টোবর জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে গিয়ে একটি দরখাস্ত মামলা করেন। মামলায় ধর্ষণ ও সহায়তার অভিযোগ এনে শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীনসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করেন তিনি। ট্রাইব্যুনাল দরখাস্ত আমলে নিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমনসহ পেনাল কোডের সংশ্লিষ্ট ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করতে সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ওসিকে নির্দেশ দেন।
আদালতের আদেশে কোতোয়ালি পুলিশ গত ২৭ অক্টোবর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করে। মামলার তদন্তের দায়িত্বে থাকা থানার এসআই মিজান গতকাল রোববার বিকেল থেকে আজ সোমবার পৃথক অভিযান চালিয়ে শাহীনের ভাই রাজন, ভ্রাতৃবধূ শারলিন ও তার ছোট ভাইকে গ্রেপ্তার করে। তবে মামলার মূল আসামি শাহ নেওয়াজ হোসেন শাহীন এখনো পলাতক রয়েছে।
ভারতের গুমশি ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে সীমান্তের ২৫১/১ এস পিলারের পাশ দিয়ে ১৫ ব্যক্তিকে বাংলাদেশের ভেতরে পুশ ইন করে। এ সময় বিএসএফ তাদের সীমান্তের লাইট বন্ধ করে দেয়।
১ মিনিট আগেকুষ্টিয়ায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে নতুন করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। গত সপ্তাহে রাজধানী ঢাকা থেকে আসা দুজন কোভিড পজিটিভ রোগী ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামে নতুন করে দুজনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। চলতি বছরে এ নিয়ে চট্টগ্রামে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল আট। আজ শুক্রবার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেরাজবাড়ীর দৌলতদিয়ায় পদ্মা-যমুনার মোহনায় জেলের জালে ধরা পড়েছে বড় আকৃতির একটি বাগাড় মাছ। আজ শুক্রবার দুপুরে ৭ নম্বর ফেরিঘাট-সংলগ্ন এলাকায় মাছটি ধরা পড়ে। পরে উন্মুক্ত নিলামে এটি ১৩ হাজার টাকায় বিক্রি হয়।
২৭ মিনিট আগে