সিলেট প্রতিনিধি
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় নেতাদের নাম আসায় সিলেটে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার পৃথক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ প্রতিবাদ জানায়।
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় দুই নেতার নাম আসায় আজ দুপুরে সিলেটের কুদরত উল্লাহ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় মহানগর কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিলেট জেলা ও মহানগরের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে দুদকের বরাতে সাদাপাথর লুটের সঙ্গে সিলেট মহানগর আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ও জেলা সেক্রেটারি মো. জয়নাল আবেদীনের নাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। ওই দৈনিকের কাল্পনিক রিপোর্টটি বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় অনলাইন পত্রিকা কপি পেস্ট করে প্রচারের ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছি ও নিন্দা জানাচ্ছি। পাথর লুটের সঙ্গে জামায়াত নেতারা দূরে থাক, সাধারণ কোনো কর্মী-সমর্থকেরও ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই।’
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ও বৈধ পন্থায় পাথর কোয়ারি খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেটের পরিবহন মালিক-শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের একটি কর্মসূচিতে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জামায়াত নেতারাও বক্তব্য দেন। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ওই মানববন্ধনে বক্তব্য রাখা রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক রিপোর্ট প্রকাশ ও অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। অথচ ওই বক্তব্যের সঙ্গে পাথর লুটের দূরতম কোনো সম্পর্ক নেই। এ বক্তব্যকে কেন্দ্র করে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সিলেট জামায়াতের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়ে সিলেট জেলা ও মহানগর জামায়াতের পক্ষ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।
সিলেট মহানগর আমির আরও বলেন, ‘দুদকের বরাতে প্রকাশিত একটি দৈনিকের সংবাদে দুই জামায়াত নেতাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। দুদকের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম আছে—এর কোনো সত্যতা কোনো গণমাধ্যম পায়নি, কেবল ওই পত্রিকাই পেয়েছে। এর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে গোয়েন্দা রিপোর্টের বরাতে ও অনুসন্ধানী রিপোর্টে পাথর লুটকারীদের নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এসব সংবাদে কোথাও জামায়াতের কোনো নেতা-কর্মীর নাম পাওয়া যায়নি। শুধু একটি দৈনিকের ওই ফরমায়েশি রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম জড়ানোর ঘটনায় আমরা বিস্মিত। যা পাথর চুরিতে জড়িত প্রকৃত আসামিদের আড়ালের অপচেষ্টা ও একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে আমরা মনে করি। এ ধরনের কাল্পনিক, ভুয়া সংবাদের আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে পাথর লুটে জড়িত প্রকৃত আসামিদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।’
মহানগর আমির বলেন, ‘দুদক আদৌ এ ধরনের কোনো রিপোর্ট দিয়েছে কি না, এ ব্যাপারে আমরা এখনো নিশ্চিত নই। তবে যে তালিকার বরাতে সমকাল রিপোর্ট করেছে, তার কোনো অস্তিত্ব আমরা দুদকে খুঁজে পাইনি। ইহা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিমূলক বলে আমরা মনে করি। এ ছাড়া দুদক যদি তাদের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম উল্লেখ করে থাকে, তাহলে অবশ্যই দুদককে এর প্রমাণ দিতে হবে। অন্যথায় অপপ্রচারের জন্য দুদক ও কাল্পনিক ভুয়া রিপোর্ট প্রকাশকারী গণমাধ্যমসমূহকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এ ব্যাপারে জামায়াত একবিন্দু ছাড় দেবে না ইনশা আল্লাহ।’
এদিকে সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনায় নিজেদের জড়ানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা। আজ বিকেলে সিলেট প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি সিলেট জেলা প্রধান সমন্বয়কারী নাজিম উদ্দীন সাহান ও সিলেট মহানগর প্রধান সমন্বয়কারী আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আমাদের নাম যুক্ত করে পাথর লুটপাটের সঙ্গে জড়িত দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে দুদকের একটি কথিত রেফারেন্স থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, প্রমাণ বা তদন্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়নি। এ রিপোর্ট একপাক্ষিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার একটি চেষ্টার অংশ বলে আমরা মনে করি। দুর্নীতিমুক্ত ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব গঠনের লক্ষ্যেই দলটি কাজ করছে। তারা কোনোভাবেই সাদাপাথরসংশ্লিষ্ট দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নয়। এ পাথরসংক্রান্ত কোনো কার্যক্রমে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। যদি কোনো পক্ষ আমাদের জড়িত প্রমাণ করতে না পারে, তবে অবশ্যই তারা দুঃখ প্রকাশ করবে, অন্যথায় আমরা আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হব।’
এর আগে গতকাল বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী ও সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী। তাঁরাও পাথর লুটে তাঁদের নাম আসার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় নেতাদের নাম আসায় সিলেটে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছে। গতকাল বুধবার ও আজ বৃহস্পতিবার পৃথক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ প্রতিবাদ জানায়।
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় দুই নেতার নাম আসায় আজ দুপুরে সিলেটের কুদরত উল্লাহ মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় মহানগর কার্যালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সিলেট জেলা ও মহানগরের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি একটি জাতীয় দৈনিকে দুদকের বরাতে সাদাপাথর লুটের সঙ্গে সিলেট মহানগর আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ও জেলা সেক্রেটারি মো. জয়নাল আবেদীনের নাম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। ওই দৈনিকের কাল্পনিক রিপোর্টটি বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় অনলাইন পত্রিকা কপি পেস্ট করে প্রচারের ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছি ও নিন্দা জানাচ্ছি। পাথর লুটের সঙ্গে জামায়াত নেতারা দূরে থাক, সাধারণ কোনো কর্মী-সমর্থকেরও ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই।’
মুহাম্মদ ফখরুল ইসলাম বলেন, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ও বৈধ পন্থায় পাথর কোয়ারি খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেটের পরিবহন মালিক-শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের একটি কর্মসূচিতে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে জামায়াত নেতারাও বক্তব্য দেন। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, ওই মানববন্ধনে বক্তব্য রাখা রাজনৈতিক নেতাদের বক্তব্য নিয়ে বিভ্রান্তিমূলক রিপোর্ট প্রকাশ ও অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। অথচ ওই বক্তব্যের সঙ্গে পাথর লুটের দূরতম কোনো সম্পর্ক নেই। এ বক্তব্যকে কেন্দ্র করে অপপ্রচারের প্রতিবাদে সিলেট জামায়াতের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়ে সিলেট জেলা ও মহানগর জামায়াতের পক্ষ থেকে বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।
সিলেট মহানগর আমির আরও বলেন, ‘দুদকের বরাতে প্রকাশিত একটি দৈনিকের সংবাদে দুই জামায়াত নেতাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জড়ানো হয়েছে। দুদকের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম আছে—এর কোনো সত্যতা কোনো গণমাধ্যম পায়নি, কেবল ওই পত্রিকাই পেয়েছে। এর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে গোয়েন্দা রিপোর্টের বরাতে ও অনুসন্ধানী রিপোর্টে পাথর লুটকারীদের নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এসব সংবাদে কোথাও জামায়াতের কোনো নেতা-কর্মীর নাম পাওয়া যায়নি। শুধু একটি দৈনিকের ওই ফরমায়েশি রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম জড়ানোর ঘটনায় আমরা বিস্মিত। যা পাথর চুরিতে জড়িত প্রকৃত আসামিদের আড়ালের অপচেষ্টা ও একটি গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলে আমরা মনে করি। এ ধরনের কাল্পনিক, ভুয়া সংবাদের আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে পাথর লুটে জড়িত প্রকৃত আসামিদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।’
মহানগর আমির বলেন, ‘দুদক আদৌ এ ধরনের কোনো রিপোর্ট দিয়েছে কি না, এ ব্যাপারে আমরা এখনো নিশ্চিত নই। তবে যে তালিকার বরাতে সমকাল রিপোর্ট করেছে, তার কোনো অস্তিত্ব আমরা দুদকে খুঁজে পাইনি। ইহা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিমূলক বলে আমরা মনে করি। এ ছাড়া দুদক যদি তাদের রিপোর্টে জামায়াত নেতাদের নাম উল্লেখ করে থাকে, তাহলে অবশ্যই দুদককে এর প্রমাণ দিতে হবে। অন্যথায় অপপ্রচারের জন্য দুদক ও কাল্পনিক ভুয়া রিপোর্ট প্রকাশকারী গণমাধ্যমসমূহকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। এ ব্যাপারে জামায়াত একবিন্দু ছাড় দেবে না ইনশা আল্লাহ।’
এদিকে সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনায় নিজেদের জড়ানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা। আজ বিকেলে সিলেট প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি সিলেট জেলা প্রধান সমন্বয়কারী নাজিম উদ্দীন সাহান ও সিলেট মহানগর প্রধান সমন্বয়কারী আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আমাদের নাম যুক্ত করে পাথর লুটপাটের সঙ্গে জড়িত দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। এ প্রতিবেদনে দুদকের একটি কথিত রেফারেন্স থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ, প্রমাণ বা তদন্ত প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়নি। এ রিপোর্ট একপাক্ষিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করার একটি চেষ্টার অংশ বলে আমরা মনে করি। দুর্নীতিমুক্ত ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব গঠনের লক্ষ্যেই দলটি কাজ করছে। তারা কোনোভাবেই সাদাপাথরসংশ্লিষ্ট দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নয়। এ পাথরসংক্রান্ত কোনো কার্যক্রমে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। যদি কোনো পক্ষ আমাদের জড়িত প্রমাণ করতে না পারে, তবে অবশ্যই তারা দুঃখ প্রকাশ করবে, অন্যথায় আমরা আইনি পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হব।’
এর আগে গতকাল বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী ও সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী। তাঁরাও পাথর লুটে তাঁদের নাম আসার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেটে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মিডিয়া সেলের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত একটি অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এ সময় অ্যাম্বুলেন্সে কোনো রোগী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। খবর পেয়ে কালিয়াকৈর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগে‘নতুন একটি রাজনৈতিক দল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেছে, আমরা নাকি সংস্কার, অংশীদারত্বের রাজনীতি, গণ-অভ্যুত্থানে কোনো ভূমিকা রাখিনি। তোমরা নতুন ছাত্রদের দল, জামায়াতের সঙ্গে পাল্লা দিতে হলে তোমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ো না।’
১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন থাকায় অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান খান ও অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আবু সাঈদ মো. মাসুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগে