সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে আব্দুল আলীম হত্যাকাণ্ডের ১৯ বছর পর মামলার রায়ে ভাইসহ এক আইনজীবীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ১০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে আরও একজনের। মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে ৩৮ জনকে। আজ বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শায়লা শারমিন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ও দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামের মৃত মদরিছ আলীর ছেলে নুরুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও দুই বছরের দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। নুরুল ইসলামের ভাই সবজুল ইসলামকে যাবজ্জীবন ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন বছরের দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
অপর দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি একই গ্রামের মৃত আবদুল রহিমের ছেলে ময়নুল হককে ১০ বছরের সাজা এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন বিচারক। রায় ঘোষণার সময় সবজুল ইসলাম ও ময়নুল হক পলাতক ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত হন দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামের জামিন খানের ছেলে আব্দুল আলীম। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আজমল খান বাদী হয়ে পর দিন হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুভাষ চন্দ্র সাহা ৪১ জনকে অভিযুক্ত করে ২০০৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে আসামিপক্ষ অভিযোগ তুললে মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। পরবর্তীতে সিআইডি তদন্ত শেষে ৪১ জনকে অভিযুক্ত করে ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করে।
বারবার তারিখ ধার্যের পরও চার্জ গঠন না হওয়ায় বাদীপক্ষের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে মামলাটি সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়। সিলেট আদালতে ওই বছরের ১৪ মে ৪১ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারকার্য শুরু হয়। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে গতকাল রায় ঘোষণা করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘মামলার প্রধান আসামি নুরুল ইসলামের বন্দুকের গুলিতে আব্দুল আলীম নিহত হয়েছিলেন। আদালতের রায়ে বাদীপক্ষ ন্যায়বিচার পেয়েছেন।’
সিলেটে আব্দুল আলীম হত্যাকাণ্ডের ১৯ বছর পর মামলার রায়ে ভাইসহ এক আইনজীবীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ১০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে আরও একজনের। মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে ৩৮ জনকে। আজ বুধবার সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শায়লা শারমিন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ও দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামের মৃত মদরিছ আলীর ছেলে নুরুল ইসলামকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ৪০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও দুই বছরের দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। নুরুল ইসলামের ভাই সবজুল ইসলামকে যাবজ্জীবন ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন বছরের দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
অপর দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি একই গ্রামের মৃত আবদুল রহিমের ছেলে ময়নুল হককে ১০ বছরের সাজা এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ড দেন বিচারক। রায় ঘোষণার সময় সবজুল ইসলাম ও ময়নুল হক পলাতক ছিলেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত হন দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামের জামিন খানের ছেলে আব্দুল আলীম। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আজমল খান বাদী হয়ে পর দিন হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুভাষ চন্দ্র সাহা ৪১ জনকে অভিযুক্ত করে ২০০৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রের বিরুদ্ধে আসামিপক্ষ অভিযোগ তুললে মামলাটি সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন আদালত। পরবর্তীতে সিআইডি তদন্ত শেষে ৪১ জনকে অভিযুক্ত করে ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি আদালতে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করে।
বারবার তারিখ ধার্যের পরও চার্জ গঠন না হওয়ায় বাদীপক্ষের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১২ সালে মামলাটি সুনামগঞ্জ থেকে সিলেট জেলা ও দায়রা জজ আদালতে স্থানান্তর করা হয়। সিলেট আদালতে ওই বছরের ১৪ মে ৪১ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারকার্য শুরু হয়। মামলার দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে গতকাল রায় ঘোষণা করা হয়।
বাদীপক্ষের আইনজীবী এমাদ উল্লাহ শহিদুল ইসলাম শাহীন বলেন, ‘মামলার প্রধান আসামি নুরুল ইসলামের বন্দুকের গুলিতে আব্দুল আলীম নিহত হয়েছিলেন। আদালতের রায়ে বাদীপক্ষ ন্যায়বিচার পেয়েছেন।’
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১৫ মিনিট আগেভবনটির মালিক ইমরান হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘আগুন লাগার সময় আমি বাসায় ছিলাম না। খবর পেয়ে এসে দেখি, সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখনো বুঝতে পারছি না, আগুন লাগল কীভাবে।’
১৯ মিনিট আগেতাঁরা মিয়া সাবেক সংসদ সদস্য ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল ও সাবেক পৌর মেয়র ইকবাল হোসেন সুমনের ঘনিষ্ঠজন। তাঁর আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মিছিল-মিটিংয়ে অংশগ্রহণের ছবি ও ভিডিও রয়েছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর রাকিয়াপুড়া এলাকায় তাঁর ভাইয়ের (অসাবধানতাবশত) লাঠির আঘাতে তিনি চোখে আহত হন। কিন্তু
২১ মিনিট আগেরাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৮ ঘণ্টা আগে