সিলেট প্রতিনিধি
চলতি বছরে সিলেটের সড়কে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রাণহানি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বর মাসে। সেপ্টেম্বরে সিলেট বিভাগে ৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সিলেটের সড়কে সর্বোচ্চ ৩৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। রোববার নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সিলেট বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এর আগে আগস্টে সিলেট বিভাগে ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৮২ জন আহত হয়েছিল।
সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরে সিলেট বিভাগে ৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে সিলেট ও হবিগঞ্জ জেলায়। কম সংঘটিত হয়েছে মৌলভীবাজার জেলায়। সেপ্টেম্বরে সিলেট জেলায় ১২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ২০ জন আহত, সুনামগঞ্জ জেলায় ৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত ও ৩ জন আহত, মৌলভীবাজার জেলায় ৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছে এবং হবিগঞ্জ জেলায় ৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।
নিসচা সিলেট জেলার আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মিশু বিবৃতিতে জানান, পাঁচটি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য, দুটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্য ও অপ্রকাশিত ঘটনা ও নিসচা সিলেটের শাখা সংগঠনগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে নিসচা বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, সেপ্টেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে ১২ জন মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ও ১১ জন সিএনজি ও লেগুনাচালক ও আরোহী, ১২ জন যাত্রী ও পথচারী। তাদের মধ্যে ১০ জন চালক ও ৬ জন পথচারী রয়েছে। এ ছাড়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে ৩টি দুর্ঘটনায় ২ জন, মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৮টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কায় ২টি দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে নিহত ৩৫ জনের মধ্যে ২৪ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৪ জন শিশু রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
চলতি বছরে সিলেটের সড়কে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রাণহানি ঘটেছে গত সেপ্টেম্বর মাসে। সেপ্টেম্বরে সিলেট বিভাগে ৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে সিলেটের সড়কে সর্বোচ্চ ৩৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। রোববার নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সিলেট বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
এর আগে আগস্টে সিলেট বিভাগে ২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত ও ৮২ জন আহত হয়েছিল।
সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেপ্টেম্বরে সিলেট বিভাগে ৩২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৫ জন নিহত ও ৩০ জন আহত হয়েছে উল্লেখ করা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে সিলেট ও হবিগঞ্জ জেলায়। কম সংঘটিত হয়েছে মৌলভীবাজার জেলায়। সেপ্টেম্বরে সিলেট জেলায় ১২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ২০ জন আহত, সুনামগঞ্জ জেলায় ৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত ও ৩ জন আহত, মৌলভীবাজার জেলায় ৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছে এবং হবিগঞ্জ জেলায় ৮টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৫ জন আহত হয়েছে।
নিসচা সিলেট জেলার আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম মিশু বিবৃতিতে জানান, পাঁচটি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য, দুটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্য ও অপ্রকাশিত ঘটনা ও নিসচা সিলেটের শাখা সংগঠনগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে নিসচা বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, সেপ্টেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে ১২ জন মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ও ১১ জন সিএনজি ও লেগুনাচালক ও আরোহী, ১২ জন যাত্রী ও পথচারী। তাদের মধ্যে ১০ জন চালক ও ৬ জন পথচারী রয়েছে। এ ছাড়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে ৩টি দুর্ঘটনায় ২ জন, মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৮টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত, বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কায় ২টি দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরে নিহত ৩৫ জনের মধ্যে ২৪ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৪ জন শিশু রয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৪ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২১ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
২৪ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে