নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিলেট। এ বিভাগে রয়েছে অনেক নান্দনিক পর্যটন স্পট। এসব পর্যটন এলাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার ভ্রমণপিয়াসী ছুটে আসেন। এসব পর্যটকের কথা চিন্তা করে সিলেটের প্রশাসন ‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’ তৈরি করেছে। এতে পর্যটকেরা সুবিধা পাবেন। এ ম্যাপের মাধ্যমে ভ্রমণের পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন তাঁরা। পর্যটকদের সুবিধার্থে এমন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পর্যটক-সংশ্লিষ্টরা।
‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’-এ উঠে এসেছে সিলেটের সকল দর্শনীয় স্থান ও স্থানগুলোর দূরত্বের চিত্র। এতে করে দর্শনার্থীরা খুব সহজে জেলার উল্লেখযোগ্য স্থানসমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন। সুরমা নদীর তীরবর্তী নগরের সিলেট সার্কিট হাউস থেকে সকল দর্শনীয় স্থানের দূরত্ব জেনে এ ম্যাপ দিয়ে দেশ-বিদেশের সকল দর্শনার্থীকে ‘ট্যুর প্ল্যান’ করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া ম্যাপে প্রদর্শিত ‘কিউ আর কোড’ স্ক্যান করে ভ্রমণ উৎসাহীরা পেয়ে যাবেন জেলার উল্লেখযোগ্য হোটেল, রেন্ট-এ-কার, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, বাস ইত্যাদি তথ্য। বিশেষ করে দর্শনার্থীরা ভ্রমণসংক্রান্ত অন্য সব সুযোগ-সুবিধার তথ্য প্রাপ্তি এবং অভিযোগ জানাতে পারবেন জেলা প্রশাসনকে।
এ লক্ষ্যে একটি হটলাইন নম্বর (০১৯০৪৬৬৭৯৫৬) চালু করা হয়েছে। এসব তথ্যসংবলিত ব্যানার ও প্রচারকাজ পর্যটন স্পটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানো হবে। বিশেষ করে বাস টার্মিনাল, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন এবং জনসমাগম হয় এমন স্থানে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হবে।
সিলেট হোটেল অ্যান্ড গেস্টহাউস অনার্স গ্রুপের সভাপতি ও সাবেক চেম্বার সভাপতি এ টি এম শোয়েব বলেন, ‘সিলেটের পর্যটন নিয়ে জেলা প্রশাসক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। তিনি সিলেটের পর্যটন এলাকাগুলোর সমীক্ষা করেছেন। এ সমীক্ষার মাধ্যমে পর্যটন স্পটগুলোর সুবিধা-অসুবিধার তথ্য নিয়ে এসেছেন। বেশ কিছু অসুবিধা তিনি চিহ্নিত করেছেন। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুদান চাইবেন। অনুদান পাওয়ার পর এসব সমস্যা সমাধানে কাজ করবেন। এসব মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বিরাট মাইলফলক সৃষ্টি হবে।’
পর্যটন নিয়ে এমন মহাপরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে এ টি এম শোয়েব আরও বলেন, ‘আমরা পর্যটনশিল্পের বিকাশে ডিসির সাহেবের মহাপরিকল্পনাকে স্বাগত জানাই। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আমরা যারা পর্যটন নিয়ে কাজ করি, প্রত্যেকেই লাভবান হব। এমনকি পর্যটকদের আর্থিক খরচ হ্রাস হবে।’
এ ব্যাপারে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পর্যটকদের সুবিধার্থে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। ‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’ পর্যটন স্পটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানো হবে। যাতে পর্যটকেরা দ্রুত তাঁদের ‘ট্যুর প্ল্যান’ করতে পারেন। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। এরই মধ্যে আমরা এক সমীক্ষার মাধ্যমে কিছু অসুবিধার কারণ চিহ্নিত করেছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুদান পেলে কাজ শুরু করব।’
ডিসি আরও বলেন, ‘আমাদের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে সিলেটের পর্যটনশিল্প আরও এগিয়ে যাবে। আমরা পর্যটকদের সুবিধা-অসুবিধার কথা শোনার জন্য ২৪ ঘণ্টার জন্য হটলাইন নম্বরও চালু করেছি। আমাদের দায়িত্বশীলেরা পর্যটকদের সহযোগিতায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবেন।’
নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর সিলেট। এ বিভাগে রয়েছে অনেক নান্দনিক পর্যটন স্পট। এসব পর্যটন এলাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার ভ্রমণপিয়াসী ছুটে আসেন। এসব পর্যটকের কথা চিন্তা করে সিলেটের প্রশাসন ‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’ তৈরি করেছে। এতে পর্যটকেরা সুবিধা পাবেন। এ ম্যাপের মাধ্যমে ভ্রমণের পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন তাঁরা। পর্যটকদের সুবিধার্থে এমন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা। এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন পর্যটক-সংশ্লিষ্টরা।
‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’-এ উঠে এসেছে সিলেটের সকল দর্শনীয় স্থান ও স্থানগুলোর দূরত্বের চিত্র। এতে করে দর্শনার্থীরা খুব সহজে জেলার উল্লেখযোগ্য স্থানসমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন। সুরমা নদীর তীরবর্তী নগরের সিলেট সার্কিট হাউস থেকে সকল দর্শনীয় স্থানের দূরত্ব জেনে এ ম্যাপ দিয়ে দেশ-বিদেশের সকল দর্শনার্থীকে ‘ট্যুর প্ল্যান’ করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া ম্যাপে প্রদর্শিত ‘কিউ আর কোড’ স্ক্যান করে ভ্রমণ উৎসাহীরা পেয়ে যাবেন জেলার উল্লেখযোগ্য হোটেল, রেন্ট-এ-কার, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, বাস ইত্যাদি তথ্য। বিশেষ করে দর্শনার্থীরা ভ্রমণসংক্রান্ত অন্য সব সুযোগ-সুবিধার তথ্য প্রাপ্তি এবং অভিযোগ জানাতে পারবেন জেলা প্রশাসনকে।
এ লক্ষ্যে একটি হটলাইন নম্বর (০১৯০৪৬৬৭৯৫৬) চালু করা হয়েছে। এসব তথ্যসংবলিত ব্যানার ও প্রচারকাজ পর্যটন স্পটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানো হবে। বিশেষ করে বাস টার্মিনাল, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন এবং জনসমাগম হয় এমন স্থানে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হবে।
সিলেট হোটেল অ্যান্ড গেস্টহাউস অনার্স গ্রুপের সভাপতি ও সাবেক চেম্বার সভাপতি এ টি এম শোয়েব বলেন, ‘সিলেটের পর্যটন নিয়ে জেলা প্রশাসক মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। তিনি সিলেটের পর্যটন এলাকাগুলোর সমীক্ষা করেছেন। এ সমীক্ষার মাধ্যমে পর্যটন স্পটগুলোর সুবিধা-অসুবিধার তথ্য নিয়ে এসেছেন। বেশ কিছু অসুবিধা তিনি চিহ্নিত করেছেন। এসব সমস্যা সমাধানের জন্য তিনি পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুদান চাইবেন। অনুদান পাওয়ার পর এসব সমস্যা সমাধানে কাজ করবেন। এসব মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বিরাট মাইলফলক সৃষ্টি হবে।’
পর্যটন নিয়ে এমন মহাপরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে এ টি এম শোয়েব আরও বলেন, ‘আমরা পর্যটনশিল্পের বিকাশে ডিসির সাহেবের মহাপরিকল্পনাকে স্বাগত জানাই। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে আমরা যারা পর্যটন নিয়ে কাজ করি, প্রত্যেকেই লাভবান হব। এমনকি পর্যটকদের আর্থিক খরচ হ্রাস হবে।’
এ ব্যাপারে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পর্যটকদের সুবিধার্থে এমন উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। ‘সিলেট পর্যটন ম্যাপ’ পর্যটন স্পটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টাঙানো হবে। যাতে পর্যটকেরা দ্রুত তাঁদের ‘ট্যুর প্ল্যান’ করতে পারেন। সে লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। এরই মধ্যে আমরা এক সমীক্ষার মাধ্যমে কিছু অসুবিধার কারণ চিহ্নিত করেছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুদান পেলে কাজ শুরু করব।’
ডিসি আরও বলেন, ‘আমাদের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে সিলেটের পর্যটনশিল্প আরও এগিয়ে যাবে। আমরা পর্যটকদের সুবিধা-অসুবিধার কথা শোনার জন্য ২৪ ঘণ্টার জন্য হটলাইন নম্বরও চালু করেছি। আমাদের দায়িত্বশীলেরা পর্যটকদের সহযোগিতায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবেন।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৭ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৭ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৮ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৮ ঘণ্টা আগে