নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের দুই পক্ষে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালের এ ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর মনোনয়নপত্র দাখিল উপলক্ষে নবীগঞ্জ শহরে নতুন বাজার এলাকায় মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সেখানে জড়ো হন।
এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিমউদ্দৌলা চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সভাস্থলে এলে ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেলের লোকজনের সঙ্গে ঝগড়া হয়। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও একটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিমউদ্দৌলা চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর সমর্থনে নতুন বাজার এলাকায় সভা ছিল। তাতে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আজগর ও ইমনের ওপর রুবেল-প্রমি-জয়ের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হামলা চালায়। তাতে তারা গুরুতর আহত হয়।’
উপজেলা ছাত্রলীগের অপর গ্রুপের নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেল এ বিষয়ে বলেন, ‘গতকাল বুধবার রাতে শহরের গোল্ডেন প্লাজায় নাজিমের লোকজন ছাত্রলীগ কর্মী মান্না-সাজুর ওপর হামলা চালায়। এর সূত্র ধরে আজ বৃহস্পতিবার নাজিমের লোকজন নতুন বাজার এলাকায় এলে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের ধাওয়া করে। এ সময় রিমন নামে আমাদের এক ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্ববিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের দুই পক্ষে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালের এ ঘটনায় পাঁচজন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর মনোনয়নপত্র দাখিল উপলক্ষে নবীগঞ্জ শহরে নতুন বাজার এলাকায় মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সেখানে জড়ো হন।
এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিমউদ্দৌলা চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সভাস্থলে এলে ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেলের লোকজনের সঙ্গে ঝগড়া হয়। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুই পক্ষে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও একটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিমউদ্দৌলা চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর সমর্থনে নতুন বাজার এলাকায় সভা ছিল। তাতে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আজগর ও ইমনের ওপর রুবেল-প্রমি-জয়ের নেতৃত্বে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হামলা চালায়। তাতে তারা গুরুতর আহত হয়।’
উপজেলা ছাত্রলীগের অপর গ্রুপের নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেল এ বিষয়ে বলেন, ‘গতকাল বুধবার রাতে শহরের গোল্ডেন প্লাজায় নাজিমের লোকজন ছাত্রলীগ কর্মী মান্না-সাজুর ওপর হামলা চালায়। এর সূত্র ধরে আজ বৃহস্পতিবার নাজিমের লোকজন নতুন বাজার এলাকায় এলে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের ধাওয়া করে। এ সময় রিমন নামে আমাদের এক ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুক আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, পূর্ববিরোধের জের ধরে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
বরিশালের সাবেক চিফ হুইপ ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এবং সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছে ছাত্র-জনতা। গতকাল বুধবার গভীর রাতে বাড়ি দুটিতে ভাঙচুর ও আগুন দেয় একদল ছাত্র-জনতা।
২ মিনিট আগেশেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি আজ বৃহস্পতিবার সকালে আবারও ভাঙা শুরু হয়। সকাল ৯টা ৫০ মিনিটের পরে আবারও এক্সকাভেটর চালু করা হয় ভবনটি ভাঙতে। এ সময় মানুষকে হাত তালি দিয়ে উৎসাহ দিতে দেখা যায়।
৩৯ মিনিট আগেপিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ কে এম এ আউয়াল এবং তাঁর ভাই পিরোজপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হাবিবুর রহমান মালেকের বাড়ি ভাঙচুরের পর আগুন দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে এসব ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেযশোরে সাতটি স্থানে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ছাড়া শহরের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে শেখ হাসিনার নামফলক ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা এসব ভাঙচুর করে।
২ ঘণ্টা আগে