নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি যুবকের লাশ উদ্ধারের পর তাঁকে নির্যাতনের দুটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নিহত যুবক কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের মৃত হানিফ আলীর ছেলে নুরুজ্জামান (২৩)। তিনি ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালাতেন। গত রোববার সকালে উপজেলার নারায়ণপুরের একটি খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করা হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নুরুজ্জামানকে খালি গায়ে বাঁশের সঙ্গে দুই হাত পিছমোড়া করে বেঁধে রাখা হয়েছে। কয়েকজনের হাতে লাঠি ও টর্চলাইট। বেঁধে রাখা বাঁশটি দুজন ধরে রেখেছেন। আরেক যুবক তাঁকে মারধর করছেন। তাতে নুরুজ্জামান চিৎকার করছেন। এ সময় ভাঙা বাংলায় তাঁকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হচ্ছে। গত রোববার রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। আরেকটি ভিডিওতে দুই হাত বেঁধে রড দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। অমানুষিক, পৈশাচিক নির্যাতনে নুরুজ্জামান মারা গেলে লাশ খালে ভাসিয়ে দেওয়া হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রথম ভিডিওতে প্যান্ট পরা ছিলেন নুরুজ্জামান। তবে শরীরের ওপরের অংশে কাপড় ছিল না। এ সময় তাঁর দুই হাত পেছনে বাঁধা ছিল। বগলের নিচে একটি লম্বা রড। ৮-১০ জন লোক তাঁকে ঘিরে ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আর পেটাচ্ছেন। তাঁরা বাংলা ও হিন্দি ভাষার মিশেলে প্রশ্ন করছিলেন। কথা বলার ধরন ও উচ্চারণ ভারতীয় খাসিয়াদের মতো। দ্বিতীয় ভিডিওতে কোনো শব্দ শোনা যায়নি। বেধড়ক মারধরের শিকার হয়ে নুরুজ্জামান তখন নিস্তেজ হয়ে পড়েছেন। ওই ভিডিওতে মোবাইল ফোন দিয়ে আরও ভিডিও ধারণ করতে দেখা গেছে।
নিহত নুরুজ্জামানের ভাই আল-আমিন ভাইরাল হওয়া ভিডিও দুটি দেখেছেন। তাঁর দাবি, নুরুজ্জামানকে এপার থেকে ধরে ওপারে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘লাশের গায়ে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাতে এটি হত্যা বলে মনে হয়েছে। পুলিশের পরামর্শে পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা করা হয়েছে।’
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার সকালে স্থানীয় কয়েকজন নারায়ণপুর এলাকায় মাছ ধরতে যান। একপর্যায়ে তাঁরা খালে লাশটি ভাসতে দেখেন। বিষয়টি জানানো হলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
নিহত নুরুজ্জামানের বাবা মারা গেছেন। স্ত্রী, তিন ও দুই বছর বয়সী দুই সন্তান আর এক ভাই রয়েছে পরিবারে। তাঁর স্ত্রী স্মৃতি বেগম বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জের চিকাডহর গ্রামের কয়েকজন যুবক গত শনিবার রাত ৯টার দিকে ঘর থেকে তাঁর স্বামীকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর রাতে আর বাড়ি ফেরেননি তিনি। তাঁকে ভারতে নিয়ে দুর্বৃত্তদের হাতে তুলে মেরে ফেলা হয়েছে।’
স্থানীয়রা বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত দিয়ে গরু, মোটরসাইকেল, টিভিসহ বিভিন্ন জিনিস অবৈধভাবে আমদানি-রপ্তানি করে কোম্পানীগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামের চিকাডহর এলাকার একটি দল। তারা ভারতীয় চোরাকারবারিদের সঙ্গে সক্রিয়। গত শনিবার রাতে তারা দলবেঁধে নারায়ণপুর সীমান্ত এলাকায় গেলে ভারতীয় খাসিয়া সম্প্রদায়ের লোকজন ধাওয়া করে। এ সময় নুরুজ্জামানকে তারা ধরে ফেলে।
৩৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, নুরুজ্জামানকে মারধর করে তারা জানতে চায়, তাঁর সঙ্গে আর কারা ছিল। তিনি তাঁদের নাম বলেন এবং তিনি কেবল দলটির সঙ্গে ছিলেন আর কিছু জানেন না বলে জানান। এ সময় বাঁচার আকুতি জানাচ্ছিলেন নুরুজ্জামান। নির্যাতনকারীরা তখন তাঁকে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনায় নিহতের মা মোছা. নূরুন নেছা বাদী হয়ে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতকারীদের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ মে স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে যান নুরুজ্জামান। গত ১ জুন রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাশের বাড়ির জুবেদ মিয়া (২১), লিয়াকত আলী (২২), হৃদয় মিয়া (২০), আশিক মিয়া (৩০), ইলিয়াছ আলীসহ (২৮) অজ্ঞাতপরিচয় আরও চার-পাঁচজন নুরুজ্জামানকে ডেকে নিয়ে যান। পরদিন নারায়ণপুর এলাকার ভারতীয় সীমানা ১২৪৭-এস ৫ পিলারের ৫০ গজ বাংলাদেশের সীমানার ভেতর কুত্তাখালী নদীতে নুরুজ্জামানের লাশ ভাসতে দেখা যায়। তাঁর মাথায়, কপালে ও মুখে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিহত যুবকের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। ময়নাতদন্তের পর আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় নিহত যুবকের মা বাদী হয়ে রোববার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ভাইরাল হওয়া ভিডিও প্রসঙ্গে ওসি জানান, বিষয়টি পুলিশের নজরে এসেছে। মনে হচ্ছে, এরা ভারতীয় খাসিয়া, ঘটনাস্থলও ওপারে। তদন্ত সাপেক্ষে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
নেত্রকোনার আটপাড়ায় সহকারী শিক্ষিকাকে শোকজ করায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতার বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার অভয়পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বর্তমানে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে...
৪ মিনিট আগেনড়াইল সদর উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামে নিজ ঘর থেকে দুই সন্তানের মা মাধবী বিশ্বাস (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর ওই নারীর স্বামী হীরামণ বিশ্বাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী সুদেবী পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে ২০২১-২২ অর্থবছরে নদী খননের কারণে মাটি সরে গিয়ে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভাষ্য, বক্স কালভার্ট নির্মাণের পূর্বে তাদের অনুমতি না নিয়ে অপরিকল্পিতভাবে করায় মাটি সরে গেছে। চলাচলে ঝুঁকি বাড়ায় ফুঁসে উঠেছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের মরিচা এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর এবং তুলসীখালী এলাকায় ধলেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর একটি আংশিক, আরেকটি পুরোপুরি অন্ধকারে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে এসব সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকলেও কোনো আলো জ্বলছে না। ফলে সন্ধ্যার পর এলাকা দুটি ডুবে যায়
২ ঘণ্টা আগে