নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ সদস্যের অত্যাচারে মেয়ের এমন অবস্থায় ওই নারীর অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। স্বামীর অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ওই নারী সংসার রক্ষায় দুই সন্তানকে নিয়ে এখন দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
তবে, কনস্টেবল মীর মনির হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘স্ত্রীকে তালাক দিয়েছি। যৌতুক দাবি করলে তো তালাক দিতাম না। আমি তাঁকে তিনটি নোটিশ পেয়েছি।’
জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৭ জুন সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার হারিছনগরের মৃত মীর মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে পুলিশ কনস্টেবল মীর মনির হোসেনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বাগেরহাটের বারইখালির (বর্তমানে বটেশ্বর, সিলেট সদর) অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাওহীদা ইসলাম সাথীর সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাথীর বাবা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, ফার্নিচার, ইলেকট্রনিকস মালামালসহ বিপুল পরিমাণের মালামাল দেন। বিয়ের পর কিছুদিন ভালোভাবে সংসার চললেও একসময় যৌতুকের জন্যে সাথীর ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে মনির। তাদের মধ্যে দেখা দেয় কলহ। এরই মধ্যে সাথী দুই মেয়ে সন্তানও জন্ম দেন।
অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট স্বামীর বিরুদ্ধে সিলেটের আদালতে মামলা দায়ের করেন সাথী। ওই সময়ে সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগও দেওয়া হয়। সেই সময় মনির ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয় এবং তিনি ১৫ দিন কারাগারে ছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করে। পুলিশের তদন্তে স্ত্রীকে নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া যায় মনিরের বিরুদ্ধে। ওই সময় মনিরকে কারাগার থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসতে ও চাকরি রক্ষার জন্যে মনিরের পরিবার-পরিজন অঙ্গীকার নামার মাধ্যমে স্ত্রী সাথীর সঙ্গে আপস করেন বলে অভিযোগ থেকে জানা গেছে।
মীর মনির স্ত্রী সাথীকে কোনোরূপ শারীরিক মানসিক নির্যাতন করবে না, তালাকের হুমকি দেবে না, শান্তিপূর্ণভাবে সন্তানাদিসহ ঘরসংসার করার অঙ্গীকারনামা ও আপসনামায় উল্লেখ করেন। যদি এর কোনো ব্যাঘাত হয় তাহলে সাথী তাঁর ভাশুর সেনাসদস্য মীর মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করা হয়। এরপর মীর মনির কারাগার থেকে মুক্তি পান। স্ত্রী সাথীকে নিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের সামনে নিয়ে যান, যাতে কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন মীর মনির স্ত্রীর সঙ্গে ভালো সম্পর্কে তৈরি করেছেন।
সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহারের পরই বদলে যান মনির। এবার নতুন করে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে বসেন। বিষয়টি নিয়ে মনিরের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাথী দেখা করে প্রতিকার চান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র এক কর্মকর্তা মনিরকে ডেকে পাঠান। ওই কর্মকর্তার কাছে মনির জানান, স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। কিন্তু তালাকের কোনো নোটিশ সাথী বা তাঁর পরিবারের কারও কাছে এখনো আসেনি। এই ঘটনার পর পুনরায় সাথী তাঁর স্বামী মীর মনির ও ভাশুর মীর মোশাররফের বিরুদ্ধে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। কিন্তু রহস্যজনক কারণে পুলিশ মনির কিংবা মোশাররফ কাউকে গ্রেপ্তার করেনি।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কোতোয়ালি থানার ওয়ারেন্ট অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) অজয় শংকর চৌধুরীর কাছে বারবার ধরনা দিলেও কোনো ফলাফল মেলেনি। ইতিমধ্যে মীর মনির জামিন নিলেও মোশাররফ রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাধ্য হয়ে নির্যাতনের শিকার নারী গতকাল মঙ্গলবার সিলেটের ডিআইজির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে তিনি ন্যায় বিচার পেতে কনস্টেবল মীর মনিরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
কনস্টেবল মনির ইতিপূর্বে কমলগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকার সময় রাতের বেলায় এক নারী কনস্টেবলের রুমে ঢুকে পড়েন। থানার ওসির কাছে বিষয়টি ধরা পড়লে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট জেলার এসপি তদন্তপূর্বক মতামতসহ পাঠানোর জন্য দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ সদস্যের অত্যাচারে মেয়ের এমন অবস্থায় ওই নারীর অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। স্বামীর অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ওই নারী সংসার রক্ষায় দুই সন্তানকে নিয়ে এখন দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
তবে, কনস্টেবল মীর মনির হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘স্ত্রীকে তালাক দিয়েছি। যৌতুক দাবি করলে তো তালাক দিতাম না। আমি তাঁকে তিনটি নোটিশ পেয়েছি।’
জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৭ জুন সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার হারিছনগরের মৃত মীর মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে পুলিশ কনস্টেবল মীর মনির হোসেনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বাগেরহাটের বারইখালির (বর্তমানে বটেশ্বর, সিলেট সদর) অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাওহীদা ইসলাম সাথীর সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাথীর বাবা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, ফার্নিচার, ইলেকট্রনিকস মালামালসহ বিপুল পরিমাণের মালামাল দেন। বিয়ের পর কিছুদিন ভালোভাবে সংসার চললেও একসময় যৌতুকের জন্যে সাথীর ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে মনির। তাদের মধ্যে দেখা দেয় কলহ। এরই মধ্যে সাথী দুই মেয়ে সন্তানও জন্ম দেন।
অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট স্বামীর বিরুদ্ধে সিলেটের আদালতে মামলা দায়ের করেন সাথী। ওই সময়ে সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগও দেওয়া হয়। সেই সময় মনির ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয় এবং তিনি ১৫ দিন কারাগারে ছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করে। পুলিশের তদন্তে স্ত্রীকে নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া যায় মনিরের বিরুদ্ধে। ওই সময় মনিরকে কারাগার থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসতে ও চাকরি রক্ষার জন্যে মনিরের পরিবার-পরিজন অঙ্গীকার নামার মাধ্যমে স্ত্রী সাথীর সঙ্গে আপস করেন বলে অভিযোগ থেকে জানা গেছে।
মীর মনির স্ত্রী সাথীকে কোনোরূপ শারীরিক মানসিক নির্যাতন করবে না, তালাকের হুমকি দেবে না, শান্তিপূর্ণভাবে সন্তানাদিসহ ঘরসংসার করার অঙ্গীকারনামা ও আপসনামায় উল্লেখ করেন। যদি এর কোনো ব্যাঘাত হয় তাহলে সাথী তাঁর ভাশুর সেনাসদস্য মীর মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করা হয়। এরপর মীর মনির কারাগার থেকে মুক্তি পান। স্ত্রী সাথীকে নিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের সামনে নিয়ে যান, যাতে কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন মীর মনির স্ত্রীর সঙ্গে ভালো সম্পর্কে তৈরি করেছেন।
সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহারের পরই বদলে যান মনির। এবার নতুন করে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে বসেন। বিষয়টি নিয়ে মনিরের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাথী দেখা করে প্রতিকার চান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র এক কর্মকর্তা মনিরকে ডেকে পাঠান। ওই কর্মকর্তার কাছে মনির জানান, স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। কিন্তু তালাকের কোনো নোটিশ সাথী বা তাঁর পরিবারের কারও কাছে এখনো আসেনি। এই ঘটনার পর পুনরায় সাথী তাঁর স্বামী মীর মনির ও ভাশুর মীর মোশাররফের বিরুদ্ধে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। কিন্তু রহস্যজনক কারণে পুলিশ মনির কিংবা মোশাররফ কাউকে গ্রেপ্তার করেনি।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কোতোয়ালি থানার ওয়ারেন্ট অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) অজয় শংকর চৌধুরীর কাছে বারবার ধরনা দিলেও কোনো ফলাফল মেলেনি। ইতিমধ্যে মীর মনির জামিন নিলেও মোশাররফ রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাধ্য হয়ে নির্যাতনের শিকার নারী গতকাল মঙ্গলবার সিলেটের ডিআইজির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে তিনি ন্যায় বিচার পেতে কনস্টেবল মীর মনিরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
কনস্টেবল মনির ইতিপূর্বে কমলগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকার সময় রাতের বেলায় এক নারী কনস্টেবলের রুমে ঢুকে পড়েন। থানার ওসির কাছে বিষয়টি ধরা পড়লে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট জেলার এসপি তদন্তপূর্বক মতামতসহ পাঠানোর জন্য দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ সদস্যের অত্যাচারে মেয়ের এমন অবস্থায় ওই নারীর অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। স্বামীর অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ওই নারী সংসার রক্ষায় দুই সন্তানকে নিয়ে এখন দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
তবে, কনস্টেবল মীর মনির হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘স্ত্রীকে তালাক দিয়েছি। যৌতুক দাবি করলে তো তালাক দিতাম না। আমি তাঁকে তিনটি নোটিশ পেয়েছি।’
জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৭ জুন সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার হারিছনগরের মৃত মীর মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে পুলিশ কনস্টেবল মীর মনির হোসেনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বাগেরহাটের বারইখালির (বর্তমানে বটেশ্বর, সিলেট সদর) অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাওহীদা ইসলাম সাথীর সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাথীর বাবা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, ফার্নিচার, ইলেকট্রনিকস মালামালসহ বিপুল পরিমাণের মালামাল দেন। বিয়ের পর কিছুদিন ভালোভাবে সংসার চললেও একসময় যৌতুকের জন্যে সাথীর ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে মনির। তাদের মধ্যে দেখা দেয় কলহ। এরই মধ্যে সাথী দুই মেয়ে সন্তানও জন্ম দেন।
অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট স্বামীর বিরুদ্ধে সিলেটের আদালতে মামলা দায়ের করেন সাথী। ওই সময়ে সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগও দেওয়া হয়। সেই সময় মনির ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয় এবং তিনি ১৫ দিন কারাগারে ছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করে। পুলিশের তদন্তে স্ত্রীকে নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া যায় মনিরের বিরুদ্ধে। ওই সময় মনিরকে কারাগার থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসতে ও চাকরি রক্ষার জন্যে মনিরের পরিবার-পরিজন অঙ্গীকার নামার মাধ্যমে স্ত্রী সাথীর সঙ্গে আপস করেন বলে অভিযোগ থেকে জানা গেছে।
মীর মনির স্ত্রী সাথীকে কোনোরূপ শারীরিক মানসিক নির্যাতন করবে না, তালাকের হুমকি দেবে না, শান্তিপূর্ণভাবে সন্তানাদিসহ ঘরসংসার করার অঙ্গীকারনামা ও আপসনামায় উল্লেখ করেন। যদি এর কোনো ব্যাঘাত হয় তাহলে সাথী তাঁর ভাশুর সেনাসদস্য মীর মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করা হয়। এরপর মীর মনির কারাগার থেকে মুক্তি পান। স্ত্রী সাথীকে নিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের সামনে নিয়ে যান, যাতে কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন মীর মনির স্ত্রীর সঙ্গে ভালো সম্পর্কে তৈরি করেছেন।
সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহারের পরই বদলে যান মনির। এবার নতুন করে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে বসেন। বিষয়টি নিয়ে মনিরের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাথী দেখা করে প্রতিকার চান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র এক কর্মকর্তা মনিরকে ডেকে পাঠান। ওই কর্মকর্তার কাছে মনির জানান, স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। কিন্তু তালাকের কোনো নোটিশ সাথী বা তাঁর পরিবারের কারও কাছে এখনো আসেনি। এই ঘটনার পর পুনরায় সাথী তাঁর স্বামী মীর মনির ও ভাশুর মীর মোশাররফের বিরুদ্ধে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। কিন্তু রহস্যজনক কারণে পুলিশ মনির কিংবা মোশাররফ কাউকে গ্রেপ্তার করেনি।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কোতোয়ালি থানার ওয়ারেন্ট অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) অজয় শংকর চৌধুরীর কাছে বারবার ধরনা দিলেও কোনো ফলাফল মেলেনি। ইতিমধ্যে মীর মনির জামিন নিলেও মোশাররফ রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাধ্য হয়ে নির্যাতনের শিকার নারী গতকাল মঙ্গলবার সিলেটের ডিআইজির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে তিনি ন্যায় বিচার পেতে কনস্টেবল মীর মনিরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
কনস্টেবল মনির ইতিপূর্বে কমলগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকার সময় রাতের বেলায় এক নারী কনস্টেবলের রুমে ঢুকে পড়েন। থানার ওসির কাছে বিষয়টি ধরা পড়লে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট জেলার এসপি তদন্তপূর্বক মতামতসহ পাঠানোর জন্য দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
পুলিশ সদস্যের অত্যাচারে মেয়ের এমন অবস্থায় ওই নারীর অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। স্বামীর অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ওই নারী সংসার রক্ষায় দুই সন্তানকে নিয়ে এখন দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
তবে, কনস্টেবল মীর মনির হোসেন অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘স্ত্রীকে তালাক দিয়েছি। যৌতুক দাবি করলে তো তালাক দিতাম না। আমি তাঁকে তিনটি নোটিশ পেয়েছি।’
জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১৭ জুন সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার হারিছনগরের মৃত মীর মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে পুলিশ কনস্টেবল মীর মনির হোসেনের সঙ্গে পারিবারিকভাবে বাগেরহাটের বারইখালির (বর্তমানে বটেশ্বর, সিলেট সদর) অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য রফিকুল ইসলামের মেয়ে তাওহীদা ইসলাম সাথীর সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাথীর বাবা স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা, ফার্নিচার, ইলেকট্রনিকস মালামালসহ বিপুল পরিমাণের মালামাল দেন। বিয়ের পর কিছুদিন ভালোভাবে সংসার চললেও একসময় যৌতুকের জন্যে সাথীর ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে মনির। তাদের মধ্যে দেখা দেয় কলহ। এরই মধ্যে সাথী দুই মেয়ে সন্তানও জন্ম দেন।
অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে ২০২২ সালের ১৫ আগস্ট স্বামীর বিরুদ্ধে সিলেটের আদালতে মামলা দায়ের করেন সাথী। ওই সময়ে সিলেটের পুলিশ সুপারের কাছে একটি অভিযোগও দেওয়া হয়। সেই সময় মনির ফেঞ্চুগঞ্জ থানায় কর্মরত ছিলেন। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে মনিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয় এবং তিনি ১৫ দিন কারাগারে ছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্ত করে। পুলিশের তদন্তে স্ত্রীকে নির্যাতনের সত্যতা পাওয়া যায় মনিরের বিরুদ্ধে। ওই সময় মনিরকে কারাগার থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসতে ও চাকরি রক্ষার জন্যে মনিরের পরিবার-পরিজন অঙ্গীকার নামার মাধ্যমে স্ত্রী সাথীর সঙ্গে আপস করেন বলে অভিযোগ থেকে জানা গেছে।
মীর মনির স্ত্রী সাথীকে কোনোরূপ শারীরিক মানসিক নির্যাতন করবে না, তালাকের হুমকি দেবে না, শান্তিপূর্ণভাবে সন্তানাদিসহ ঘরসংসার করার অঙ্গীকারনামা ও আপসনামায় উল্লেখ করেন। যদি এর কোনো ব্যাঘাত হয় তাহলে সাথী তাঁর ভাশুর সেনাসদস্য মীর মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে অঙ্গীকারনামায় উল্লেখ করা হয়। এরপর মীর মনির কারাগার থেকে মুক্তি পান। স্ত্রী সাথীকে নিয়ে সিনিয়র কর্মকর্তাদের সামনে নিয়ে যান, যাতে কর্মকর্তারা বুঝতে পারেন মীর মনির স্ত্রীর সঙ্গে ভালো সম্পর্কে তৈরি করেছেন।
সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহারের পরই বদলে যান মনির। এবার নতুন করে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবি করে বসেন। বিষয়টি নিয়ে মনিরের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাথী দেখা করে প্রতিকার চান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সিনিয়র এক কর্মকর্তা মনিরকে ডেকে পাঠান। ওই কর্মকর্তার কাছে মনির জানান, স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। কিন্তু তালাকের কোনো নোটিশ সাথী বা তাঁর পরিবারের কারও কাছে এখনো আসেনি। এই ঘটনার পর পুনরায় সাথী তাঁর স্বামী মীর মনির ও ভাশুর মীর মোশাররফের বিরুদ্ধে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বিতীয় আদালতে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। কিন্তু রহস্যজনক কারণে পুলিশ মনির কিংবা মোশাররফ কাউকে গ্রেপ্তার করেনি।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে, কোতোয়ালি থানার ওয়ারেন্ট অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) অজয় শংকর চৌধুরীর কাছে বারবার ধরনা দিলেও কোনো ফলাফল মেলেনি। ইতিমধ্যে মীর মনির জামিন নিলেও মোশাররফ রয়েছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাধ্য হয়ে নির্যাতনের শিকার নারী গতকাল মঙ্গলবার সিলেটের ডিআইজির কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে তিনি ন্যায় বিচার পেতে কনস্টেবল মীর মনিরের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
কনস্টেবল মনির ইতিপূর্বে কমলগঞ্জ থানায় কর্মরত থাকার সময় রাতের বেলায় এক নারী কনস্টেবলের রুমে ঢুকে পড়েন। থানার ওসির কাছে বিষয়টি ধরা পড়লে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি শাহ মিজান শাফিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগটি সংশ্লিষ্ট জেলার এসপি তদন্তপূর্বক মতামতসহ পাঠানোর জন্য দেওয়া হবে। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৭ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৭ মিনিট আগেআগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান। একই সঙ্গে হাঁসটি যিনি নিয়ে গিয়েছিলেন, সেই এনজিও কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের নারী হাফিজা। ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) সদস্য তিনি। এনজিওটি থেকে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার বিকেলে কিস্তির টাকা না পেয়ে তার বাড়ি থেকে একটি চিনা হাঁস নিয়ে যান এনজিওর কর্মী ফিরোজ খাঁন। হাফিজার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে শখ করে হাঁসটি পালত। এটি নিয়ে ‘শখের হাঁসটি ধরে নিয়ে গেলেন এনজিও কর্মীরা’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে এনজিওটির কর্মকর্তারা।
টিএমএসএস এনজিওর বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান, মাদারীপুর জোনাল কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বরিশাল জোনাল কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদসহ চারজন কর্মকর্তা তদন্তের জন্য হাফিজার বাড়িতে আসেন। তাঁরা হাফিজা খানম, তাঁর স্বামী মুরাদ হোসেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে গত বৃহস্পতিবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
হাঁসটি ফেরত পেয়ে হাফিজা বলেন, ‘আমার মেয়ের শখের হাঁসটি ফেরত পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি হয়েছি।’
এ ব্যাপারে টিএমএসএসের এনজিওর ম্যানেজার মো. রাজেক ইসলাম বলেন, ‘হাফিজা খানমের বাড়ি থেকে ধরে নেওয়া হাঁসটি আজ দুপুরে ফেরত দিয়েছি। মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’

কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান। একই সঙ্গে হাঁসটি যিনি নিয়ে গিয়েছিলেন, সেই এনজিও কর্মীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় বাকাল ইউনিয়নের ফুল্লশ্রী গ্রামের নারী হাফিজা। ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) সদস্য তিনি। এনজিওটি থেকে ৬০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছিলেন তিনি। গত মঙ্গলবার বিকেলে কিস্তির টাকা না পেয়ে তার বাড়ি থেকে একটি চিনা হাঁস নিয়ে যান এনজিওর কর্মী ফিরোজ খাঁন। হাফিজার স্কুলপড়ুয়া মেয়ে শখ করে হাঁসটি পালত। এটি নিয়ে ‘শখের হাঁসটি ধরে নিয়ে গেলেন এনজিও কর্মীরা’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় নড়েচড়ে বসে এনজিওটির কর্মকর্তারা।
টিএমএসএস এনজিওর বরিশাল বিভাগীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সফিউর রহমান, মাদারীপুর জোনাল কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান, বরিশাল জোনাল কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদসহ চারজন কর্মকর্তা তদন্তের জন্য হাফিজার বাড়িতে আসেন। তাঁরা হাফিজা খানম, তাঁর স্বামী মুরাদ হোসেন ও স্থানীয়দের সঙ্গে এই বিষয়ে কথা বলেন। এই ঘটনায় অভিযুক্ত মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে গত বৃহস্পতিবার সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
হাঁসটি ফেরত পেয়ে হাফিজা বলেন, ‘আমার মেয়ের শখের হাঁসটি ফেরত পেয়ে আমি ও আমার পরিবারের সবাই খুশি হয়েছি।’
এ ব্যাপারে টিএমএসএসের এনজিওর ম্যানেজার মো. রাজেক ইসলাম বলেন, ‘হাফিজা খানমের বাড়ি থেকে ধরে নেওয়া হাঁসটি আজ দুপুরে ফেরত দিয়েছি। মাঠকর্মী ফিরোজ খানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
১২ জুলাই ২০২৩
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৭ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৭ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোকেয়া আক্তার (৪৫) উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আব্দুল জব্বারের স্ত্রী।
স্থানীয়দের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, রোকেয়া আক্তার তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তারকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলেন। প্রথমে তিনি মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাসে করে কলমাকান্দা সদরে পৌঁছান।
পরে তিনি মেয়েকে নিয়ে কলমাকান্দা বাজারের রেন্টিতলা মোড় থেকে ভাড়ায় মোটরসাইকেলে চড়ে রামনাথপুরে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। পথে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা ইটবোঝাই একটি লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে রোকেয়া আক্তার মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে লরির চাকায় চাপা পড়েন। এ সময় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি।

নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রোকেয়া আক্তার (৪৫) উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি আব্দুল জব্বারের স্ত্রী।
স্থানীয়দের বরাতে কলমাকান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিদ্দিক হোসেন জানান, রোকেয়া আক্তার তাঁর মেয়ে সাদিয়া আক্তারকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি যাচ্ছিলেন। প্রথমে তিনি মেয়েকে নিয়ে ঢাকা থেকে বাসে করে কলমাকান্দা সদরে পৌঁছান।
পরে তিনি মেয়েকে নিয়ে কলমাকান্দা বাজারের রেন্টিতলা মোড় থেকে ভাড়ায় মোটরসাইকেলে চড়ে রামনাথপুরে নিজ বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। পথে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় বিপরীত দিক থেকে আসা ইটবোঝাই একটি লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে রোকেয়া আক্তার মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে লরির চাকায় চাপা পড়েন। এ সময় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি।

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
১২ জুলাই ২০২৩
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১২ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৭ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৭ মিনিট আগেশ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডেমরা থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহত তাহসিন ইসলাম তপুর চাচা মো. মেহেদী হাসান শুক্রবার বিকেলে ডেমরা থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম কুমিল্লার মেঘনা থানার গোবিন্দপুর গ্রামের আবেদ আলী ব্যাপারীর ছেলে। বর্তমানে রাজধানীর মতিঝিল আর কে মিশন রোড ৯৭/২ গোপীবাগের বাসিন্দা তিনি। গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ধার্মিকপাড়া এলাকার মিনি কক্সবাজার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীরা হলেন আইইউবির শিক্ষার্থী তাহসিন ইসলাম তপু (২২) চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানার ছোট কিনাচর গ্রামের মৃত জহিরুল ইসলামের ছেলে। অপরজন ইউআইইউর শিক্ষার্থী গাজী ইরাম রিদওয়ান (২৪) নারায়ণগঞ্জের সদর থানার মিজমিজি খদ্দঘোষপাড়া কান্দাপাড়া গ্রামের জিএম হাবিব উল্লাহর ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বন্ধুর বড় ভাইয়ের বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠান শেষে মোটরসাইকেলে করে ফেরার পথে ডিএসসিসির ময়লাবাহী গাড়িটি (ঢাকা মেট্রো-শ-১৪-০৫৭৪) বেপরোয়া গতিতে চালালে মোটরসাইকেলটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা দুই আরোহী গুরুতর আহত হন। এ সময় তাঁদের সঙ্গের বন্ধুরা উদ্ধার ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহসিন ইসলাম তপুকে প্রথমে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গাজী ইরাম রিদওয়ানের চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৫টায় মৃত্যু হয়।
এদিকে দুর্ঘটনার পরই গাড়ির চালক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে ডেমরা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ময়লাবাহী গাড়ি ও মোটরসাইকেল জব্দ করে।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, ‘মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার পরে মামলা নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। পরে আদালত তাকে শনিবার বিকেলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’

রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ডেমরা থানা-পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহত তাহসিন ইসলাম তপুর চাচা মো. মেহেদী হাসান শুক্রবার বিকেলে ডেমরা থানায় মামলা করেন। গ্রেপ্তার রফিকুল ইসলাম কুমিল্লার মেঘনা থানার গোবিন্দপুর গ্রামের আবেদ আলী ব্যাপারীর ছেলে। বর্তমানে রাজধানীর মতিঝিল আর কে মিশন রোড ৯৭/২ গোপীবাগের বাসিন্দা তিনি। গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে ধার্মিকপাড়া এলাকার মিনি কক্সবাজার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীরা হলেন আইইউবির শিক্ষার্থী তাহসিন ইসলাম তপু (২২) চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানার ছোট কিনাচর গ্রামের মৃত জহিরুল ইসলামের ছেলে। অপরজন ইউআইইউর শিক্ষার্থী গাজী ইরাম রিদওয়ান (২৪) নারায়ণগঞ্জের সদর থানার মিজমিজি খদ্দঘোষপাড়া কান্দাপাড়া গ্রামের জিএম হাবিব উল্লাহর ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, বন্ধুর বড় ভাইয়ের বিয়ের গায়েহলুদ অনুষ্ঠান শেষে মোটরসাইকেলে করে ফেরার পথে ডিএসসিসির ময়লাবাহী গাড়িটি (ঢাকা মেট্রো-শ-১৪-০৫৭৪) বেপরোয়া গতিতে চালালে মোটরসাইকেলটির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা দুই আরোহী গুরুতর আহত হন। এ সময় তাঁদের সঙ্গের বন্ধুরা উদ্ধার ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহসিন ইসলাম তপুকে প্রথমে মৃত ঘোষণা করেন। পরে গাজী ইরাম রিদওয়ানের চিকিৎসাধীন অবস্থায় সাড়ে ৫টায় মৃত্যু হয়।
এদিকে দুর্ঘটনার পরই গাড়ির চালক ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পরে ডেমরা থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ময়লাবাহী গাড়ি ও মোটরসাইকেল জব্দ করে।
এ বিষয়ে ডেমরা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুরাদ হোসেন বলেন, ‘মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনার পরে মামলা নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দ্রুত সময়ের মধ্যে আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। পরে আদালত তাকে শনিবার বিকেলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।’

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
১২ জুলাই ২০২৩
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৫ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন।
৩৭ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন। ওই পোস্টে সম্মতি জানিয়েছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ফেসবুক পোস্টে ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম ও বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে আসাদুল্লা-হিল-গালিব লেখেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
পোস্টে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারকে উদ্দেশ করে তিনি লেখেন, ‘ছোটভাই, প্রটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘোরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা। তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু। মন্তব্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবু লেখেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া করো যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোস্টটি আমি এখনো দেখি নাই। তবে একজনের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছি। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেজ থেকে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের পোস্ট করে বলা হয়—নেক্সট টার্গেট আমি। এগুলো আমার কাছে খুব একটা কনসার্নের বিষয় না।’
আম্মার বলেন, ‘আল্লাহর দেওয়া জান আল্লাহই নিয়ে যাবেন। এ জন্য আমি ঘর থেকে বের হবো না বা প্রোটোকল বাড়াবো, এমন কিছু না। আমি এ ধরনের হুমকিতে ন্যূনতম ভীত-সন্ত্রস্ত নই। আমি আমার কাজ করে যেতে চাই।’
গালিবের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীনও তার কোনো পাওয়ার ছিল না। এরকম একজনের পোস্টকে গুরুত্ব দেওয়া মানেই তাকে গুরুত্ব দেওয়া। তাই এসব হুমকিতে ভীত হওয়াটা আমার জন্য সময়ের অপচয়।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে তিনি এ হুমকি দেন। ওই পোস্টে সম্মতি জানিয়েছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ফেসবুক পোস্টে ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম ও বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে আসাদুল্লা-হিল-গালিব লেখেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
পোস্টে রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারকে উদ্দেশ করে তিনি লেখেন, ‘ছোটভাই, প্রটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘোরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা। তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
ওই পোস্টে মন্তব্য করেছেন রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু। মন্তব্যে মোস্তাফিজুর রহমান বাবু লেখেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া করো যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়ায় রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘পোস্টটি আমি এখনো দেখি নাই। তবে একজনের মাধ্যমে বিষয়টি জেনেছি। আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পেজ থেকে মাঝেমধ্যেই এ ধরনের পোস্ট করে বলা হয়—নেক্সট টার্গেট আমি। এগুলো আমার কাছে খুব একটা কনসার্নের বিষয় না।’
আম্মার বলেন, ‘আল্লাহর দেওয়া জান আল্লাহই নিয়ে যাবেন। এ জন্য আমি ঘর থেকে বের হবো না বা প্রোটোকল বাড়াবো, এমন কিছু না। আমি এ ধরনের হুমকিতে ন্যূনতম ভীত-সন্ত্রস্ত নই। আমি আমার কাজ করে যেতে চাই।’
গালিবের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগ ক্ষমতায় থাকাকালীনও তার কোনো পাওয়ার ছিল না। এরকম একজনের পোস্টকে গুরুত্ব দেওয়া মানেই তাকে গুরুত্ব দেওয়া। তাই এসব হুমকিতে ভীত হওয়াটা আমার জন্য সময়ের অপচয়।’

সিলেটে পুলিশ কনস্টেবল (সদস্য) এক স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে একাধিকবার নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি নিয়ে সিলেটের উপমহাপরিদর্শকসহ (ডিআইজি) ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার দুই সন্তানের মা। এ ছাড়া তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
১২ জুলাই ২০২৩
কিস্তির টাকা না পেয়ে নিয়ে যাওয়া সেই চিনা হাঁসটি অবশেষে হাফিজা খানমকে ফেরত দিয়েছেন টিএমএসএস এনজিওর কর্মকর্তারা। আজ শনিবার দুপুরে হাফিজার বাড়িতে এসে তারা হাঁসটি ফেরত দিয়ে যান।
১২ মিনিট আগে
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ইটবোঝাই লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নারী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কলমাকান্দা পূর্ববাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা হয়।
১৫ মিনিট আগে
রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় গ্রেপ্তার চালক মো. রফিকুল ইসলামকে (৫০) কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই নির্দেশ দেন।
২৭ মিনিট আগে