জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে চারা খেত থেকে উদ্ধার করা আংশিক আগুনে পোড়া লাশের পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। নিহতের নাম পিয়ারা বেগম ওরফে রিনা বেগম (৫৩), তিনি দিরাই উপজেলার মাতারগাঁও গ্রামের চন্দন মিয়ার স্ত্রী। আজ শুক্রবার এ ঘটনায় থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার জগন্নাথপুর শহরের ইকড়ছই জামিয়া মাদ্রাসার পেছনের চারা খেতে আংশিক আগুনে পোড়া নারীর মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর দুটি বিয়ে হয়। দ্বিতীয় স্বামী চন্দন মিয়ার সঙ্গেও অনেক দিন ধরে সম্পর্ক নেই। ময়নাতদন্ত শেষে ওই নারীর পরিচয় পাওয়ার পর তাঁর মেয়ের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মেয়ে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকালে জগন্নাথপুর পৌর শহরের ইকড়ছই জামিয়া ইসলামিয়া সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার পেছনে চারা খেতে আংশিক আগুনে পোড়া অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
পরে সিআইডি ও পিবিআই বিশেষজ্ঞ দল ওই নারীর আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে তাঁর ছবি ও নাম–ঠিকানা সংগ্রহ করে। এরপর থেকে নারীর স্বজনদের সন্ধানে অভিযানে নামে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামে ওই নারীর মেয়ে সুভা বেগমের সন্ধান পায় পুলিশ।
বাদী সুভা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০ বছর আগে আমার বাবার সঙ্গে মায়ের বিচ্ছেদের পর তিনি চন্দন মিয়াকে বিয়ে করেন। পাঁচ বছর আগে আবার চন্দন মিয়ার সঙ্গেও তাঁর সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়। এরপর তিনি আমার স্বামী বাড়ি থাকতেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এক মাস আগে তিনি আমার খালার বাড়ি দিরাই উপজেলার রায়বাঙ্গালী গ্রামে বেড়াতে যান। সেখান থেকে গত মঙ্গলাবার ছাতক উপজেলার শ্রীমতিপুর যাওয়ার পথে তিনি নিখোঁজ হন। পরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে মর্গে গিয়ে মায়ের আগুনে পোড়া মরদেহ দেখতে পাই। আমার মাকে খুন করা হয়েছে। কে বা কারা করেছে তা জানি না।’
সহকারী পুলিশ সুপার (জগন্নাথপুর সার্কেল) সুভাশীষ ধর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুনে পোড়া ওই নারীর মরদেহ পাওয়ার পর থেকে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। প্রথমে আঙুলের চাপ মাধ্যমে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা অনুযায়ী ছাতক উপজেলায় খোঁজ নিয়ে তাঁর স্বজনদের পাওয়া যায়নি।
‘পরে দিরাই উপজেলায় তাঁর স্বজনদের খোঁজ পাওয়া যায়। পরিচয় শনাক্তের পর এখন আমরা এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। আশা করছি, দ্রুতই আমরা হত্যার রহস্য উদঘাটনসহ অপরাধীদের ধরতে পারব।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে চারা খেত থেকে উদ্ধার করা আংশিক আগুনে পোড়া লাশের পরিচয় পেয়েছে পুলিশ। নিহতের নাম পিয়ারা বেগম ওরফে রিনা বেগম (৫৩), তিনি দিরাই উপজেলার মাতারগাঁও গ্রামের চন্দন মিয়ার স্ত্রী। আজ শুক্রবার এ ঘটনায় থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার জগন্নাথপুর শহরের ইকড়ছই জামিয়া মাদ্রাসার পেছনের চারা খেতে আংশিক আগুনে পোড়া নারীর মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই নারীর দুটি বিয়ে হয়। দ্বিতীয় স্বামী চন্দন মিয়ার সঙ্গেও অনেক দিন ধরে সম্পর্ক নেই। ময়নাতদন্ত শেষে ওই নারীর পরিচয় পাওয়ার পর তাঁর মেয়ের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মেয়ে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
পুলিশ ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকালে জগন্নাথপুর পৌর শহরের ইকড়ছই জামিয়া ইসলামিয়া সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার পেছনে চারা খেতে আংশিক আগুনে পোড়া অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশটি উদ্ধার করে।
পরে সিআইডি ও পিবিআই বিশেষজ্ঞ দল ওই নারীর আঙুলের ছাপ সংগ্রহ করে জাতীয় পরিচয়পত্রের মাধ্যমে তাঁর ছবি ও নাম–ঠিকানা সংগ্রহ করে। এরপর থেকে নারীর স্বজনদের সন্ধানে অভিযানে নামে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দিরাই উপজেলার টংগর গ্রামে ওই নারীর মেয়ে সুভা বেগমের সন্ধান পায় পুলিশ।
বাদী সুভা বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৩০ বছর আগে আমার বাবার সঙ্গে মায়ের বিচ্ছেদের পর তিনি চন্দন মিয়াকে বিয়ে করেন। পাঁচ বছর আগে আবার চন্দন মিয়ার সঙ্গেও তাঁর সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়। এরপর তিনি আমার স্বামী বাড়ি থাকতেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘এক মাস আগে তিনি আমার খালার বাড়ি দিরাই উপজেলার রায়বাঙ্গালী গ্রামে বেড়াতে যান। সেখান থেকে গত মঙ্গলাবার ছাতক উপজেলার শ্রীমতিপুর যাওয়ার পথে তিনি নিখোঁজ হন। পরে পুলিশের মাধ্যমে খবর পেয়ে মর্গে গিয়ে মায়ের আগুনে পোড়া মরদেহ দেখতে পাই। আমার মাকে খুন করা হয়েছে। কে বা কারা করেছে তা জানি না।’
সহকারী পুলিশ সুপার (জগন্নাথপুর সার্কেল) সুভাশীষ ধর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুনে পোড়া ওই নারীর মরদেহ পাওয়ার পর থেকে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। প্রথমে আঙুলের চাপ মাধ্যমে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র সংগ্রহ করা হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা অনুযায়ী ছাতক উপজেলায় খোঁজ নিয়ে তাঁর স্বজনদের পাওয়া যায়নি।
‘পরে দিরাই উপজেলায় তাঁর স্বজনদের খোঁজ পাওয়া যায়। পরিচয় শনাক্তের পর এখন আমরা এ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে কাজ করছি। আশা করছি, দ্রুতই আমরা হত্যার রহস্য উদঘাটনসহ অপরাধীদের ধরতে পারব।’
গ্রামীণ ব্যাংক ঘিরে নাশকতার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে, এমন গোয়েন্দা তথ্যে জরুরি সতর্কতা ব্যবস্থা নিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। নাশকতাসহ সব ধরনের অপতৎপরতা এড়াতে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে কুড়িগ্রাম জেলায় অবস্থিত গ্রামীণ ব্যাংকের ৪৯টি শাখায় পুলিশি পাহারার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
৩ মিনিট আগেবগুড়ায় ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা ও ছেলে নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার নয়মাইল এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
১৭ মিনিট আগেপ্রখর রোদে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দেশের ঐতিহ্যবাহী ঈদগাহ কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ১৯৮তম পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে এবারের ঈদের জামাতে মুসল্লির সংখ্যা তুলনামূলক কম ছিল। আজ শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় শুরু হওয়া জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মুহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।
২০ মিনিট আগেঈদুল আজহার প্রধান জামাত ঢাকার হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এ জামাতে অংশ নেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা
৩৭ মিনিট আগে