শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) র্যাগিংয়ের অভিযোগে ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ-মিছিল ও মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে শিক্ষার্থীরা এ বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩৭তম সিন্ডিকেট সভায় র্যাগিংয়ের অভিযোগে ২৫ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারাদেশ অনুমোদন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘প্রহসনের বহিষ্কার মানি না, মানব না’, ‘আমাদের দাবি, আমাদের দাবি, মানতে হবে, মানতে হবে’, ‘সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান, এক হও এক হও’—এমন বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হাফিজুর ইসলাম বলেন, ‘বহিষ্কারাদেশ অবৈধ ও প্রহসনমূলক। র্যাগিংয়ের ঘটনায় তিনটি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হলেও প্রশাসন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। তারা বলেছে, অধিকতর তদন্তের কারণে সময় লেগেছে। কিন্তু আমরা জেনেছি, ঘটনার ভুক্তভোগী কোনো শিক্ষার্থীর জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। এমনকি বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গেও এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।’
হাফিজুর ইসলাম আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃষ্ট মনোমালিন্যের বিষয়টি বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে প্রক্টর অফিসে জানানো হয়। কিন্তু প্রক্টর অফিস তা আমলে নেয়নি। হঠাৎ এক বছর পর এসে ২৫ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়, যা সম্পূর্ণ প্রহসনমূলক।
পরিসংখ্যান বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রিফা সানজিদা বলেন, ‘যে ঘটনায় আমাদের সিনিয়র আপুদের বহিষ্কার করা হয়েছে, সেদিন শহীদ মিনারে আমিও ছিলাম। আমরা নিজেরাই আপুদের কাছে সময় চেয়েছিলাম পরিচিত হওয়ার জন্য। সেদিন আপুরা জানতে চেয়েছিলেন, ক্যাম্পাসে আমাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না। সেখানে র্যাগিংয়ের মতো কিছু ঘটেনি। পরদিন প্রক্টর অফিসে ডাকা হলে আমরা ঘটনার বিস্তারিত বলেছি। কিন্তু বহিষ্কারের মতো কোনো বিষয় সেখানে ঘটেনি বা আমরা অভিযোগ করিনি।’
চার সেমিস্টার বহিষ্কার হওয়া পরিসংখ্যান বিভাগের কাজী তাসমিয়া হক আরিশা বলেন, ‘প্রশাসন কোনো নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়াই একপক্ষীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের অনেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অবিলম্বে আমরা বহিষ্কারাদেশ বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) র্যাগিংয়ের অভিযোগে ২৫ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ-মিছিল ও মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে শিক্ষার্থীরা এ বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
গত ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩৭তম সিন্ডিকেট সভায় র্যাগিংয়ের অভিযোগে ২৫ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারাদেশ অনুমোদন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘প্রহসনের বহিষ্কার মানি না, মানব না’, ‘আমাদের দাবি, আমাদের দাবি, মানতে হবে, মানতে হবে’, ‘সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান, এক হও এক হও’—এমন বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে অর্থনীতি বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হাফিজুর ইসলাম বলেন, ‘বহিষ্কারাদেশ অবৈধ ও প্রহসনমূলক। র্যাগিংয়ের ঘটনায় তিনটি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হলেও প্রশাসন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। তারা বলেছে, অধিকতর তদন্তের কারণে সময় লেগেছে। কিন্তু আমরা জেনেছি, ঘটনার ভুক্তভোগী কোনো শিক্ষার্থীর জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। এমনকি বিভাগীয় প্রধানদের সঙ্গেও এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি।’
হাফিজুর ইসলাম আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃষ্ট মনোমালিন্যের বিষয়টি বিভাগীয় প্রধানের মাধ্যমে প্রক্টর অফিসে জানানো হয়। কিন্তু প্রক্টর অফিস তা আমলে নেয়নি। হঠাৎ এক বছর পর এসে ২৫ জন শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হয়, যা সম্পূর্ণ প্রহসনমূলক।
পরিসংখ্যান বিভাগের ২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রিফা সানজিদা বলেন, ‘যে ঘটনায় আমাদের সিনিয়র আপুদের বহিষ্কার করা হয়েছে, সেদিন শহীদ মিনারে আমিও ছিলাম। আমরা নিজেরাই আপুদের কাছে সময় চেয়েছিলাম পরিচিত হওয়ার জন্য। সেদিন আপুরা জানতে চেয়েছিলেন, ক্যাম্পাসে আমাদের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না। সেখানে র্যাগিংয়ের মতো কিছু ঘটেনি। পরদিন প্রক্টর অফিসে ডাকা হলে আমরা ঘটনার বিস্তারিত বলেছি। কিন্তু বহিষ্কারের মতো কোনো বিষয় সেখানে ঘটেনি বা আমরা অভিযোগ করিনি।’
চার সেমিস্টার বহিষ্কার হওয়া পরিসংখ্যান বিভাগের কাজী তাসমিয়া হক আরিশা বলেন, ‘প্রশাসন কোনো নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়াই একপক্ষীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের অনেকে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। কেউ কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অবিলম্বে আমরা বহিষ্কারাদেশ বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।’
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
২৫ মিনিট আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে