হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবল ও চুনারুঘাট উপজেলায় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে বাহুবল উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শেওড়াতলী এলাকায় দুইজন ও চুনারুঘাট উপজেলায় এক মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান ও চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাহুবল থানার ওসি মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘উপজেলার হিলালপুর গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মিজান মিয়া রোববার রাতে পিকআপে করে কাঠ নিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। পথে গাড়িটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শেওড়াতলী পৌঁছালে মহাসড়কে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে উল্টে যায়। এতে পিকআপে থাকা হিলালপুর গ্রামের জহুর মিয়া (৫৫), মাওলানা মিজান মিয়া (৪০), অলুয়া গ্রামের মো. নুরুল আমিন (৩৫) এবং পুটিজুরী ইউনিয়নের গোলগাও গ্রামের ফজলু মিয়া (৫৩) গুরুতর আহত হয়েছেন।
তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জহুর মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর ৩ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথে নুরুল আমিন মারা যান।’
অপরদিকে চুনারুঘাট থানার ওসি হিল্লোল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মধ্যরাতে উপজেলার গাজীগঞ্জ বাজারে একটি মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এতে গুরুতর আহত হয় নাছিমাবাদ চা বাগানের বিশাল উড়াং (২০) নামে এক যুবক। রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। সে ওই চা বাগানের আকাশ উড়াংয়ের ছেলে।’
হবিগঞ্জের বাহুবল ও চুনারুঘাট উপজেলায় পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে বাহুবল উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শেওড়াতলী এলাকায় দুইজন ও চুনারুঘাট উপজেলায় এক মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়।
বাহুবল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মশিউর রহমান ও চুনারুঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিল্লোল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাহুবল থানার ওসি মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘উপজেলার হিলালপুর গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মিজান মিয়া রোববার রাতে পিকআপে করে কাঠ নিয়ে বাড়িতে ফিরছিলেন। পথে গাড়িটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের শেওড়াতলী পৌঁছালে মহাসড়কে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে উল্টে যায়। এতে পিকআপে থাকা হিলালপুর গ্রামের জহুর মিয়া (৫৫), মাওলানা মিজান মিয়া (৪০), অলুয়া গ্রামের মো. নুরুল আমিন (৩৫) এবং পুটিজুরী ইউনিয়নের গোলগাও গ্রামের ফজলু মিয়া (৫৩) গুরুতর আহত হয়েছেন।
তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক জহুর মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত অপর ৩ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে পথে নুরুল আমিন মারা যান।’
অপরদিকে চুনারুঘাট থানার ওসি হিল্লোল রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মধ্যরাতে উপজেলার গাজীগঞ্জ বাজারে একটি মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এতে গুরুতর আহত হয় নাছিমাবাদ চা বাগানের বিশাল উড়াং (২০) নামে এক যুবক। রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। সে ওই চা বাগানের আকাশ উড়াংয়ের ছেলে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে