জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫সহ সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে তাহিয়া আঞ্জুম রাইদা (১৬)। সে উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের আটপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
পরীক্ষায় সব বিষয়ে এ+সহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের একাডেমিক সুপারভাইজার অরূপ কুমার রায় বলেন, জগন্নাথপুরে এবার এসএসসিতে ১৭টি জিপিএ-৫ এসেছে। এর মধ্যে রাইদা সব বিষয়ে এ+সহ মোট ১২১৩ নম্বর পেয়েছে, যা উপজেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ ফলাফল। আমি তার সাফল্য ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
এদিকে, সবার কাছে দোয়া চেয়ে শিক্ষার্থী তাহিয়া আঞ্জুম রাইদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার এই ফলাফলে আমার শিক্ষকদের অবদান রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছেন আমার বাবা-মা। তাঁদের কারণেই আমার এই অর্জন। আমার বড় একটি স্বপ্ন; আমি একজন ভালো চিকিৎসক হতে চাই, যাতে করে গরিব-দুঃখীদের বিনা মূল্য চিকিৎসাসেবা দিতে পারি।’
উল্লেখ্য, শুরু থেকেই মেধাবী শিক্ষার্থী রাইদা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় সরকারি ট্যালেন্টপুল বৃত্তি, এম এ মান্নান বৃত্তি পরীক্ষায় জগন্নাথপুর ও শান্তিগঞ্জ উপজেলার মধ্যে প্রথম স্থান, হালিমা খাতুন বৃত্তি পরীক্ষা এবং কলকলিয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের রিইউনিয়নে বক্তব্য, সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে শাবিতে টিএস এলিয়ট ও কাজী নজরুল ইসলামের জন্মশত বার্ষিকীর আসরে ইংরেজিতে বক্তব্য দিয়ে পুরো বিভাগে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে কবিতা আবৃত্তি, নৃত্যসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় একাধিকবার প্রথম স্থান অর্জন করেছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫সহ সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে তাহিয়া আঞ্জুম রাইদা (১৬)। সে উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের আটপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এ বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
পরীক্ষায় সব বিষয়ে এ+সহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের একাডেমিক সুপারভাইজার অরূপ কুমার রায় বলেন, জগন্নাথপুরে এবার এসএসসিতে ১৭টি জিপিএ-৫ এসেছে। এর মধ্যে রাইদা সব বিষয়ে এ+সহ মোট ১২১৩ নম্বর পেয়েছে, যা উপজেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ ফলাফল। আমি তার সাফল্য ও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।
এদিকে, সবার কাছে দোয়া চেয়ে শিক্ষার্থী তাহিয়া আঞ্জুম রাইদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার এই ফলাফলে আমার শিক্ষকদের অবদান রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছেন আমার বাবা-মা। তাঁদের কারণেই আমার এই অর্জন। আমার বড় একটি স্বপ্ন; আমি একজন ভালো চিকিৎসক হতে চাই, যাতে করে গরিব-দুঃখীদের বিনা মূল্য চিকিৎসাসেবা দিতে পারি।’
উল্লেখ্য, শুরু থেকেই মেধাবী শিক্ষার্থী রাইদা প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় সরকারি ট্যালেন্টপুল বৃত্তি, এম এ মান্নান বৃত্তি পরীক্ষায় জগন্নাথপুর ও শান্তিগঞ্জ উপজেলার মধ্যে প্রথম স্থান, হালিমা খাতুন বৃত্তি পরীক্ষা এবং কলকলিয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করে। দ্বিতীয় শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের রিইউনিয়নে বক্তব্য, সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নকালে শাবিতে টিএস এলিয়ট ও কাজী নজরুল ইসলামের জন্মশত বার্ষিকীর আসরে ইংরেজিতে বক্তব্য দিয়ে পুরো বিভাগে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে কবিতা আবৃত্তি, নৃত্যসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় একাধিকবার প্রথম স্থান অর্জন করেছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে