জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে এক বিএনপি নেতার দেওয়া হুমকি ও গালিগালাজের ভয়েস রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই রেকর্ডে চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাজা মিয়া চিলাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণনাশের হুমকি দেন।
রেকর্ডে ওই নেতা বলেন, ‘আমি তরে পিটমু, তোর কোন বাপে ফিরাইত পারতনায়। তুই আমার লগে বহুত বেয়াদবি করছিস, পিটা (পিটুনি) তো খাইছস না বেয়াদবের বাচ্চা। পিটা (পিটুনি) খাইবার লাগি বার চা (অপেক্ষা) কর।’ এ রকম হুমকির ভয়েস রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে।
প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্কুলের মাঠ ভরাটের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাদ্দ পাওয়া যায়। কাজ করতে গেলে রাজা মিয়া বাধা দেন। আমি ইউএনওকে জানিয়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় কাজ করি। এতে তিনি ক্ষুব্ধ হন। এরপর এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট জানানো না-নিয়েও তিনি আমাকে ফোনে গালাগাল ও হুমকি দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি একজন শিক্ষক সহকর্মীকে নিয়ে তাঁর দোকানে গিয়ে বিষয়টি বোঝাতে চাই। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এমনকি তাঁর নাতিকে পাঠিয়ে স্কুলে আমাকে হুমকি দেন। এখন আমি চরম ভয়ের মধ্যে আছি। আমার শিশুসন্তান পর্যন্ত আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত রাজা মিয়ার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
জগন্নাথপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের একাডেমিক সুপারভাইজার অরূপ কুমার রায় বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক ভয়েস রেকর্ড পাঠিয়ে আমাকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। আমি তাঁকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার নজরে এসেছে। প্রধান শিক্ষক চাইলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। এ বিষয়ে তাঁকে সহায়তা করা হবে।’
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে এক বিএনপি নেতার দেওয়া হুমকি ও গালিগালাজের ভয়েস রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই রেকর্ডে চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রাজা মিয়া চিলাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হককে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও প্রাণনাশের হুমকি দেন।
রেকর্ডে ওই নেতা বলেন, ‘আমি তরে পিটমু, তোর কোন বাপে ফিরাইত পারতনায়। তুই আমার লগে বহুত বেয়াদবি করছিস, পিটা (পিটুনি) তো খাইছস না বেয়াদবের বাচ্চা। পিটা (পিটুনি) খাইবার লাগি বার চা (অপেক্ষা) কর।’ এ রকম হুমকির ভয়েস রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে।
প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্কুলের মাঠ ভরাটের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাদ্দ পাওয়া যায়। কাজ করতে গেলে রাজা মিয়া বাধা দেন। আমি ইউএনওকে জানিয়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় কাজ করি। এতে তিনি ক্ষুব্ধ হন। এরপর এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট জানানো না-নিয়েও তিনি আমাকে ফোনে গালাগাল ও হুমকি দেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি একজন শিক্ষক সহকর্মীকে নিয়ে তাঁর দোকানে গিয়ে বিষয়টি বোঝাতে চাই। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এমনকি তাঁর নাতিকে পাঠিয়ে স্কুলে আমাকে হুমকি দেন। এখন আমি চরম ভয়ের মধ্যে আছি। আমার শিশুসন্তান পর্যন্ত আতঙ্কে রয়েছে।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত রাজা মিয়ার মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
জগন্নাথপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের একাডেমিক সুপারভাইজার অরূপ কুমার রায় বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক ভয়েস রেকর্ড পাঠিয়ে আমাকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। আমি তাঁকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়েছি।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরকত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাটি আমার নজরে এসেছে। প্রধান শিক্ষক চাইলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারেন। এ বিষয়ে তাঁকে সহায়তা করা হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে