নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে ঘোষিত তফসিল পেছানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জের নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান এ কথা বলেন।
আনিছুর রহমান বলেন, ‘গতকালকেও (বুধবার) আমি বলেছি। দুদিন আগেও আমাদের আরেক কমিশনার বলেছেন। উনি একটি দলের (বিএনপি) নাম নিয়েই বলেছেন যে যদি তারা নির্বাচনে আসে, সে ক্ষেত্রে বিবেচনা করব। আমাদের সুযোগ আছে পেছানোর। কারণ, আমাদের পরের যে সময় আছে, তা যথেষ্ট সময়। ইচ্ছে করলে আমরা করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত কারও কাছ থেকে ওই রকম পাইনি। যদি সে রকম আসে তখন আমরা বিবেচনা করে দেখব।’
নির্বাচন না করলে দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে মন্তব্য করে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কারও জন্য অপেক্ষা করবে না। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচন করতে হবে, না হয় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। নিশ্চয়ই এটা আমাদের কাম্য হতে পারে না।’
নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শতভাগ দল নিয়ে নির্বাচন করার পরিকল্পনা আছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘শতভাগ কখনোই আসেনি, ইতিহাস বলে। অধিকাংশ দল নির্বাচন করে, সেটাই তখন নির্বাচনী আমেজ চলে আসে। আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বরাবরই আহ্বান জানাচ্ছি, আমাদের নিবন্ধিত ৪৪টা দলের সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।’
বিএনপি নির্বাচনে না আসলে প্রভাব পড়ার কোনো আশঙ্কা আছে কি না—এমন প্রশ্নে আনিছুর বলেন, ‘গণমাধ্যমে আসা তথ্য অনুযায়ী ৭০ ভাগ দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা উঠছে। ৭০ ভাগ যদি হয়ে থাকে, যদিও কত ভাগ সেটি নির্বাচন কমিশন বিশ্লেষণ করেনি। যদি ৭০ ভাগই অংশ নিয়ে থাকে, তবে নির্বাচনে প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই।’
নির্বাচনী পরিবেশ সম্পর্কে আনিছুর বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্ন হওয়ার মতো কিছু দেখছি না। যেহেতু একটা চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচি আছে, সেটাকে কেন্দ্র করে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ঘটনা হয়েছে। সেটার সঙ্গে নির্বাচনকে মেলানো ঠিক হবে না। এটা নির্বাচনকে উপলক্ষ করেই হচ্ছে, কিন্তু নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্ন করছে—এমন কিছু পরিলক্ষিত হয়নি।’
বিএনপি যদি নির্বাচনে আসে, তাহলে ঘোষিত তফসিল পেছানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে সিলেট ও সুনামগঞ্জের নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আনিছুর রহমান এ কথা বলেন।
আনিছুর রহমান বলেন, ‘গতকালকেও (বুধবার) আমি বলেছি। দুদিন আগেও আমাদের আরেক কমিশনার বলেছেন। উনি একটি দলের (বিএনপি) নাম নিয়েই বলেছেন যে যদি তারা নির্বাচনে আসে, সে ক্ষেত্রে বিবেচনা করব। আমাদের সুযোগ আছে পেছানোর। কারণ, আমাদের পরের যে সময় আছে, তা যথেষ্ট সময়। ইচ্ছে করলে আমরা করতে পারব। তবে এখন পর্যন্ত কারও কাছ থেকে ওই রকম পাইনি। যদি সে রকম আসে তখন আমরা বিবেচনা করে দেখব।’
নির্বাচন না করলে দেশে সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে মন্তব্য করে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কারও জন্য অপেক্ষা করবে না। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার জন্য নির্বাচন করতে হবে, না হয় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে। নিশ্চয়ই এটা আমাদের কাম্য হতে পারে না।’
নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শতভাগ দল নিয়ে নির্বাচন করার পরিকল্পনা আছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘শতভাগ কখনোই আসেনি, ইতিহাস বলে। অধিকাংশ দল নির্বাচন করে, সেটাই তখন নির্বাচনী আমেজ চলে আসে। আমরা দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বরাবরই আহ্বান জানাচ্ছি, আমাদের নিবন্ধিত ৪৪টা দলের সবাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।’
বিএনপি নির্বাচনে না আসলে প্রভাব পড়ার কোনো আশঙ্কা আছে কি না—এমন প্রশ্নে আনিছুর বলেন, ‘গণমাধ্যমে আসা তথ্য অনুযায়ী ৭০ ভাগ দল নির্বাচনে অংশগ্রহণের কথা উঠছে। ৭০ ভাগ যদি হয়ে থাকে, যদিও কত ভাগ সেটি নির্বাচন কমিশন বিশ্লেষণ করেনি। যদি ৭০ ভাগই অংশ নিয়ে থাকে, তবে নির্বাচনে প্রভাব পড়ার কোনো কারণ নেই।’
নির্বাচনী পরিবেশ সম্পর্কে আনিছুর বলেন, ‘এখন পর্যন্ত নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্ন হওয়ার মতো কিছু দেখছি না। যেহেতু একটা চলমান রাজনৈতিক কর্মসূচি আছে, সেটাকে কেন্দ্র করে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু ঘটনা হয়েছে। সেটার সঙ্গে নির্বাচনকে মেলানো ঠিক হবে না। এটা নির্বাচনকে উপলক্ষ করেই হচ্ছে, কিন্তু নির্বাচনী পরিবেশ বিঘ্ন করছে—এমন কিছু পরিলক্ষিত হয়নি।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটের মাঠে নেমে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জাহিন বিশ্বাস এষা। শুরু থেকেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার ফোকাস ছিল ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম জোটের এই এজিএস প্রার্থীর দিকে। তবে ভোটের ফলাফলে তিনি লড়াই জমাতে পারছেন না।
৩ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৩৯ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে