সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মান্নান তালুকদার এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনে বিএনএমের প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে নিজ নিজ এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই ঘোষণা দেন তাঁরা।
এর মধ্যে একজন দলের সহযোগিতা না পাওয়ার এবং অন্যজন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকার অভিযোগ তুলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জ) আসনের জামালগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মান্নান তালুকদার বলেন, ‘২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। পরবর্তী সময়ে দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মহাজোটের প্রার্থীর সমর্থনে নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করি। এবারও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করি ও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাই। আমি দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করলেও তাঁদের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাইনি। এ অবস্থায় আমি স্পষ্ট বুঝতে পেরেছি, আসন ভাগাভাগি করেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাই আমি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।’
অন্যদিকে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে (বিশ্বম্ভরপুর ও সুনামগঞ্জ সদর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন আজ মঙ্গলবার বিকেলে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন ডেকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনী মাঠে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকার অভিযোগ এনে শামছুল আবেদীন বলেন, ‘নির্বাচনে দাঁড়ানোর পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা রকমের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমার মনোনয়ন বাতিল করা হয় আর এটি একবার করা হয়নি। নির্বাচন কমিশন, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট সব জায়গা থেকে আমাকে নির্বাচন থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সেই জায়গায় আমি প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে গিয়ে প্রার্থিতা বৈধতা করে নির্বাচনে ফিরে এসেছি। কিন্তু আমার প্রথমে মনে হয়েছিল নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিন্তু বর্তমানে যা দেখছি সেখানে বলতে হচ্ছে দেশে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডটাই নাই।’
দেওয়ান শামছুল আবেদীন আরও বলেন, ‘আমার সমর্থিত মানুষের ওপর ক্ষমতাসীনরা হামলা চালিয়েছে, মারধর করেছে। তা ছাড়া যাদের বিরুদ্ধে অনেক পুরোনো রাজনৈতিক মামলা ছিল, সেগুলো দেখিয়ে আবারও আমার লোকজনের ওপর হামলা চালাচ্ছে। সে জন্য এখানে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া এই আসনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী দুই হাত ভরে টাকা বিলাচ্ছেন। যেখানেই যাচ্ছেন টাকা দিয়ে আসছেন। এটা নির্বাচনের পরিবেশ নয়। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর এবং আমি আজ থেকে কোনো প্রার্থী নই এবং আগামী ৭ জানুয়ারির ভোট প্রত্যাখ্যান করলাম।’
সুনামগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মান্নান তালুকদার এবং সুনামগঞ্জ-৪ আসনে বিএনএমের প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকালে নিজ নিজ এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই ঘোষণা দেন তাঁরা।
এর মধ্যে একজন দলের সহযোগিতা না পাওয়ার এবং অন্যজন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকার অভিযোগ তুলে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, তাহিরপুর ও জামালগঞ্জ) আসনের জামালগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মান্নান তালুকদার বলেন, ‘২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-১ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। পরবর্তী সময়ে দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মহাজোটের প্রার্থীর সমর্থনে নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করি। এবারও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করি ও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাই। আমি দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে বারবার যোগাযোগ করলেও তাঁদের কাছ থেকে কোনো সহযোগিতা পাইনি। এ অবস্থায় আমি স্পষ্ট বুঝতে পেরেছি, আসন ভাগাভাগি করেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাই আমি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালাম।’
অন্যদিকে সুনামগঞ্জ-৪ আসনে (বিশ্বম্ভরপুর ও সুনামগঞ্জ সদর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের (বিএনএম) প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন আজ মঙ্গলবার বিকেলে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন ডেকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচনী মাঠে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড না থাকার অভিযোগ এনে শামছুল আবেদীন বলেন, ‘নির্বাচনে দাঁড়ানোর পর থেকেই আমার বিরুদ্ধে নানা রকমের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমার মনোনয়ন বাতিল করা হয় আর এটি একবার করা হয়নি। নির্বাচন কমিশন, সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট সব জায়গা থেকে আমাকে নির্বাচন থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। সেই জায়গায় আমি প্রধান বিচারপতির বেঞ্চে গিয়ে প্রার্থিতা বৈধতা করে নির্বাচনে ফিরে এসেছি। কিন্তু আমার প্রথমে মনে হয়েছিল নির্বাচন সুষ্ঠু হবে কিন্তু বর্তমানে যা দেখছি সেখানে বলতে হচ্ছে দেশে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডটাই নাই।’
দেওয়ান শামছুল আবেদীন আরও বলেন, ‘আমার সমর্থিত মানুষের ওপর ক্ষমতাসীনরা হামলা চালিয়েছে, মারধর করেছে। তা ছাড়া যাদের বিরুদ্ধে অনেক পুরোনো রাজনৈতিক মামলা ছিল, সেগুলো দেখিয়ে আবারও আমার লোকজনের ওপর হামলা চালাচ্ছে। সে জন্য এখানে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া এই আসনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী দুই হাত ভরে টাকা বিলাচ্ছেন। যেখানেই যাচ্ছেন টাকা দিয়ে আসছেন। এটা নির্বাচনের পরিবেশ নয়। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর এবং আমি আজ থেকে কোনো প্রার্থী নই এবং আগামী ৭ জানুয়ারির ভোট প্রত্যাখ্যান করলাম।’
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
২ ঘণ্টা আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে