সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

নতুন মিটার সংযোগ, স্থানান্তর অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়ে যাওয়া মিটার ফেরত পেতে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। সরাসরি অফিসে গিয়ে বহুবার চেষ্টা করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে অনেকে বাধ্য হয়ে ‘ইলেকট্রিশিয়ানের মাধ্যমে’ কয়েক গুণ বেশি টাকা দিয়ে কাজ হাসিল করেছেন সহজেই। পল্লী বিদ্যুতের এমন সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেন সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু।
অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সেই সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব টাকার একটি অংশ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীর পকেটে যায়।
বর্তমানে সেই নিয়ম পরিবর্তন করে গ্রাহকের কাছ থেকে ‘গ্রাউন্ডিং রডের মেমো নম্বর’ জমা নেওয়া হচ্ছে। তবে সিন্ডিকেটের চক্র এখনো সক্রিয় রয়েছে বলে অভিযোগ।
উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের সাহাব উদ্দিন জানান, কয়েক মাস আগে অনলাইনে আবেদন করে মিটার পেয়েছিলেন। তবে ঝড়ে তা ক্ষতিগ্রস্ত হলে অফিসে মিটার জমা দেন। এরপর একাধিকবার অফিসে গেলেও আর মিটার ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা দুই ভাই একসঙ্গে থাকতাম। আলাদা হওয়ার পর নতুন মিটার দরকার ছিল। আবেদন করতে গেলে ইলেকট্রিশিয়ানের রিপোর্ট চাইল। শেষে একজনকে টাকা দিয়ে কাজ করালাম। পরে মিটার নষ্ট হলে আর ফেরত পাইনি।’
একই এলাকার বাসিন্দা আলীনুর বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। ২-৩ হাজার টাকা দিতে হয়, তখন কাজ হয়।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এক ফেজ সংযোগে আবেদন ফি ১২০ টাকা, জামানত ৪৮০ টাকা এবং তিন ফেজে আবেদন ফি ৩৬০ টাকা ও জামানত ৭২০ টাকা। কিন্তু বাস্তবে সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে কয়েক গুণ বেশি টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তাহিরপুর সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মো. আলাউর হক সরকার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার অফিসের কেউ এমন অনিয়মে জড়িত নয়। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন মিটার পেতে ৯ হাজার টাকা খরচ করেছি। পরে আমাকে পুরোনো মিটার দেওয়ার চেষ্টা হয়। আমি না মানায় শুনি, আমার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অফিসে জিএম স্যারের কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ফল হয়নি। অফিসে যার হাতে টাকা দিয়েছি, তাকেও দেখিয়েছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইলেকট্রিশিয়ান জানান, কিছু নির্ধারিত ব্যক্তি অফিসের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও অফিস থেকে কাজ আদায় করে দেন। এদের মাধ্যমেই টাকা লেনদেন হয়।
জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু বলেন, ‘অফিসের সামনে সিটিজেন চার্টারে সব ফি লেখা আছে। অতিরিক্ত টাকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সব সেবা অনলাইনে পাওয়া যায়। তবে দেশে-বিদেশে সিন্ডিকেট আছে, আমি একা সেটা ভাঙতে পারব না। যদি আমার অফিসের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত থাকে, জানান—আমি ব্যবস্থা নেব।’

নতুন মিটার সংযোগ, স্থানান্তর অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়ে যাওয়া মিটার ফেরত পেতে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। সরাসরি অফিসে গিয়ে বহুবার চেষ্টা করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে অনেকে বাধ্য হয়ে ‘ইলেকট্রিশিয়ানের মাধ্যমে’ কয়েক গুণ বেশি টাকা দিয়ে কাজ হাসিল করেছেন সহজেই। পল্লী বিদ্যুতের এমন সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেন সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু।
অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সেই সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব টাকার একটি অংশ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীর পকেটে যায়।
বর্তমানে সেই নিয়ম পরিবর্তন করে গ্রাহকের কাছ থেকে ‘গ্রাউন্ডিং রডের মেমো নম্বর’ জমা নেওয়া হচ্ছে। তবে সিন্ডিকেটের চক্র এখনো সক্রিয় রয়েছে বলে অভিযোগ।
উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের সাহাব উদ্দিন জানান, কয়েক মাস আগে অনলাইনে আবেদন করে মিটার পেয়েছিলেন। তবে ঝড়ে তা ক্ষতিগ্রস্ত হলে অফিসে মিটার জমা দেন। এরপর একাধিকবার অফিসে গেলেও আর মিটার ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা দুই ভাই একসঙ্গে থাকতাম। আলাদা হওয়ার পর নতুন মিটার দরকার ছিল। আবেদন করতে গেলে ইলেকট্রিশিয়ানের রিপোর্ট চাইল। শেষে একজনকে টাকা দিয়ে কাজ করালাম। পরে মিটার নষ্ট হলে আর ফেরত পাইনি।’
একই এলাকার বাসিন্দা আলীনুর বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। ২-৩ হাজার টাকা দিতে হয়, তখন কাজ হয়।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এক ফেজ সংযোগে আবেদন ফি ১২০ টাকা, জামানত ৪৮০ টাকা এবং তিন ফেজে আবেদন ফি ৩৬০ টাকা ও জামানত ৭২০ টাকা। কিন্তু বাস্তবে সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে কয়েক গুণ বেশি টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তাহিরপুর সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মো. আলাউর হক সরকার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার অফিসের কেউ এমন অনিয়মে জড়িত নয়। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন মিটার পেতে ৯ হাজার টাকা খরচ করেছি। পরে আমাকে পুরোনো মিটার দেওয়ার চেষ্টা হয়। আমি না মানায় শুনি, আমার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অফিসে জিএম স্যারের কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ফল হয়নি। অফিসে যার হাতে টাকা দিয়েছি, তাকেও দেখিয়েছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইলেকট্রিশিয়ান জানান, কিছু নির্ধারিত ব্যক্তি অফিসের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও অফিস থেকে কাজ আদায় করে দেন। এদের মাধ্যমেই টাকা লেনদেন হয়।
জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু বলেন, ‘অফিসের সামনে সিটিজেন চার্টারে সব ফি লেখা আছে। অতিরিক্ত টাকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সব সেবা অনলাইনে পাওয়া যায়। তবে দেশে-বিদেশে সিন্ডিকেট আছে, আমি একা সেটা ভাঙতে পারব না। যদি আমার অফিসের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত থাকে, জানান—আমি ব্যবস্থা নেব।’
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

নতুন মিটার সংযোগ, স্থানান্তর অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়ে যাওয়া মিটার ফেরত পেতে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। সরাসরি অফিসে গিয়ে বহুবার চেষ্টা করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে অনেকে বাধ্য হয়ে ‘ইলেকট্রিশিয়ানের মাধ্যমে’ কয়েক গুণ বেশি টাকা দিয়ে কাজ হাসিল করেছেন সহজেই। পল্লী বিদ্যুতের এমন সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেন সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু।
অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সেই সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব টাকার একটি অংশ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীর পকেটে যায়।
বর্তমানে সেই নিয়ম পরিবর্তন করে গ্রাহকের কাছ থেকে ‘গ্রাউন্ডিং রডের মেমো নম্বর’ জমা নেওয়া হচ্ছে। তবে সিন্ডিকেটের চক্র এখনো সক্রিয় রয়েছে বলে অভিযোগ।
উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের সাহাব উদ্দিন জানান, কয়েক মাস আগে অনলাইনে আবেদন করে মিটার পেয়েছিলেন। তবে ঝড়ে তা ক্ষতিগ্রস্ত হলে অফিসে মিটার জমা দেন। এরপর একাধিকবার অফিসে গেলেও আর মিটার ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা দুই ভাই একসঙ্গে থাকতাম। আলাদা হওয়ার পর নতুন মিটার দরকার ছিল। আবেদন করতে গেলে ইলেকট্রিশিয়ানের রিপোর্ট চাইল। শেষে একজনকে টাকা দিয়ে কাজ করালাম। পরে মিটার নষ্ট হলে আর ফেরত পাইনি।’
একই এলাকার বাসিন্দা আলীনুর বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। ২-৩ হাজার টাকা দিতে হয়, তখন কাজ হয়।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এক ফেজ সংযোগে আবেদন ফি ১২০ টাকা, জামানত ৪৮০ টাকা এবং তিন ফেজে আবেদন ফি ৩৬০ টাকা ও জামানত ৭২০ টাকা। কিন্তু বাস্তবে সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে কয়েক গুণ বেশি টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তাহিরপুর সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মো. আলাউর হক সরকার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার অফিসের কেউ এমন অনিয়মে জড়িত নয়। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন মিটার পেতে ৯ হাজার টাকা খরচ করেছি। পরে আমাকে পুরোনো মিটার দেওয়ার চেষ্টা হয়। আমি না মানায় শুনি, আমার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অফিসে জিএম স্যারের কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ফল হয়নি। অফিসে যার হাতে টাকা দিয়েছি, তাকেও দেখিয়েছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইলেকট্রিশিয়ান জানান, কিছু নির্ধারিত ব্যক্তি অফিসের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও অফিস থেকে কাজ আদায় করে দেন। এদের মাধ্যমেই টাকা লেনদেন হয়।
জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু বলেন, ‘অফিসের সামনে সিটিজেন চার্টারে সব ফি লেখা আছে। অতিরিক্ত টাকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সব সেবা অনলাইনে পাওয়া যায়। তবে দেশে-বিদেশে সিন্ডিকেট আছে, আমি একা সেটা ভাঙতে পারব না। যদি আমার অফিসের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত থাকে, জানান—আমি ব্যবস্থা নেব।’

নতুন মিটার সংযোগ, স্থানান্তর অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়ে যাওয়া মিটার ফেরত পেতে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে। সরাসরি অফিসে গিয়ে বহুবার চেষ্টা করেও কাঙ্ক্ষিত সেবা না পেয়ে অনেকে বাধ্য হয়ে ‘ইলেকট্রিশিয়ানের মাধ্যমে’ কয়েক গুণ বেশি টাকা দিয়ে কাজ হাসিল করেছেন সহজেই। পল্লী বিদ্যুতের এমন সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেন সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু।
অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সেই সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন। অভিযোগ রয়েছে, এসব টাকার একটি অংশ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কিছু অসাধু কর্মচারীর পকেটে যায়।
বর্তমানে সেই নিয়ম পরিবর্তন করে গ্রাহকের কাছ থেকে ‘গ্রাউন্ডিং রডের মেমো নম্বর’ জমা নেওয়া হচ্ছে। তবে সিন্ডিকেটের চক্র এখনো সক্রিয় রয়েছে বলে অভিযোগ।
উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের সাহাব উদ্দিন জানান, কয়েক মাস আগে অনলাইনে আবেদন করে মিটার পেয়েছিলেন। তবে ঝড়ে তা ক্ষতিগ্রস্ত হলে অফিসে মিটার জমা দেন। এরপর একাধিকবার অফিসে গেলেও আর মিটার ফেরত পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা দুই ভাই একসঙ্গে থাকতাম। আলাদা হওয়ার পর নতুন মিটার দরকার ছিল। আবেদন করতে গেলে ইলেকট্রিশিয়ানের রিপোর্ট চাইল। শেষে একজনকে টাকা দিয়ে কাজ করালাম। পরে মিটার নষ্ট হলে আর ফেরত পাইনি।’
একই এলাকার বাসিন্দা আলীনুর বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসে টাকা ছাড়া কোনো কাজ হয় না। ২-৩ হাজার টাকা দিতে হয়, তখন কাজ হয়।’
বিদ্যুৎ বিভাগের ২০২৪ সালের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এক ফেজ সংযোগে আবেদন ফি ১২০ টাকা, জামানত ৪৮০ টাকা এবং তিন ফেজে আবেদন ফি ৩৬০ টাকা ও জামানত ৭২০ টাকা। কিন্তু বাস্তবে সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে কয়েক গুণ বেশি টাকা আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
তাহিরপুর সাব-জোনাল অফিসের এজিএম মো. আলাউর হক সরকার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমার অফিসের কেউ এমন অনিয়মে জড়িত নয়। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নতুন মিটার পেতে ৯ হাজার টাকা খরচ করেছি। পরে আমাকে পুরোনো মিটার দেওয়ার চেষ্টা হয়। আমি না মানায় শুনি, আমার আবেদন বাতিল হয়ে গেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অফিসে জিএম স্যারের কাছে অভিযোগ করলেও কোনো ফল হয়নি। অফিসে যার হাতে টাকা দিয়েছি, তাকেও দেখিয়েছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইলেকট্রিশিয়ান জানান, কিছু নির্ধারিত ব্যক্তি অফিসের সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও অফিস থেকে কাজ আদায় করে দেন। এদের মাধ্যমেই টাকা লেনদেন হয়।
জানতে চাইলে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মিলন কুমার কুন্ডু বলেন, ‘অফিসের সামনে সিটিজেন চার্টারে সব ফি লেখা আছে। অতিরিক্ত টাকা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। সব সেবা অনলাইনে পাওয়া যায়। তবে দেশে-বিদেশে সিন্ডিকেট আছে, আমি একা সেটা ভাঙতে পারব না। যদি আমার অফিসের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত থাকে, জানান—আমি ব্যবস্থা নেব।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়। দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ....
১৫ মিনিট আগে
বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়। জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল
৩৬ মিনিট আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোটরসাইকেল আরোহী হলেন রিয়াদ উদ্দিন মিয়া (৩১) ও মূসা মোল্লা (২৮)। রিয়াদ মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি এলাকার আলিয়ার রহমান মিয়ার ছেলে এবং মূসা একই উপজেলার ঘোষেরকান্দি এলাকার দেলোয়ার মোল্লার ছেলে। আহতেরা হলেন সোহান আকন (৩০) ও তাঁর স্ত্রী অথৈ (২৩)।
পুলিশ জানায়, মাদারীপুর থেকে রিয়াদ, মূসা মোল্লা, সোহান ও তাঁর স্ত্রী দুটি মোটরসাইকেলে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল দুটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন আহত হন। পুলিশ ও স্থানীয়রা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিয়াদকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেক আহত যুবক মূসাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। অপরজনের চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোটরসাইকেল আরোহী হলেন রিয়াদ উদ্দিন মিয়া (৩১) ও মূসা মোল্লা (২৮)। রিয়াদ মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার মজুমদারকান্দি এলাকার আলিয়ার রহমান মিয়ার ছেলে এবং মূসা একই উপজেলার ঘোষেরকান্দি এলাকার দেলোয়ার মোল্লার ছেলে। আহতেরা হলেন সোহান আকন (৩০) ও তাঁর স্ত্রী অথৈ (২৩)।
পুলিশ জানায়, মাদারীপুর থেকে রিয়াদ, মূসা মোল্লা, সোহান ও তাঁর স্ত্রী দুটি মোটরসাইকেলে কক্সবাজার যাচ্ছিলেন। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে মোটরসাইকেল দুটি চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে চারজন আহত হন। পুলিশ ও স্থানীয়রা আহত তিনজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিয়াদকে মৃত ঘোষণা করেন। আরেক আহত যুবক মূসাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় একটি তাঁর মৃত্যু হয়।
এ ব্যাপারে চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুল আমিন বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে নিয়ে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে একজনের মৃত্যু হয়। অপরজনের চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সে সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন।
০৬ জুলাই ২০২৫
২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়। দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ....
১৫ মিনিট আগে
বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়। জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল
৩৬ মিনিট আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়।
দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ জিরাফের মৃত্যুর তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছে।
পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) মো. তারেক রহমান বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে জিরাফটি অসুস্থ ছিল। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু হাদী নূর আলী খানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে তাঁদের তত্ত্বাবধানে জিরাফটির চিকিৎসা চলছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ড জানিয়েছে, জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়। হঠাৎ করে বৃহস্পতিবার প্রাণীটির শারীরিক অবস্থা আরও অবনতি হতে থাকে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জিরাফটি মারা যায়। মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পার্কের নির্দিষ্ট স্থানে মাটিচাপা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শারমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জিরাফটি টিবি রোগের কারণে ফুসফুস মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। মৃত্যুর বিষয়টি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থেকে শুরু করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
শারমিন আক্তার আরও বলেন, ‘এটি পার্কের সর্বশেষ জিরাফ ছিল। সাফারি পার্ক এখন জিরাফশূন্য রয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ জিরাফের মৃত্যুর বিষয়ে থানার জিডি করেছেন।
জানা গেছ, ২০১৩ সালে গাজীপুর সাফারি পার্ক প্রতিষ্ঠার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দুই দফায় ১০টি জিরাফ আনা হয়। ২০১৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সেগুলো থেকে জিরাফ পরিবারে আরও চারটি শাবকের জন্ম হয়। সেগুলো মধ্যে ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ কয়েকটি মারা যায়। সর্বশেষ তিনটি জিরাফ ছিল। ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে ২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর সেগুলো থেকে একটি মারা যায়। আরও একটি মারা যায় ২০২৪ সালে ১৮ সেপ্টেম্বর। এরপর এক বছর ধরে পার্কে জিরাফ পরিবারে একটি অবশিষ্ট ছিল।

২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়।
দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ জিরাফের মৃত্যুর তথ্য গণমাধ্যমকে জানিয়েছে।
পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বনসংরক্ষক (এসিএফ) মো. তারেক রহমান বলেন, ‘এক সপ্তাহ ধরে জিরাফটি অসুস্থ ছিল। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু হাদী নূর আলী খানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে তাঁদের তত্ত্বাবধানে জিরাফটির চিকিৎসা চলছিল।’
তারেক রহমান বলেন, ‘মেডিকেল বোর্ড জানিয়েছে, জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়। হঠাৎ করে বৃহস্পতিবার প্রাণীটির শারীরিক অবস্থা আরও অবনতি হতে থাকে। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জিরাফটি মারা যায়। মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পার্কের নির্দিষ্ট স্থানে মাটিচাপা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার সকালে শ্রীপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।’
বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা শারমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জিরাফটি টিবি রোগের কারণে ফুসফুস মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। মৃত্যুর বিষয়টি বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থেকে শুরু করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
শারমিন আক্তার আরও বলেন, ‘এটি পার্কের সর্বশেষ জিরাফ ছিল। সাফারি পার্ক এখন জিরাফশূন্য রয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ জিরাফের মৃত্যুর বিষয়ে থানার জিডি করেছেন।
জানা গেছ, ২০১৩ সালে গাজীপুর সাফারি পার্ক প্রতিষ্ঠার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে দুই দফায় ১০টি জিরাফ আনা হয়। ২০১৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সেগুলো থেকে জিরাফ পরিবারে আরও চারটি শাবকের জন্ম হয়। সেগুলো মধ্যে ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত রোগাক্রান্ত হয়ে বেশ কয়েকটি মারা যায়। সর্বশেষ তিনটি জিরাফ ছিল। ক্যানসার আক্রান্ত হয়ে ২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর সেগুলো থেকে একটি মারা যায়। আরও একটি মারা যায় ২০২৪ সালে ১৮ সেপ্টেম্বর। এরপর এক বছর ধরে পার্কে জিরাফ পরিবারে একটি অবশিষ্ট ছিল।

অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সে সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন।
০৬ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়। জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল
৩৬ মিনিট আগেইবি প্রতিনিধি

বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) এই আয়োজন করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। আয়োজনে চলমান পাঁচটি ব্যাচসহ মোট ২০টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানটি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ কে এম নাজমুল হুদার সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বাবলী সাবিনা আজহার এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন।
অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পনসর হিসেবে ছিল এক্সন ও ইনভেন্ট। পুরো আয়োজনে গণমাধ্যম সহযোগী হিসেবে ছিল দৈনিক আজকের পত্রিকা।

বিভাগটির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জেসি চাকমা বলেন, ‘এমন একটি অনুষ্ঠান পাওয়া আসলেই ভাগ্যের ব্যাপার। আমরা ২৭তম ব্যাচের। আর এখানে ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজন করা হচ্ছে। আমাদের ব্যাচের এখানে থাকার কথা ছিল না। সৌভাগ্যক্রমে আমরা এখানে থাকতে পেরে আনন্দিত।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান যুগে বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় শাখা। শিক্ষণ, গবেষণা ও উদ্ভাবনে এখানে শিক্ষার্থীদের সুযোগ বৈশ্বিক পরিসরে বিস্তৃত।’
নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থী কখনোই বিভাগ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিচ্ছিন্ন হয় না। একবার যে শিক্ষার্থী হয়, সে আজীবনই শিক্ষার্থী। কারণ বিভাগই তার ‘আলমা মাটার’। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই বিভাগের অ্যালামনাইরা ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন এবং দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও তাঁদের অবদান দৃশ্যমান। আমি আশা করি, এখানকার শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।’

বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) এই আয়োজন করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। আয়োজনে চলমান পাঁচটি ব্যাচসহ মোট ২০টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানটি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ কে এম নাজমুল হুদার সভাপতিত্ব করেন। প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. বাবলী সাবিনা আজহার এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হোসেন আল মামুন।
অনুষ্ঠানের টাইটেল স্পনসর হিসেবে ছিল এক্সন ও ইনভেন্ট। পুরো আয়োজনে গণমাধ্যম সহযোগী হিসেবে ছিল দৈনিক আজকের পত্রিকা।

বিভাগটির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জেসি চাকমা বলেন, ‘এমন একটি অনুষ্ঠান পাওয়া আসলেই ভাগ্যের ব্যাপার। আমরা ২৭তম ব্যাচের। আর এখানে ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজন করা হচ্ছে। আমাদের ব্যাচের এখানে থাকার কথা ছিল না। সৌভাগ্যক্রমে আমরা এখানে থাকতে পেরে আনন্দিত।’
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, ‘বর্তমান যুগে বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় শাখা। শিক্ষণ, গবেষণা ও উদ্ভাবনে এখানে শিক্ষার্থীদের সুযোগ বৈশ্বিক পরিসরে বিস্তৃত।’
নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থী কখনোই বিভাগ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিচ্ছিন্ন হয় না। একবার যে শিক্ষার্থী হয়, সে আজীবনই শিক্ষার্থী। কারণ বিভাগই তার ‘আলমা মাটার’। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই বিভাগের অ্যালামনাইরা ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন এবং দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়েও তাঁদের অবদান দৃশ্যমান। আমি আশা করি, এখানকার শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম আরও উজ্জ্বল করবে।’

অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সে সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন।
০৬ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়। দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ....
১৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়। জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল
৩৬ মিনিট আগেবেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়।
জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র ও হাতুড়ি দিয়ে মিজানকে নির্মমভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তাঁকে উত্তরা হাই কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় ১৩ অক্টোবর নিহত ব্যক্তির ভাই ওয়ায়েস করনী বাদী হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখ্য করে বেলকুচি থানায় মামলা করেন। নিহত আবু হুরাইরা মিজান উপজেলার দেলুয়াকান্দি গ্রামের মৃত আমজাদ শেখের ছেলে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শুক্রবার) রাতে আবু হুরাইরা মিজান হত্যার এজাহারভুক্ত এক আসামিকে বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তায় মানিকগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছি। গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।’

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে আবু হুরাইরা মিজান (২২) হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। আজ শনিবার সকালে বেলকুচি-এনায়েতপুর আঞ্চলিক সড়কের থানা-সংলগ্ন স্থানে আধা ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন হয়।
জানা গেছে, ৮ অক্টোবর মাগরিবের পর উত্তর চন্দনগাঁতী গ্রামের একদল নেশাগ্রস্ত ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্র ও হাতুড়ি দিয়ে মিজানকে নির্মমভাবে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। পরে তাঁকে উত্তরা হাই কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় ১৩ অক্টোবর নিহত ব্যক্তির ভাই ওয়ায়েস করনী বাদী হয়ে ২০ জনের নাম উল্লেখ্য করে বেলকুচি থানায় মামলা করেন। নিহত আবু হুরাইরা মিজান উপজেলার দেলুয়াকান্দি গ্রামের মৃত আমজাদ শেখের ছেলে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেলকুচি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (শুক্রবার) রাতে আবু হুরাইরা মিজান হত্যার এজাহারভুক্ত এক আসামিকে বিভিন্ন প্রযুক্তির সহায়তায় মানিকগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছি। গ্রেপ্তার আসামির বিরুদ্ধে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে।’

অনলাইনে আবেদন করে সরকারি নির্ধারিত ফি দিলেও নানা জটিলতায় পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। আগে মিটার পেতে ইলেকট্রিশিয়ানের ওয়্যারিং রিপোর্ট বাধ্যতামূলক ছিল। সে সুযোগে অনেক ইলেকট্রিশিয়ান প্রতিটি আবেদনপ্রত্যাশীর কাছ থেকে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা দাবি করতেন।
০৬ জুলাই ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় পিকআপের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুজন। আজ শনিবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার ইসলামনগর দরগাপাড়া কবরস্থান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগে
২০১৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ১০টি জিরাফ এনে যাত্রা শুরু হয়েছিল গাজীপুর সাফারি পার্কের। এক যুগের ব্যবধানে পার্কটি এখন জিরাফশূন্য। বিভিন্ন সময় রোগে আক্রান্ত হয়ে সব কটি জিরাফই মারা গেছে। সর্বশেষ জিরাফটি টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে গত বৃহস্পতিবার মারা যায়। দুই দিন পর আজ শনিবার সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষ....
১৫ মিনিট আগে
বর্ণাঢ্য র্যালি, মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসবসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের রজতজয়ন্তী ও অ্যালামনাই পুনর্মিলনী উদ্যাপিত হয়েছে।
৩২ মিনিট আগে