ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও সরকারি খাস জায়গায় গড়ে উঠা ১৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দিনভর এই অভিযান চলানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজ্জ্বল রায়, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ওলিদুজ্জামান, এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রৌশন আহমেদ। এ সময় মধ্যনগর থানা পুলিশ ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রায় ১৪ বছর আগে মধ্যনগর মৌজার ১৩ শতাংশ খাসজমিতে ছোট দোকানঘর করার শর্তে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। কিন্তু বন্দোবস্ত গ্রহীতারা শর্ত ভঙ্গ করে ভূমি অফিসের জায়গায় মাটি ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করেন এবং তা আবাসিক ব্যবহারের জন্য পাকা স্থাপনায় রূপান্তর করেন।
এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন একাধিকবার মৌখিক সতর্কতা এবং লিখিত কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও দখলকারীরা তা উপেক্ষা করেন। পরে, উপজেলা প্রশাসন বন্দোবস্ত বাতিলের প্রস্তাব পাঠালে জেলা প্রশাসন তা অনুমোদন করে। খাসজমিটি পুনরায় সরকারের ১ নম্বর খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের নির্দেশে আজকের অভিযানে এক্সকাভেটরের মাধ্যমে ওই জমিতে নির্মাণাধীন অবৈধ স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। জমিটি সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে লাল পতাকা টানিয়ে দেওয়া হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ওলিদুজ্জামান বলেন, ‘ভূমি অফিসের দখলকৃত জায়গা ও খাসজমি অবৈধ দখলমুক্ত করাই আজকের উচ্ছেদ অভিযানের মূল উদ্দেশ্য। পর্যায়ক্রমে সব দখলকৃত খাসজমি উদ্ধার করা হবে।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার ইউনিয়ন ভূমি অফিস ও সরকারি খাস জায়গায় গড়ে উঠা ১৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দিনভর এই অভিযান চলানো হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উজ্জ্বল রায়, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ওলিদুজ্জামান, এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রৌশন আহমেদ। এ সময় মধ্যনগর থানা পুলিশ ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রায় ১৪ বছর আগে মধ্যনগর মৌজার ১৩ শতাংশ খাসজমিতে ছোট দোকানঘর করার শর্তে বন্দোবস্ত দেওয়া হয়। কিন্তু বন্দোবস্ত গ্রহীতারা শর্ত ভঙ্গ করে ভূমি অফিসের জায়গায় মাটি ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করেন এবং তা আবাসিক ব্যবহারের জন্য পাকা স্থাপনায় রূপান্তর করেন।
এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসন একাধিকবার মৌখিক সতর্কতা এবং লিখিত কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলেও দখলকারীরা তা উপেক্ষা করেন। পরে, উপজেলা প্রশাসন বন্দোবস্ত বাতিলের প্রস্তাব পাঠালে জেলা প্রশাসন তা অনুমোদন করে। খাসজমিটি পুনরায় সরকারের ১ নম্বর খাস খতিয়ানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসকের নির্দেশে আজকের অভিযানে এক্সকাভেটরের মাধ্যমে ওই জমিতে নির্মাণাধীন অবৈধ স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। জমিটি সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনতে লাল পতাকা টানিয়ে দেওয়া হয়।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ওলিদুজ্জামান বলেন, ‘ভূমি অফিসের দখলকৃত জায়গা ও খাসজমি অবৈধ দখলমুক্ত করাই আজকের উচ্ছেদ অভিযানের মূল উদ্দেশ্য। পর্যায়ক্রমে সব দখলকৃত খাসজমি উদ্ধার করা হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে