সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
যৌতুকের মামলায় সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে মামুন মিয়া নামের এক পুলিশ কনস্টেবলকে এক বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১-এর আদালতের বিচারক কে এম শাহরিয়ার শহীদ বাপ্পী এই রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মামুন মিয়া সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার সরাতৈল গ্রামের কায়েম উদ্দিনের ছেলে।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি হুমায়ুন কবীর কর্নেল ও পেশকার শহীদুল ইসলাম এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবলকে বিকেলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ২৩ আগস্ট বেলকুচি উপজেলার কদমতলী গ্রামের রহিম শেখের মেয়ে মীম খাতুনের সঙ্গে একই উপজেলার সরাতৈল গ্রামের পুলিশ কনস্টেবল মামুন মিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাত লাখ টাকা যৌতুক দাবি করা হলে নগদ চার লাখ টাকা, দুই লাখ টাকার গয়নাসহ যৌতুকের ছয় লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়।
বাকি এক লাখ টাকা বিয়ের পরে দেওয়ার কথা হয়। কিন্তু এই টাকার জন্য মীম খাতুনকে নির্যাতন করতেন স্বামী ও পরিবারের লোকজন। এ ঘটনায় মীম খাতুন বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ১৬ জানুয়ারি স্বামী মামুন মিয়া, শ্বশুর কায়েম উদ্দিন ও শাশুড়ি স্বপ্না খাতুনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ আদালত মামুন মিয়াকে এক বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
যৌতুকের মামলায় সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে মামুন মিয়া নামের এক পুলিশ কনস্টেবলকে এক বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সিরাজগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট-১-এর আদালতের বিচারক কে এম শাহরিয়ার শহীদ বাপ্পী এই রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত মামুন মিয়া সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার সরাতৈল গ্রামের কায়েম উদ্দিনের ছেলে।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি হুমায়ুন কবীর কর্নেল ও পেশকার শহীদুল ইসলাম এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘দণ্ডপ্রাপ্ত পুলিশ কনস্টেবলকে বিকেলে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ২৩ আগস্ট বেলকুচি উপজেলার কদমতলী গ্রামের রহিম শেখের মেয়ে মীম খাতুনের সঙ্গে একই উপজেলার সরাতৈল গ্রামের পুলিশ কনস্টেবল মামুন মিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের সময় সাত লাখ টাকা যৌতুক দাবি করা হলে নগদ চার লাখ টাকা, দুই লাখ টাকার গয়নাসহ যৌতুকের ছয় লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়।
বাকি এক লাখ টাকা বিয়ের পরে দেওয়ার কথা হয়। কিন্তু এই টাকার জন্য মীম খাতুনকে নির্যাতন করতেন স্বামী ও পরিবারের লোকজন। এ ঘটনায় মীম খাতুন বাদী হয়ে ২০২৪ সালের ১৬ জানুয়ারি স্বামী মামুন মিয়া, শ্বশুর কায়েম উদ্দিন ও শাশুড়ি স্বপ্না খাতুনকে আসামি করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ শেষে আজ আদালত মামুন মিয়াকে এক বছর ছয় মাসের কারাদণ্ড প্রদান করেন।
আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক নোয়াখালীর সেনবাগ ও সদরের দত্তেরহাট শাখায় অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) নোয়াখালী কার্যালয়ের একটি দল। এ সময় তারা ওই কার্যালয়ের বিভিন্ন নথিপত্র যাচাই করে।
৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় আলম হাওলাদার নামের এক চা-দোকানিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত আলম হাওলাদার (৭০) উপজেলার মিরুখালী ইউনিয়নের বড়শৌলা গ্রামের বাসিন্দা
১৮ মিনিট আগেএনসিপি আগামী বাংলাদেশের জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে চায়—হয় সরকারি দল হিসেবে, না হয় শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে। তবে জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা বিরোধী দল’ হওয়ার জন্য এনসিপি রাজনীতি করছে না।
২২ মিনিট আগেএবার আরও বড় পরিসরে শুরু হতে যাচ্ছে রাজশাহী বিভাগীয় বইমেলা। বিভাগীয় প্রশাসন ও জাতীয় গণগ্রন্থাগারের যৌথ আয়োজনে আগামী ৩১ অক্টোবর রাজশাহী কালেক্টরেট মাঠে শুরু হবে ৯ দিনব্যাপী এ বইমেলা। চলবে ৮ নভেম্বর পর্যন্ত। এ উপলক্ষে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদের সভাপতিত্বে...
১ ঘণ্টা আগে