শেরপুর প্রতিনিধি

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এসব ইউনিয়নের মধ্যে ধানশাইল ইউনিয়নে ছাত্রদলের সদ্য সাবেক নেতা ও মাদক মামলার আসামি তৌফিকুর রহমান এনামুল এবং হাতীবান্ধা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য ওবাইদুল ইসলামসহ বিএনপি পরিবারের সদস্যদের হাতে নৌকার মনোনয়ন তুলে দেওয়ায় এ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের নির্বাচন সামনে রেখে ৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এর মধ্যে ধানশাইল ইউপিতে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে ধানশাইল ইউনিয়ন ছাত্রদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক তৌফিকুর রহমান এনামুলকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে শেরপুর জেলা আদালত এলাকা থেকে মদসহ আটক হয়ে হাজতবাস করা মাদক মামলার আসামি তিনি।
ধানশাইল ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘তৌফিকুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। সে মাদক মামলার আসামি। তার পুরো পরিবারও বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে সে কীভাবে মনোনয়ন পায়? আমরা মনোনয়ন পরিবর্তন চাই।’
একই কথা জানান স্থানীয় ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীনসহ কয়েকজন। স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একজন মাদক মামলার আসামি ও ছাত্রদলের নেতাকে কীভাবে মনোনয়ন দেওয়া হলো সেটি আমার বোধগম্য নয়।’
ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, ‘তৌফিকুর রহমান এনামুল ধানশাইল ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল এবং ওই কমিটি আমার সময়ে অনুমোদন করা।’
এ বিষয়ে জানতে নৌকার প্রার্থী তৌফিকুর রহমান এনামুলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন ধরেননি।
অন্যদিকে হাতীবান্ধা ইউনিয়নে গত নির্বাচনের নৌকার ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী নাছির উদ্দিনের বাবা ও স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সদস্য ওবাইদুল ইসলামকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এতে এলাকায় বিতর্কের ঝড় উঠেছে।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মকবুল হোসেন বলেন, ‘ওবাইদুল সাহেব ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ছিলেন। তিনি কীভাবে নৌকা পেয়েছেন সেটা আমরা জানি না।’ একই কথা জানান ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেমসহ বেশ কয়েকজন।
তবে হাতীবান্ধা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি কখনো বিএনপি করিনি। আওয়ামী লীগের কাজে সব সময় সহযোগিতা করেছি। আমি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সহসভাপতি।
এদিকে ওবাইদুল ইসলাম ছেলে সাবেক চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমি যুবলীগের রাজনীতি করেছি। আমি গত নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছিলাম। তাই এবার দলীয় মনোনয়ন পাব না জেনেই আমার বাবা মনোনয়ন চেয়েছিলেন এবং তিনি পেয়েছেন। যারা নৌকার বিরোধিতা করছে তারা জামাত-বিএনপির লোক।’
এ ছাড়া ঝিনাইগাতী সদর ইউনিয়নে নৌকা মনোনীত প্রার্থী শাহাদৎ হোসেনের বাবা গত বছর নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও এবার তার ছেলেকে দেওয়া হয়েছে দলীয় প্রতীক।
এ নিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম আমিরুজ্জামান লেবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর জাল করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসব প্রার্থীদের প্রস্তাব কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন। আমি সঠিক প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার দাবি করে আসছি। আমার স্বাক্ষর জাল করার বিষয়টির বিচার চেয়েছি।’
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাইম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ রেজল্যুশন করে যে তালিকা দিয়েছে, সেটাই জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। আমার ব্যক্তিগত কোনো মতামতে তালিকা কেন্দ্রে পাঠাইনি, পাঠানোর সুযোগও নেই। আর উপজেলা থেকে যে তালিকা পাঠানো হয়েছে সেটিই জেলা কমিটি কেন্দ্রে পাঠিয়েছে।’

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এসব ইউনিয়নের মধ্যে ধানশাইল ইউনিয়নে ছাত্রদলের সদ্য সাবেক নেতা ও মাদক মামলার আসামি তৌফিকুর রহমান এনামুল এবং হাতীবান্ধা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য ওবাইদুল ইসলামসহ বিএনপি পরিবারের সদস্যদের হাতে নৌকার মনোনয়ন তুলে দেওয়ায় এ ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের নির্বাচন সামনে রেখে ৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এর মধ্যে ধানশাইল ইউপিতে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে ধানশাইল ইউনিয়ন ছাত্রদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক তৌফিকুর রহমান এনামুলকে। এ ছাড়া কিছুদিন আগে শেরপুর জেলা আদালত এলাকা থেকে মদসহ আটক হয়ে হাজতবাস করা মাদক মামলার আসামি তিনি।
ধানশাইল ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহিনুর ইসলাম বলেন, ‘তৌফিকুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। সে মাদক মামলার আসামি। তার পুরো পরিবারও বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। ত্যাগী নেতাদের বাদ দিয়ে সে কীভাবে মনোনয়ন পায়? আমরা মনোনয়ন পরিবর্তন চাই।’
একই কথা জানান স্থানীয় ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীনসহ কয়েকজন। স্থানীয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একজন মাদক মামলার আসামি ও ছাত্রদলের নেতাকে কীভাবে মনোনয়ন দেওয়া হলো সেটি আমার বোধগম্য নয়।’
ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান বলেন, ‘তৌফিকুর রহমান এনামুল ধানশাইল ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল এবং ওই কমিটি আমার সময়ে অনুমোদন করা।’
এ বিষয়ে জানতে নৌকার প্রার্থী তৌফিকুর রহমান এনামুলের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন ধরেননি।
অন্যদিকে হাতীবান্ধা ইউনিয়নে গত নির্বাচনের নৌকার ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী নাছির উদ্দিনের বাবা ও স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সদস্য ওবাইদুল ইসলামকে নৌকার মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এতে এলাকায় বিতর্কের ঝড় উঠেছে।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মকবুল হোসেন বলেন, ‘ওবাইদুল সাহেব ওয়ার্ড বিএনপির নেতা ছিলেন। তিনি কীভাবে নৌকা পেয়েছেন সেটা আমরা জানি না।’ একই কথা জানান ইউনিয়ন কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি আবুল কাশেমসহ বেশ কয়েকজন।
তবে হাতীবান্ধা ইউপিতে নৌকার প্রার্থী ওবাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি কখনো বিএনপি করিনি। আওয়ামী লীগের কাজে সব সময় সহযোগিতা করেছি। আমি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্তমান কমিটির সহসভাপতি।
এদিকে ওবাইদুল ইসলাম ছেলে সাবেক চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমি যুবলীগের রাজনীতি করেছি। আমি গত নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেছিলাম। তাই এবার দলীয় মনোনয়ন পাব না জেনেই আমার বাবা মনোনয়ন চেয়েছিলেন এবং তিনি পেয়েছেন। যারা নৌকার বিরোধিতা করছে তারা জামাত-বিএনপির লোক।’
এ ছাড়া ঝিনাইগাতী সদর ইউনিয়নে নৌকা মনোনীত প্রার্থী শাহাদৎ হোসেনের বাবা গত বছর নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী থাকা সত্ত্বেও এবার তার ছেলেকে দেওয়া হয়েছে দলীয় প্রতীক।
এ নিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম আমিরুজ্জামান লেবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার স্বাক্ষর জাল করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসব প্রার্থীদের প্রস্তাব কেন্দ্রে পাঠিয়েছেন। আমি সঠিক প্রার্থীদের মনোনয়ন দেওয়ার দাবি করে আসছি। আমার স্বাক্ষর জাল করার বিষয়টির বিচার চেয়েছি।’
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম আব্দুল্লাহেল ওয়ারেজ নাইম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ রেজল্যুশন করে যে তালিকা দিয়েছে, সেটাই জেলা আওয়ামী লীগের মাধ্যমে কেন্দ্রে পাঠিয়েছি। আমার ব্যক্তিগত কোনো মতামতে তালিকা কেন্দ্রে পাঠাইনি, পাঠানোর সুযোগও নেই। আর উপজেলা থেকে যে তালিকা পাঠানো হয়েছে সেটিই জেলা কমিটি কেন্দ্রে পাঠিয়েছে।’

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
৫ মিনিট আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
৩২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, গণজমায়েত, মানববন্ধন, ধর্মঘটসহ শোভাযাত্রা আবারও নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সচিবালয় ও এর সংলগ্ন এলাকা, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকা, কারওয়ান বাজার, মৎস্য ভবন, অফিসার্স ক্লাব ও মিন্টো রোড সংলগ্ন এলাকায় কোনো ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট বা শোভাযাত্রা করা যাবে না।
নিরাপত্তাজনিত কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও সচিবালয় এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, মিছিল, গণজমায়েত, মানববন্ধন, ধর্মঘটসহ শোভাযাত্রা আবারও নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
আজ বুধবার দুপুরে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বাংলাদেশ সচিবালয় ও এর সংলগ্ন এলাকা, প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকা, হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল এলাকা, কারওয়ান বাজার, মৎস্য ভবন, অফিসার্স ক্লাব ও মিন্টো রোড সংলগ্ন এলাকায় কোনো ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট বা শোভাযাত্রা করা যাবে না।
নিরাপত্তাজনিত কারণে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
৩২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন স্বামী। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে একই দিন সকালে অভিযুক্ত স্বামী রাজন আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। নিহত নারী শাপলা আক্তার (২৫)। নবীগঞ্জ উপজেলার সাতাহাইল এলাকার রাজন মিয়ার স্ত্রী। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার কাজে মাধবপুর থানার করড়া গ্রামে বসবাস করছিলেন ওই দম্পতি।
পুলিশ জানায়, মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ পাশের একটি বালুর স্তূপে লুকিয়ে রাখেন।
পরদিন সকালে মঙ্গলবার রাজন নিজেই আদালতে উপস্থিত হয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। আদালত তাৎক্ষণিকভাবে রাজনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মাধবপুর থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যায় মাধবপুর থানা-পুলিশ করড়া গ্রামের ওই বালুর স্তূপ থেকে শাপলা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর রাজন মিয়াকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্ল্যা বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

হবিগঞ্জের মাধবপুরে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন স্বামী। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে একই দিন সকালে অভিযুক্ত স্বামী রাজন আদালতে গিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। নিহত নারী শাপলা আক্তার (২৫)। নবীগঞ্জ উপজেলার সাতাহাইল এলাকার রাজন মিয়ার স্ত্রী। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার কাজে মাধবপুর থানার করড়া গ্রামে বসবাস করছিলেন ওই দম্পতি।
পুলিশ জানায়, মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। হত্যার পর মরদেহ পাশের একটি বালুর স্তূপে লুকিয়ে রাখেন।
পরদিন সকালে মঙ্গলবার রাজন নিজেই আদালতে উপস্থিত হয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন। আদালত তাৎক্ষণিকভাবে রাজনের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে মাধবপুর থানা-পুলিশকে ঘটনাস্থলে তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে সন্ধ্যায় মাধবপুর থানা-পুলিশ করড়া গ্রামের ওই বালুর স্তূপ থেকে শাপলা আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর রাজন মিয়াকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্ল্যা বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের পর পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
৫ মিনিট আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
৩২ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধি, (সিদ্ধিরগঞ্জ) নারায়ণগঞ্জ

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই যোদ্ধা গাজী সালাউদ্দিন ভাই মৃত্যুর কয়েক দিন আগে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকা “জুলাই যোদ্ধাদের” সবারই নিরাপত্তা সংকট রয়েছে।’
বুধবার (৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকায় জুলাই যোদ্ধা সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি ওই সব মানুষের (জুলাই যোদ্ধা) পাশে আছে। তবে শুধু আমরাই নই, সরকার এবং সকল রাজনৈতিক দলের এই দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। কারণ, এই মানুষগুলোর লড়াইয়ের ফলেই আমরা সফল হয়েছি এবং ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করেছি।’
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও। গাজী সালাউদ্দিন ভাইও তাঁদের একজন। আমরা তাঁকে হারিয়েছি।’
নাহিদ ইসলাম সরকারের প্রতি দৃঢ় আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের যেসব আহত যোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা এখনো কাতরাচ্ছেন, তাঁদের সর্বাত্মক দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, শুধু সাময়িক চিকিৎসা নয়।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আহত ও শহীদদের ভুলে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের (আহত যোদ্ধা) যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটা নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে।’
নির্বাচন সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের লক্ষ্য ৩০০ আসন। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা তাঁর কোনো আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সকল আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব। আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই যোদ্ধা গাজী সালাউদ্দিন ভাই মৃত্যুর কয়েক দিন আগে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছিলেন। এতেই বোঝা যায়, বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকা “জুলাই যোদ্ধাদের” সবারই নিরাপত্তা সংকট রয়েছে।’
বুধবার (৫ অক্টোবর) বেলা ১১টায় সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এলাকায় জুলাই যোদ্ধা সালাউদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি ওই সব মানুষের (জুলাই যোদ্ধা) পাশে আছে। তবে শুধু আমরাই নই, সরকার এবং সকল রাজনৈতিক দলের এই দায়িত্ব কাঁধে নিতে হবে। কারণ, এই মানুষগুলোর লড়াইয়ের ফলেই আমরা সফল হয়েছি এবং ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করেছি।’
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও। গাজী সালাউদ্দিন ভাইও তাঁদের একজন। আমরা তাঁকে হারিয়েছি।’
নাহিদ ইসলাম সরকারের প্রতি দৃঢ় আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের যেসব আহত যোদ্ধা রয়েছেন, যাঁরা এখনো কাতরাচ্ছেন, তাঁদের সর্বাত্মক দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয়, শুধু সাময়িক চিকিৎসা নয়।’
নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যে আহত ও শহীদদের ভুলে না যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির প্রধান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের (আহত যোদ্ধা) যে স্বাস্থ্য সুবিধার কথা বলা হয়েছে, সেটা নিয়েও অনেক অভিযোগ আছে।’
নির্বাচন সম্পর্কে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে আমরা এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আমাদের লক্ষ্য ৩০০ আসন। তবে গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখায় খালেদা জিয়ার সম্মানে আমরা তাঁর কোনো আসনে প্রার্থী দেব না। এ ছাড়া আমরা সকল আসনেই শাপলা কলি মার্কার প্রার্থী দেব। আমরা বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান করেছি যে যারা গডফাদারগিরি করে, তারাই নির্বাচনে দাঁড়ায়—এই সংস্কৃতিকে আমরা চ্যালেঞ্জ করতে চাই। একজন এলাকার সাধারণ মানুষ, গ্রহণযোগ্য মানুষ, যাকে মানুষ কাছে পাবে এবং শিক্ষকদের আমরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে সংসদে দেখতে চাই।’
বক্তব্য শেষে নাহিদ ইসলাম গাজী সালাউদ্দিনের কবর জিয়ারত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল-আমীন, কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, কেন্দ্রীয় সদস্য আহমেদুর রহমান তনু, জাতীয় যুবশক্তির কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি তুহিন খান প্রমুখ।

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
৫ মিনিট আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া
১ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া এলাকার হাছন আলীর ছেলে। তিনি সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইসমাইল বলেন, ‘সকালে লেদা বাজার যাওয়ার পথে রঙিখালি ব্রিজের নিচে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে জানা যায়, মরদেহটি সাবেক ইউপি সদস্য ইউনুস মেম্বারের।’
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জায়েদ মো. নাজমুন নুর বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফে আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদের আহ্বায়ক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. ইউনুসের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের রঙিখালি সড়কের মাথার ব্রিজের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত মো. ইউনুস (৫৫) টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের চান্দলীপাড়া এলাকার হাছন আলীর ছেলে। তিনি সাবরাং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. ইসমাইল বলেন, ‘সকালে লেদা বাজার যাওয়ার পথে রঙিখালি ব্রিজের নিচে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পরে জানা যায়, মরদেহটি সাবেক ইউপি সদস্য ইউনুস মেম্বারের।’
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জায়েদ মো. নাজমুন নুর বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

আগামী ৫ জানুয়ারি পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের মধ্যে অন্তত তিনটি ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
০৮ ডিসেম্বর ২০২১
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশ ১৯৭৬-এর ২৯ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আগামী ৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
৫ মিনিট আগে
মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের করড়া গ্রামে ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন রাজন মিয়া ও শাপলা আক্তার দম্পতি। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সন্দেহ ও পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো। এর জেরে গত সোমবার রাতে রাজন মিয়া তাঁর স্ত্রী শাপলা আক্তারকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।
২১ মিনিট আগে
নাহিদ ইসলাম অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আহত জুলাই যোদ্ধাদের সুচিকিৎসার দায়িত্ব এই অন্তর্বর্তী সরকারের থাকা সত্ত্বেও তারা সঠিকভাবে তা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে। এ জন্যই এখনো লাশের সারি বাড়ছে, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে এবং শহীদের সংখ্যাও।
৩২ মিনিট আগে