শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুর জেলার যোগাযোগ, অবকাঠামোসহ সার্বিক উন্নয়নের দাবিতে ‘নাগরিক মানববন্ধন’ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে শেরপুর প্রেসক্লাবের আয়োজনে এ মানববন্ধন হয়।
মানববন্ধনে শহরের খোয়ারপাড় শাপলা চত্বর মোড় থেকে অষ্টমীতলা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সড়কের দুই পাশে কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেন। এ সময় শেরপুরে দৃশ্যমান উন্নয়নের ব্যবস্থা করা না হলে জেলার সব কার্যক্রম শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি কাকন রেজা বলেন, ‘আমাদের জেলা দীর্ঘদিন রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, পর্যটন, যোগাযোগ সবক্ষেত্রেই আমরা পিছিয়ে আছি। জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও রেললাইন স্থাপনের দাবিতে এককাট্টা হয়ে সবাই আন্দোলনে নেমেছেন।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. মাহমুদুল হক রুবেল বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমাদের পাশের জেলায় যে উন্নয়ন হয়েছে, তার এক ভাগও আমাদের জেলায় হয়নি। আমরা লক্ষ করেছি, শেরপুরের কৃষি, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পর্যটনের উন্নয়ন খুবই প্রয়োজন এবং এটা শেরপুরের মানুষের দাবি।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৯৮৪ সালে শেরপুরকে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হলেও ৪১ বছর পর সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে জেলার প্রায় ১৬ লাখ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে শেরপুরবাসী অনেক আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ সময় জেলায় উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, যোগাযোগের ক্ষেত্রে রেল নেটওয়ার্কের সংযোগ, পর্যটন খাতের উন্নয়ন এবং ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার লাভে অর্থনৈতিক জোন নির্মাণের দাবি করেন বক্তারা।
শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি কাকন রেজার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন সমাজসেবী ও মানবাধিকারকর্মী রাজিয়া সামাদ ডালিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আওয়াল চৌধুরী, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান তারা ও শফিকুল ইসলাম মাসুদ, জেলা আইনজীবী সমিতির নেতা এম কে মুরাদুজ্জামান, চেম্বার অব কমার্সের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আরিফ হোসেন, জেলা জামায়াতের সভাপতি হাফিজুর রহমান, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আ জ ম রেজাউল করিম খান, মডেল গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এ বি এম মামুনুর রশিদ পলাশ প্রমুখ।
শেরপুর জেলার যোগাযোগ, অবকাঠামোসহ সার্বিক উন্নয়নের দাবিতে ‘নাগরিক মানববন্ধন’ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে শেরপুর প্রেসক্লাবের আয়োজনে এ মানববন্ধন হয়।
মানববন্ধনে শহরের খোয়ারপাড় শাপলা চত্বর মোড় থেকে অষ্টমীতলা পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সড়কের দুই পাশে কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেন। এ সময় শেরপুরে দৃশ্যমান উন্নয়নের ব্যবস্থা করা না হলে জেলার সব কার্যক্রম শাটডাউনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি কাকন রেজা বলেন, ‘আমাদের জেলা দীর্ঘদিন রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পিছিয়ে আছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, পর্যটন, যোগাযোগ সবক্ষেত্রেই আমরা পিছিয়ে আছি। জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও রেললাইন স্থাপনের দাবিতে এককাট্টা হয়ে সবাই আন্দোলনে নেমেছেন।’
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. মাহমুদুল হক রুবেল বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আমাদের পাশের জেলায় যে উন্নয়ন হয়েছে, তার এক ভাগও আমাদের জেলায় হয়নি। আমরা লক্ষ করেছি, শেরপুরের কৃষি, যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পর্যটনের উন্নয়ন খুবই প্রয়োজন এবং এটা শেরপুরের মানুষের দাবি।’
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ১৯৮৪ সালে শেরপুরকে মহকুমা থেকে জেলায় উন্নীত করা হলেও ৪১ বছর পর সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে জেলার প্রায় ১৬ লাখ মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। ফলে শেরপুরবাসী অনেক আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ সময় জেলায় উন্নত চিকিৎসাব্যবস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, যোগাযোগের ক্ষেত্রে রেল নেটওয়ার্কের সংযোগ, পর্যটন খাতের উন্নয়ন এবং ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার লাভে অর্থনৈতিক জোন নির্মাণের দাবি করেন বক্তারা।
শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি কাকন রেজার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদ হাসান বাদলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে আরও বক্তব্য দেন সমাজসেবী ও মানবাধিকারকর্মী রাজিয়া সামাদ ডালিয়া, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল আওয়াল চৌধুরী, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান তারা ও শফিকুল ইসলাম মাসুদ, জেলা আইনজীবী সমিতির নেতা এম কে মুরাদুজ্জামান, চেম্বার অব কমার্সের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. আরিফ হোসেন, জেলা জামায়াতের সভাপতি হাফিজুর রহমান, শেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ আ জ ম রেজাউল করিম খান, মডেল গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এ বি এম মামুনুর রশিদ পলাশ প্রমুখ।
মাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
১ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আমদানি কার্গো ভিলেজ ঘিরে রেখেছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। শুধু জরুরি সেবায় নিয়োজিত ছাড়া কাউকে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
২ ঘণ্টা আগেনৌপথে ঢাকা থেকে বরিশাল হয়ে মোরেলগঞ্জ পর্যন্ত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল প্যাডেলচালিত স্টিমার। ঐতিহ্যবাহী এ জলযানের চলাচল বন্ধ হয়ে যায় তিন বছর আগে। এবার সেই ঐতিহ্য ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে