শরীয়তপুর প্রতিনিধি

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়েছে। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পদ্মা সেতু থেকে দেড় কিলোমিটার ভাটিতে পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের মাঝিরঘাট এলাকায় বাঁধের এই অংশ ধসে পড়ে। এদিকে এই ধস ঠেকাতে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঠেলাঠেলি চলছে।
১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ নির্মিত এই বাঁধে চলতি মাসের শুরুর দিকে ধস দেখা দেয়। পদ্মা সেতুর আশপাশে পদ্মা নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ব্যবসা করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। এ কারণে বাঁধটি ধসে পড়ে বলে দাবি এলাকাবাসীর। ১০০ মিটার অংশে ধস দেখা দেওয়ায় ঝুঁকিতে রয়েছে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড, আশপাশের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য স্থাপনা।
বাঁধ রক্ষায় এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) বা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পদ্মাসেতু প্রকল্পের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করায় বিবিএ এখন আর বাঁধের কোনো কাজ করতে চাচ্ছে না। অন্যদিকে পাউবোকে সরকারিভাবে বাঁধের দায়িত্ব না দেওয়ায় তারাও কাজ করতে চাচ্ছে না। এ বিষয়ে বিবিএ এবং পাউবোর মধ্যে চিঠি চালাচালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাঁধ রক্ষার কাজ।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মূল পদ্মা সেতু থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার ভাটিতে মাঝিরঘাট এলাকায় পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার কংক্রিটের সিসি ব্লক পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার আশপাশে ফাটল দেখা দিয়েছে। ভাঙন রোধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কোনো পক্ষ। ওই এলাকায় পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে বলে জানায় এলাকাবাসী।

পাউবোর জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মূল পদ্মা সেতু থেকে মাঝিরঘাট হয়ে পূর্ব নাওডোবা আলমখার কান্দি জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত দুই কিলোমিটার পদ্মা সেতু প্রকল্পের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয় ২০১০-১১ অর্থবছরে। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধটি নির্মাণ করে সেতু কর্তৃপক্ষ। এত দিন বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বিবিএর ছিল। গত ৩০ জুন পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারিভাবে পাউবোকে এখনো হস্তান্তর করেনি বিবিএ। ফলে বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে দেখা দিয়েছে জটিলতা।
পূর্ব নাওডোবা মাঝিরঘাট এলাকার বাদশা মাতবর বলেন, ‘দুই সপ্তাহের বেশি সময় আগে বাঁধটি ধসে গেছে। ভাঙনের বিষয়টি আমরা জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং পাউবোকে জানিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। দ্রুত বাঁধের ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে এলাকার পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ঝুঁকির মুখে পড়বে। তাই বাঁধটি দ্রুত সংস্কার করা দরকার।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় গত বছরের এই সময় আমরা বিবিএকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম যে বাঁধটি আমাদের প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করে নিই। তখন তারাই কাজ করবে বলেছিল। এখন আমাদের কাজ করতে বলছে। কিন্তু এখন আমাদের কাজ করার কোনো স্কোপ নেই। তখন যদি দিত তাহলে আমাদের প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতাম। এখন বাঁধ ধসে পড়ছে। আমরা বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছি। বিবিএ আমাদের চিঠি দিয়েছে। আমরাও তাদের চিঠি দিয়েছি। এখন মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে। আপাতত আমাদের কিছু করার নেই।’
১০ নভেম্বর শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর একটি চিঠি দেয় বিবিএ। সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. ওহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, জেলার জাজিরা উপজেলার মাঝিকান্দি ঘাট থেকে ভাটিতে প্রায় ১০০ মিটার (বাসেকের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ থেকে প্রায় ৫০০ মিটার ভাটিতে) দূরে নদীভাঙনের ঘটনা ঘটে। ভাঙনের স্থানটি বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন নয়। তা ছাড়া পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কার্যক্রম গত ৩০ জুন শেষ হওয়ায় নদীভাঙন রোধে নদীশাসন কাজ করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় বর্ণিত স্থানে নদীভাঙনের বিষয়ে রুলস-অব-বিজনেস অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) নির্বাহী পরিচালক মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁধ ধসে পড়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে দেখছি।’

শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের ১০০ মিটার অংশ ধসে পড়েছে। গতকাল শনিবার পর্যন্ত পদ্মা সেতু থেকে দেড় কিলোমিটার ভাটিতে পূর্ব নাওডোবা ইউনিয়নের মাঝিরঘাট এলাকায় বাঁধের এই অংশ ধসে পড়ে। এদিকে এই ধস ঠেকাতে সংশ্লিষ্ট দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঠেলাঠেলি চলছে।
১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ নির্মিত এই বাঁধে চলতি মাসের শুরুর দিকে ধস দেখা দেয়। পদ্মা সেতুর আশপাশে পদ্মা নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ব্যবসা করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। এ কারণে বাঁধটি ধসে পড়ে বলে দাবি এলাকাবাসীর। ১০০ মিটার অংশে ধস দেখা দেওয়ায় ঝুঁকিতে রয়েছে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড, আশপাশের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য স্থাপনা।
বাঁধ রক্ষায় এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেয়নি বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) বা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পদ্মাসেতু প্রকল্পের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা করায় বিবিএ এখন আর বাঁধের কোনো কাজ করতে চাচ্ছে না। অন্যদিকে পাউবোকে সরকারিভাবে বাঁধের দায়িত্ব না দেওয়ায় তারাও কাজ করতে চাচ্ছে না। এ বিষয়ে বিবিএ এবং পাউবোর মধ্যে চিঠি চালাচালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাঁধ রক্ষার কাজ।
সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মূল পদ্মা সেতু থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার ভাটিতে মাঝিরঘাট এলাকায় পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার কংক্রিটের সিসি ব্লক পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব এলাকার আশপাশে ফাটল দেখা দিয়েছে। ভাঙন রোধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কোনো পক্ষ। ওই এলাকায় পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে রয়েছে বলে জানায় এলাকাবাসী।

পাউবোর জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মূল পদ্মা সেতু থেকে মাঝিরঘাট হয়ে পূর্ব নাওডোবা আলমখার কান্দি জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত দুই কিলোমিটার পদ্মা সেতু প্রকল্পের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হয় ২০১০-১১ অর্থবছরে। ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধটি নির্মাণ করে সেতু কর্তৃপক্ষ। এত দিন বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বিবিএর ছিল। গত ৩০ জুন পদ্মা সেতু প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু বাঁধটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারিভাবে পাউবোকে এখনো হস্তান্তর করেনি বিবিএ। ফলে বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে দেখা দিয়েছে জটিলতা।
পূর্ব নাওডোবা মাঝিরঘাট এলাকার বাদশা মাতবর বলেন, ‘দুই সপ্তাহের বেশি সময় আগে বাঁধটি ধসে গেছে। ভাঙনের বিষয়টি আমরা জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং পাউবোকে জানিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। দ্রুত বাঁধের ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নিলে এলাকার পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ঝুঁকির মুখে পড়বে। তাই বাঁধটি দ্রুত সংস্কার করা দরকার।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁধটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় গত বছরের এই সময় আমরা বিবিএকে প্রস্তাব দিয়েছিলাম যে বাঁধটি আমাদের প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করে নিই। তখন তারাই কাজ করবে বলেছিল। এখন আমাদের কাজ করতে বলছে। কিন্তু এখন আমাদের কাজ করার কোনো স্কোপ নেই। তখন যদি দিত তাহলে আমাদের প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করতে পারতাম। এখন বাঁধ ধসে পড়ছে। আমরা বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে জানিয়েছি। বিবিএ আমাদের চিঠি দিয়েছে। আমরাও তাদের চিঠি দিয়েছি। এখন মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেবে। আপাতত আমাদের কিছু করার নেই।’
১০ নভেম্বর শরীয়তপুর পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী বরাবর একটি চিঠি দেয় বিবিএ। সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. ওহিদুজ্জামান স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয়, জেলার জাজিরা উপজেলার মাঝিকান্দি ঘাট থেকে ভাটিতে প্রায় ১০০ মিটার (বাসেকের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ থেকে প্রায় ৫০০ মিটার ভাটিতে) দূরে নদীভাঙনের ঘটনা ঘটে। ভাঙনের স্থানটি বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন নয়। তা ছাড়া পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের কার্যক্রম গত ৩০ জুন শেষ হওয়ায় নদীভাঙন রোধে নদীশাসন কাজ করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় বর্ণিত স্থানে নদীভাঙনের বিষয়ে রুলস-অব-বিজনেস অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) নির্বাহী পরিচালক মো. ফাহিমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাঁধ ধসে পড়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে দেখছি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
আবির হাসান ডাকসু নির্বাচনে উমামা ফাতেমার নেতৃত্বাধীন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের সদস্য পদপ্রার্থী ছিলেন। তিনি সিএসই বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে আবির হাসান অভিযোগ করেন, সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে বামপন্থী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এই হুমকি দেন।
স্ট্যাটাসে আবির লেখেন, ‘আপনাদের একটা ইন্টারেস্টিং তথ্য দিই। সেদিন যখন প্রক্টর অফিসে আমার ফোন চেক করা হয় এবং আমি সেখানে বসা, তখন বামপন্থীরা হকারদের সঙ্গে মিছিল করছিল (বাইরে)। এমন সময় কোত্থেকে সর্বমিত্র চাকমা রুমে ঢুকে বললেন, ‘‘আপনি শুধু অনুমতি দিন স্যার, হলপাড়া থেকে ১০টা পোলাপান নিয়ে তাদের মেরে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসি।’
আবির আরও লেখেন, ‘আমার তখন জিজ্ঞেস করতে মন চাইছিল, ছোটভাই, তোমার হল যেন কোনটা? নিজের হল থেকে দুইটা পোলাপান নিয়ে আসো তো পারলে, দেখি।’

আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে সর্বমিত্র লেখেন, ‘হল পাড়া থেকে ১০টা পোলাপানের কথা বলি নাই। মিনিমাম ২০০ জনের একটা মিছিল নিয়ে গিয়ে ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসব বলেছিলাম। ১০ জন কম হয়ে যায়। আমার ক্যাম্পাসে গাঞ্জাখোর আর গাঞ্জা বিক্রেতারা এসে মিছিল করবে আর আমি আঙুল চুষবো! সরি, ব্রো!’
পরে অবশ্য সর্বমিত্রের ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্টটি আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত হতে আজকের পত্রিকা সর্বমিত্র চাকমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। এ সময় আবিরের পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে উপরোক্ত কথাগুলো লেখার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘আমি পোস্টটি শেয়ার দিয়েছিলাম, কিন্তু পরে সেটি ‘‘ওনলি মি’’ করে রেখেছি। আমি পোস্টটি আবারও পাবলিক করব।’
তবে তিনি প্রক্টর অফিসে বামপন্থী ও হকারদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার কথা বলিনি। তারা ক্যাম্পাসে মাদকের কারবার করে, প্রক্টরিয়াল টিম তাদের উচ্ছেদ করতে অপারগতা জানাচ্ছিল, তখন আমি ছাত্রদের নিয়ে তাদের প্রতিরোধের কথা বলেছিলাম।’
এদিকে সর্বমিত্রের এই হুমকির প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদ। আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, ‘ঠ্যাং ভাঙা’ সন্ত্রাসের হুমকি সহ্য করা হবে না। সর্বমিত্রের সন্ত্রাসী হুমকি প্রমাণ করে, তথ্য-প্রমাণ ছাড়া ভিন্নমতাবলম্বীদের ‘মাদক কারবারি’ আখ্যা দেওয়া আদতে সন্ত্রাসের পক্ষে সম্মতি উৎপাদনের ঘৃণ্য চেষ্টা।
গত কয়েক দিন ধরে ঢাবি ক্যাম্পাসে অবৈধ দোকান ও ভ্রাম্যমাণ হকার উচ্ছেদকে কেন্দ্র করে তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক এ বি জুবায়ের ও সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টরিয়াল টিমের সহায়তায় উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছেন। অন্যদিকে এসব উচ্ছেদের প্রতিবাদে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা হকারদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল করেন।
ঘটনাটি ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকে ডাকসুর সদস্যদের ‘মোরাল পুলিশিং’ ও প্রশাসনিক ভূমিকা পালনের বৈধতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন।
অন্যদিকে গতকাল সোমবার দুপুরে আবির হাসান বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অফিসের বিরুদ্ধে মোবাইল ফোন চেক করে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগও দাখিল করেন। তিনি লিখিতভাবে জানান, প্রশাসনের এমন আচরণ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।

জাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
১৭ নভেম্বর ২০২৪
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেবাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানারকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা। বিলের পাড়ে দাঁড়িয়ে শিশু, কিশোর, যুবক, বৃদ্ধসহ নানা বয়সী মানুষ শৌখিন মৎস্য শিকারিদের এই মাছ ধরার উৎসব দেখতে ভিড় করেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বাঘা-লালপুরের ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে এমন দৃশ্য দেখা যায়। আজ ছিল বিলে মাছ ধরার উৎসব। মাছ ধরার এই উৎসবের আয়োজন করেন দিঘার নওদাপাড়ার রুমেল, পাভেল, সামিউলসহ স্থানীয়রা। তাঁরা জানান, আজ বিলে প্রায় দুই কেজি ওজনের দেশীয় শোল মাছ পাওয়া গেছে।
প্রতিবছর বিল থেকে বর্ষার পানি কমে যাওয়ার সময় শুরু হয় মাছ ধরার উৎসব। গ্রামবাংলার এই মাছ ধরার উৎসবে নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ শখ করে পলো দিয়ে মাছ শিকারে নামেন। শৌখিন মৎস্য শিকারিদের মিলনমেলায় পরিণত হয় পুরো বিল এলাকা। স্থানীয় সহিদুল ইসলাম জানান, ধনদহ-অমরপুর-বোয়ালিয়া বিলে পলো দিয়ে মাছ শিকার এ অঞ্চলের অনেক পুরোনো ঐতিহ্য।
বিলে মাছ শিকার করতে আসা কয়েকজন মৎস্য শিকারি বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর অতি বৃষ্টি হওয়ায় বিলে দেশীয় মাছ ধরতে পেরেছেন। সবচেয়ে বেশি পরিমাণ দেশীয় মাছ উৎপাদিত হয় বিলাঞ্চলে। প্রতিবছর মাছ ধরার জন্য তাঁরা এ সময়টা অপেক্ষা করেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তহুরা হক বলেন, উপজেলা পর্যায়ে বিলের মাছকে টিকিয়ে রাখতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

জাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
১৭ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২১ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেরাউজান প্রতিনিধি

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম (৫০) হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছাত্রদলের সাবেক নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে।
গ্রেপ্তার রাসেল উপজেলার ৭ নম্বর রাউজান ইউনিয়নের হারিশখানপাড়া গ্রামের মৃত নুরুল আমিন কেরানীর ছেলে। তিনি চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক এবং রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। গ্রেপ্তার অন্যজন হলেন রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রহমতপাড়ার কামাল ড্রাইভারের বাড়ির ফজল করিমের ছেলে মো. হৃদয় (২৩)।
রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. বেলায়েত হোসেন জানান, গ্রেপ্তার দুজনই আলম হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি।
জানা গেছে, গতকাল রাতে কোনো এক সময়ে নিহত যুবদল কর্মী আলমের বাবা আব্দুস সাত্তার ২১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। তবে মামলার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে গোপন রাখা হয় বলে জানান থানা-পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা। একই সঙ্গে দুজনকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গতকাল রাত ও আজকে দিনের বেলায় পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি। পরে আজ রাত ৮টার দিকে রাউজান-রাঙ্গুনিয়া সার্কেলের এএসপি বেলায়েত হোসেন দুজনকে গ্রেপ্তারের খবর নিশ্চিত করেন।
এএসপি বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘মূলত আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। তাই প্রথম দিকে সার্বিক পরিস্থিতি ও তদন্তের স্বার্থে কাউকে কিছু জানানো হয়নি। নিহত আলমের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। রাসেল খান মামলার ৭ নম্বর আসামি। আমরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান পরিচালনা করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল ফুটেজ তদারকিসহ সবকিছু আমলে নিয়ে কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি আটজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পেরেছি।’
এদিকে রাসেল খানকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে আজ রাউজান উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল বিক্ষোভ-মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে। শত শত নেতা-কর্মী মিছিল নিয়ে রাউজান-ফকিরহাটসহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম-রাঙামাটি মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত যানবাহন আটকা পড়ে। চালক ও যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন।
ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল ষড়যন্ত্রের শিকার দাবি করে তাঁর বড় ভাই চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদল নেতা মো. মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু বলেন, ‘আমার ভাই রাজপথের ত্যাগী নেতা। তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। গতকাল রাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এরপর কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কিছু জানি না, বলেওনি। আমরা সারা রাত রাস্তায় রাস্তায় ঘুরেছি।’
সাবেক এই ছাত্রনেতাকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে নিন্দা জানিয়ে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি সাবের সুলতান কাজল বলেন, ‘আমাদের সহকর্মী রাসেল খানকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে। সে রাজপথে থেকে আওয়ামী দোসরদের কাছ থেকে বারবার নির্যাতিত হয়েছে। আগেও হামলা-মামলার শিকার হয়েছে। আবার নতুন করে তাকে ফাঁসানো হলো। আমরা রাসেল খানের মুক্তি চাই।’
উল্লেখ্য, গত শনিবার চট্টগ্রামের রাউজানে সন্ত্রাসীদের গুলিতে খুন হন যুবদল কর্মী আলম। এ দিন পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতল বাজারসংলগ্ন কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। যুবদল কর্মী আলম মোটরসাইকেলে পাশের গ্রামের এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে দাওয়াত খেয়ে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। তাঁর স্ত্রী ও সন্তান মোটরসাইকেলের পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিল। এ ঘটনায় আলমগীর আলমের আত্মীয় মুহাম্মদ রিয়াদও (২৫) গুলিবিদ্ধ হন। খুন হওয়া আলম বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী বলে জানা গেছে। গোলাম আকবর খোন্দকারের পক্ষ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিও দেওয়া হয়েছে।

জাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
১৭ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩১ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

রাজধানীর গাবতলী-আবদুল্লাহপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। গতকাল সোমবার রাতে ও আজ মঙ্গলবার ভোরে পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. সবুজ ডাক্তার (৫৫), মো. শামছুজ্জামান ওরফে সবুজ (৩৫), সৈয়দ মোহাম্মদ তরিকুল ইসলাম ওরফে আলম (৫৮), মো. রিপন (৩৬), মো. মামুনুর রশিদ ওরফে শিশির (৩৪) মো. ইলিয়াছ রহমান (৩৩), মাকছুদুর রহমান দীপু (২৬), মো. হৃদয় (২২), জাকির হোসেন (৩৬)।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাতে রূপনগর থানার বিরুলিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মাকছুদুর রহমান দীপু, হৃদয় ও জাকির হোসেনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে দুটি খেলনা পিস্তল, একটি ছুরি ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। পরে মঙ্গলবার ভোরে আশুলিয়ার বিশমাইল মোড় এলাকা থেকে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
অভিযানে একটি অ্যাভেঞ্জা গাড়ি, ইলেকট্রিক শক লাইটার, চারটি মোবাইল ফোন, ‘পুলিশ’ লেখা তিনটি রিফ্লেকটিং জ্যাকেট ও একটি পকেট ওয়াইফাই রাউটার উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সদস্য। তাঁরা পুলিশের পরিচয়ে ডাকাতির পরিকল্পনা করছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

জাজিরা, শরীয়তপুর জেলা, ঢাকা বিভাগ, জেলার খবর
১৭ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সদস্য সর্বমিত্র চাকমা বামপন্থী শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে দেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থী আবির হাসান।
২ মিনিট আগে
বিলের জলে নেমে পলো (মাছ ধরার ফাঁদ) নিয়ে মাছ ধরতে নেমেছেন মৎস্য শিকারিরা। রুই, কাতলা, মিনার কার্প, শোল, গজার, বোয়াল, মিনার কার্প, টাকিসহ নানা রকম মাছ শিকার করছেন তাঁরা।
১৭ মিনিট আগে
রাউজানে যুবদল কর্মী আলমগীর ওরফে আলম হত্যা মামলায় ছাত্রদলের সাবেক নেতা রাসেল খানসহ (৪৩) দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে রাসেলকে উপজেলার জলিল নগরের পশ্চিমের আবাসিক এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২১ মিনিট আগে