রংপুর প্রতিনিধি
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টির রাজনীতি টিকিয়ে রাখার জন্য নির্বাচনে এসেছি। ভবিষ্যতে আমরা যদি মনে করি সেটা কার্যকর হচ্ছে না, আওয়ামী লীগ এবং নির্বাচন কমিশন তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করছে না, তখন আমরা আমাদের পার্টির ফোরামে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
আজ শনিবার দুপুরে রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টি আয়োজিত নির্বাচনী কর্মিসভায় তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য তিনি দুই দিনের সফরে রংপুরে এসেছেন। প্রতীক বরাদ্দের পাঁচ দিন পর তিনি নির্বাচনী এলাকায় এসেছেন।
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা হারানো ঝুঁকি এই মুহূর্তে নেই জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা হারানোর কোনো ঝুঁকি নেই। কাজেই আমরা মনে করছি নির্বাচনটা ভালো করার জন্য তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
‘নির্বাচনে যাওয়ার শর্ত এবং সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী ও দলের অনৈক্য দূর করার জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় থাকা জাতীয় পার্টির জন্য লাভজনক। তবে আমাদের অপশনও আছে, যদি দেখি আমাদের শর্ত মতে কার্যক্রম হচ্ছে না, তাহলে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তা করব।’
নির্বাচনের মাঠে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের ডিমান্ড হলো প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে। পেশিশক্তি এবং অর্থের ব্যবহার ও প্রভাব থেকে নির্বাচনকে মুক্ত রাখতে হবে। নির্বাচন বিধিমালা মেনে চলতে হবে। এটা যদি তারা মেনে না চলেন, তাহলে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘আমরা পার্লামেন্টে থাকার জন্য নির্বাচন করছি। আমরা কোনো ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচন করছি না। এটা কোনো মহাজোট হচ্ছে না। বিভিন্ন দলের ধারণা তৈরি হয়েছে আমরা জোট করেছি। আমাদের ক্যান্ডিডেটরাও অনেকেই ভুল করছেন। এটা ইলেকশন কমিশনের দেখা উচিত ছিল। আমরা আগে মহাজোটে ছিলাম, কিন্তু এখন আর নেই। এই নির্বাচন মহাজোটের নির্বাচন হচ্ছে না। আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে সেই ধরনের কোনো চুক্তিও করিনি।’
কর্মিসভায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইয়াসিরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবং সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান, জেলার সদস্যসচিব ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাজি আব্দুর রাজ্জাক।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে বেলা সোয়া ১১টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রংপুর নগরীর পল্লী নিবাসে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কবর জিয়ারত করেন জি এম কাদের। পরে তিনি মুন্সিপাড়া কবরস্থানে তার মা-বাবার কবর এবং কেরামতিয়া জামে মসজিদে মাওলানা কেরামত আলী (রহ.) জৈনপুরীর মাজার জিয়ারত করে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টির রাজনীতি টিকিয়ে রাখার জন্য নির্বাচনে এসেছি। ভবিষ্যতে আমরা যদি মনে করি সেটা কার্যকর হচ্ছে না, আওয়ামী লীগ এবং নির্বাচন কমিশন তাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করছে না, তখন আমরা আমাদের পার্টির ফোরামে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেব।’
আজ শনিবার দুপুরে রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টি আয়োজিত নির্বাচনী কর্মিসভায় তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর জন্য তিনি দুই দিনের সফরে রংপুরে এসেছেন। প্রতীক বরাদ্দের পাঁচ দিন পর তিনি নির্বাচনী এলাকায় এসেছেন।
আওয়ামী লীগের ক্ষমতা হারানো ঝুঁকি এই মুহূর্তে নেই জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা হারানোর কোনো ঝুঁকি নেই। কাজেই আমরা মনে করছি নির্বাচনটা ভালো করার জন্য তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
‘নির্বাচনে যাওয়ার শর্ত এবং সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী ও দলের অনৈক্য দূর করার জন্য নির্বাচন প্রক্রিয়ায় থাকা জাতীয় পার্টির জন্য লাভজনক। তবে আমাদের অপশনও আছে, যদি দেখি আমাদের শর্ত মতে কার্যক্রম হচ্ছে না, তাহলে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তা করব।’
নির্বাচনের মাঠে প্রশাসনকে নিরপেক্ষ থাকতে হবে জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘আমাদের ডিমান্ড হলো প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে। পেশিশক্তি এবং অর্থের ব্যবহার ও প্রভাব থেকে নির্বাচনকে মুক্ত রাখতে হবে। নির্বাচন বিধিমালা মেনে চলতে হবে। এটা যদি তারা মেনে না চলেন, তাহলে আমাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।’
জি এম কাদের আরও বলেন, ‘আমরা পার্লামেন্টে থাকার জন্য নির্বাচন করছি। আমরা কোনো ভাগ-বাঁটোয়ারার নির্বাচন করছি না। এটা কোনো মহাজোট হচ্ছে না। বিভিন্ন দলের ধারণা তৈরি হয়েছে আমরা জোট করেছি। আমাদের ক্যান্ডিডেটরাও অনেকেই ভুল করছেন। এটা ইলেকশন কমিশনের দেখা উচিত ছিল। আমরা আগে মহাজোটে ছিলাম, কিন্তু এখন আর নেই। এই নির্বাচন মহাজোটের নির্বাচন হচ্ছে না। আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে সেই ধরনের কোনো চুক্তিও করিনি।’
কর্মিসভায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইয়াসিরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবং সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান, জেলার সদস্যসচিব ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হাজি আব্দুর রাজ্জাক।
এ ছাড়া বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
এদিকে বেলা সোয়া ১১টার দিকে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে রংপুর নগরীর পল্লী নিবাসে জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কবর জিয়ারত করেন জি এম কাদের। পরে তিনি মুন্সিপাড়া কবরস্থানে তার মা-বাবার কবর এবং কেরামতিয়া জামে মসজিদে মাওলানা কেরামত আলী (রহ.) জৈনপুরীর মাজার জিয়ারত করে নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করেন।
পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের কাউনিয়ায় সারের নতুন দোকান উদ্বোধনকালে বিদ্যুতায়িত হয়ে দুজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে