ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
মালয়েশিয়ায় মাটিচাপা পড়ে নিহত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম মিলনের (৩১) লাশ দাফন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে নিজ বাড়ি উপজেলার ঝবঝবিয়া গ্রামে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ১৩ দিন পর মালয়েশিয়া থেকে বিমানযোগে আনা মনিরুলের লাশ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বুঝে নেন তাঁর স্বজনেরা। নিহত প্রবাসী মনিরুল ওই গ্রামের কৃষক জমিন উদ্দিনের ছেলে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৯ মাস আগে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন মনিরুল। সেখানে শ্রমিকের কাজ করতেন তিনি। ২ নভেম্বর দেশটির মাচাং এলাকায় সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ১১ ফুট মাটির নিচে পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন তিনিসহ কয়েকজন। এ সময় মাটিচাপা পড়ে নিহত হন মনিরুলসহ তিন বাংলাদেশি। মনিরুলের স্ত্রী ও পাঁচ বছরের একটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, আজ সকাল ৮টায় মনিরুলের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। এ সময় সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। শেষবারের মতো মনিরুলের লাশ দেখতে আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীসহ শত শত মানুষ বাড়িতে ভিড় করেন।
এদিকে একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধার লাশ নিয়ে আসার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান ছুটে যান নিহত মনিরুলের বাড়িতে। ইউএনও এ সময় শোকাহত পরিবারের লোকজনের খোঁজখবর নেন এবং পরিবারটিকে সাহায্য-সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। এ সময় অষ্টমনীষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোছা. সুলতানা জাহান বকুল উপস্থিত ছিলেন। পরে ইউএনও মনিরুলের জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।
মালয়েশিয়ায় মাটিচাপা পড়ে নিহত পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার বাসিন্দা মনিরুল ইসলাম মিলনের (৩১) লাশ দাফন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে নিজ বাড়ি উপজেলার ঝবঝবিয়া গ্রামে জানাজা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ১৩ দিন পর মালয়েশিয়া থেকে বিমানযোগে আনা মনিরুলের লাশ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বুঝে নেন তাঁর স্বজনেরা। নিহত প্রবাসী মনিরুল ওই গ্রামের কৃষক জমিন উদ্দিনের ছেলে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৯ মাস আগে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমিয়েছিলেন মনিরুল। সেখানে শ্রমিকের কাজ করতেন তিনি। ২ নভেম্বর দেশটির মাচাং এলাকায় সড়ক নির্মাণ প্রকল্পে ১১ ফুট মাটির নিচে পাইলিংয়ের কাজ করছিলেন তিনিসহ কয়েকজন। এ সময় মাটিচাপা পড়ে নিহত হন মনিরুলসহ তিন বাংলাদেশি। মনিরুলের স্ত্রী ও পাঁচ বছরের একটি ছেলেসন্তান রয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, আজ সকাল ৮টায় মনিরুলের লাশ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। এ সময় সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। শেষবারের মতো মনিরুলের লাশ দেখতে আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীসহ শত শত মানুষ বাড়িতে ভিড় করেন।
এদিকে একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধার লাশ নিয়ে আসার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান ছুটে যান নিহত মনিরুলের বাড়িতে। ইউএনও এ সময় শোকাহত পরিবারের লোকজনের খোঁজখবর নেন এবং পরিবারটিকে সাহায্য-সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন। এ সময় অষ্টমনীষা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোছা. সুলতানা জাহান বকুল উপস্থিত ছিলেন। পরে ইউএনও মনিরুলের জানাজায় অংশগ্রহণ করেন।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে