কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার রৌমারী-ঢাকা মহাসড়ক থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর (৪৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের বড়াইকান্দি বাজারের সামনে মহাসড়ক থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে রৌমারী থানার পুলিশ। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্থানীয় এক কসাই ও তাঁর সহযোগীকে থানায় নেওয়া হয়েছে। রৌমারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, ওই নারী মানসিক ভারসাম্যহীন। তাঁর পরিচয় কেউ জানে না। গত দেড় বছর ধরে তিনি বড়াইকান্দি বাজার এলাকায় ঘোরাফেরা করতেন। রোববার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় কে বা কারা তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে। সড়কে তাঁর লাশ পড়ে ছিল।
এদিকে ওই নারীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বড়াইকান্দি বাজারের মাংস বিক্রেতা আমিনুল কসাই (৩৮) ও তাঁর সহযোগী ভ্যানচালক সফিকুলকে (২৬) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে পুলিশ।
বড়াইকান্দি বাজার এলাকার লোকজন জানান, রোববার মধ্যরাতে বাজারের একটি দোকানের বারান্দায় কয়েকজন কসাই মিলে গানবাজনা করছিলেন। ওই নারী বাজার এলাকায় ঘোরাফেরা করতেন। ওই নারীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পেছনে তাঁরা জড়িত থাকতে পারেন বলে সন্দেহ স্থানীয়দের।
পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয়দের সন্দেহের বিষয়টি আমলে নিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওই নারীকে হত্যা করার আগে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়ে থাকতে পারে বলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তাঁরা। তবে তদন্ত ও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া কিছুই নিশ্চিত করে বলতে চাননি পুলিশ সদস্যরা।
খবর পেয়ে রৌমারী সার্কেলের এএসপি মমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, ‘সড়কের ওপর লাশ পড়ে ছিল। নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় আমলে নিয়ে ঘটনায় কে বা করা জড়িত তা তদন্ত করছে পুলিশ। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার রৌমারী-ঢাকা মহাসড়ক থেকে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারীর (৪৫) লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের বড়াইকান্দি বাজারের সামনে মহাসড়ক থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে রৌমারী থানার পুলিশ। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য স্থানীয় এক কসাই ও তাঁর সহযোগীকে থানায় নেওয়া হয়েছে। রৌমারী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা বলছেন, ওই নারী মানসিক ভারসাম্যহীন। তাঁর পরিচয় কেউ জানে না। গত দেড় বছর ধরে তিনি বড়াইকান্দি বাজার এলাকায় ঘোরাফেরা করতেন। রোববার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় কে বা কারা তাঁকে হত্যা করে থাকতে পারে। সড়কে তাঁর লাশ পড়ে ছিল।
এদিকে ওই নারীর লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বড়াইকান্দি বাজারের মাংস বিক্রেতা আমিনুল কসাই (৩৮) ও তাঁর সহযোগী ভ্যানচালক সফিকুলকে (২৬) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়েছে পুলিশ।
বড়াইকান্দি বাজার এলাকার লোকজন জানান, রোববার মধ্যরাতে বাজারের একটি দোকানের বারান্দায় কয়েকজন কসাই মিলে গানবাজনা করছিলেন। ওই নারী বাজার এলাকায় ঘোরাফেরা করতেন। ওই নারীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর পেছনে তাঁরা জড়িত থাকতে পারেন বলে সন্দেহ স্থানীয়দের।
পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয়দের সন্দেহের বিষয়টি আমলে নিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। ওই নারীকে হত্যা করার আগে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়ে থাকতে পারে বলেও প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন তাঁরা। তবে তদন্ত ও ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন ছাড়া কিছুই নিশ্চিত করে বলতে চাননি পুলিশ সদস্যরা।
খবর পেয়ে রৌমারী সার্কেলের এএসপি মমিনুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, ‘সড়কের ওপর লাশ পড়ে ছিল। নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় আমলে নিয়ে ঘটনায় কে বা করা জড়িত তা তদন্ত করছে পুলিশ। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে