রংপুর প্রতিনিধি
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে কিংবা পাতানো নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশ নেবে না। মানুষ জাতীয় পার্টিকে দালাল পার্টি বলে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় পার্টিকে দালালি করতে দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিতে সিঁড়ি বানানো যাবে না। আর যদি দালালি করতেই হয়, তাহলে জাতীয় পার্টিকে ১০০ আসন, ১০ জন মন্ত্রী এবং রংপুরের ২২টি আসন দিতে হবে। না হলে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে না।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির যৌথ সভায় গতকাল শনিবার দুপুরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোস্তাফিজার রহমান এসব কথা বলেন।
মেয়র মোস্তাফিজার বলেন, ঢাকায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় মিটিংয়ে ৬৮ জন বক্তব্য দিয়েছেন, সবাই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বলেছেন। কেউ আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিতে চান না।
ভোট বৈধ ও গ্রহণযোগ্য করতে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে নিতে চায় মন্তব্য করে মোস্তাফিজার রহমান বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী ঐক্যজোটের ভোট রয়েছে। সেই সঙ্গে জামায়াতের কিছু ভোট রয়েছে। এর মধ্যেই চার ভোটব্যাংকের পার্টি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। ভোটকে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য করতে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে নিতে চায়। এজন্য এই মুহূর্তে জাতীয় পার্টির গুরুত্ব অনেক। তাই ভেবেচিন্তে দলের চেয়ারম্যান সিদ্ধান্ত নেবেন।
নির্বাচন কমিশন নিয়ে জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তাফিজার বলেন, নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগ সরকারের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে, যে কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
জাতীয় পার্টিকে এই সরকার গিলে খেয়েছে মন্তব্য করে রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বেইমান দল, আওয়ামী লীগ মুনাফেক দল, আমরা এই মুনাফেক-বেইমান দলের সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারি না।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেছেন, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করে কিংবা পাতানো নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশ নেবে না। মানুষ জাতীয় পার্টিকে দালাল পার্টি বলে। তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় পার্টিকে দালালি করতে দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় নিতে সিঁড়ি বানানো যাবে না। আর যদি দালালি করতেই হয়, তাহলে জাতীয় পার্টিকে ১০০ আসন, ১০ জন মন্ত্রী এবং রংপুরের ২২টি আসন দিতে হবে। না হলে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে না।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং রংপুর জেলা ও মহানগর জাতীয় পার্টির যৌথ সভায় গতকাল শনিবার দুপুরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোস্তাফিজার রহমান এসব কথা বলেন।
মেয়র মোস্তাফিজার বলেন, ঢাকায় জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় মিটিংয়ে ৬৮ জন বক্তব্য দিয়েছেন, সবাই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বলেছেন। কেউ আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিতে চান না।
ভোট বৈধ ও গ্রহণযোগ্য করতে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে নিতে চায় মন্তব্য করে মোস্তাফিজার রহমান বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও ইসলামী ঐক্যজোটের ভোট রয়েছে। সেই সঙ্গে জামায়াতের কিছু ভোট রয়েছে। এর মধ্যেই চার ভোটব্যাংকের পার্টি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। ভোটকে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য করতে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে নিতে চায়। এজন্য এই মুহূর্তে জাতীয় পার্টির গুরুত্ব অনেক। তাই ভেবেচিন্তে দলের চেয়ারম্যান সিদ্ধান্ত নেবেন।
নির্বাচন কমিশন নিয়ে জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য মোস্তাফিজার বলেন, নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগ সরকারের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নে কাজ করছে, যে কারণে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
জাতীয় পার্টিকে এই সরকার গিলে খেয়েছে মন্তব্য করে রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসির বলেন, ‘আওয়ামী লীগ একটি বেইমান দল, আওয়ামী লীগ মুনাফেক দল, আমরা এই মুনাফেক-বেইমান দলের সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারি না।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
৭ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
৩৬ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাকসু নির্বাচনের চারটি কেন্দ্রের ফলাফলে এগিয়ে আছেন ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি ও এজিএস প্রার্থীরা। আর জিএস পদে এগিয়ে আছেন আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাউদ্দিন আম্মার। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক।
২ ঘণ্টা আগে