রংপুর প্রতিনিধি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে আবারও রাজপথে নামছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন। ৫, ৯ ও ১৬ অক্টোবর রংপুরসহ তিস্তাপাড়ের বিভিন্ন জেলায় পদযাত্রা, গণমিছিল, গণসমাবেশ ও মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। নেতারা বলছেন, এই অঞ্চলের দুই কোটি মানুষের প্রাণের দাবি তিস্তা বাঁচাতে নভেম্বরে কাজ শুরুর বিকল্প নেই। আজ শুক্রবার সকালে রংপুর চেম্বার ভবন মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ‘স্বৈরাচারী পতিত হাসিনা সরকার কথা দিয়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনার স্বপ্নতরী তিস্তার তীরে নিয়ে এসে ডুবিয়ে দিয়েছিল। আমরা আর আশাহত হতে চাই না। আমরা চাই, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে রাষ্ট্রের নিজস্ব কোষাগারের টাকা দিয়েই নভেম্বরে এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হোক। পরে নির্বাচিত সরকারে যারা আসবে, তারা এই কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় এ নেতা বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়। আমরা আর কোনো প্রতিশ্রুতি নয়, এখন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজের শুরু দেখতে চাই। এটা আমাদের দুই কোটি মানুষের প্রাণের দাবি। এ দাবি আদায়ে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন আগামী ৫, ৯ ও ১৬ অক্টোবর পদযাত্রা, স্মারকলিপি প্রদান, গণমিছিল, গণসমাবেশ ও মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করবে।’
এ সময় তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দুলু বলেন, ৫ অক্টোবর রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলায় পদযাত্রা শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর উপজেলা পর্যায়ে গণমিছিলসহ গণসমাবেশ এবং ১৬ অক্টোবর ১০টি উপজেলার নদীতীরবর্তী ১১টি স্থানে একযোগে মশাল প্রজ্বালন করা হবে।
তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রথম ফেইজের কাজ শুরু করা হবে বলে সরকারের পানিসম্পদ উপদেষ্টা জানিয়েছেন। ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১০ বছর মেয়াদি তিস্তা প্রকল্পের প্রথম পর্যায় (পাঁচ বছর) বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীনের কাছে ঋণ চাওয়া হয়েছে ৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। বাকি ২ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগার থেকে দেওয়া হবে।
দুলু আরও বলেন, চীনের সঙ্গে ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাগ্রিমেন্ট এখনো হয়নি। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সঙ্গে চীন কাজ করছে। চলতি বছরের শেষে চীনের সঙ্গে প্রযুক্তি ও ঋণচুক্তি সম্পন্ন হতে পারে। এ কাজের জন্য জরুরি আগামী একনেক সভায় অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করা। অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকালেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা কাজের শুভ উদ্বোধন করতে হবে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করে নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকুসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
তিস্তা মহাপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে আবারও রাজপথে নামছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন। ৫, ৯ ও ১৬ অক্টোবর রংপুরসহ তিস্তাপাড়ের বিভিন্ন জেলায় পদযাত্রা, গণমিছিল, গণসমাবেশ ও মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। নেতারা বলছেন, এই অঞ্চলের দুই কোটি মানুষের প্রাণের দাবি তিস্তা বাঁচাতে নভেম্বরে কাজ শুরুর বিকল্প নেই। আজ শুক্রবার সকালে রংপুর চেম্বার ভবন মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ‘স্বৈরাচারী পতিত হাসিনা সরকার কথা দিয়ে তিস্তা মহাপরিকল্পনার স্বপ্নতরী তিস্তার তীরে নিয়ে এসে ডুবিয়ে দিয়েছিল। আমরা আর আশাহত হতে চাই না। আমরা চাই, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগে রাষ্ট্রের নিজস্ব কোষাগারের টাকা দিয়েই নভেম্বরে এই মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হোক। পরে নির্বাচিত সরকারে যারা আসবে, তারা এই কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় এ নেতা বলেন, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন। ঘরপোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়। আমরা আর কোনো প্রতিশ্রুতি নয়, এখন মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজের শুরু দেখতে চাই। এটা আমাদের দুই কোটি মানুষের প্রাণের দাবি। এ দাবি আদায়ে তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলন আগামী ৫, ৯ ও ১৬ অক্টোবর পদযাত্রা, স্মারকলিপি প্রদান, গণমিছিল, গণসমাবেশ ও মশাল প্রজ্বালন কর্মসূচি পালন করবে।’
এ সময় তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে দুলু বলেন, ৫ অক্টোবর রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলায় পদযাত্রা শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হবে। ৯ অক্টোবর উপজেলা পর্যায়ে গণমিছিলসহ গণসমাবেশ এবং ১৬ অক্টোবর ১০টি উপজেলার নদীতীরবর্তী ১১টি স্থানে একযোগে মশাল প্রজ্বালন করা হবে।
তিস্তা নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী আসাদুল হাবিব দুলু বলেন, ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রথম ফেইজের কাজ শুরু করা হবে বলে সরকারের পানিসম্পদ উপদেষ্টা জানিয়েছেন। ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১০ বছর মেয়াদি তিস্তা প্রকল্পের প্রথম পর্যায় (পাঁচ বছর) বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ৯ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে চীনের কাছে ঋণ চাওয়া হয়েছে ৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। বাকি ২ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা সরকারি কোষাগার থেকে দেওয়া হবে।
দুলু আরও বলেন, চীনের সঙ্গে ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাগ্রিমেন্ট এখনো হয়নি। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সঙ্গে চীন কাজ করছে। চলতি বছরের শেষে চীনের সঙ্গে প্রযুক্তি ও ঋণচুক্তি সম্পন্ন হতে পারে। এ কাজের জন্য জরুরি আগামী একনেক সভায় অর্থ বরাদ্দ নিশ্চিত করা। অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদকালেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা কাজের শুভ উদ্বোধন করতে হবে। অন্যথায় কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করে নেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে রংপুর মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, সদস্যসচিব আনিছুর রহমান লাকুসহ বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
১ ঘণ্টা আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে