কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্বাস আলী (৮০) নিখোঁজ হয়েছেন। নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় রংপুর কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তাঁর ছেলে দেলওয়ার হোসেন। চিকিৎসাজনিত কারণে রংপুরে ছেলের বাসায় বেড়াতে গিয়ে ১০ জুন তিনি নিখোঁজ হন।
নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি রংপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার।
জিডি থেকে জানা গেছে, রাজারহাট উপজেলার পুটিকাটা গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলী বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুরের কোতোয়ালি থানার রতিরামপুর আদর্শপাড়ায় ছেলের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। গত ১০ জুন বিকেল ৩টার দিকে ছেলের ভাড়া বাসা থেকে পার্শ্ববর্তী রতিরামপুর বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হন আব্বাস আলী। পরে তিনি আর বাসায় ফেরেননি। সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজির পর তাঁর সন্ধান মেলেনি। পরে ১১ জুন তাঁর সন্ধান চেয়ে রংপুর কোতোয়ালি থানায় জিডি করা হয়। ডায়েরিতে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, আব্বাস আলী বেশ কিছুদিন থেকে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন।
মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলীর বড় ছেলে ও পুলিশ সদস্য দেলওয়ার হোসেন বলেন, ‘বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুরে নিয়ে এসেছিলাম। ১০ জুন হঠাৎ বাসা থেকে বেরিয়ে যান। আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য স্থানে খুঁজেও তাঁকে না পাওয়ায় কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছি। তাঁর সন্ধান পেলে কাছের থানা অথবা মোবাইল ফোনের নম্বর ০১৭৬৪৩৪২৬১১-এ যোগাযোগের অনুরোধ জানাই।’
ওসি সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘নিখোঁজ মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলীর সন্ধান পেতে আমরা ইতিমধ্যে জেলার সব থানায় ছবিসহ বার্তা পাঠিয়েছি। আশা করি খুব শিগগিরই তাঁর সন্ধান পাওয়া যাবে।’
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্বাস আলী (৮০) নিখোঁজ হয়েছেন। নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় রংপুর কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তাঁর ছেলে দেলওয়ার হোসেন। চিকিৎসাজনিত কারণে রংপুরে ছেলের বাসায় বেড়াতে গিয়ে ১০ জুন তিনি নিখোঁজ হন।
নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি রংপুর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার।
জিডি থেকে জানা গেছে, রাজারহাট উপজেলার পুটিকাটা গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলী বেশ কিছুদিন ধরে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। চিকিৎসার জন্য তাঁকে রংপুরের কোতোয়ালি থানার রতিরামপুর আদর্শপাড়ায় ছেলের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। গত ১০ জুন বিকেল ৩টার দিকে ছেলের ভাড়া বাসা থেকে পার্শ্ববর্তী রতিরামপুর বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হন আব্বাস আলী। পরে তিনি আর বাসায় ফেরেননি। সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজাখুঁজির পর তাঁর সন্ধান মেলেনি। পরে ১১ জুন তাঁর সন্ধান চেয়ে রংপুর কোতোয়ালি থানায় জিডি করা হয়। ডায়েরিতে পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, আব্বাস আলী বেশ কিছুদিন থেকে মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন।
মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলীর বড় ছেলে ও পুলিশ সদস্য দেলওয়ার হোসেন বলেন, ‘বাবার উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুরে নিয়ে এসেছিলাম। ১০ জুন হঠাৎ বাসা থেকে বেরিয়ে যান। আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য স্থানে খুঁজেও তাঁকে না পাওয়ায় কোতোয়ালি থানায় জিডি করেছি। তাঁর সন্ধান পেলে কাছের থানা অথবা মোবাইল ফোনের নম্বর ০১৭৬৪৩৪২৬১১-এ যোগাযোগের অনুরোধ জানাই।’
ওসি সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘নিখোঁজ মুক্তিযোদ্ধা আব্বাস আলীর সন্ধান পেতে আমরা ইতিমধ্যে জেলার সব থানায় ছবিসহ বার্তা পাঠিয়েছি। আশা করি খুব শিগগিরই তাঁর সন্ধান পাওয়া যাবে।’
শুক্রবার সকালে খুটি-নাটি বিষয় নিয়ে স্বামী মুসার সাথে কথা কাটাকাটি হয় জামিলার। পরে মুসা ভ্যান নিয়ে কাজে বেরিয়ে যান। রাত ৯ টার দিকে বসতঘরে জামিলার মরদেহ ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পায় প্রতিবেশীরা। পরে মুসাকে খবর দেওয়া হয়।
৬ মিনিট আগেযশোর থেকে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী একটি নাইট কোচ ‘হামদান এক্সপ্রেস’ চলন্ত একটি ট্রাকের পেছনে সজোরে ধাক্কা দেয়। সংঘর্ষের পর উভয় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের মাঝখানের সড়ক দ্বীপের রেলিংয়ে আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।
৯ মিনিট আগেদুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৬ ঘণ্টা আগে