তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট থেকে টেকনাফের পথে পতাকা হাতে নিয়ে ‘আলোকিত বাংলা স্বপ্নযাত্রা আমরা করব জয়’ স্লোগানে পদযাত্রা শুরু করেছেন বাবা-ছেলে। গতকাল রোববার সকালে প্রথম দিনের মতো পায়ে হেঁটে তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা জিরোপয়েন্ট থেকে ৫৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন তাঁরা। আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো পঞ্চগড় থেকে দেবীগঞ্জ হয়ে নীলফামারী জেলায় গেছেন।
পায়ে হেঁটে বাবা-ছেলেরা হলেন, গাইবান্ধা শহরের বাসিন্দা সাদেক আলী সরদার (৬৭) ও মোস্তাফিজুর রহমান (৩৭)। তাঁরা ২০ দিনে তেঁতুলিয়া থেকে পায়ে হেঁটে ১৭ জেলা অতিক্রম করে টেকনাফ পাড়ি দেবেন বলে জানিয়েছেন। এটি তাঁদের ৫০ তম মিশন।
জানা যায়, ২০২১ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিজ জেলা গাইবান্ধার সাদেক চত্বর থেকে স্থানীয় ফুলছড়ি থানা চত্বর পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটার এলাকা হেঁটে পাড়ি দেন তাঁরা। এরপর পর্যায়ক্রমে নিজ জেলা থেকে বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, ঘোড়াঘাট-হিলি, পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধাসহ বেশ কিছু এলাকায় হেঁটে সেখানকার দর্শনীয় স্থান, ইতিহাস-ঐতিহ্য দর্শন করেন।
সম্প্রতি গাইবান্ধা থেকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত টানা ২২৬ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে গিয়ে সিলেট থেকে জাফলং পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার পথ ভ্রমণ করেছেন সাদেক ও মোস্তাফিজুর। এভাবে ৪৯ তম মিশনে বাবা-ছেলে এক সঙ্গে হেঁটে ১ হাজার ৬২৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছেন। এবারের যাত্রাটি সফল হলে তাঁরা মোট ২ হাজার ৬৩৯ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবেন।
এ বিষয়ে সাদেক আলী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছি। চাকরিজীবনে হেঁটে বেড়ানোর অনুশীলন ছিল। সে অনুশীলনের অভ্যাস থেকে সারা দেশে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন জাগে। এরই মধ্যে অনেক পথ হেঁটেছি। এখন তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফের পথে যাত্রা শুরু করেছি। এর থেকে আরও লম্বা পথ পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন রয়েছে।’
সাদেক আলী আরও বলেন, ‘আমি যখন চাকরি থেকে অবসর নেই, তখন শরীরের নানা রোগ বাসা বেঁধেছিল। কয়েক দফায় দীর্ঘ পথ হাঁটার কারণে এখন অনেকটা সুস্থ আমি। এই সফরে আমার সঙ্গী হয়েছে আমার ছেলে। এতে বাবা-ছেলের সম্পর্ক মধুর ও বন্ধুত্বপূর্ণ হয়েছে।’
বাবার ভ্রমণসঙ্গী ছেলে মোস্তাফিজুর বলেন, ‘বাবার স্বপ্ন পূরণে আমি সঙ্গী হতে পেরে গর্ববোধ করছি। এ পর্যন্ত বাবার সঙ্গে ৫০টি মিশনে অংশগ্রহণ করেছি। বর্তমানে আমরা মিলে বাবা-ছেলে তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত পায়ে হেঁটে পদযাত্রা শুরু করেছি। আমরা যেন এ মিশনও সফল করতে পারি এ জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই। আমরা এ মিশনে সফল হতে পারলে পরবর্তীতে বিভিন্ন দেশে পায়ে হেঁটে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করব।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৬ সালে সাদেক আলী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। সেখানে চাকরি সুবাদে শরীর চর্চার অভ্যাস রয়েছে তাঁর। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পায়ে হেঁটে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। তাঁর এই পদযাত্রায় সঙ্গী হয়েছেন ছেলে মোস্তাফিজুর রহমানও।
পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট থেকে টেকনাফের পথে পতাকা হাতে নিয়ে ‘আলোকিত বাংলা স্বপ্নযাত্রা আমরা করব জয়’ স্লোগানে পদযাত্রা শুরু করেছেন বাবা-ছেলে। গতকাল রোববার সকালে প্রথম দিনের মতো পায়ে হেঁটে তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা জিরোপয়েন্ট থেকে ৫৬ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেন তাঁরা। আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো পঞ্চগড় থেকে দেবীগঞ্জ হয়ে নীলফামারী জেলায় গেছেন।
পায়ে হেঁটে বাবা-ছেলেরা হলেন, গাইবান্ধা শহরের বাসিন্দা সাদেক আলী সরদার (৬৭) ও মোস্তাফিজুর রহমান (৩৭)। তাঁরা ২০ দিনে তেঁতুলিয়া থেকে পায়ে হেঁটে ১৭ জেলা অতিক্রম করে টেকনাফ পাড়ি দেবেন বলে জানিয়েছেন। এটি তাঁদের ৫০ তম মিশন।
জানা যায়, ২০২১ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিজ জেলা গাইবান্ধার সাদেক চত্বর থেকে স্থানীয় ফুলছড়ি থানা চত্বর পর্যন্ত ২৮ কিলোমিটার এলাকা হেঁটে পাড়ি দেন তাঁরা। এরপর পর্যায়ক্রমে নিজ জেলা থেকে বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, ঘোড়াঘাট-হিলি, পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধাসহ বেশ কিছু এলাকায় হেঁটে সেখানকার দর্শনীয় স্থান, ইতিহাস-ঐতিহ্য দর্শন করেন।
সম্প্রতি গাইবান্ধা থেকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত টানা ২২৬ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে গিয়ে সিলেট থেকে জাফলং পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার পথ ভ্রমণ করেছেন সাদেক ও মোস্তাফিজুর। এভাবে ৪৯ তম মিশনে বাবা-ছেলে এক সঙ্গে হেঁটে ১ হাজার ৬২৪ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়েছেন। এবারের যাত্রাটি সফল হলে তাঁরা মোট ২ হাজার ৬৩৯ কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবেন।
এ বিষয়ে সাদেক আলী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনীতে চাকরি করেছি। চাকরিজীবনে হেঁটে বেড়ানোর অনুশীলন ছিল। সে অনুশীলনের অভ্যাস থেকে সারা দেশে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন জাগে। এরই মধ্যে অনেক পথ হেঁটেছি। এখন তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফের পথে যাত্রা শুরু করেছি। এর থেকে আরও লম্বা পথ পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন রয়েছে।’
সাদেক আলী আরও বলেন, ‘আমি যখন চাকরি থেকে অবসর নেই, তখন শরীরের নানা রোগ বাসা বেঁধেছিল। কয়েক দফায় দীর্ঘ পথ হাঁটার কারণে এখন অনেকটা সুস্থ আমি। এই সফরে আমার সঙ্গী হয়েছে আমার ছেলে। এতে বাবা-ছেলের সম্পর্ক মধুর ও বন্ধুত্বপূর্ণ হয়েছে।’
বাবার ভ্রমণসঙ্গী ছেলে মোস্তাফিজুর বলেন, ‘বাবার স্বপ্ন পূরণে আমি সঙ্গী হতে পেরে গর্ববোধ করছি। এ পর্যন্ত বাবার সঙ্গে ৫০টি মিশনে অংশগ্রহণ করেছি। বর্তমানে আমরা মিলে বাবা-ছেলে তেঁতুলিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত পায়ে হেঁটে পদযাত্রা শুরু করেছি। আমরা যেন এ মিশনও সফল করতে পারি এ জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই। আমরা এ মিশনে সফল হতে পারলে পরবর্তীতে বিভিন্ন দেশে পায়ে হেঁটে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করব।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০০৬ সালে সাদেক আলী বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন। সেখানে চাকরি সুবাদে শরীর চর্চার অভ্যাস রয়েছে তাঁর। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পায়ে হেঁটে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। তাঁর এই পদযাত্রায় সঙ্গী হয়েছেন ছেলে মোস্তাফিজুর রহমানও।
টেকনাফে নাফ নদী দিয়ে মাছ ধরার ছদ্মবেশে ইয়াবা পাচারের সময় দুই মিয়ানমার নাগরিককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় পাচারকারীদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ১ লাখ ২০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট।
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগে নতুন নকশার নোট ইস্যু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাজারে ছাড়া নতুন নকশার ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নোটের বৈশিষ্ট্য হালনাগাদ না করায় ভোগান্তি দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম (অটোমেটেড টেলার মেশিন), সিআরএম (ক্যাশ রিসাইক্লিং মেশিন) ও মেট্রোরেলের ভেন্ডিং মেশিনে নতুন নোট জমা বা ব্যবহার করত
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সড়ক ডুবে যাওয়ার পাশাপাশি বাসাবাড়িসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও পানি ঢুকে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে নগরবাসী।
৫ ঘণ্টা আগে১০০ শয্যার ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে ৮০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকে। জেলার বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এখানে চিকিৎসার জন্য আসে। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে দালাল চক্রের সক্রিয়তার কারণে তাদের ভোগান্তিতে পড়া নিত্যদিনের চিত্র হয়ে উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগে