নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে আবাসিক হোটেলে গিয়ে চাঁদা দাবি এবং চাঁদা না পেয়ে লুটপাট করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নগর ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মর্তুজা ফামিন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় হোটেল গ্র্যান্ড নামের ওই আবাসিক হোটেলের রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে পাঁচ-ছয়জন তরুণ আবাসিক হোটেলটিতে গিয়ে চাঁদা দাবি করেন। তা না পেয়ে হোটেলের চার কর্মীকে দোতলার রেস্তোরাঁয় আটকে রেখে নিচতলায় লুটপাট চালানো হয়। ইন্টারনেট ও সিসি ক্যামেরার কেব্ল ছিঁড়ে ফেলে এ ঘটনা ঘটানো হয়।
এ ঘটনায় মামলা না করলেও হোটেল কর্তৃপক্ষ দাবি করে, চাঁদা না পেয়ে ডাকাতি করা হয়েছে। যদিও হোটেলে নগদ অর্থ ছিল না। দুজন ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে ঘটনা ঘটে বলেও দাবি করে হোটেল কর্তৃপক্ষ। নগরের গণকপাড়ায় অবস্থিত এই হোটেলটির মালিক আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা আবুল বাসার সুজন। তাঁর ভাতিজা এখন হোটেলটি দেখাশোনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে মর্তুজা ফামিন বলেন, ‘ওই চাঁদাবাজি বা ডাকাতি বা হয়রানির কথিত ঘটনার সঙ্গে আমরা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত নই। এ ঘটনায় ছাত্রদলের নাম জড়ানো অনভিপ্রেত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
ঘটনার সময় তাঁরা অন্য কাজে ব্যস্ত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ঘটনার সময় যদি আমাদের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়, তাহলে আজীবন রাজনীতি থেকে বিরত থাকব। আমরা এমন অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্যসংবলিত সংবাদ প্রচার ও প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের শাস্তি দাবি করে ছাত্রদলের এই নেতা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ওই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি আমার। সত্যিকার অর্থে এমন ঘটনা ঘটে থাকলে এবং এমন অপরাধে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী গুটি কয়েক সাধারণ মানুষ কখনোই ক্ষমতার দাম্ভিকতা বা সুযোগের বা সুসময়ের অপব্যবহার করে কোনো ধরনের অপকর্ম সমর্থন করি না। সময়ের পালাবদলে আমরা দাম্ভিকতার মোহে পতিত জুলুমবাজ মাফিয়া গোষ্ঠীর মতো একই আচরণ করার শিক্ষা অর্জন করিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও কয়েকজন ছাত্রদল নেতা উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহীতে আবাসিক হোটেলে গিয়ে চাঁদা দাবি এবং চাঁদা না পেয়ে লুটপাট করার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নগর ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মর্তুজা ফামিন। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় হোটেল গ্র্যান্ড নামের ওই আবাসিক হোটেলের রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে পাঁচ-ছয়জন তরুণ আবাসিক হোটেলটিতে গিয়ে চাঁদা দাবি করেন। তা না পেয়ে হোটেলের চার কর্মীকে দোতলার রেস্তোরাঁয় আটকে রেখে নিচতলায় লুটপাট চালানো হয়। ইন্টারনেট ও সিসি ক্যামেরার কেব্ল ছিঁড়ে ফেলে এ ঘটনা ঘটানো হয়।
এ ঘটনায় মামলা না করলেও হোটেল কর্তৃপক্ষ দাবি করে, চাঁদা না পেয়ে ডাকাতি করা হয়েছে। যদিও হোটেলে নগদ অর্থ ছিল না। দুজন ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে ঘটনা ঘটে বলেও দাবি করে হোটেল কর্তৃপক্ষ। নগরের গণকপাড়ায় অবস্থিত এই হোটেলটির মালিক আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা আবুল বাসার সুজন। তাঁর ভাতিজা এখন হোটেলটি দেখাশোনা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে মর্তুজা ফামিন বলেন, ‘ওই চাঁদাবাজি বা ডাকাতি বা হয়রানির কথিত ঘটনার সঙ্গে আমরা ছাত্রদল নেতৃবৃন্দ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত নই। এ ঘটনায় ছাত্রদলের নাম জড়ানো অনভিপ্রেত ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
ঘটনার সময় তাঁরা অন্য কাজে ব্যস্ত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ঘটনার সময় যদি আমাদের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়, তাহলে আজীবন রাজনীতি থেকে বিরত থাকব। আমরা এমন অপপ্রচার ও মিথ্যা তথ্যসংবলিত সংবাদ প্রচার ও প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
যারা ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের শাস্তি দাবি করে ছাত্রদলের এই নেতা বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ওই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি আমার। সত্যিকার অর্থে এমন ঘটনা ঘটে থাকলে এবং এমন অপরাধে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী গুটি কয়েক সাধারণ মানুষ কখনোই ক্ষমতার দাম্ভিকতা বা সুযোগের বা সুসময়ের অপব্যবহার করে কোনো ধরনের অপকর্ম সমর্থন করি না। সময়ের পালাবদলে আমরা দাম্ভিকতার মোহে পতিত জুলুমবাজ মাফিয়া গোষ্ঠীর মতো একই আচরণ করার শিক্ষা অর্জন করিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও কয়েকজন ছাত্রদল নেতা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে