রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে গতকাল সোমবার ফের একটি পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এ সময় তারা রড, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে মাদার বখ্শ হলের সামনে অবস্থান নেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অস্ত্রশস্ত্র হাতে জড়ো হওয়া ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের সামনে দিয়েই তাঁরা সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। তবে প্রক্টর এখন বলছেন, তিনি কারও হাতে কোনো অস্ত্র দেখেননি।
গতকাল দিবাগত রাত সোয়া ৩টা থেকে পৌনে ৫টা পর্যন্ত সোহরাওয়ার্দী হলে পুলিশের তল্লাশি চালানোর পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রক্টর এ কথা বলেন।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ ও জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে।
অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না— এমন প্রশ্নের জবাবে প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আপনার চোখে হয়তো পড়েছে। কিন্তু আমি যখন ঢুকলাম তখন আমার চোখে সেটি পড়েনি। আমি খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি যেন আমার ছাত্রদের কোনো ক্ষতি না হয়। আমরা তাদের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি।’
ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের হাতে অস্ত্রের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তারা রামদা হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে সেটা হয়তো আপনি দেখছেন, আরেকজন দেখছেন। কিন্তু আমি যখন গিয়েছি তখন হয়তো তারা লুকিয়ে ফেলেছে। তবে আমরা এসব বিষয়ে অবগত আছি। আর যাদের মাধ্যমে এগুলো উদ্ধার করা যায়, আমরা তাদের বলেছি। এখানে পুলিশ প্রশাসনেরও একটা দায়িত্ব আছে।’
পুলিশ প্রশাসনের দায়িত্বের বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ মোবারককে একাধিকবার ফোন কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে ঘটনার শুরুর দিন মতিহার থানার উপপুলিশ কমিশনার মধুসূদন রায় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় স্পর্শকাতর একটি জায়গা। এখানে পুলিশ চাইলেই হস্তক্ষেপ করতে পারে না।’
ছাত্রলীগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ অন্তত ১২ জন অনুসারী নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। এ সময় হল গেটে ওই হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের সঙ্গে নিয়াজের দেখা হয়। একপর্যায়ে নিয়াজ তাঁকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেন আতিক। তবে হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন নিয়াজ।
খবরটি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হল থেকেও নেতা-কর্মীরা আসেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল দেখা গেছে।
খবর পেয়ে রাত আড়াইটার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে, সোহরাওয়ার্দী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে গতকাল সোমবার ফের একটি পক্ষের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এ সময় তারা রড, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র হাতে মাদার বখ্শ হলের সামনে অবস্থান নেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হকসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। অস্ত্রশস্ত্র হাতে জড়ো হওয়া ছাত্রলীগ নেতা–কর্মীদের সামনে দিয়েই তাঁরা সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। তবে প্রক্টর এখন বলছেন, তিনি কারও হাতে কোনো অস্ত্র দেখেননি।
গতকাল দিবাগত রাত সোয়া ৩টা থেকে পৌনে ৫টা পর্যন্ত সোহরাওয়ার্দী হলে পুলিশের তল্লাশি চালানোর পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রক্টর এ কথা বলেন।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ ও জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে।
অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়ে থাকা ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না— এমন প্রশ্নের জবাবে প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক বলেন, ‘আপনার চোখে হয়তো পড়েছে। কিন্তু আমি যখন ঢুকলাম তখন আমার চোখে সেটি পড়েনি। আমি খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি যেন আমার ছাত্রদের কোনো ক্ষতি না হয়। আমরা তাদের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলেছি।’
ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের হাতে অস্ত্রের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘তারা রামদা হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে সেটা হয়তো আপনি দেখছেন, আরেকজন দেখছেন। কিন্তু আমি যখন গিয়েছি তখন হয়তো তারা লুকিয়ে ফেলেছে। তবে আমরা এসব বিষয়ে অবগত আছি। আর যাদের মাধ্যমে এগুলো উদ্ধার করা যায়, আমরা তাদের বলেছি। এখানে পুলিশ প্রশাসনেরও একটা দায়িত্ব আছে।’
পুলিশ প্রশাসনের দায়িত্বের বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পারভেজ মোবারককে একাধিকবার ফোন কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
তবে ঘটনার শুরুর দিন মতিহার থানার উপপুলিশ কমিশনার মধুসূদন রায় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় স্পর্শকাতর একটি জায়গা। এখানে পুলিশ চাইলেই হস্তক্ষেপ করতে পারে না।’
ছাত্রলীগ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিবাগত রাত দেড়টার দিকে হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি নিয়াজ মোর্শেদ অন্তত ১২ জন অনুসারী নিয়ে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলে প্রবেশ করেন। এ সময় হল গেটে ওই হলের সহসভাপতি আতিকুর রহমান আতিকের সঙ্গে নিয়াজের দেখা হয়। একপর্যায়ে নিয়াজ তাঁকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন বলে অভিযোগ করেন আতিক। তবে হত্যার হুমকির বিষয়টি অস্বীকার করেন নিয়াজ।
খবরটি জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখশ হলের সামনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীরা জড়ো হতে থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য হল থেকেও নেতা-কর্মীরা আসেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের হাতে রামদা, রড, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল দেখা গেছে।
খবর পেয়ে রাত আড়াইটার দিকে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, জনসংযোগ প্রশাসক অধ্যাপক প্রণব কুমার পাণ্ডে, সোহরাওয়ার্দী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।
রংপুরের গঙ্গাচড়ার বেতগাড়ী ইউনিয়নের আলদাতপুর ছয়আনি হিন্দুপল্লিতে হামলার ঘটনায় এবার একটি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদককে আটক করেছে সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ওই সাংবাদিককে তার নিজ বাড়ি রংপুর সদরের হরিদেবপুর ইউনিয়নের গোকুলপুর চওড়াপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। পুলিশ
২০ মিনিট আগেরাজধানীতে ছাত্রদল ও এনসিপির পৃথক সমাবেশকে কেন্দ্র করে শাহবাগ, শহীদ মিনার ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংলগ্ন এলাকাগুলোতে আজ রোববার যান চলাচল সীমিত থাকবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিকল্প রুট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে ডিএমপি।
২৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশিষ্ট পরমাণুবিজ্ঞানী ইমেরিটাস অধ্যাপক এম শমশের আলী মারা গেছেন। ঢাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
৩৭ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন প্রবীণ পত্রিকা বিক্রেতা শহিদুল ইসলাম। অর্থাভাবে বন্ধ হয়ে গেছে তার চিকিৎসা। সমাজের সহৃদয় মানুষ ও সরকারের সহযোগিতা চান তিনি। জানা গেছে, উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের সারুটিয়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম প্রায় ৪০ বছর ধরে পত্রিকা...
১ ঘণ্টা আগে