নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
অটোরিকশার চালকেরা বলছেন, এখন যে জরিমানা আদায় করা হচ্ছে, তা তাঁদের আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই এই জরিমানার টাকা কমানোর দাবি তাঁদের।
জরিমানা কমানোসহ ১১ দফা দাবিতে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার, জেলা প্রশাসক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচি পালন করেন।
চালকেরা বলেন, শহরে এখন দুই শিফটে অটোরিকশা চলে। সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সবুজ রঙের অটোরিকশা চলে। পরের শিফটে চলে মেরুন রঙের অটোরিকশা। গ্রাম থেকে অনেক অটোরিকশা হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসে। কখনো কখনো শহর থেকে বের হওয়ার আগেই শিফট পরিবর্তন হয়ে যায়। এ জন্য তাঁদের গাড়ি জব্দ করে ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দেওয়া হয়। এর ফলে একজন অটোরিকশাচালকের সারা দিন আয়-উপার্জন বন্ধ থাকে।
তাঁরা আরও জানান, সার্জেন্ট গাড়ি জব্দ করার পরদিন জরিমানার টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁরা গাড়ি ফেরত পান। একই কারণে পরবর্তী সময় অটোরিকশা জব্দ হলে তখন জরিমানা বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার টাকা। আর তৃতীয়বারের ক্ষেত্রে জরিমানা হয় সাড়ে সাত হাজার টাকা। এই টাকা জরিমানা দেওয়ার সামর্থ্য অটোরিকশাচালকদের নেই। তাঁরা এ জরিমানা মানেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘বর্তমান জরিমানা ২ হাজার ৬০০ থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা। এটি চালকদের সাপ্তাহিক আয়ের চেয়েও বেশি। এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই এ জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা। এখন সেটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা হতে পারে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে গাড়ি জব্দ হলে তা রেখে দিয়ে ভিক্ষা করতে বসতে হবে।’
সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, ‘আমরা মোট ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। ১১ দফা দাবি কোনো বাড়তি সুযোগ নয়। এগুলো চালকদের ন্যায্য অধিকার। অযৌক্তিক জরিমানা, গাড়ি ডাম্পিং ও হয়রানির কারণে হাজারো পরিবার আজ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আমরা চাই, চালকদের জন্য সহনশীল জরিমানা, নির্দিষ্ট পার্কিং এবং নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা নিশ্চিত হোক।’
চালকদের অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ন্যায্য ভাড়া নির্ধারণ; হালনাগাদ ভাড়ার তালিকা প্রকাশ; অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিরুদ্ধে কার্যকর তদারকি; নির্দিষ্ট পার্কিং ও যাত্রী ওঠানামার স্থান নির্ধারণ; নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা ও অনিবন্ধিত গাড়িকে আইনের আওতায় আনা; নকশা অনুযায়ী নিরাপদ গাড়ি উৎপাদনের ব্যবস্থা করা; ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় একক নীতিমালা; টাইম ওভার মামলার পুনর্বিবেচনা এবং চালকদের ট্রাফিক আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও মাসিক সমন্বয় সভা আয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার নূর আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সফটওয়্যারে অটোমেটিক জরিমানা ধার্য হয়। এটা সেখানে কমানোর সুযোগ নেই। তবে কোনো চালক আমার কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সেটা বিবেচনা করা হয়। বৈধ কাগজপত্র ও লাইসেন্স থাকলে ২ হাজার ৬০০ টাকার জরিমানা আমি ৬৫০ টাকা করে দিই।’
তিনি বলেন, ‘চালকেরা আরও কিছু দাবি জানিয়েছে। সেগুলো ট্রাফিক বিভাগের একার বিষয় না। সিটি করপোরেশনও আছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
অটোরিকশার চালকেরা বলছেন, এখন যে জরিমানা আদায় করা হচ্ছে, তা তাঁদের আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই এই জরিমানার টাকা কমানোর দাবি তাঁদের।
জরিমানা কমানোসহ ১১ দফা দাবিতে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার, জেলা প্রশাসক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচি পালন করেন।
চালকেরা বলেন, শহরে এখন দুই শিফটে অটোরিকশা চলে। সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সবুজ রঙের অটোরিকশা চলে। পরের শিফটে চলে মেরুন রঙের অটোরিকশা। গ্রাম থেকে অনেক অটোরিকশা হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসে। কখনো কখনো শহর থেকে বের হওয়ার আগেই শিফট পরিবর্তন হয়ে যায়। এ জন্য তাঁদের গাড়ি জব্দ করে ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দেওয়া হয়। এর ফলে একজন অটোরিকশাচালকের সারা দিন আয়-উপার্জন বন্ধ থাকে।
তাঁরা আরও জানান, সার্জেন্ট গাড়ি জব্দ করার পরদিন জরিমানার টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁরা গাড়ি ফেরত পান। একই কারণে পরবর্তী সময় অটোরিকশা জব্দ হলে তখন জরিমানা বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার টাকা। আর তৃতীয়বারের ক্ষেত্রে জরিমানা হয় সাড়ে সাত হাজার টাকা। এই টাকা জরিমানা দেওয়ার সামর্থ্য অটোরিকশাচালকদের নেই। তাঁরা এ জরিমানা মানেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘বর্তমান জরিমানা ২ হাজার ৬০০ থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা। এটি চালকদের সাপ্তাহিক আয়ের চেয়েও বেশি। এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই এ জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা। এখন সেটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা হতে পারে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে গাড়ি জব্দ হলে তা রেখে দিয়ে ভিক্ষা করতে বসতে হবে।’
সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, ‘আমরা মোট ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। ১১ দফা দাবি কোনো বাড়তি সুযোগ নয়। এগুলো চালকদের ন্যায্য অধিকার। অযৌক্তিক জরিমানা, গাড়ি ডাম্পিং ও হয়রানির কারণে হাজারো পরিবার আজ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আমরা চাই, চালকদের জন্য সহনশীল জরিমানা, নির্দিষ্ট পার্কিং এবং নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা নিশ্চিত হোক।’
চালকদের অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ন্যায্য ভাড়া নির্ধারণ; হালনাগাদ ভাড়ার তালিকা প্রকাশ; অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিরুদ্ধে কার্যকর তদারকি; নির্দিষ্ট পার্কিং ও যাত্রী ওঠানামার স্থান নির্ধারণ; নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা ও অনিবন্ধিত গাড়িকে আইনের আওতায় আনা; নকশা অনুযায়ী নিরাপদ গাড়ি উৎপাদনের ব্যবস্থা করা; ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় একক নীতিমালা; টাইম ওভার মামলার পুনর্বিবেচনা এবং চালকদের ট্রাফিক আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও মাসিক সমন্বয় সভা আয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার নূর আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সফটওয়্যারে অটোমেটিক জরিমানা ধার্য হয়। এটা সেখানে কমানোর সুযোগ নেই। তবে কোনো চালক আমার কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সেটা বিবেচনা করা হয়। বৈধ কাগজপত্র ও লাইসেন্স থাকলে ২ হাজার ৬০০ টাকার জরিমানা আমি ৬৫০ টাকা করে দিই।’
তিনি বলেন, ‘চালকেরা আরও কিছু দাবি জানিয়েছে। সেগুলো ট্রাফিক বিভাগের একার বিষয় না। সিটি করপোরেশনও আছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
অটোরিকশার চালকেরা বলছেন, এখন যে জরিমানা আদায় করা হচ্ছে, তা তাঁদের আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই এই জরিমানার টাকা কমানোর দাবি তাঁদের।
জরিমানা কমানোসহ ১১ দফা দাবিতে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার, জেলা প্রশাসক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচি পালন করেন।
চালকেরা বলেন, শহরে এখন দুই শিফটে অটোরিকশা চলে। সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সবুজ রঙের অটোরিকশা চলে। পরের শিফটে চলে মেরুন রঙের অটোরিকশা। গ্রাম থেকে অনেক অটোরিকশা হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসে। কখনো কখনো শহর থেকে বের হওয়ার আগেই শিফট পরিবর্তন হয়ে যায়। এ জন্য তাঁদের গাড়ি জব্দ করে ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দেওয়া হয়। এর ফলে একজন অটোরিকশাচালকের সারা দিন আয়-উপার্জন বন্ধ থাকে।
তাঁরা আরও জানান, সার্জেন্ট গাড়ি জব্দ করার পরদিন জরিমানার টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁরা গাড়ি ফেরত পান। একই কারণে পরবর্তী সময় অটোরিকশা জব্দ হলে তখন জরিমানা বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার টাকা। আর তৃতীয়বারের ক্ষেত্রে জরিমানা হয় সাড়ে সাত হাজার টাকা। এই টাকা জরিমানা দেওয়ার সামর্থ্য অটোরিকশাচালকদের নেই। তাঁরা এ জরিমানা মানেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘বর্তমান জরিমানা ২ হাজার ৬০০ থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা। এটি চালকদের সাপ্তাহিক আয়ের চেয়েও বেশি। এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই এ জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা। এখন সেটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা হতে পারে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে গাড়ি জব্দ হলে তা রেখে দিয়ে ভিক্ষা করতে বসতে হবে।’
সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, ‘আমরা মোট ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। ১১ দফা দাবি কোনো বাড়তি সুযোগ নয়। এগুলো চালকদের ন্যায্য অধিকার। অযৌক্তিক জরিমানা, গাড়ি ডাম্পিং ও হয়রানির কারণে হাজারো পরিবার আজ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আমরা চাই, চালকদের জন্য সহনশীল জরিমানা, নির্দিষ্ট পার্কিং এবং নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা নিশ্চিত হোক।’
চালকদের অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ন্যায্য ভাড়া নির্ধারণ; হালনাগাদ ভাড়ার তালিকা প্রকাশ; অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিরুদ্ধে কার্যকর তদারকি; নির্দিষ্ট পার্কিং ও যাত্রী ওঠানামার স্থান নির্ধারণ; নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা ও অনিবন্ধিত গাড়িকে আইনের আওতায় আনা; নকশা অনুযায়ী নিরাপদ গাড়ি উৎপাদনের ব্যবস্থা করা; ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় একক নীতিমালা; টাইম ওভার মামলার পুনর্বিবেচনা এবং চালকদের ট্রাফিক আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও মাসিক সমন্বয় সভা আয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার নূর আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সফটওয়্যারে অটোমেটিক জরিমানা ধার্য হয়। এটা সেখানে কমানোর সুযোগ নেই। তবে কোনো চালক আমার কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সেটা বিবেচনা করা হয়। বৈধ কাগজপত্র ও লাইসেন্স থাকলে ২ হাজার ৬০০ টাকার জরিমানা আমি ৬৫০ টাকা করে দিই।’
তিনি বলেন, ‘চালকেরা আরও কিছু দাবি জানিয়েছে। সেগুলো ট্রাফিক বিভাগের একার বিষয় না। সিটি করপোরেশনও আছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
অটোরিকশার চালকেরা বলছেন, এখন যে জরিমানা আদায় করা হচ্ছে, তা তাঁদের আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই এই জরিমানার টাকা কমানোর দাবি তাঁদের।
জরিমানা কমানোসহ ১১ দফা দাবিতে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার, জেলা প্রশাসক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন। জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার নেতা-কর্মীরা এসব কর্মসূচি পালন করেন।
চালকেরা বলেন, শহরে এখন দুই শিফটে অটোরিকশা চলে। সকাল থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত সবুজ রঙের অটোরিকশা চলে। পরের শিফটে চলে মেরুন রঙের অটোরিকশা। গ্রাম থেকে অনেক অটোরিকশা হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসে। কখনো কখনো শহর থেকে বের হওয়ার আগেই শিফট পরিবর্তন হয়ে যায়। এ জন্য তাঁদের গাড়ি জব্দ করে ২ হাজার ৬০০ টাকার মামলা দেওয়া হয়। এর ফলে একজন অটোরিকশাচালকের সারা দিন আয়-উপার্জন বন্ধ থাকে।
তাঁরা আরও জানান, সার্জেন্ট গাড়ি জব্দ করার পরদিন জরিমানার টাকা জমা দেওয়ার পর তাঁরা গাড়ি ফেরত পান। একই কারণে পরবর্তী সময় অটোরিকশা জব্দ হলে তখন জরিমানা বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার টাকা। আর তৃতীয়বারের ক্ষেত্রে জরিমানা হয় সাড়ে সাত হাজার টাকা। এই টাকা জরিমানা দেওয়ার সামর্থ্য অটোরিকশাচালকদের নেই। তাঁরা এ জরিমানা মানেন না।
বিক্ষোভ চলাকালে জাতীয়তাবাদী ইজিবাইক শ্রমিক দলের রাজশাহী মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘বর্তমান জরিমানা ২ হাজার ৬০০ থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা। এটি চালকদের সাপ্তাহিক আয়ের চেয়েও বেশি। এটি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই এ জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা। এখন সেটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা হতে পারে না। এ অবস্থা চলতে থাকলে গাড়ি জব্দ হলে তা রেখে দিয়ে ভিক্ষা করতে বসতে হবে।’
সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক বলেন, ‘আমরা মোট ১১ দফা দাবি জানিয়েছি। ১১ দফা দাবি কোনো বাড়তি সুযোগ নয়। এগুলো চালকদের ন্যায্য অধিকার। অযৌক্তিক জরিমানা, গাড়ি ডাম্পিং ও হয়রানির কারণে হাজারো পরিবার আজ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। আমরা চাই, চালকদের জন্য সহনশীল জরিমানা, নির্দিষ্ট পার্কিং এবং নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা নিশ্চিত হোক।’
চালকদের অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ন্যায্য ভাড়া নির্ধারণ; হালনাগাদ ভাড়ার তালিকা প্রকাশ; অতিরিক্ত যাত্রী তোলার বিরুদ্ধে কার্যকর তদারকি; নির্দিষ্ট পার্কিং ও যাত্রী ওঠানামার স্থান নির্ধারণ; নিবন্ধিত গাড়ির সুরক্ষা ও অনিবন্ধিত গাড়িকে আইনের আওতায় আনা; নকশা অনুযায়ী নিরাপদ গাড়ি উৎপাদনের ব্যবস্থা করা; ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় একক নীতিমালা; টাইম ওভার মামলার পুনর্বিবেচনা এবং চালকদের ট্রাফিক আইন বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও মাসিক সমন্বয় সভা আয়োজন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আরএমপির ট্রাফিক বিভাগের উপকমিশনার নূর আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সফটওয়্যারে অটোমেটিক জরিমানা ধার্য হয়। এটা সেখানে কমানোর সুযোগ নেই। তবে কোনো চালক আমার কাছে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করলে সেটা বিবেচনা করা হয়। বৈধ কাগজপত্র ও লাইসেন্স থাকলে ২ হাজার ৬০০ টাকার জরিমানা আমি ৬৫০ টাকা করে দিই।’
তিনি বলেন, ‘চালকেরা আরও কিছু দাবি জানিয়েছে। সেগুলো ট্রাফিক বিভাগের একার বিষয় না। সিটি করপোরেশনও আছে। সবার সঙ্গে আলোচনা করে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
২০ দিন আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
২০ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
২০ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও সীমান্ত দিয়ে ছয় বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হস্তান্তর করা হয়।
হস্তান্তর হওয়া মৎস্যজীবীরা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবুল হোসেনের ছেলে রাসেল মিয়া (৩৫), বাহাদুর মিয়ার ছেলে বিপ্লব মিয়া (৪৫), ইসহাক আলীর ছেলে মীর জাফর আলী (৪৫), ইছাক আলীর ছেলে বকুল মিয়া (৩২), ফকির আলীর ছেলে আমের আলী (৩৫), সলিমুদ্দিন ব্যাপারীর ছেলে চাঁন মিয়া (৬০)।
বিজিবি ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ৪ নভেম্বর জিঞ্জিরাম নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভুলক্রমে সীমান্ত অতিক্রম করে তাঁরা ভারতের ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় স্থানীয় পুলিশ ও বিএসএফ সদস্যরা তাঁদের আটক করে। অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাঁরা সেখানে প্রায় ১৩ মাস সাজা ভোগ করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সন্ধ্যায় শেরপুর ৩৯ বিজিবির দায়িত্বে থাকা এলাকার হাতিপাগার বিজিবি কোয়ার্টার মাস্টার মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে ভারতের কিল্লাপাড়া বিএসএফ ক্যাম্পের সঙ্গে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে বিএসএফ ছয় বাংলাদেশি নাগরিককে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে। এ সময় নালিতাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর তাঁদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

জরিমানার পরিমাণ কমানোর দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) ট্রাফিক বিভাগের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন অটোরিকশাচালকেরা। তাঁদের অভিযোগ, রাজশাহীতে এখন ট্রাফিক পুলিশ কোনো অটোরিকশা ধরলেই চালকদের জরিমানা গুনতে হচ্ছে ২ হাজার ৬০০ টাকা। আগে এই জরিমানা ছিল ৩০০ টাকা।
২০ দিন আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৯ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
১ ঘণ্টা আগে