মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজশাহী–৫ (দুর্গাপুর–পুঠিয়া) আসনে জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই সরগরম হয়ে উঠেছে নির্বাচনী মাঠ। দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচার অফিসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ, পোস্টার সাঁটাতে বাধাসহ হামলা, মামলা ও গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে চলছে নির্বাচনী ব্যস্ততা!
তবে প্রচার–প্রচারণা থেমে নেই। প্রতিদিন মিছিল–মিটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন নেতা–কর্মীরা। প্রায় প্রার্থীরই নির্বাচনী প্রচার অফিসে চলছে আপ্যায়ন। এক সময়ের ভোটের লাল চা আর মুড়ি–চানাচুরের দিন আর নেই! কর্মী–সমর্থকদের মন জোগাতে আপ্যায়নে ব্যস্ত প্রার্থীরা।
নেতা–কর্মী, সমর্থকদের জন্য নির্বাচনী অফিসে আয়োজন করা হচ্ছে বিভিন্ন ফল, সেদ্ধ ডিম, খাসির বিরিয়ানি আর তরল দুধের। এমন রাজকীয় আপ্যায়ন পেয়ে উচ্ছ্বসিত কর্মীরা ফেসবুকে ছবি পোস্ট করছেন।
দুর্গাপুর সদর বাজারের সেদ্ধ ডিম বিক্রেতা সুমন আলী বলেন, বাজারের এই ব্যস্ততম মোড়ে তাঁর দুই থেকে আড়াইশ সেদ্ধ ডিম বিক্রি হয়। এখন ভোটের মৌসুম, ৫০০ থেকে ৬০০ ডিম সিদ্ধ করলেও মুহূর্তে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। চাহিদা মতো ডিম দিতে পারছেন না। এলাকায়ও ডিমের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাজারের ফল বিক্রেতা মিলন সাহা বলেন, হঠাৎ আপেল ও পেয়ারার বিক্রি বেড়েছে। ভোটের প্রার্থীরা কর্মীদের আপ্যায়ন করতে লোক পাঠিয়ে প্রতিদিন কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এখন ফল বাজারের ব্যবসা বেশ জমজমাট।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুর্গাপুর উপজেলা প্রায় পাড়া মহল্লায় গড়ে উঠেছে প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার অফিস। এসব অফিসে আপেল, পেয়ারা, খাসির বিরিয়ানি, দুধ, ডিম দিয়ে আপ্যায়ন করা হচ্ছে। অনেকেই আবার সেসব খাবার সামনে রেখে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করছেন।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের দিনমজুর সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘হেই দিন আর আছে বাহে! লাল পানির চাওয়া (চা) আর খালি ভুজা (মুড়ি) খেয়ে ভোট দিছি। লাল পানির চা, ভুজা (মুড়ি) চানাচুর এহন আর কেহ খায় না। ভোটের পর প্রার্থীদের আর খোঁজ থাকে না।’
প্রসঙ্গত, রাজশাহী (দুর্গাপুর–পুঠিয়া) আসনে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী। প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রতীকে আব্দুল ওয়াদুদ দারা, স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) ওবায়দুর রহমান, জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) আবুল হোসেন, গণফ্রন্টের (মাছ) মখলেছুর রহমান, বিএনএমের (নোঙর) শরিফুল ইসলাম, সুপ্রীম পার্টির (একতারা) আলতাফ হোসেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজশাহী–৫ (দুর্গাপুর–পুঠিয়া) আসনে জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই সরগরম হয়ে উঠেছে নির্বাচনী মাঠ। দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রচার অফিসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ, পোস্টার সাঁটাতে বাধাসহ হামলা, মামলা ও গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে চলছে নির্বাচনী ব্যস্ততা!
তবে প্রচার–প্রচারণা থেমে নেই। প্রতিদিন মিছিল–মিটিংয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন নেতা–কর্মীরা। প্রায় প্রার্থীরই নির্বাচনী প্রচার অফিসে চলছে আপ্যায়ন। এক সময়ের ভোটের লাল চা আর মুড়ি–চানাচুরের দিন আর নেই! কর্মী–সমর্থকদের মন জোগাতে আপ্যায়নে ব্যস্ত প্রার্থীরা।
নেতা–কর্মী, সমর্থকদের জন্য নির্বাচনী অফিসে আয়োজন করা হচ্ছে বিভিন্ন ফল, সেদ্ধ ডিম, খাসির বিরিয়ানি আর তরল দুধের। এমন রাজকীয় আপ্যায়ন পেয়ে উচ্ছ্বসিত কর্মীরা ফেসবুকে ছবি পোস্ট করছেন।
দুর্গাপুর সদর বাজারের সেদ্ধ ডিম বিক্রেতা সুমন আলী বলেন, বাজারের এই ব্যস্ততম মোড়ে তাঁর দুই থেকে আড়াইশ সেদ্ধ ডিম বিক্রি হয়। এখন ভোটের মৌসুম, ৫০০ থেকে ৬০০ ডিম সিদ্ধ করলেও মুহূর্তে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। চাহিদা মতো ডিম দিতে পারছেন না। এলাকায়ও ডিমের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাজারের ফল বিক্রেতা মিলন সাহা বলেন, হঠাৎ আপেল ও পেয়ারার বিক্রি বেড়েছে। ভোটের প্রার্থীরা কর্মীদের আপ্যায়ন করতে লোক পাঠিয়ে প্রতিদিন কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এখন ফল বাজারের ব্যবসা বেশ জমজমাট।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, দুর্গাপুর উপজেলা প্রায় পাড়া মহল্লায় গড়ে উঠেছে প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার অফিস। এসব অফিসে আপেল, পেয়ারা, খাসির বিরিয়ানি, দুধ, ডিম দিয়ে আপ্যায়ন করা হচ্ছে। অনেকেই আবার সেসব খাবার সামনে রেখে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করছেন।
পৌর এলাকার দেবীপুর গ্রামের দিনমজুর সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘হেই দিন আর আছে বাহে! লাল পানির চাওয়া (চা) আর খালি ভুজা (মুড়ি) খেয়ে ভোট দিছি। লাল পানির চা, ভুজা (মুড়ি) চানাচুর এহন আর কেহ খায় না। ভোটের পর প্রার্থীদের আর খোঁজ থাকে না।’
প্রসঙ্গত, রাজশাহী (দুর্গাপুর–পুঠিয়া) আসনে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী। প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগের (নৌকা) প্রতীকে আব্দুল ওয়াদুদ দারা, স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) ওবায়দুর রহমান, জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) আবুল হোসেন, গণফ্রন্টের (মাছ) মখলেছুর রহমান, বিএনএমের (নোঙর) শরিফুল ইসলাম, সুপ্রীম পার্টির (একতারা) আলতাফ হোসেন।
ছেলে হারানোর শোক, ক্ষোভ ও অভিমানে আশাদুল ইসলাম আর ঢাকায় ফেরেনি। আশাদুল ইসলাম বলেন, সন্তান হারানোর কষ্ট কেবল বাবা-মা বুঝে। আমার ছেলে মারা যাওয়ার পরে সরকারি সহযোগীতা ছাড়া অনেকেই আমাকে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন কিছুতেই সুখ শান্তি পাচ্ছি না। ভালোভাবে খাওয়া—দাওয়া করতে পারি না। শরীর ফুলে যাচ্ছে।
৩ মিনিট আগেগুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে এক পশলা। আবার দেখা মিলেছে ঝলমলে রোদের। এরইমধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শুরু হয়েছে দিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’র আয়োজন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা ‘এদেশ আমার
২১ মিনিট আগেআমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১ ঘণ্টা আগেপেশাগত কারণে গত বছরের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনমুখর দিনগুলোর অধিকাংশই কেটেছে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে। সেখান থেকেই নেতা-কর্মীদের আন্দোলন মোকাবিলার নির্দেশনা দিতেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
১ ঘণ্টা আগে