রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখ্শ হলগেটে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ছাত্রলীগের এক পক্ষের নেতা-কর্মীদের হাতে রড ও লাঠিসোঁটা দেখা গেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন হলে অবস্থানরত ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। তবে ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতার দাবি, বিষয়টি দুই হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ঝামেলা। তাঁরা সেটি সমাধান করেছেন।
শাখা ছাত্রলীগ ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতির এ ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনায় জড়িত সভাপতির অনুসারীরা হলেন আল ফারাবী (মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা), তানভীর আহমেদ প্রমুখ। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা হলেন সাজিদ (জিয়াউর রহমান হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা), মিশকাত হাসান (মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) ও তাদের অনুসারীরা। এদের মধ্যে আল ফারাবী ফাইন্যান্স বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী, মিশকাত হাসান হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যব্যবস্থা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী, তানভীর আহমেদ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এবং সাজিদ ফলিত রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদের এক ছোট ভাই (জুনিয়র) তার বান্ধবীকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের পুকুর পাড়ে বসে ছিলেন। তার অপর পাশেই বসে ধূমপান করছিলেন মাদার বখ্শ হল ছাত্রলীগের কর্মী তানভীর আহমেদ ও তার এক বড় ভাই (সিনিয়র)। ধূমপানের ধোঁয়ায় অস্বস্তি অনুভব করলে তাদের ধূমপান করতে নিষেধ করেন সাজিদের সেই ছোট ভাই। এর প্রতিক্রিয়ায় তাদের সঙ্গে চোখ রাঙিয়ে কথা বলেন তানভীর। পরে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
পরে বান্ধবীর সঙ্গে বসা ওই শিক্ষার্থী ঘটনাস্থল ত্যাগ করে জিয়া হল ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদকে কল দেন। এরপর সাজিদ তাঁর অনুসারীদের নিয়ে মাদার বখ্শ হলের দিকে আসেন। অন্যদিকে তানভীর মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আল ফারাবীকে ডেকে নেন। উভয় পক্ষের নেতা-কর্মীরা হলগেটে এলে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে ফারাবী ও তাঁর অনুসারীরা হল থেকে রড ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হলগেটে এসে সাজিদ ও তাঁর অনুসারীদের মারতে উদ্যত হন। কিন্তু ঘটনাস্থলে উপস্থিত মাদার বখ্শ হল শাখা ছাত্রলীগের আরেক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী মিশকাত হাসানসহ অন্যরা তাদের প্রতিহত করেন।
পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। এ সময় তিনি সবাইকে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। পরে জড়িতদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে আসেন তিনি। সেখানে শাখা ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে সমাধান না করেই টুকিটাকি চত্বর ত্যাগ করেন সাধারণ সম্পাদক ও তাঁর অনুসারীরা।
ঘটনার বিষয়ে মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আল ফারাবী বলেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটু ঝামেলা হয়েছিল। পরে সেটি ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক মিলে সমাধান করে দিয়েছেন।’
দেশীয় অস্ত্রের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো লাঠিসোঁটা নিয়ে আসিনি। তবে এমন হতে পারে অন্যরা কিছু নিয়ে এসেছিল, আর ঘটনাচক্রে হয়তো সেটা আমার হাতে দেখা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জিয়া হল ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদ বলেন, ‘জিয়া হল ও মাদার বখ্শ হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়েছিল। সেখানে দুই হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা মিলে সমাধান করে দিয়েছি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব বলেন, ‘দুই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। এটা নিয়ে সেখানে হট্টগোল লেগেছিল। দুই হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সেটা ছাড়িয়ে দিয়েছিল। খবর পেয়ে আমি সেখানে গিয়ে এক মিনিটের মধ্যে সবাইকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বলি। পরে সেটি মীমাংসা করে দিয়েছি।’ তবে ঘটনাস্থলে দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়টি জানেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘দুই হলের “নন-পলিটিক্যাল” শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছোট্ট একটি ঝামেলা হয়েছিল। পরে আমরা জানতে পেরে মীমাংসা করে দিয়েছি।’ দেশীয় অস্ত্রের বিষয়ে তিনিও অবগত নন বলে জানান।
মাদার বখ্শ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছিল। পরে তারা নিজেরাই বসে মীমাংসা করে নিয়েছে।’
এ দিকে ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আতঙ্কিত হয়ে পরেন হলে অবস্থানরত ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। অনেক পরীক্ষার্থীকে দৌড়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে মো. আরমান হোসেন নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘আগামীকাল (বুধবার) আমার এ ইউনিটের পরীক্ষা। তাই রাতে থাকার জন্য আজ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় মাদার বখ্শ হলে এক বড় ভাইয়ের কাছে আসি। কিন্তু রিকশা থেকে নামার পর দেখি হলের গেটে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি। তা দেখে আমি আতঙ্কিত হয়ে পরি এবং ঘটনাস্থল থেকে দূরে সরে যাই। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে আমার সেই বড় ভাই আমাকে তার কক্ষে নিয়ে যান।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার মধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতা-কর্মীদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাদার বখ্শ হলগেটে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় ছাত্রলীগের এক পক্ষের নেতা-কর্মীদের হাতে রড ও লাঠিসোঁটা দেখা গেছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন হলে অবস্থানরত ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। তবে ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতার দাবি, বিষয়টি দুই হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ঝামেলা। তাঁরা সেটি সমাধান করেছেন।
শাখা ছাত্রলীগ ও ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারীদের মধ্যে হাতাহাতির এ ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনায় জড়িত সভাপতির অনুসারীরা হলেন আল ফারাবী (মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা), তানভীর আহমেদ প্রমুখ। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীরা হলেন সাজিদ (জিয়াউর রহমান হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা), মিশকাত হাসান (মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা) ও তাদের অনুসারীরা। এদের মধ্যে আল ফারাবী ফাইন্যান্স বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী, মিশকাত হাসান হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্যব্যবস্থা বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী, তানভীর আহমেদ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এবং সাজিদ ফলিত রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী।
প্রত্যক্ষদর্শী ও নাম প্রকাশ না করার শর্তে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদের এক ছোট ভাই (জুনিয়র) তার বান্ধবীকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের পুকুর পাড়ে বসে ছিলেন। তার অপর পাশেই বসে ধূমপান করছিলেন মাদার বখ্শ হল ছাত্রলীগের কর্মী তানভীর আহমেদ ও তার এক বড় ভাই (সিনিয়র)। ধূমপানের ধোঁয়ায় অস্বস্তি অনুভব করলে তাদের ধূমপান করতে নিষেধ করেন সাজিদের সেই ছোট ভাই। এর প্রতিক্রিয়ায় তাদের সঙ্গে চোখ রাঙিয়ে কথা বলেন তানভীর। পরে তাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
পরে বান্ধবীর সঙ্গে বসা ওই শিক্ষার্থী ঘটনাস্থল ত্যাগ করে জিয়া হল ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদকে কল দেন। এরপর সাজিদ তাঁর অনুসারীদের নিয়ে মাদার বখ্শ হলের দিকে আসেন। অন্যদিকে তানভীর মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আল ফারাবীকে ডেকে নেন। উভয় পক্ষের নেতা-কর্মীরা হলগেটে এলে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে ফারাবী ও তাঁর অনুসারীরা হল থেকে রড ও লাঠিসোঁটা নিয়ে হলগেটে এসে সাজিদ ও তাঁর অনুসারীদের মারতে উদ্যত হন। কিন্তু ঘটনাস্থলে উপস্থিত মাদার বখ্শ হল শাখা ছাত্রলীগের আরেক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ও সাধারণ সম্পাদকের অনুসারী মিশকাত হাসানসহ অন্যরা তাদের প্রতিহত করেন।
পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব। এ সময় তিনি সবাইকে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। পরে জড়িতদের নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের টুকিটাকি চত্বরে আসেন তিনি। সেখানে শাখা ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে সমাধান না করেই টুকিটাকি চত্বর ত্যাগ করেন সাধারণ সম্পাদক ও তাঁর অনুসারীরা।
ঘটনার বিষয়ে মাদার বখ্শ হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা আল ফারাবী বলেন, ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটু ঝামেলা হয়েছিল। পরে সেটি ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক মিলে সমাধান করে দিয়েছেন।’
দেশীয় অস্ত্রের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো লাঠিসোঁটা নিয়ে আসিনি। তবে এমন হতে পারে অন্যরা কিছু নিয়ে এসেছিল, আর ঘটনাচক্রে হয়তো সেটা আমার হাতে দেখা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জিয়া হল ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা সাজিদ বলেন, ‘জিয়া হল ও মাদার বখ্শ হলের সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছোট্ট একটি বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়েছিল। সেখানে দুই হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা মিলে সমাধান করে দিয়েছি।’
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিব বলেন, ‘দুই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। এটা নিয়ে সেখানে হট্টগোল লেগেছিল। দুই হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা সেটা ছাড়িয়ে দিয়েছিল। খবর পেয়ে আমি সেখানে গিয়ে এক মিনিটের মধ্যে সবাইকে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে বলি। পরে সেটি মীমাংসা করে দিয়েছি।’ তবে ঘটনাস্থলে দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শনের বিষয়টি জানেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘দুই হলের “নন-পলিটিক্যাল” শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছোট্ট একটি ঝামেলা হয়েছিল। পরে আমরা জানতে পেরে মীমাংসা করে দিয়েছি।’ দেশীয় অস্ত্রের বিষয়ে তিনিও অবগত নন বলে জানান।
মাদার বখ্শ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক শামীম হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের দুই পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়েছিল। পরে তারা নিজেরাই বসে মীমাংসা করে নিয়েছে।’
এ দিকে ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হলে আতঙ্কিত হয়ে পরেন হলে অবস্থানরত ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। অনেক পরীক্ষার্থীকে দৌড়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে মো. আরমান হোসেন নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, ‘আগামীকাল (বুধবার) আমার এ ইউনিটের পরীক্ষা। তাই রাতে থাকার জন্য আজ (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় মাদার বখ্শ হলে এক বড় ভাইয়ের কাছে আসি। কিন্তু রিকশা থেকে নামার পর দেখি হলের গেটে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি। তা দেখে আমি আতঙ্কিত হয়ে পরি এবং ঘটনাস্থল থেকে দূরে সরে যাই। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে আমার সেই বড় ভাই আমাকে তার কক্ষে নিয়ে যান।’
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। গত আট মাসে গুলি করে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার এসব ঘটনায় পর্যালোচনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, এসব হত্যাকাণ্ডে একই গ্যাং জড়িত।
২ ঘণ্টা আগেমেয়াদ শেষের প্রায় দুই বছর হয়ে গেলেও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিণ ছাট গোপালপুরে দুধকুমার নদের তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এতে দুধকুমারের তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এদিকে প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী ম্যানেজারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের টাকা নিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে বসানো হয়েছে হাট-বাজার। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার পরিবেশ। খেলাধুলার চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। প্রতিষ্ঠানটিতে যাওয়া-আসা করতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাদের।
২ ঘণ্টা আগেবালুমহাল হিসেবে ইজারা নেওয়া হয়নি; তবে দিব্যি নদীতীরের মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। রোজ শতাধিক ট্রাক মাটি উঠছে পাড় থেকে। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ঘটছে এমন ঘটনা। বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতারা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এই মাটি ও বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় ইউএনওর বাসায় ককটেল ফোটানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে