পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার আতাইকুলা থানার কৃষক আবুল কালাম হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
আজ রোববার বিকেলে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের বিচারক বেগম শামীম আহমেদ এই রায় ঘোষণা করেন। সরকার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আব্দুস সামাদ খান রতন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহজাহান আলী খান।
রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পিপি আব্দুস সামাদ খান রতন। তিনি বলেন, ‘রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আদালতের এই আদেশে খুশি।’
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন, আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের মোতাহার হোসেন, সাইদুল ইসলাম, আলাই প্রামাণিক, আক্কাছ আলী ফকির, শাহিন হোসেন, রমজান আলী প্রামাণিক, সাইফুল ইসলাম ও আতাউর রহমান।
রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। দণ্ড পাওয়া সাইদুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, পাবনার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের সুরুজ আলীর বাবা আবুল কালামের সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য দণ্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে অলিখিত চুক্তিবদ্ধ হন। এ জন্য দণ্ডপ্রাপ্তরা এক লাখ টাকা দাবি করেন। আবুল কালাম ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম দেন। বাকি ৬০ হাজার টাকা জমি উদ্ধারের পর দেওয়া হবে বলে জানান।
এতে দণ্ডপ্রাপ্তরা ক্ষুব্ধ হয়ে কালামকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ২০১৬ সালের ২৪ মে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দণ্ডপ্রাপ্তরা আবুল কালামকে হত্যার উদ্দেশ্যে শ্রীকোল পশ্চিমপাড়ায় কৌশলে ডেকে নিয়ে যান এবং এক কোপে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন।
নিহত আবুল কালামের ছেলে সুরুজ আলী বাদী হয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও একজনকে খালাস এবং প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করার রায় ঘোষণা করেন। অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।
এদিকে রায়ে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী শাজাহান আলী খান। তিনি বলেন, ‘এই রায়ের মাধ্যমে আমাদের মোক্কেলরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবে। আশা করি সেখানে আমাদের মোক্কেলরা ন্যায় বিচার পাবেন।’
পাবনার আতাইকুলা থানার কৃষক আবুল কালাম হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
আজ রোববার বিকেলে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজের বিচারক বেগম শামীম আহমেদ এই রায় ঘোষণা করেন। সরকার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) আব্দুস সামাদ খান রতন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহজাহান আলী খান।
রায়ের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন পিপি আব্দুস সামাদ খান রতন। তিনি বলেন, ‘রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমরা আদালতের এই আদেশে খুশি।’
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন, আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের মোতাহার হোসেন, সাইদুল ইসলাম, আলাই প্রামাণিক, আক্কাছ আলী ফকির, শাহিন হোসেন, রমজান আলী প্রামাণিক, সাইফুল ইসলাম ও আতাউর রহমান।
রায় ঘোষণার সময় ছয় আসামি কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন। দণ্ড পাওয়া সাইদুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।
আদালত ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, পাবনার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের সুরুজ আলীর বাবা আবুল কালামের সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য দণ্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে অলিখিত চুক্তিবদ্ধ হন। এ জন্য দণ্ডপ্রাপ্তরা এক লাখ টাকা দাবি করেন। আবুল কালাম ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম দেন। বাকি ৬০ হাজার টাকা জমি উদ্ধারের পর দেওয়া হবে বলে জানান।
এতে দণ্ডপ্রাপ্তরা ক্ষুব্ধ হয়ে কালামকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ২০১৬ সালের ২৪ মে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দণ্ডপ্রাপ্তরা আবুল কালামকে হত্যার উদ্দেশ্যে শ্রীকোল পশ্চিমপাড়ায় কৌশলে ডেকে নিয়ে যান এবং এক কোপে দেহ থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করে ফেলেন।
নিহত আবুল কালামের ছেলে সুরুজ আলী বাদী হয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও একজনকে খালাস এবং প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করার রায় ঘোষণা করেন। অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন বিচারক।
এদিকে রায়ে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী শাজাহান আলী খান। তিনি বলেন, ‘এই রায়ের মাধ্যমে আমাদের মোক্কেলরা ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করবে। আশা করি সেখানে আমাদের মোক্কেলরা ন্যায় বিচার পাবেন।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৮ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২২ মিনিট আগে