প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচজন ছিল করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে সাতজন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালে মারা যান তাঁরা।
আজ সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, নতুন করে মারা যাওয়া ১২ জনের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন ও নওগাঁ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আরও পাঁচজন এবং নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে উপসর্গে মারা গেছেন। মোট ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। দুজনের মৃত্যু হয়েছে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া ২৯ / ৩০,২২, ২৫,৩ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন। মৃত ১২ জনের মধ্যে সাতজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। এদের মধ্যে ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী; ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব তিনজন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
চলতি জুন মাসেই রামেক হাসপাতালে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫২ জনে। হাসপাতালের হিসেবে এর আগে গত ১ জুন (সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত) সাতজন, ২ জুন সাতজন, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫ জুন আটজন, ৬ জুন ছয়জন, ৭ জুন ১১ জন, ৮ ও ৯ জুন আটজন করে; ১০ জুন আটজন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ জুন ১৩ জন, ১৪ ও ১৫ জুন ১২ জন করে; ১৬ জুন ১৩ জন, ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে; ২০,২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ২৩ জুন ১৬ জন, ২৪ জুন ১৮ জন, ২৫ জুন ১৪ জন, ২৬ জুন ১৭ জন, ২৭ জুন ১০,২৮ জুন ১৪ জন এবং ২৯ জুন সর্বোচ্চ ২৫ জনের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালে এখন করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫ টি। আজ সকালে মোট রোগী ভর্তি ছিলেন সর্বোচ্চ ৪৬০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৫ জন। ভর্তি হয়েছেন ৬৩ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ৮ জন, নাটোর থেকে ৪ জন, নওগাঁ থেকে ৬ জন এবং পাবনা থেকে ২ জন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
আজ সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে রাজশাহীর ৩০০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৬ জন, নাটোরের ৩৫ জন, নওগাঁর ৫০ জন, পাবনার ২২ জন, কুষ্টিয়ার চারজন এবং চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও দিনাজপুরের একজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৯৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২১৮ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ছিলেন ৪৯ জন।
উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে চলমান বিধিনিষেধের মধ্যেই গত ১১ জুন থেকে রাজশাহীতে দেওয়া হয়েছে সর্বাত্মক লকডাউন। সাত দিন করে তিন দফা এর মেয়াদ বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩২ দশমিক ৬ শতাংশ। এর আগে গত সোমবার হার ছিল ৩৬ দশমিক ৯২ শতাংশ।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচজন ছিল করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে সাতজন মারা গেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত হাসপাতালে মারা যান তাঁরা।
আজ সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, নতুন করে মারা যাওয়া ১২ জনের মধ্যে রাজশাহীর তিনজন ও নওগাঁ এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আরও পাঁচজন এবং নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে উপসর্গে মারা গেছেন। মোট ১২ জনের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। দুজনের মৃত্যু হয়েছে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া ২৯ / ৩০,২২, ২৫,৩ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে একজন করে মারা গেছেন। মৃত ১২ জনের মধ্যে সাতজন পুরুষ ও পাঁচজন নারী। এদের মধ্যে ৩১-৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী; ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব তিনজন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
চলতি জুন মাসেই রামেক হাসপাতালে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫২ জনে। হাসপাতালের হিসেবে এর আগে গত ১ জুন (সকাল ৮টার আগের ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত) সাতজন, ২ জুন সাতজন, ৩ জুন নয়জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫ জুন আটজন, ৬ জুন ছয়জন, ৭ জুন ১১ জন, ৮ ও ৯ জুন আটজন করে; ১০ জুন আটজন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩ জুন ১৩ জন, ১৪ ও ১৫ জুন ১২ জন করে; ১৬ জুন ১৩ জন, ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে; ২০,২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ২৩ জুন ১৬ জন, ২৪ জুন ১৮ জন, ২৫ জুন ১৪ জন, ২৬ জুন ১৭ জন, ২৭ জুন ১০,২৮ জুন ১৪ জন এবং ২৯ জুন সর্বোচ্চ ২৫ জনের মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালে এখন করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা ৪০৫ টি। আজ সকালে মোট রোগী ভর্তি ছিলেন সর্বোচ্চ ৪৬০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৫ জন। ভর্তি হয়েছেন ৬৩ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ৮ জন, নাটোর থেকে ৪ জন, নওগাঁ থেকে ৬ জন এবং পাবনা থেকে ২ জন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
আজ সকাল পর্যন্ত হাসপাতালে রাজশাহীর ৩০০ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৬ জন, নাটোরের ৩৫ জন, নওগাঁর ৫০ জন, পাবনার ২২ জন, কুষ্টিয়ার চারজন এবং চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও দিনাজপুরের একজন করে রোগী ভর্তি ছিলেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৯৩ জনের শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ২১৮ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ছিলেন ৪৯ জন।
উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে চলমান বিধিনিষেধের মধ্যেই গত ১১ জুন থেকে রাজশাহীতে দেওয়া হয়েছে সর্বাত্মক লকডাউন। সাত দিন করে তিন দফা এর মেয়াদ বাড়িয়ে আজ মধ্যরাত পর্যন্ত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার পাওয়া গেছে ৩২ দশমিক ৬ শতাংশ। এর আগে গত সোমবার হার ছিল ৩৬ দশমিক ৯২ শতাংশ।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১৬ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩৫ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৩৮ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
৪৩ মিনিট আগে