রিমন রহমান, রাজশাহী

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁকে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাদশার বিরুদ্ধে এর আগেও নানা অভিযোগ উঠেছে। এমপি থাকার সময় কমিশন না পেলে তিনি গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় কোনো প্রকল্পই দিতেন না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। ব্যক্তিগত সহকারী কামরুল হাসান সুমনের মাধ্যমে তিনি কমিশন আদায় করে নিতেন। এ ছাড়া টাকার বিনিময়ে স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নের ঠিকাদারদের কাছ থেকেও কমিশন নেওয়ার অভিযোগ আছে।
ফজলে হোসেন বাদশা ২০০৮ সালে প্রথমবার আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে রাজশাহী সদরের এমপি হন। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও তিনি নৌকার প্রার্থী হন। ২০১৪ সালে এমপি হন বিনা ভোটে। এরপর ২০১৮ সালে এমপি হলেও ২০২৪ সালের নির্বাচনে নৌকা ধার করেও পার পাননি তিনি। হেরে যান স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এমপি হওয়ার পর থেকে ফজলে হোসেন বাদশা ঘুরেফিরে কিছু ভুঁইফোড় সংস্থাকে তাঁর টিআর বরাদ্দ দিতেন। বিনিময়ে সেসব সংস্থার কাছ থেকে কমিশন নিতেন। আর কমিশন দিয়ে প্রকল্প নেওয়া সংস্থাগুলো বাস্তবে কোনো কাজই করেনি। ফজলে হোসেন বাদশা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাদেরও ভুয়া প্রকল্প দিয়ে খুশি রাখেন। ফলে তাঁরাও সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শন করেননি।
বিষয়টি নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরেই অনুসন্ধান করে আজকের পত্রিকা। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে টিআরের আওতায় ২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে তৎকালীন এমপি বাদশার দেওয়া প্রকল্পগুলোর তালিকা নিয়ে যাচাই করা হয়। এতে দেখা যায়, ওই তিন অর্থবছরে মোট ৪ কোটি ৭৬ লাখ ৫৭ হাজার ৪৯৯ টাকার প্রকল্প দিয়েছেন বাদশা। কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়া ১২৬টি নামসর্বস্ব মহিলা সংস্থা এসব প্রকল্প পায়। সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয় সংস্থাগুলোকে। সংস্থাগুলো তিন বছরে সর্বনিম্ন একবার থেকে ছয়বার পর্যন্ত টাকা পেয়েছে। এক অর্থবছরে একাধিকবার বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও অনেক সংস্থাকেই একাধিক বরাদ্দ দেন বাদশা।
নথি ঘেঁটে দেখা যায়, রঙের মেলা মহিলা সংস্থা নামের একটি নামসর্বস্ব সংস্থা তিন অর্থবছরে ৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা বরাদ্দ পায়। প্রতি অর্থবছরেই সংস্থাটিকে দুবার করে অর্থ বরাদ্দ দেন বাদশা। এর মধ্যে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম দফায় ৪৪ হাজার টাকা দেওয়া হয়। একই অর্থবছরের দ্বিতীয় দফায় একটি মাদ্রাসা ও একটি মসজিদের বরাদ্দ বাদ দিয়ে সংস্থাটিকে ৮৮ হাজার টাকা দিতে জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দেন বাদশা।
এ ছাড়া তিন অর্থবছরে পাঁচবার করে অর্থ বরাদ্দ পায় দুস্থ মহিলা সমাজকল্যাণ সমিতি, পথশিশুদের শিক্ষা নিকেতন, ইচ্ছামতি, উৎসব, গোধুলি, জোনাকী, মেঘালয়, সন্ধ্যাতারা ও সবুজ মহিলা কল্যাণ সমিতি। চারবার করে অর্থ পেয়েছে দুস্থ ও বেকার মহিলা কল্যাণ সমিতি, আলোকিত নারী, করতোয়া, গন্ধরাজ, ডালিয়া, মধুমতি, শতদল ও সোনামনি মহিলা কল্যাণ সংস্থা এবং ষষ্ঠীতলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা। নিয়ম ভেঙে ষষ্ঠীতলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থাটিকে দুই অর্থবছরেই চার দফায় ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে এমপি বাদশার দেওয়া তালিকায় এই সংস্থার নাম বাদ পড়েছিল। পরে রাজশাহী পুলিশ লাইনসের শহীদ মিনার সংস্কারে দেওয়া এক লাখ টাকার আগের প্রকল্প বাতিল করে সেই টাকা এই সংস্থাকে দিতে জেলা প্রশাসককে চিঠি দেন বাদশা।
প্রকল্প বরাদ্দ পাওয়া এক নারী নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে জানান, ফজলে হোসেন বাদশা যে প্রকল্প তালিকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দিতেন, সেখানে স্থান পেতে হলে গুনতে হতো টাকা। বাদশার ব্যক্তিগত সহকারী কামরুল হাসান সুমন এই টাকা নিতেন।
রাজশাহীর অপর একটি সংস্থার সভানেত্রী বলেন, ‘যা টাকা পেতাম, তার অর্ধেকই চলে যেত। যাঁরা বরাদ্দ দিতেন, তাঁদেরই অর্ধেক টাকা দিয়ে দিতে হতো। সেটাও আগাম।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি অর্থবছরে প্রতিটি বরাদ্দের তালিকাতেই বোয়ালিয়া থানা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ে কোনো না কোনো কাজ দেখিয়ে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। শুধু তা-ই নয়, প্রতিটি তালিকাতেই দেখা গেছে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইডিইবি) নাম। অবসরে যাওয়া রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল হক সংগঠনের জেলার সভাপতি। তিন অর্থবছরে সাত দফায় আইডিইবি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৬৬ টাকা, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় পাঁচ দফায় ৪ লাখ ৪০ হাজার এবং বোয়ালিয়া থানা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মহানগরীর প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ হয়েছে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীরা ঠিকাদারদের কাছ থেকে কমিশন আদায় করতেন তৎকালীন এমপি বাদশার নামে।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, বাদশার স্ত্রী তসলিমা খাতুন শিক্ষক নিয়োগের বিষয়গুলো দেখাশোনা করতেন। তিনিই নিতেন টাকা। এ ছাড়া বাদশা দলীয় নেতা-কর্মীদের ওএমএসের ডিলার নিয়োগ দিয়ে কমিশন বাগিয়ে নিয়েছেন।
বাদশার ২০০৮ সালের নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, সে সময় তাঁর সব মিলিয়ে ১ কোটি ১২ লাখ ৭ হাজার ৬৪০ টাকার সম্পদ ছিল। বাদশার স্ত্রীর নামে ছিল ৫ কাঠা জমি। পরের নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর সম্পদ ও অর্থ অনেকটাই বেড়ে যায়। নগদ অর্থ দাঁড়ায় ১০ লাখ ২০ হাজার ৫৯১ টাকা। এ ছাড়া ব্যাংক এবং নগদ অর্থ মিলে দাঁড়ায় ৪৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫১৫ টাকা। ২০১৮ সালে বাদশার নগদ ও ব্যাংক মিলে অর্থ দাঁড়ায় ৪১ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৬ টাকা। দুটি গাড়ির দাম দেখানো হয় ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে এসে বাদশার সম্পদের পরিমাণ আরও বেড়ে যায়। এবার হলফনামায় দেখা যায়, তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৬৩ হাজার ২৪৫ টাকা। নগদ টাকা ছিল ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা। এর বাইরে একটি ৭০ লাখ টাকার জিপ দেখা যায়।
কথা বলার জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁকে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাদশার বিরুদ্ধে এর আগেও নানা অভিযোগ উঠেছে। এমপি থাকার সময় কমিশন না পেলে তিনি গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় কোনো প্রকল্পই দিতেন না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। ব্যক্তিগত সহকারী কামরুল হাসান সুমনের মাধ্যমে তিনি কমিশন আদায় করে নিতেন। এ ছাড়া টাকার বিনিময়ে স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো উন্নয়নের ঠিকাদারদের কাছ থেকেও কমিশন নেওয়ার অভিযোগ আছে।
ফজলে হোসেন বাদশা ২০০৮ সালে প্রথমবার আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক নিয়ে রাজশাহী সদরের এমপি হন। এরপর ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও তিনি নৌকার প্রার্থী হন। ২০১৪ সালে এমপি হন বিনা ভোটে। এরপর ২০১৮ সালে এমপি হলেও ২০২৪ সালের নির্বাচনে নৌকা ধার করেও পার পাননি তিনি। হেরে যান স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এমপি হওয়ার পর থেকে ফজলে হোসেন বাদশা ঘুরেফিরে কিছু ভুঁইফোড় সংস্থাকে তাঁর টিআর বরাদ্দ দিতেন। বিনিময়ে সেসব সংস্থার কাছ থেকে কমিশন নিতেন। আর কমিশন দিয়ে প্রকল্প নেওয়া সংস্থাগুলো বাস্তবে কোনো কাজই করেনি। ফজলে হোসেন বাদশা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাদেরও ভুয়া প্রকল্প দিয়ে খুশি রাখেন। ফলে তাঁরাও সরেজমিনে প্রকল্প পরিদর্শন করেননি।
বিষয়টি নিয়ে ২০২৩ সালের নভেম্বরেই অনুসন্ধান করে আজকের পত্রিকা। জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে টিআরের আওতায় ২০১৯-২০, ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে তৎকালীন এমপি বাদশার দেওয়া প্রকল্পগুলোর তালিকা নিয়ে যাচাই করা হয়। এতে দেখা যায়, ওই তিন অর্থবছরে মোট ৪ কোটি ৭৬ লাখ ৫৭ হাজার ৪৯৯ টাকার প্রকল্প দিয়েছেন বাদশা। কিছু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ছাড়া ১২৬টি নামসর্বস্ব মহিলা সংস্থা এসব প্রকল্প পায়। সর্বনিম্ন ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেওয়া হয় সংস্থাগুলোকে। সংস্থাগুলো তিন বছরে সর্বনিম্ন একবার থেকে ছয়বার পর্যন্ত টাকা পেয়েছে। এক অর্থবছরে একাধিকবার বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম না থাকলেও অনেক সংস্থাকেই একাধিক বরাদ্দ দেন বাদশা।
নথি ঘেঁটে দেখা যায়, রঙের মেলা মহিলা সংস্থা নামের একটি নামসর্বস্ব সংস্থা তিন অর্থবছরে ৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা বরাদ্দ পায়। প্রতি অর্থবছরেই সংস্থাটিকে দুবার করে অর্থ বরাদ্দ দেন বাদশা। এর মধ্যে ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রথম দফায় ৪৪ হাজার টাকা দেওয়া হয়। একই অর্থবছরের দ্বিতীয় দফায় একটি মাদ্রাসা ও একটি মসজিদের বরাদ্দ বাদ দিয়ে সংস্থাটিকে ৮৮ হাজার টাকা দিতে জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দেন বাদশা।
এ ছাড়া তিন অর্থবছরে পাঁচবার করে অর্থ বরাদ্দ পায় দুস্থ মহিলা সমাজকল্যাণ সমিতি, পথশিশুদের শিক্ষা নিকেতন, ইচ্ছামতি, উৎসব, গোধুলি, জোনাকী, মেঘালয়, সন্ধ্যাতারা ও সবুজ মহিলা কল্যাণ সমিতি। চারবার করে অর্থ পেয়েছে দুস্থ ও বেকার মহিলা কল্যাণ সমিতি, আলোকিত নারী, করতোয়া, গন্ধরাজ, ডালিয়া, মধুমতি, শতদল ও সোনামনি মহিলা কল্যাণ সংস্থা এবং ষষ্ঠীতলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থা। নিয়ম ভেঙে ষষ্ঠীতলা মহিলা উন্নয়ন সংস্থাটিকে দুই অর্থবছরেই চার দফায় ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ২০২১-২২ অর্থবছরে এমপি বাদশার দেওয়া তালিকায় এই সংস্থার নাম বাদ পড়েছিল। পরে রাজশাহী পুলিশ লাইনসের শহীদ মিনার সংস্কারে দেওয়া এক লাখ টাকার আগের প্রকল্প বাতিল করে সেই টাকা এই সংস্থাকে দিতে জেলা প্রশাসককে চিঠি দেন বাদশা।
প্রকল্প বরাদ্দ পাওয়া এক নারী নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে জানান, ফজলে হোসেন বাদশা যে প্রকল্প তালিকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দিতেন, সেখানে স্থান পেতে হলে গুনতে হতো টাকা। বাদশার ব্যক্তিগত সহকারী কামরুল হাসান সুমন এই টাকা নিতেন।
রাজশাহীর অপর একটি সংস্থার সভানেত্রী বলেন, ‘যা টাকা পেতাম, তার অর্ধেকই চলে যেত। যাঁরা বরাদ্দ দিতেন, তাঁদেরই অর্ধেক টাকা দিয়ে দিতে হতো। সেটাও আগাম।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতি অর্থবছরে প্রতিটি বরাদ্দের তালিকাতেই বোয়ালিয়া থানা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ে কোনো না কোনো কাজ দেখিয়ে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। শুধু তা-ই নয়, প্রতিটি তালিকাতেই দেখা গেছে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইডিইবি) নাম। অবসরে যাওয়া রাজশাহী জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আমিনুল হক সংগঠনের জেলার সভাপতি। তিন অর্থবছরে সাত দফায় আইডিইবি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৬৬ টাকা, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় পাঁচ দফায় ৪ লাখ ৪০ হাজার এবং বোয়ালিয়া থানা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় দেড় লাখ টাকা বরাদ্দ পায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মহানগরীর প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ হয়েছে। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলীরা ঠিকাদারদের কাছ থেকে কমিশন আদায় করতেন তৎকালীন এমপি বাদশার নামে।
ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, বাদশার স্ত্রী তসলিমা খাতুন শিক্ষক নিয়োগের বিষয়গুলো দেখাশোনা করতেন। তিনিই নিতেন টাকা। এ ছাড়া বাদশা দলীয় নেতা-কর্মীদের ওএমএসের ডিলার নিয়োগ দিয়ে কমিশন বাগিয়ে নিয়েছেন।
বাদশার ২০০৮ সালের নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, সে সময় তাঁর সব মিলিয়ে ১ কোটি ১২ লাখ ৭ হাজার ৬৪০ টাকার সম্পদ ছিল। বাদশার স্ত্রীর নামে ছিল ৫ কাঠা জমি। পরের নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর সম্পদ ও অর্থ অনেকটাই বেড়ে যায়। নগদ অর্থ দাঁড়ায় ১০ লাখ ২০ হাজার ৫৯১ টাকা। এ ছাড়া ব্যাংক এবং নগদ অর্থ মিলে দাঁড়ায় ৪৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫১৫ টাকা। ২০১৮ সালে বাদশার নগদ ও ব্যাংক মিলে অর্থ দাঁড়ায় ৪১ লাখ ১৬ হাজার ৪৮৬ টাকা। দুটি গাড়ির দাম দেখানো হয় ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে এসে বাদশার সম্পদের পরিমাণ আরও বেড়ে যায়। এবার হলফনামায় দেখা যায়, তাঁর মোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৬৩ হাজার ২৪৫ টাকা। নগদ টাকা ছিল ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা। এর বাইরে একটি ৭০ লাখ টাকার জিপ দেখা যায়।
কথা বলার জন্য যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাঁর মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
শাহবাব মন্ডল উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের ধনারচর নতুন গ্রামের শাহজাহান মন্ডলের ছেলে এবং আবু তোহা মন্ডল একই গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। এই দুই শিশু সম্পর্কে মামা-ভাগনে।
পরিবারের বরাত দিয়ে যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী জানান, বুধবার সকালে ওই দুই শিশু তালেব মন্ডলের বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় সবার অজান্তে তারা বাড়ির পাশে পুকুরের পানিতে পড়ে যায়। স্বজনেরা পুকুর থেকে দুই শিশুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। দায়িত্বরত চিকিৎসক তাঁদের মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক একই এলাকার বাসিন্দা ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনের বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী আজিজুর রহমান ঘটনাস্থলে ছুটে যান। তিনি শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
রৌমারী থানার উপপরিদর্শক শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) ঘটনাস্থলে গিয়েছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় গৃহকর্মী আয়েশাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
মামুন বলেন, গৃহকর্মী আয়েশাকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গত সোমবার সকালে শাহজাহান রোডের ১৪ তলা একটি আবাসিক ভবনের সপ্তম তলায় লায়লা আফরোজ (৪৮) ও তাঁর মেয়ে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী নাফিসা লাওয়াল বিনতে আজিজকে (১৫) ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।

গতকাল তাঁদের মরদেহ নাটোরে দাফন করা হয়েছে। মামলার এজাহারে বাসা থেকে মোবাইল ফোন, একটি ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ মূল্যবান জিনিস খোয়া যাওয়ার কথা বলা হয়েছে।
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় তাঁরা করে থাকেন এই কাজ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গোরখোদকেরা কোনো পারিশ্রমিক নেন না। গ্রামের যে কেউ মারা যাক, নিজেদের ব্যস্ততা ফেলে তাঁরা ছুটে আসেন কবর খুঁড়তে। তাঁদের এই মানবিক কাজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গ্রামের লোকেরা দোয়া করেন—আল্লাহ যেন তাদের সুস্থ ও ভালো রাখেন।
দেবীপুর গ্রামের বাসিন্দা গোরখোদক মজিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ৫৫ বছর ধরে কবর খুঁড়ছি। যত দিন সুস্থ থাকব, এই কাজ চালিয়ে যাব। আমাদের গ্রাম ছাড়াও অন্য গ্রাম থেকে কেউ ডাকলে সেখানেও যাই। ছোটবেলায় ওস্তাদের কাছে ডালি ধরেই শিখেছি। গরিব মানুষ, মাঠে কাজ করি; কিন্তু কেউ মারা গেলে দ্বিধা করি না—এই কাজ আমার নেশায় পরিণত হয়েছে।’
মজিরুল আরও জানান, এখন তিনি তরুণদেরও এই কাজ শেখাচ্ছেন।

গোরখোদক শাকের আলী বলেন, ‘আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করি। কখনো কোনো টাকা নিই না। যেখানেই থাকি, গ্রামের কারও মৃত্যুর সংবাদ শুনলে দ্রুত কবর খুঁড়তে চলে আসি।’
গোরখোদক ফুয়াদ হোসেন বলেন, ‘অন্য গ্রাম থেকে ডাক এলেও আমরা যাই। আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করি এই কাজ। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।’
স্থানীয় বাসিন্দা শাজাহান আলী বলেন, ‘কবর খোঁড়া বড় দায়িত্বের কাজ। গ্রামের এসব মানুষ খবর পেলেই দৌড়ে আসে। আমরা তাদের জন্য দোয়া করি।’
মাওলানা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘মৃত ব্যক্তির জন্য কবর খোঁড়া নিঃসন্দেহে সওয়াবের কাজ। হাদিসে এসেছে—যাঁরা কবর খোঁড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করবেন।’

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে
৩ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কারখানার ফটকের সামনে বিক্ষোভ করছেন শ্রমিকেরা। আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ প্রধান ফটক তালাবদ্ধ করে সটকে পড়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শিল্প ও থানা-পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসেছেন। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের সাইটালিয়া গ্রামে ক্যাটেক্স ফ্যাশন ক্লোথিং লিমিটেড কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
কারখানার নারী শ্রমিক মিনারা আক্তার বলেন, ‘অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করে নাই। এক মাসের বেতন না পেলে আমাদের চলা খুবই কঠিন হয়। আমাদের নাওয়া-খাওয়া বন্ধ হয়। আর সেখানে কারখানা কর্তৃপক্ষ দুই মাসের বেতনভাতা বকেয়া রেখেছে। আজ সকালে শ্রমিকেরা জড়ো হলে তারা পালিয়ে যায়।’
মিন্টু নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘এই কারখানায় আমরা তিন বছর ধরে চাকরি করছি। আমাদের বেতনের বাইরে কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না। তবু পেটের দায়ে চাকরি করি। দুই মাসের বেতন বকেয়া। আমাদের তো পেট আছে, সন্তান-সংসার আছে। এক মাস দোকান বাকি পরিশোধ করতে না পারলে পরের মাসে আর দোকানি বাকি দেয় না। আমরা কী অবস্থায় আছি, একবার ভাবুন। বেতন পরিশোধ না করে তারা পালিয়ে গেছে।’

মেহেদী হাসান বলেন, ‘এত দিন ধরে ঋণ করে বলে-কয়ে দোকান থেকে বাকি নিয়ে চলছি। আর পারছি না। এখন দোকান বাকি দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। অক্টোবর মাসের বকেয়া বেতন নিয়ে কমপক্ষে ১০টি তারিখ দিছে। কিন্তু কারখানা কর্তৃপক্ষ বেতন পরিশোধ করেনি। শেষে আজ বেতন পরিশোধের কথা ছিল। কিন্তু তারা কারখানা ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়ে গেছে।’
কারখানার হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. বুলবুল হাসান বলেন, ‘ব্যাংকের সমস্যার কারণে বেতন-ভাতা পরিশোধ করা যাচ্ছে না। আশা করি, আজকের মধ্যে নভেম্বর মাসের বেতন পরিশোধ করতে পারব।’ বিনা নোটিশে কারখানার ফটক কেন তালাবদ্ধ? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি বলতে পারব না।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাছির আহমদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গাড়ি-বাড়ি-সম্পদ ফেলে গা ঢাকা দিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ফজলে হোসেন বাদশা। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে রাজশাহী-২ (সদর) আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে সম্প্রতি নগরের বোয়ালিয়া থানায় একটি মামলা হয়েছে। তাঁ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে পুকুরে ডুবে শাহবাব মন্ডল (আড়াই বছর) ও আবু তোহা মন্ডল (৩) নামের দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের যাদুরচর নতুন গ্রাম এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৪৩ মিনিট আগে
ভবনের ভেতরের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, হত্যাকাণ্ডের পর এক নারী স্কুলড্রেস পরে কাঁধে ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন। চার দিন আগে আয়েশা পরিচয় দিয়ে ওই বাসায় গৃহকর্মীর কাজ নেওয়া তরুণী (২০) এই জোড়া খুনে জড়িত বলে সন্দেহ স্বজনদের। ঘটনার পর থেকে ওই তরুণী পলাতক।
১ ঘণ্টা আগে
জীবন আছে যার, তার মৃত্যু অনিবার্য। মৃত্যুর পর মানুষের শেষ ঠিকানা কবর। মৃতদেহ গোসল করিয়ে কাফন পরানো হয়, জানাজা শেষে তাকে শায়িত করা হয় চিরনিদ্রার ঘরে। এই কবর খোঁড়ার দায়িত্বটি গ্রামের কিছু মানুষ বহু বছর ধরে স্বেচ্ছায়, বিনা পারিশ্রমিকে পালন করে আসছেন, যাঁরা সবার কাছে ‘গোরখোদক’ নামে পরিচিত। আল্লাহর
২ ঘণ্টা আগে