অস্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে যাঁরা কর্মচারীসুলভ আচরণ না করে শৃঙ্খলাপরিপন্থী আচরণ করেছেন, তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কারও কারও কর্মদক্ষতা সন্তোষজনক ছিল না।
ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, রাসিকের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে। রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও রাসিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর গত সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত কয়েক ধাপে এসব নির্দেশনা জারি করেন।
রাসিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ ধাপে রাসিকে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে নিয়োজিত ১৫৯ জন কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রাসিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি দুলাল শেখ ও সাধারণ সম্পাদক আজমীর আহমেদ মামুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁরা দুজনেই সিটি করপোরেশনের স্থায়ী কর্মচারী। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন তাঁরা।
এর বাইরে রাসিকের আরও ১৭ স্থায়ী ও ২১ জন অস্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করেছেন প্রশাসক। স্থায়ী কর্মরতদের মধ্যে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ১৬ এবং ১২ নভেম্বর ৩ জনকে শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়। আর অস্থায়ী কর্মরতদের মধ্যে ২৫ সেপ্টেম্বর ৯ এবং ১২ নভেম্বর ১২ জনকে শোকজ করা হয়। নোটিশ পাওয়ার পর ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাঁদের শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে রাসিক সূত্র জানিয়েছে।
শোকজের চিঠি পেয়েছেন রাসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর-ঈ-সাইদ। এ বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি একটা অভিযোগের চিঠি পেয়েছি। আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছিল। আমি তার লিখিত জবাব দিয়েছি। এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য নেই।’
রাসিকের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘অস্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে যাঁরা কর্মচারীসুলভ আচরণ না করে শৃঙ্খলাপরিপন্থী আচরণ করেছেন, তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কারও কারও কর্মদক্ষতা সন্তোষজনক ছিল না। অস্থায়ী কর্মচারী যাঁরা দৈনিক মজুরিভিত্তিক, কর্তৃপক্ষের প্রয়োজন না হলে তাঁদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। আর স্থায়ী কর্মচারীদের সাময়িক বরখাস্ত আদেশ এবং শোকজে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বর্ণনা দেওয়া আছে। তাঁরা জবাব দেবেন। তারপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে ৩৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে। রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ও রাসিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর গত সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত কয়েক ধাপে এসব নির্দেশনা জারি করেন।
রাসিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১০ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ ধাপে রাসিকে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে নিয়োজিত ১৫৯ জন কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রাসিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি দুলাল শেখ ও সাধারণ সম্পাদক আজমীর আহমেদ মামুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁরা দুজনেই সিটি করপোরেশনের স্থায়ী কর্মচারী। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন তাঁরা।
এর বাইরে রাসিকের আরও ১৭ স্থায়ী ও ২১ জন অস্থায়ী কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করেছেন প্রশাসক। স্থায়ী কর্মরতদের মধ্যে গত ১৫ সেপ্টেম্বর ১৬ এবং ১২ নভেম্বর ৩ জনকে শোকজ নোটিশ পাঠানো হয়। আর অস্থায়ী কর্মরতদের মধ্যে ২৫ সেপ্টেম্বর ৯ এবং ১২ নভেম্বর ১২ জনকে শোকজ করা হয়। নোটিশ পাওয়ার পর ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তাঁদের শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে রাসিক সূত্র জানিয়েছে।
শোকজের চিঠি পেয়েছেন রাসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. নূর-ঈ-সাইদ। এ বিষয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি একটা অভিযোগের চিঠি পেয়েছি। আমার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছিল। আমি তার লিখিত জবাব দিয়েছি। এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য নেই।’
রাসিকের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘অস্থায়ী কর্মচারীদের মধ্যে যাঁরা কর্মচারীসুলভ আচরণ না করে শৃঙ্খলাপরিপন্থী আচরণ করেছেন, তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কারও কারও কর্মদক্ষতা সন্তোষজনক ছিল না। অস্থায়ী কর্মচারী যাঁরা দৈনিক মজুরিভিত্তিক, কর্তৃপক্ষের প্রয়োজন না হলে তাঁদের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। আর স্থায়ী কর্মচারীদের সাময়িক বরখাস্ত আদেশ এবং শোকজে তাঁদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের বর্ণনা দেওয়া আছে। তাঁরা জবাব দেবেন। তারপর পরবর্তী সিদ্ধান্ত।’
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩০ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে