রাবি প্রতিনিধি
দেশে গণতান্ত্রিক কাঠামো ফিরিয়ে আনার দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানসহ কয়েকজন শিক্ষক।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা। নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বেলা ১টায় তাঁরা এ কর্মসূচি শেষ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে ফরিদ উদ্দিন খানের সঙ্গে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক আমিনুল হক, ফোকলোর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম কনক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন সংগঠনের রাজশাহীর সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদ জামাল কাদেরী ও শিক্ষার্থী আমানুল্লাহ আমান অংশ নেন।
ক্যাম্পাসের জোহা চত্বর থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচিটি নগরের সাহেববাজার, সিঅ্যান্ডবি মোড়, লক্ষ্মীপুর মোড়, ঘোষপাড়ার মোড়, মালোপাড়ার মোড়, নিউমার্কেট হয়ে সাহেববাজারে এসে শেষ হয়।
পদযাত্রার কর্মসূচির ব্যাপারে জানতে চাইলে অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চাই না কোনো ধরনের সহিংসতা হোক। আমরা চাই দেশে একটি ভালো গণতান্ত্রিক কাঠামো ফিরে আসুক। আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান আকাঙ্ক্ষা ছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা। কিন্তু আজ নানান কারণে এই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো দিনে দিনে জটিল ও সহিংসতার দিকে যাচ্ছে। একজন সচেতন ও শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব দেশের গণতন্ত্র ও দেশের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান রেখে আন্দোলনে নামা ও মানুষকে সোচ্চার করা।’
ফরিদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘দেশের মিডিয়ার অবস্থাও খুব খারাপ। আমাদের দেশে ভোটাধিকার নেই। সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে দেখে, তাদের ভোট হয়ে গেছে। তাহলে দেশে কীভাবে গণতন্ত্র থাকতে পারে?’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পদযাত্রায় যোগদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি তাঁর নিজের ফেসবুক আইডির টাইমলাইনে লিখেন, ‘আমাদের সংবিধান শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় শোভাযাত্রায় যোগদান করার অধিকার দিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে আসুন, গণতন্ত্র মেরামতের দাবিতে একটি নির্দলীয় নীরব পদযাত্রায় শামিল হয়। গণতন্ত্রের জন্য, দেশের জন্য, দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য একটু পথ হাঁটি। গণতন্ত্রের অন্ধকার দূর করতে দেশপ্রেমের একটু আলো ছড়ায়। মুক্তিযুদ্ধের মূল আকাঙ্ক্ষা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অংশ নিই। দেশের জন্য না হয় একটু কষ্ট, কিছু ঘাম, কিছু ক্লান্তি উৎসর্গ করি। অন্তত, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন আমাদের ভীরু, কাপুরুষ না ভাবে।’
দেশে গণতান্ত্রিক কাঠামো ফিরিয়ে আনার দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানসহ কয়েকজন শিক্ষক।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বর থেকে এ কর্মসূচি শুরু করেন তাঁরা। নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বেলা ১টায় তাঁরা এ কর্মসূচি শেষ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জোহা চত্বরে ফরিদ উদ্দিন খানের সঙ্গে পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক আমিনুল হক, ফোকলোর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আমিরুল ইসলাম কনক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন সংগঠনের রাজশাহীর সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহমুদ জামাল কাদেরী ও শিক্ষার্থী আমানুল্লাহ আমান অংশ নেন।
ক্যাম্পাসের জোহা চত্বর থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচিটি নগরের সাহেববাজার, সিঅ্যান্ডবি মোড়, লক্ষ্মীপুর মোড়, ঘোষপাড়ার মোড়, মালোপাড়ার মোড়, নিউমার্কেট হয়ে সাহেববাজারে এসে শেষ হয়।
পদযাত্রার কর্মসূচির ব্যাপারে জানতে চাইলে অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা চাই না কোনো ধরনের সহিংসতা হোক। আমরা চাই দেশে একটি ভালো গণতান্ত্রিক কাঠামো ফিরে আসুক। আমাদের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান আকাঙ্ক্ষা ছিল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা। কিন্তু আজ নানান কারণে এই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো দিনে দিনে জটিল ও সহিংসতার দিকে যাচ্ছে। একজন সচেতন ও শিক্ষিত নাগরিক হিসেবে আমাদের দায়িত্ব দেশের গণতন্ত্র ও দেশের স্বাধীনতার প্রতি সম্মান রেখে আন্দোলনে নামা ও মানুষকে সোচ্চার করা।’
ফরিদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘দেশের মিডিয়ার অবস্থাও খুব খারাপ। আমাদের দেশে ভোটাধিকার নেই। সাধারণ মানুষ ভোটকেন্দ্রে গিয়ে দেখে, তাদের ভোট হয়ে গেছে। তাহলে দেশে কীভাবে গণতন্ত্র থাকতে পারে?’
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পদযাত্রায় যোগদানের আহ্বান জানিয়ে তিনি তাঁর নিজের ফেসবুক আইডির টাইমলাইনে লিখেন, ‘আমাদের সংবিধান শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় শোভাযাত্রায় যোগদান করার অধিকার দিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে আসুন, গণতন্ত্র মেরামতের দাবিতে একটি নির্দলীয় নীরব পদযাত্রায় শামিল হয়। গণতন্ত্রের জন্য, দেশের জন্য, দেশের মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য একটু পথ হাঁটি। গণতন্ত্রের অন্ধকার দূর করতে দেশপ্রেমের একটু আলো ছড়ায়। মুক্তিযুদ্ধের মূল আকাঙ্ক্ষা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অংশ নিই। দেশের জন্য না হয় একটু কষ্ট, কিছু ঘাম, কিছু ক্লান্তি উৎসর্গ করি। অন্তত, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন আমাদের ভীরু, কাপুরুষ না ভাবে।’
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১৩ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২১ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে