নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর পবা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি সড়কের একাংশ ধসে পড়েছে। কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণে এ ধসের ঘটনা ঘটে। ফলে পবার নওহাটা পৌরসভার পাকুড়িয়া উত্তর ও দক্ষিণপাড়া গ্রামের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তবে সড়কের এই অংশ ধসে পড়ার পরও কর্তৃপক্ষ কিংবা ঠিকাদারের পক্ষ থেকে দ্রুত কোনো কার্যকর উদ্যোগ দেখা যায়নি বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। এতে বর্ষার মধ্যে চরম দুর্ভোগে পড়েছে দুই গ্রামের মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধসে যাওয়া অংশটি ছিল দুই পুকুরের মাঝ দিয়ে যাওয়া একটি সড়কের। দীর্ঘদিন ধরে এই সড়কের সংস্কারকাজ চলছিল। স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদারের অবহেলার কারণেই সময়মতো পুকুরপাড়ে সুরক্ষা দেয়াল (প্রোটেকশন ওয়াল) নির্মাণ করা হয়নি।
আজ সোমবার নওহাটা পৌরসভার দুয়ারি থেকে পাকুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৫০ মিটার দীর্ঘ সড়কে কার্পেটিংয়ের কাজ চলছিল। পাকুড়িয়া উত্তর ও দক্ষিণপাড়ার সংযোগস্থলে কাজ শুরু হওয়ার আগেই ধসে পড়েছে। এতে পথচারী চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ধসে যাওয়া সড়কটি দুই গ্রামের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। এখন বাধ্য হয়ে তাদের বিকল্প একটি ভাঙাচোরা ও কর্দমাক্ত রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে, যা শিশুদের স্কুলে যাওয়া এবং রোগী পরিবহনের মতো জরুরি কাজগুলো কঠিন করে তুলেছে। পাকুড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটা হওয়ার খবরে আমরা সবাই খুশি ছিলাম। কিন্তু সঠিক সময়ে সুরক্ষা দেয়াল না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এখন আমাদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতেও কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যেতে হচ্ছে।’
আরেক বাসিন্দা রাশিদা বেগম বলেন, ‘বিকল্প যে রাস্তাটা আছে, সেটা ভাঙাচোরা আর কাদামাখা। এই বর্ষায় ওই পথে চলাচল দুঃসহ হয়ে উঠেছে। অসুস্থ কাউকে নিলে গাড়ি চলারও উপায় নেই।’
জানা গেছে, নওহাটা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের আওতায় যৌথভাবে ১০টি সড়ক নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জুয়েল ইলেকট্রনিকস ও ওয়াশিমুল হক নামের দুঠি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। মোট ১২ হাজার ৭৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রকল্পের একটি অংশ হচ্ছে দুয়ারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পাকুড়িয়া পর্যন্ত সড়কটি, যার দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৫৫০ মিটার। ধসে পড়া অংশটি এই সড়কের অন্তর্ভুক্ত।
জানতে চাইলে ঠিকাদার ওয়াশিমুল হক বলেন, ‘তিন হাজার মিটার সড়কের কাজ প্রায় শেষ হলেও ওই পুকুরপাড়ের কাজ বাকি ছিল। সেখানে সুরক্ষা দেয়ালের কাজ চলছিল। ভারী বর্ষণে মাটি নরম হয়ে গিয়ে অংশটি ধসে গেছে। এই জায়গা আমরা নিজ খরচেই মেরামত করব।’
এ বিষয়ে নওহাটা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. তৌফিক হাসান বলেন, ‘সড়কের যে অংশটি ধসে গেছে, সেটি ঠিকাদারকেই মেরামত করতে হবে। এর জন্য পৌরসভা নতুন করে কোনো অর্থ বরাদ্দ দেবে না। সুরক্ষা দেয়ালের কাজ শেষ হলে দ্রুত ওই অংশ ঢালাই করা হবে।’
রাজশাহীর পবা উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি সড়কের একাংশ ধসে পড়েছে। কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণে এ ধসের ঘটনা ঘটে। ফলে পবার নওহাটা পৌরসভার পাকুড়িয়া উত্তর ও দক্ষিণপাড়া গ্রামের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। তবে সড়কের এই অংশ ধসে পড়ার পরও কর্তৃপক্ষ কিংবা ঠিকাদারের পক্ষ থেকে দ্রুত কোনো কার্যকর উদ্যোগ দেখা যায়নি বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। এতে বর্ষার মধ্যে চরম দুর্ভোগে পড়েছে দুই গ্রামের মানুষ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধসে যাওয়া অংশটি ছিল দুই পুকুরের মাঝ দিয়ে যাওয়া একটি সড়কের। দীর্ঘদিন ধরে এই সড়কের সংস্কারকাজ চলছিল। স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদারের অবহেলার কারণেই সময়মতো পুকুরপাড়ে সুরক্ষা দেয়াল (প্রোটেকশন ওয়াল) নির্মাণ করা হয়নি।
আজ সোমবার নওহাটা পৌরসভার দুয়ারি থেকে পাকুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৫০ মিটার দীর্ঘ সড়কে কার্পেটিংয়ের কাজ চলছিল। পাকুড়িয়া উত্তর ও দক্ষিণপাড়ার সংযোগস্থলে কাজ শুরু হওয়ার আগেই ধসে পড়েছে। এতে পথচারী চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ধসে যাওয়া সড়কটি দুই গ্রামের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। এখন বাধ্য হয়ে তাদের বিকল্প একটি ভাঙাচোরা ও কর্দমাক্ত রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে, যা শিশুদের স্কুলে যাওয়া এবং রোগী পরিবহনের মতো জরুরি কাজগুলো কঠিন করে তুলেছে। পাকুড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তাটা হওয়ার খবরে আমরা সবাই খুশি ছিলাম। কিন্তু সঠিক সময়ে সুরক্ষা দেয়াল না করায় এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এখন আমাদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতেও কয়েক কিলোমিটার ঘুরে যেতে হচ্ছে।’
আরেক বাসিন্দা রাশিদা বেগম বলেন, ‘বিকল্প যে রাস্তাটা আছে, সেটা ভাঙাচোরা আর কাদামাখা। এই বর্ষায় ওই পথে চলাচল দুঃসহ হয়ে উঠেছে। অসুস্থ কাউকে নিলে গাড়ি চলারও উপায় নেই।’
জানা গেছে, নওহাটা পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ২০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের আওতায় যৌথভাবে ১০টি সড়ক নির্মাণ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জুয়েল ইলেকট্রনিকস ও ওয়াশিমুল হক নামের দুঠি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। মোট ১২ হাজার ৭৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের এই প্রকল্পের একটি অংশ হচ্ছে দুয়ারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পাকুড়িয়া পর্যন্ত সড়কটি, যার দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৫৫০ মিটার। ধসে পড়া অংশটি এই সড়কের অন্তর্ভুক্ত।
জানতে চাইলে ঠিকাদার ওয়াশিমুল হক বলেন, ‘তিন হাজার মিটার সড়কের কাজ প্রায় শেষ হলেও ওই পুকুরপাড়ের কাজ বাকি ছিল। সেখানে সুরক্ষা দেয়ালের কাজ চলছিল। ভারী বর্ষণে মাটি নরম হয়ে গিয়ে অংশটি ধসে গেছে। এই জায়গা আমরা নিজ খরচেই মেরামত করব।’
এ বিষয়ে নওহাটা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী মো. তৌফিক হাসান বলেন, ‘সড়কের যে অংশটি ধসে গেছে, সেটি ঠিকাদারকেই মেরামত করতে হবে। এর জন্য পৌরসভা নতুন করে কোনো অর্থ বরাদ্দ দেবে না। সুরক্ষা দেয়ালের কাজ শেষ হলে দ্রুত ওই অংশ ঢালাই করা হবে।’
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
২২ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৩১ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে