নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘একটি দল ধর্মকে ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তারা বলছে, একটি ভোট দিলে একটি হজের সওয়াব পাওয়া যাবে।’
নির্দিষ্ট কোনো দলের নাম উল্লেখ না করলেও ওই দলের কথায় ভোটারদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান লিটন। তিনি বলেন, ‘কারও মিথ্যা কথা বিশ্বাস করবেন না, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজশাহী নগরীর ২ নম্বর ওয়ার্ডের হড়গ্রাম নতুনপাড়া এলাকায় গণসংযোগে গিয়ে লিটন ভোটারদের এসব কথা বলেন।
আগামী ২১ জুন নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নতুনপাড়া এলাকার এক পথসভায় সদ্য সাবেক সিটি মেয়র লিটন বলেন, ‘রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। আমি মেয়র থাকাকালে বিপুল পরিমাণ বৃক্ষরোপণ, আলোকায়ন, সড়ক প্রশস্তকরণ, ঈদগাহ-কবরস্থানের উন্নয়ন করা হয়েছে।’
আরও কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়ে লিটন বলেন, ‘রাজশাহীর অনেক কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম কাজ হবে আপনাদের ছেলে-মেয়েদের কর্মের ব্যবস্থা করা। এসব করতে আমাকে ভোট দিয়ে আরেকবার মেয়র নির্বাচিত করুন।’
লিটন বলেন, ‘যে দল দেশের উন্নয়ন করেছে, যিনি আপনাদের কল্যাণ করেছেন, তাঁকে মূল্যায়ন করুন। আমি নির্বাচিত হলে আজকে যে রাজশাহী দেখছেন, পাঁচ বছরে রাজশাহী আরও উন্নত ও সুন্দর হবে। এ জন্য উন্নয়নের প্রতীক নৌকার সঙ্গে থাকুন।’
পরে নগরীর নগরপাড়া ও আশ্রয়ণ মাঠে পথসভা করেন লিটন এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে গণসংযোগ করেন। এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহসভাপতি শফিকুর রহমান বাদশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টু, মহানগর যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়রপ্রার্থী এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, ‘একটি দল ধর্মকে ব্যবহার করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। তারা বলছে, একটি ভোট দিলে একটি হজের সওয়াব পাওয়া যাবে।’
নির্দিষ্ট কোনো দলের নাম উল্লেখ না করলেও ওই দলের কথায় ভোটারদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানান লিটন। তিনি বলেন, ‘কারও মিথ্যা কথা বিশ্বাস করবেন না, কেউ বিভ্রান্ত হবেন না।’
আজ সোমবার বিকেলে রাজশাহী নগরীর ২ নম্বর ওয়ার্ডের হড়গ্রাম নতুনপাড়া এলাকায় গণসংযোগে গিয়ে লিটন ভোটারদের এসব কথা বলেন।
আগামী ২১ জুন নৌকা প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নতুনপাড়া এলাকার এক পথসভায় সদ্য সাবেক সিটি মেয়র লিটন বলেন, ‘রাজশাহীতে ব্যাপক উন্নয়ন দৃশ্যমান হয়েছে। আমি মেয়র থাকাকালে বিপুল পরিমাণ বৃক্ষরোপণ, আলোকায়ন, সড়ক প্রশস্তকরণ, ঈদগাহ-কবরস্থানের উন্নয়ন করা হয়েছে।’
আরও কাজ করার আগ্রহের কথা জানিয়ে লিটন বলেন, ‘রাজশাহীর অনেক কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। এর মধ্যে প্রথম কাজ হবে আপনাদের ছেলে-মেয়েদের কর্মের ব্যবস্থা করা। এসব করতে আমাকে ভোট দিয়ে আরেকবার মেয়র নির্বাচিত করুন।’
লিটন বলেন, ‘যে দল দেশের উন্নয়ন করেছে, যিনি আপনাদের কল্যাণ করেছেন, তাঁকে মূল্যায়ন করুন। আমি নির্বাচিত হলে আজকে যে রাজশাহী দেখছেন, পাঁচ বছরে রাজশাহী আরও উন্নত ও সুন্দর হবে। এ জন্য উন্নয়নের প্রতীক নৌকার সঙ্গে থাকুন।’
পরে নগরীর নগরপাড়া ও আশ্রয়ণ মাঠে পথসভা করেন লিটন এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে গণসংযোগ করেন। এ সময় মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহসভাপতি শফিকুর রহমান বাদশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহসানুল হক পিন্টু, মহানগর যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে