নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘কেউ কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দিতে পারবে না। ভোটে কোনো ধরনের জালিয়াতিও হবে না। হবে না মানে হবে না। ভোট হবে ভোটের মতো। আমার ভোট আমি দেব–যাকে খুশি তাকে দেব, এর ব্যতিক্রম হলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পাওয়া পুলিশ ও আনসার সদস্যদের এমন নির্দেশনা দেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার। আজ শনিবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে প্যারেড ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বিপ্লব বিজয় বলেন, ‘কোনো ভোটারকে কেউ কোনো বাধা দিতে পারবে না। ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাবেন, নিজের মতো করে ভোট দিয়ে বের হবেন। মাঝখানে কেউ বাধা দিতে গেলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। ওসিদের প্রতি নির্দেশ থাকল, ভোটকেন্দ্রে কেউ ফৌজদারি অপরাধ করলে সঙ্গে সঙ্গে তার বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে।’
তিনি বলেন ‘এর পাশাপাশি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। অপরাধ বিবেচনায় তাঁরা ভ্রাম্যমাণ আদালতে বিচার করে সাজা দেবেন। তা না হলে থানায় মামলা হবে। আমরা বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেব যে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আরএমপি কমিশনার বলেন, ‘একটা কথা আছে যে রাতে ভোট হয়ে যায়। তাই এবার ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে। এই ভোট বাধাগ্রস্ত করতে একটা মহল নানা কর্মকাণ্ড করতে পারে। তাদের মোকাবিলার জন্য পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকতে হবে। কেউ যেন কোনো ধরনের ব্যাগ কিংবা টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না পারে।’
এ সময় প্যারেডে ২ হাজার ১৯৫ জন পুলিশ ও ১ হাজার ৩৪৪ জন আনসার সদস্য অংশ নেন। ভোটকেন্দ্রে তাঁরা কীভাবে দায়িত্ব পালন করবেন, সে বিষয়ে তাঁদের দিকনির্দেশনা দেন পুলিশ কমিশনার। পরে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা ভোটকেন্দ্রের উদ্দেশে রওনা হন।
নির্বাচন সূত্র জানায়, আরএমপির অধীনে চারটি সংসদীয় এলাকা। ভোটকেন্দ্র রয়েছে ২১৩টি। এর মধ্যে ২৪টি ছাড়া অন্য কেন্দ্রগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রেই ১২ জন করে আনসার সদস্য থাকবেন। আর সাধারণ ভোটকেন্দ্রে তিনজন ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চারজন করে পুলিশ সদস্য থাকবেন।
এ ছাড়া পুলিশের ৪৭টি মোবাইল টিম, ২০টি স্ট্রাইকিং টিম, কুইক রেসপন্স টিম ও বোমা ডিসপোজাল ইউনিট মাঠে থাকবে। র্যাবের ৪টি দল, ৭ প্লাটুন বিজিবি, ৪ প্লাটুন আনসার ও ৬ প্লাটুন সেনাসদস্য টহলে থাকবে। মাঠে থাকবেন জুডিশিয়াল এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরাও।
‘কেউ কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দিতে পারবে না। ভোটে কোনো ধরনের জালিয়াতিও হবে না। হবে না মানে হবে না। ভোট হবে ভোটের মতো। আমার ভোট আমি দেব–যাকে খুশি তাকে দেব, এর ব্যতিক্রম হলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পাওয়া পুলিশ ও আনসার সদস্যদের এমন নির্দেশনা দেন রাজশাহী মহানগর পুলিশের (আরএমপি) কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার। আজ শনিবার রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনসে প্যারেড ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বিপ্লব বিজয় বলেন, ‘কোনো ভোটারকে কেউ কোনো বাধা দিতে পারবে না। ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাবেন, নিজের মতো করে ভোট দিয়ে বের হবেন। মাঝখানে কেউ বাধা দিতে গেলে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। ওসিদের প্রতি নির্দেশ থাকল, ভোটকেন্দ্রে কেউ ফৌজদারি অপরাধ করলে সঙ্গে সঙ্গে তার বিরুদ্ধে মামলা করতে হবে।’
তিনি বলেন ‘এর পাশাপাশি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। অপরাধ বিবেচনায় তাঁরা ভ্রাম্যমাণ আদালতে বিচার করে সাজা দেবেন। তা না হলে থানায় মামলা হবে। আমরা বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেব যে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।’
আরএমপি কমিশনার বলেন, ‘একটা কথা আছে যে রাতে ভোট হয়ে যায়। তাই এবার ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে। এই ভোট বাধাগ্রস্ত করতে একটা মহল নানা কর্মকাণ্ড করতে পারে। তাদের মোকাবিলার জন্য পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যদের প্রস্তুত থাকতে হবে। কেউ যেন কোনো ধরনের ব্যাগ কিংবা টিফিন ক্যারিয়ার নিয়ে ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না পারে।’
এ সময় প্যারেডে ২ হাজার ১৯৫ জন পুলিশ ও ১ হাজার ৩৪৪ জন আনসার সদস্য অংশ নেন। ভোটকেন্দ্রে তাঁরা কীভাবে দায়িত্ব পালন করবেন, সে বিষয়ে তাঁদের দিকনির্দেশনা দেন পুলিশ কমিশনার। পরে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা ভোটকেন্দ্রের উদ্দেশে রওনা হন।
নির্বাচন সূত্র জানায়, আরএমপির অধীনে চারটি সংসদীয় এলাকা। ভোটকেন্দ্র রয়েছে ২১৩টি। এর মধ্যে ২৪টি ছাড়া অন্য কেন্দ্রগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রেই ১২ জন করে আনসার সদস্য থাকবেন। আর সাধারণ ভোটকেন্দ্রে তিনজন ও গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে চারজন করে পুলিশ সদস্য থাকবেন।
এ ছাড়া পুলিশের ৪৭টি মোবাইল টিম, ২০টি স্ট্রাইকিং টিম, কুইক রেসপন্স টিম ও বোমা ডিসপোজাল ইউনিট মাঠে থাকবে। র্যাবের ৪টি দল, ৭ প্লাটুন বিজিবি, ৪ প্লাটুন আনসার ও ৬ প্লাটুন সেনাসদস্য টহলে থাকবে। মাঠে থাকবেন জুডিশিয়াল এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরাও।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে