নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) পদ থেকে বদলি করা হয়েছিল শফিকুল ইসলামকে। তবে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং ৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন তিনি। বিএমডিএর বিএনপিপন্থী ও দীর্ঘ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
বিএমডিএর বঞ্চিতদের অভিযোগ, এই ৬০ জনের মধ্যে আওয়ামীপন্থী অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীই দীর্ঘ সময় প্রধান কার্যালয়ে ছিলেন। হাসিনা সরকারের পতনের পর তাঁদের অন্যত্র বদলি করা হয়েছিল। বিএমডিএ ছাড়ার আগে শফিকুল ইসলাম তাঁদের আবার পছন্দের জায়গায় দিয়ে গেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে একসময় কাজ করতেন শফিকুল ইসলাম। সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতাকে গত বছরের জুলাইয়ে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) হিসেবে পদায়ন করা হয়। সরকার পরিবর্তনের পর চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁকে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডে বদলি করা হয়।
বিএমডিএর ভারপ্রাপ্ত সচিবের দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শফিকুল ইসলাম বদলির আদেশ পাওয়ার পরও গত ১৩ মার্চ দুটি আদেশে ২৫ জন, ১৮ মার্চ চারটি আদেশে ২৭ জন, ৮ এপ্রিল ৫ জন ও ৯ এপ্রিল দুজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন। এ ছাড়া এক কর্মকর্তাকে সরিয়ে সেই জায়গায় আওয়ামীপন্থী এক কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
বদলিতে যত অনিয়ম
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিএমডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল ইসলাম আওয়ামী সরকারের পুরোটা সময় প্রধান কার্যালয়েই ছিলেন। নওগাঁ সদরের সাবেক এমপি আবদুল মালেকের সুপারিশে রুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক এই নেতা বিভিন্ন প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক হন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁকে লালমনিরহাট রিজিয়নে বদলি করা হয়েছিল। ইডি থাকাকালে শফিকুল ইসলাম ৮ এপ্রিল রেজাউলকে নিজ জেলা নওগাঁয় বদলি করে এনেছেন।
বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হুদা জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে প্রভাব খাটিয়ে গত বছর ৫৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের পরিচালক হয়েছিলেন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁকে প্রকল্প পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। পরে সেদিনই তাঁকে রংপুর রিজিয়নে পাঠিয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে রাখা হয়। লালমনিরহাট থেকে রেজাউলকে নওগাঁয় এনে নাজমুল হুদাকে তাঁর দায়িত্ব দেওয়া হয়।
অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নাজিরুল ইসলাম আওয়ামী সরকারের আমলে পরপর তিনটি প্রকল্পের পরিচালক হন। বর্তমানেও তিনি ২৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের পরিচালক। নাজিরুল ইসলাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন। ইডি শফিকুল ইসলাম তাঁর বদলির আদেশের পরও নাজিরুলকে রাজশাহী জোনের প্রধান হিসেবে পদায়ন করেন। একইভাবে আওয়ামীপন্থী আরেক উপসহকারী প্রকৌশলী শামসুল আলমকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় এনেছেন ইডি শফিকুল।
নিয়মবহির্ভূতভাবে সহকারী মেকানিক মনিরুজ্জামানকে উপসহকারী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি এবং সরকার পতনের পর তাঁর বদলি ঠেকিয়ে পছন্দের এলাকায় পদায়ন করেছেন ইডি শফিকুল।
আওয়ামী সিন্ডিকেট
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সংস্থার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান বিএমডিএতে একটি বলয় তৈরি করেছেন। ভারপ্রাপ্ত সচিব এনামুল কাদিরও ‘মাহফুজ সিন্ডিকেটের’ লোক হিসেবে পরিচিত। মাহফুজুর রহমান বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের রাজশাহী অঞ্চলের চাকরিবিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের মনোনীত আইইবি রাজশাহী কেন্দ্রের সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে খাল খনন প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে দুদক মামলা করেছিল।
জানা গেছে, বিএমডিএর আওয়ামীপন্থী কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জীবন লাঠি হাতে সরাসরি ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে মাঠে নামেন। সরকার পতনের পরও কয়েক মাস তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি জীবনকে প্রধান কার্যালয় থেকে বদলি করা হলেও তাঁর সংগঠনের সভাপতি আব্দুস সাত্তার এখনো বহাল।
এদিকে বদলির আদেশের পরও দপ্তর না ছাড়ায় গত ২৩ মার্চ শফিকুল ইসলামের কক্ষে গিয়ে তাঁকে দপ্তর ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন বিএনপিপন্থী কর্মকর্তারা। সেদিন তিনি দপ্তর ছাড়লেও হেনস্তার অভিযোগে মামলা করেছেন বিএনপিপন্থী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে।
জানতে চাইলে সাবেক ইডি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কারও প্রতি আমার ব্যক্তিগত রাগ-অনুরাগ নেই। আওয়ামীপন্থীদের সুবিধা দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। আর বদলির আদেশ হলেও রিলিজ না নেওয়া পর্যন্ত আমি যেকোনো কাজই করতে পারি।’
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) পদ থেকে বদলি করা হয়েছিল শফিকুল ইসলামকে। তবে নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে বরং ৬০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন তিনি। বিএমডিএর বিএনপিপন্থী ও দীর্ঘ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
বিএমডিএর বঞ্চিতদের অভিযোগ, এই ৬০ জনের মধ্যে আওয়ামীপন্থী অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীই দীর্ঘ সময় প্রধান কার্যালয়ে ছিলেন। হাসিনা সরকারের পতনের পর তাঁদের অন্যত্র বদলি করা হয়েছিল। বিএমডিএ ছাড়ার আগে শফিকুল ইসলাম তাঁদের আবার পছন্দের জায়গায় দিয়ে গেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) সাবেক মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের ব্যক্তিগত সহকারী হিসেবে একসময় কাজ করতেন শফিকুল ইসলাম। সাবেক এই ছাত্রলীগ নেতাকে গত বছরের জুলাইয়ে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) নির্বাহী পরিচালক (ইডি) হিসেবে পদায়ন করা হয়। সরকার পরিবর্তনের পর চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁকে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডে বদলি করা হয়।
বিএমডিএর ভারপ্রাপ্ত সচিবের দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শফিকুল ইসলাম বদলির আদেশ পাওয়ার পরও গত ১৩ মার্চ দুটি আদেশে ২৫ জন, ১৮ মার্চ চারটি আদেশে ২৭ জন, ৮ এপ্রিল ৫ জন ও ৯ এপ্রিল দুজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বদলি করেছেন। এ ছাড়া এক কর্মকর্তাকে সরিয়ে সেই জায়গায় আওয়ামীপন্থী এক কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন।
বদলিতে যত অনিয়ম
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিএমডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল ইসলাম আওয়ামী সরকারের পুরোটা সময় প্রধান কার্যালয়েই ছিলেন। নওগাঁ সদরের সাবেক এমপি আবদুল মালেকের সুপারিশে রুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক এই নেতা বিভিন্ন প্রকল্পের উপপ্রকল্প পরিচালক হন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁকে লালমনিরহাট রিজিয়নে বদলি করা হয়েছিল। ইডি থাকাকালে শফিকুল ইসলাম ৮ এপ্রিল রেজাউলকে নিজ জেলা নওগাঁয় বদলি করে এনেছেন।
বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের রাজশাহীর সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হুদা জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে প্রভাব খাটিয়ে গত বছর ৫৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের পরিচালক হয়েছিলেন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর তাঁকে প্রকল্প পরিচালকের পদ থেকে সরিয়ে দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। পরে সেদিনই তাঁকে রংপুর রিজিয়নে পাঠিয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করে রাখা হয়। লালমনিরহাট থেকে রেজাউলকে নওগাঁয় এনে নাজমুল হুদাকে তাঁর দায়িত্ব দেওয়া হয়।
অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নাজিরুল ইসলাম আওয়ামী সরকারের আমলে পরপর তিনটি প্রকল্পের পরিচালক হন। বর্তমানেও তিনি ২৫০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পের পরিচালক। নাজিরুল ইসলাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হল শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন। ইডি শফিকুল ইসলাম তাঁর বদলির আদেশের পরও নাজিরুলকে রাজশাহী জোনের প্রধান হিসেবে পদায়ন করেন। একইভাবে আওয়ামীপন্থী আরেক উপসহকারী প্রকৌশলী শামসুল আলমকে রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলায় এনেছেন ইডি শফিকুল।
নিয়মবহির্ভূতভাবে সহকারী মেকানিক মনিরুজ্জামানকে উপসহকারী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি এবং সরকার পতনের পর তাঁর বদলি ঠেকিয়ে পছন্দের এলাকায় পদায়ন করেছেন ইডি শফিকুল।
আওয়ামী সিন্ডিকেট
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সংস্থার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান বিএমডিএতে একটি বলয় তৈরি করেছেন। ভারপ্রাপ্ত সচিব এনামুল কাদিরও ‘মাহফুজ সিন্ডিকেটের’ লোক হিসেবে পরিচিত। মাহফুজুর রহমান বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের রাজশাহী অঞ্চলের চাকরিবিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের মনোনীত আইইবি রাজশাহী কেন্দ্রের সদস্য। তাঁর বিরুদ্ধে খাল খনন প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে দুদক মামলা করেছিল।
জানা গেছে, বিএমডিএর আওয়ামীপন্থী কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জীবন লাঠি হাতে সরাসরি ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে মাঠে নামেন। সরকার পতনের পরও কয়েক মাস তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সম্প্রতি জীবনকে প্রধান কার্যালয় থেকে বদলি করা হলেও তাঁর সংগঠনের সভাপতি আব্দুস সাত্তার এখনো বহাল।
এদিকে বদলির আদেশের পরও দপ্তর না ছাড়ায় গত ২৩ মার্চ শফিকুল ইসলামের কক্ষে গিয়ে তাঁকে দপ্তর ছেড়ে যেতে বাধ্য করেন বিএনপিপন্থী কর্মকর্তারা। সেদিন তিনি দপ্তর ছাড়লেও হেনস্তার অভিযোগে মামলা করেছেন বিএনপিপন্থী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে।
জানতে চাইলে সাবেক ইডি শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কারও প্রতি আমার ব্যক্তিগত রাগ-অনুরাগ নেই। আওয়ামীপন্থীদের সুবিধা দেওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না। আর বদলির আদেশ হলেও রিলিজ না নেওয়া পর্যন্ত আমি যেকোনো কাজই করতে পারি।’
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
৩ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
৩ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা সামনে রেখে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সীমান্তে পুশ ইন, গরু চোরাচালান ও কোরবানির পশুর চামড়া পাচার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ৪৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন (বিজিবি)।
৩ ঘণ্টা আগে