নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের আগে স্যালাইন দেওয়ার পর ‘কিডনি অকেজো হয়ে’ অন্তত চার প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁদের মৃত্যু হয়। হাসপাতালটিতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়া দুই নারী এখনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি রয়েছেন।
অভিযোগ উঠেছে, মৃত্যুর ঘটনা ধামাচাপা দিতে মারা যাওয়া নারীদের মধ্যে দুই-একজনের স্বজনদের ‘ম্যানেজ’ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদিকে ওই স্যালাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। তবে বিষয়টি জেলা সিভিল সার্জন কিংবা স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ে জানায়নি বেসরকারি এই হাসপাতাল।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য হাসপাতালের পরিচালক ডা. সানাউল হক মিয়াকে অন্তত ১৫ বার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হাসপাতালের ইনচার্জ ইলিয়াস হোসেনকে আজ শুক্রবার তাঁর অফিসে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে তিনি বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে কমিটি হয়েছে। তাঁরা কাজ করছেন।’ মৃত নারীদের নাম-ঠিকানা জানতে চাইলে ইলিয়াস হোসেন বলেন, তিনি বাথরুমে আছেন, বেরিয়ে কথা বলবেন। পরে অসংখ্যবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
হাসপাতালের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, সম্প্রতি সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের আগে আইভি স্যালাইন দেওয়ার পর ছয় নারীর শারীরিক সমস্যা শুরু হয়। অস্ত্রোপচারের পর ধীরে ধীরে তাঁদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তাঁদের কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায়। হার্টে ব্লক দেখা দেয়। এভাবে একপর্যায়ে চারজন নারীর মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে দুজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তবে সূত্রটি ওই নারীদের নাম-পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি।
তবে খোঁজ নিয়ে দুই নারীর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে। তাঁদের একজন রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার আনুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা আসমা খাতুন (৩৮)। আসমার স্বামী আফজাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার আরও এক নারীর বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে। ওই নারীর স্বামী তাঁর কিংবা স্ত্রীর নাম-পরিচয় প্রকাশ করার অনুমতি দেননি। তিনি বলেন, ‘ভাগ্যে মৃত্যু ছিল, হয়ে গেছে। এসব বলে আর লাভ নাই।’
মারা যাওয়া আসমা খাতুন একটি বেসরকারি সংস্থার রাজশাহীর পবা উপজেলা শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তাঁর স্বামী আফজাল হোসেন বলেন, আসমা খাতুন প্রথমবার গর্ভধারণ করেছিলেন। এক বছর ধরে প্রতি মাসেই তিনি ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. সুলতানা নাজনীন রিতার কাছে চেকআপ করাতেন। সন্তান প্রসবের সময় হলে গত ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় স্ত্রীকে হাসপাতালটিতে ভর্তি করেন। ভর্তির পর তাঁর স্ত্রীকে স্যালাইন দেওয়া হয়। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁর স্ত্রী সন্তানের জন্ম দেন। ধীরে ধীরে তাঁর স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হতে থাকে।
রাত ৪টার দিকে চিকিৎসকেরা জানান, আসমার দুটি কিডনিই অকেজো হয়ে পড়েছে। হার্টের কার্যক্ষমতাও কমে গেছে। আফজাল হোসেন তখন বলেন, গর্ভধারণের পুরোটা সময়ই তিনি মাসে মাসে স্ত্রীকে চেকআপ করিয়েছেন। তখন কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। হঠাৎ এখন এত সমস্যা কেন? চিকিৎসকেরা তখন জানান, এটা স্যালাইনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
আফজাল হোসেন বলেন, ওই রাতেই ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব লোক ও অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে আসমাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ১৫ মিনিট পর আসমা মারা যান। আসমার মৃত্যুর পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছে। তবে তিনি আপস করতে চান না। তিনি স্ত্রীর অপমৃত্যুর বিচার চান। এ নিয়ে তিনি মামলা করবেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা নাজনীন রিতার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে। ঘটনা তদন্তে গঠিত ছয় সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান হাসপাতালটির সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘স্যালাইন দেওয়ার পর কয়েকজন রোগীর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে। আমরা শুধু আসমা খাতুনের ব্যাপারটা তদন্ত করছি। ওই স্যালাইনটা আর ব্যবহার করা হচ্ছে না। এটা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মো. ফারুক বলেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ঘটনাটা শুনলাম, সেটাও অন্য মাধ্যমে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের কিছু জানায়নি। আমরা সব তথ্য চেয়েছি হাসপাতাল থেকে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখব। হাসপাতালের গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিভাগকে ঘটনাটি না জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অন্যায় করেছে। এটা খুবই স্পর্শকাতর ব্যাপার। আমাদের জানানো উচিত ছিল। আমরা জানতে পারলে আমাদের মতো করে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে পারতাম। তারা কেন আমাদের কাছে এটা লুকিয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
রাজশাহীতে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের আগে স্যালাইন দেওয়ার পর ‘কিডনি অকেজো হয়ে’ অন্তত চার প্রসূতির মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি রাজশাহীর ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাঁদের মৃত্যু হয়। হাসপাতালটিতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়া দুই নারী এখনো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি রয়েছেন।
অভিযোগ উঠেছে, মৃত্যুর ঘটনা ধামাচাপা দিতে মারা যাওয়া নারীদের মধ্যে দুই-একজনের স্বজনদের ‘ম্যানেজ’ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এদিকে ওই স্যালাইন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়েছে। তবে বিষয়টি জেলা সিভিল সার্জন কিংবা স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ে জানায়নি বেসরকারি এই হাসপাতাল।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য হাসপাতালের পরিচালক ডা. সানাউল হক মিয়াকে অন্তত ১৫ বার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। হাসপাতালের ইনচার্জ ইলিয়াস হোসেনকে আজ শুক্রবার তাঁর অফিসে পাওয়া যায়নি। মোবাইল ফোনে তিনি বলেন, ‘ঘটনা তদন্তে কমিটি হয়েছে। তাঁরা কাজ করছেন।’ মৃত নারীদের নাম-ঠিকানা জানতে চাইলে ইলিয়াস হোসেন বলেন, তিনি বাথরুমে আছেন, বেরিয়ে কথা বলবেন। পরে অসংখ্যবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
হাসপাতালের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, সম্প্রতি সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের আগে আইভি স্যালাইন দেওয়ার পর ছয় নারীর শারীরিক সমস্যা শুরু হয়। অস্ত্রোপচারের পর ধীরে ধীরে তাঁদের অবস্থা আরও খারাপ হয়। তাঁদের কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায়। হার্টে ব্লক দেখা দেয়। এভাবে একপর্যায়ে চারজন নারীর মৃত্যু হয়েছে। বর্তমানে দুজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। তবে সূত্রটি ওই নারীদের নাম-পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি।
তবে খোঁজ নিয়ে দুই নারীর নাম-ঠিকানা পাওয়া গেছে। তাঁদের একজন রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার আনুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা আসমা খাতুন (৩৮)। আসমার স্বামী আফজাল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার আরও এক নারীর বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে। ওই নারীর স্বামী তাঁর কিংবা স্ত্রীর নাম-পরিচয় প্রকাশ করার অনুমতি দেননি। তিনি বলেন, ‘ভাগ্যে মৃত্যু ছিল, হয়ে গেছে। এসব বলে আর লাভ নাই।’
মারা যাওয়া আসমা খাতুন একটি বেসরকারি সংস্থার রাজশাহীর পবা উপজেলা শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তাঁর স্বামী আফজাল হোসেন বলেন, আসমা খাতুন প্রথমবার গর্ভধারণ করেছিলেন। এক বছর ধরে প্রতি মাসেই তিনি ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. সুলতানা নাজনীন রিতার কাছে চেকআপ করাতেন। সন্তান প্রসবের সময় হলে গত ১৯ মার্চ সন্ধ্যায় স্ত্রীকে হাসপাতালটিতে ভর্তি করেন। ভর্তির পর তাঁর স্ত্রীকে স্যালাইন দেওয়া হয়। এরপর রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিজারিয়ান অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে তাঁর স্ত্রী সন্তানের জন্ম দেন। ধীরে ধীরে তাঁর স্ত্রীর শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হতে থাকে।
রাত ৪টার দিকে চিকিৎসকেরা জানান, আসমার দুটি কিডনিই অকেজো হয়ে পড়েছে। হার্টের কার্যক্ষমতাও কমে গেছে। আফজাল হোসেন তখন বলেন, গর্ভধারণের পুরোটা সময়ই তিনি মাসে মাসে স্ত্রীকে চেকআপ করিয়েছেন। তখন কোনো সমস্যা ধরা পড়েনি। হঠাৎ এখন এত সমস্যা কেন? চিকিৎসকেরা তখন জানান, এটা স্যালাইনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
আফজাল হোসেন বলেন, ওই রাতেই ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের নিজস্ব লোক ও অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে আসমাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ১৫ মিনিট পর আসমা মারা যান। আসমার মৃত্যুর পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে আপস করার প্রস্তাব দিয়েছে। তবে তিনি আপস করতে চান না। তিনি স্ত্রীর অপমৃত্যুর বিচার চান। এ নিয়ে তিনি মামলা করবেন।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সুলতানা নাজনীন রিতার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে। ঘটনা তদন্তে গঠিত ছয় সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান হাসপাতালটির সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. আবু বকর সিদ্দিকী বলেন, ‘স্যালাইন দেওয়ার পর কয়েকজন রোগীর ক্ষেত্রে সমস্যা হয়েছে। আমরা শুধু আসমা খাতুনের ব্যাপারটা তদন্ত করছি। ওই স্যালাইনটা আর ব্যবহার করা হচ্ছে না। এটা পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।’
রাজশাহীর সিভিল সার্জন ডা. আবু সাইদ মো. ফারুক বলেন, ‘কিছুক্ষণ আগে ঘটনাটা শুনলাম, সেটাও অন্য মাধ্যমে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের কিছু জানায়নি। আমরা সব তথ্য চেয়েছি হাসপাতাল থেকে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখব। হাসপাতালের গাফিলতি থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আনোয়ারুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিভাগকে ঘটনাটি না জানিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অন্যায় করেছে। এটা খুবই স্পর্শকাতর ব্যাপার। আমাদের জানানো উচিত ছিল। আমরা জানতে পারলে আমাদের মতো করে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে পারতাম। তারা কেন আমাদের কাছে এটা লুকিয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২৩ মিনিট আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
২ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২ ঘণ্টা আগে