নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মহিনুল হাসান আজ বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদের কাছে তাঁর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
এই প্রতিবেদনে তিনি তিনটি সুপারিশও করেছেন। এর মধ্যে জমির যে অংশে ঋত্বিকের পৈতৃক বাড়িটি ছিল সে স্থানটির মালিকানা ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটিকে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন।
রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়া এলাকার এই পৈতৃক বাড়িতে ঋত্বিক ঘটকের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের সময় কেটেছে। বাড়ির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেয়। এরপর জায়গাটির উত্তরে গড়ে তোলা হয়েছে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের ভবন।
এ ভবনের দক্ষিণ অংশে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতিবিজড়িত পুরোনো বাড়ির ঘরগুলো দাঁড়িয়ে ছিল। বাড়িটি অপসারণ করে সেখানে অন্য স্থাপনা করার চেষ্টা অনেক আগে থেকেই করছিল কলেজ কর্তৃপক্ষ।
সারা দেশে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ডামাডোলের মধ্যে গত ৬ ও ৭ আগস্ট ঋত্বিকের শেষ স্মৃতিচিহ্নটুকু গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ১৪ আগস্ট বিষয়টি জানতে পেরে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির সদস্যরা কলেজে ছুটে যান এবং বাড়ি ভাঙার পেছনে কর্তৃপক্ষের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নেন।
তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছেন, ‘ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক ভিটা হিসেবে দাবি করা ভবনটি ভাঙার জন্য গত ৬ আগস্ট সন্ধ্যার পর একদল লোক হাতুড়ি, শাবল নিয়ে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক কলেজের ভেতরে আক্রমণ করে এবং তারা ভবনটির উত্তর পাশের পুরো ওয়াল, দক্ষিণ-পশ্চিম কর্নারের আংশিক ওয়াল ভেঙে ফেলে। সে সময় কলেজের নৈশপ্রহরী মাহফুজ উর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন, কিন্তু তিনি কাউকে চেনেন না বলে দাবি করেছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আনিসুর রহমান ফোনে বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে যান এবং যারা ভবন ভাঙছিলেন তারা তখন চলে যান। অধ্যক্ষও কাউকে চিহ্নিত করতে পারেননি বলে দাবি করেছেন। কলেজের সিসিটিভি ক্যামেরা গত ৬ আগস্ট দুপুর ১২টা ৪৭ মিনিটের পর থেকে বন্ধ থাকায় ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করা যায়নি।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘কলেজের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক করার জন্য ৭ আগস্ট দুপুরে অধ্যক্ষ মিস্ত্রি শামীম মিয়াকে রাস্তায় পড়ে থাকা ভবনের ভাঙা আবর্জনা পরিষ্কার করার নির্দেশ দেন। নির্দেশ অনুযায়ী মিস্ত্রি ছয়জন শ্রমিক নিয়ে ভবনের ভাঙা ইট ও আবর্জনা একটি জায়গায় স্তূপ করেন। ঝুলে পড়া টিন ধরে টান দিলে ভবনের বাকি তিন পাশের ওয়াল ভেঙে পড়তে শুরু করে। পরবর্তীতে মিস্ত্রিরা একপাশের তিন ফুট ওয়াল রেখে অবশিষ্ট ওয়াল ভেঙে এক জায়গায় স্তূপাকারে রাখেন। ঘটনার এই অংশে বাঙালি চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বসতভিটার অবশিষ্ট অংশ সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি। বরং ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনটির অবশিষ্টাংশ ভেঙে স্তূপ করে রাখা হয়। এতে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি সংরক্ষণের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়।’
প্রতিবেদনে জায়গাকে কেন্দ্র করে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির টানাপোড়েনের বিষয়টিও উঠে আসে। বলা হয়, ‘আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাঙালি চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত পৈতৃক বসতভিটা সংরক্ষণ এবং প্রতিবছর ৪ নভেম্বর এখানে জন্ম দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও ঋত্বিক সম্মাননা পদক প্রদান অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটি ও হোমিওপ্যাথিক কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে টানাপোড়েন চলছিল। একদিকে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত বসতভিটা, অন্যদিকে জায়গাটি হোমিওপ্যাথিক কলেজের রেকর্ডিংয়ে মালিকানাধীন। পরস্পর বিরোধী এই অবস্থানের কারণে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি সংরক্ষণের বিষয়টি অবহেলিত রয়েছে।’
তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর সুপারিশে বলেছেন, ঋত্বিক ঘটক রাজশাহী; তথা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের ব্যক্তিত্ব। এ ধরনের ব্যক্তিত্বকে তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং তাঁর স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করা সবার দায়িত্ব। তাই রাজশাহী হোমিওপ্যাথি কলেজের অভ্যন্তরে অবস্থিত ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত স্থানটি স্থায়ীভাবে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির নামে মালিকানা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সুপারিশ করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেছেন, স্থায়ী মালিকানা না পাওয়া পর্যন্ত কলেজ কর্তৃপক্ষ জায়গাটি সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ফিল্ম সোসাইটি নির্বিঘ্নে জায়গাটি ব্যবহার করবে। আগামী ৪ নভেম্বর ঋত্বিক ঘটকের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বরাবরের মতো অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ জায়গাটি প্রস্তুত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তদন্ত কর্মকর্তা সেখানে একটি ‘ঋত্বিক মঞ্চ ও ঋত্বিক সংরক্ষণাগার’ দ্রুত নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ জানিয়েছেন, তিনি তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছেন। প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মহিনুল হাসান আজ বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদের কাছে তাঁর তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।
এই প্রতিবেদনে তিনি তিনটি সুপারিশও করেছেন। এর মধ্যে জমির যে অংশে ঋত্বিকের পৈতৃক বাড়িটি ছিল সে স্থানটির মালিকানা ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটিকে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন।
রাজশাহী নগরের মিয়াপাড়া এলাকার এই পৈতৃক বাড়িতে ঋত্বিক ঘটকের শৈশব, কৈশোর ও তারুণ্যের সময় কেটেছে। বাড়ির ৩৪ শতাংশ জমি ১৯৮৯ সালে তৎকালীন এরশাদ সরকার রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজকে ইজারা দেয়। এরপর জায়গাটির উত্তরে গড়ে তোলা হয়েছে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের ভবন।
এ ভবনের দক্ষিণ অংশে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতিবিজড়িত পুরোনো বাড়ির ঘরগুলো দাঁড়িয়ে ছিল। বাড়িটি অপসারণ করে সেখানে অন্য স্থাপনা করার চেষ্টা অনেক আগে থেকেই করছিল কলেজ কর্তৃপক্ষ।
সারা দেশে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ডামাডোলের মধ্যে গত ৬ ও ৭ আগস্ট ঋত্বিকের শেষ স্মৃতিচিহ্নটুকু গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ১৪ আগস্ট বিষয়টি জানতে পেরে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির সদস্যরা কলেজে ছুটে যান এবং বাড়ি ভাঙার পেছনে কর্তৃপক্ষের হাত রয়েছে বলে অভিযোগ করেন। তাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্তের উদ্যোগ নেন।
তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছেন, ‘ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক ভিটা হিসেবে দাবি করা ভবনটি ভাঙার জন্য গত ৬ আগস্ট সন্ধ্যার পর একদল লোক হাতুড়ি, শাবল নিয়ে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক কলেজের ভেতরে আক্রমণ করে এবং তারা ভবনটির উত্তর পাশের পুরো ওয়াল, দক্ষিণ-পশ্চিম কর্নারের আংশিক ওয়াল ভেঙে ফেলে। সে সময় কলেজের নৈশপ্রহরী মাহফুজ উর রহমান ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন, কিন্তু তিনি কাউকে চেনেন না বলে দাবি করেছেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আনিসুর রহমান ফোনে বিষয়টি অবগত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে যান এবং যারা ভবন ভাঙছিলেন তারা তখন চলে যান। অধ্যক্ষও কাউকে চিহ্নিত করতে পারেননি বলে দাবি করেছেন। কলেজের সিসিটিভি ক্যামেরা গত ৬ আগস্ট দুপুর ১২টা ৪৭ মিনিটের পর থেকে বন্ধ থাকায় ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকে চিহ্নিত করা যায়নি।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘কলেজের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক করার জন্য ৭ আগস্ট দুপুরে অধ্যক্ষ মিস্ত্রি শামীম মিয়াকে রাস্তায় পড়ে থাকা ভবনের ভাঙা আবর্জনা পরিষ্কার করার নির্দেশ দেন। নির্দেশ অনুযায়ী মিস্ত্রি ছয়জন শ্রমিক নিয়ে ভবনের ভাঙা ইট ও আবর্জনা একটি জায়গায় স্তূপ করেন। ঝুলে পড়া টিন ধরে টান দিলে ভবনের বাকি তিন পাশের ওয়াল ভেঙে পড়তে শুরু করে। পরবর্তীতে মিস্ত্রিরা একপাশের তিন ফুট ওয়াল রেখে অবশিষ্ট ওয়াল ভেঙে এক জায়গায় স্তূপাকারে রাখেন। ঘটনার এই অংশে বাঙালি চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের পৈতৃক বসতভিটার অবশিষ্ট অংশ সংরক্ষণের কোনো উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয়নি। বরং ঝুঁকি বিবেচনায় ভবনটির অবশিষ্টাংশ ভেঙে স্তূপ করে রাখা হয়। এতে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি সংরক্ষণের বিষয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়।’
প্রতিবেদনে জায়গাকে কেন্দ্র করে কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির টানাপোড়েনের বিষয়টিও উঠে আসে। বলা হয়, ‘আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাঙালি চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত পৈতৃক বসতভিটা সংরক্ষণ এবং প্রতিবছর ৪ নভেম্বর এখানে জন্ম দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা, চলচ্চিত্র প্রদর্শন ও ঋত্বিক সম্মাননা পদক প্রদান অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটি ও হোমিওপ্যাথিক কলেজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে টানাপোড়েন চলছিল। একদিকে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত বসতভিটা, অন্যদিকে জায়গাটি হোমিওপ্যাথিক কলেজের রেকর্ডিংয়ে মালিকানাধীন। পরস্পর বিরোধী এই অবস্থানের কারণে ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি সংরক্ষণের বিষয়টি অবহেলিত রয়েছে।’
তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর সুপারিশে বলেছেন, ঋত্বিক ঘটক রাজশাহী; তথা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের ব্যক্তিত্ব। এ ধরনের ব্যক্তিত্বকে তরুণ প্রজন্মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া এবং তাঁর স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করা সবার দায়িত্ব। তাই রাজশাহী হোমিওপ্যাথি কলেজের অভ্যন্তরে অবস্থিত ঋত্বিক ঘটকের স্মৃতি বিজড়িত স্থানটি স্থায়ীভাবে ঋত্বিক ঘটক ফিল্ম সোসাইটির নামে মালিকানা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সুপারিশ করেছেন তদন্ত কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেছেন, স্থায়ী মালিকানা না পাওয়া পর্যন্ত কলেজ কর্তৃপক্ষ জায়গাটি সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ফিল্ম সোসাইটি নির্বিঘ্নে জায়গাটি ব্যবহার করবে। আগামী ৪ নভেম্বর ঋত্বিক ঘটকের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বরাবরের মতো অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ জায়গাটি প্রস্তুত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তদন্ত কর্মকর্তা সেখানে একটি ‘ঋত্বিক মঞ্চ ও ঋত্বিক সংরক্ষণাগার’ দ্রুত নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করেছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ জানিয়েছেন, তিনি তদন্ত প্রতিবেদন পেয়েছেন। প্রতিবেদনের সুপারিশের আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন।
৫ মিনিট আগে
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
২৯ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৩২ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশেরপুর প্রতিনিধি

শেরপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলামের গণসংযোগে হামলার অভিযোগ এবং তা নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে স্থানীয় রাজনীতি। অন্যদিকে এই অবস্থায় পাল্টাপাল্টি হামলার আশঙ্কায় স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরাজ করছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। গতকাল শনিবার বিকেলে শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে আজ রোববার বিকেল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় শাপলা চত্বর মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন। ওই সময় দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে বিএনপির সমর্থকেরা জামায়াত নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন। সংঘর্ষে শেরপুর জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন ও রাকিবুল হাসানসহ অন্তত ২০ জন আহত হন।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজনকে শেরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে ওই ঘটনার পর শুক্রবার রাতে বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীরা এলাকায় মুখোমুখি অবস্থান নেন। সন্ধ্যার পর থেকে শহরে পাল্টাপাল্টি প্রতিবাদ মিছিল হয়। হামলার অভিযোগে রাতে জামায়াত নেতা রাকিবুল হাসান বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় চারজনের নামসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ভোটের গণসংযোগে এমন ন্যক্কারজনক হামলায় শেরপুরবাসী উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত। এতে আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।’ তিনি ওই হামলার ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত সকলকে দ্রুত সময়ের মধ্যে শাস্তির আওতায় আনার জন্য ও নিবার্চনী কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ ও সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। গণসচেতনতার অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে রোববার বিকেল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ঘোষণা করেন তিনি। ওই সময় গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াতের সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনের এমপি প্রার্থী নুরুজ্জামান বাদল, জেলা প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে এর আগে হামলার অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে শুক্রবার রাতে শেরপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জেলা বিএনপি। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘জামায়াতের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে ডাকপাড়া গ্রামে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া দিতে গিয়েছিল। সেখানে কয়েকটি মসজিদে মিটিং-মিছিল করে গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরে এলাকাবাসী এর তীব্র প্রতিবাদ করলে তারা এলাকা ছেড়ে চলে আসে। এরপর থানায় গিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। তারা মিথ্যা কথা বলছে এবং উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করছে।’ তিনি ‘মিথ্যা মামলা’র তীব্র নিন্দা জানিয়ে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্য সাইফুল ইসলাম স্বপন, আক্রামুজ্জামান রাহাতসহ বিএনপির সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

শেরপুরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলামের গণসংযোগে হামলার অভিযোগ এবং তা নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে স্থানীয় রাজনীতি। অন্যদিকে এই অবস্থায় পাল্টাপাল্টি হামলার আশঙ্কায় স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে বিরাজ করছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। গতকাল শনিবার বিকেলে শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে গণসংযোগে হামলার প্রতিবাদে আজ রোববার বিকেল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় শাপলা চত্বর মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী।
জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন। ওই সময় দুই পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। পরে বিএনপির সমর্থকেরা জামায়াত নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা করেন। সংঘর্ষে শেরপুর জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি শফিউল ইসলাম স্বপন ও রাকিবুল হাসানসহ অন্তত ২০ জন আহত হন।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজনকে শেরপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে ওই ঘটনার পর শুক্রবার রাতে বিএনপি ও জামায়াতের কর্মীরা এলাকায় মুখোমুখি অবস্থান নেন। সন্ধ্যার পর থেকে শহরে পাল্টাপাল্টি প্রতিবাদ মিছিল হয়। হামলার অভিযোগে রাতে জামায়াত নেতা রাকিবুল হাসান বাদী হয়ে শেরপুর সদর থানায় চারজনের নামসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১২ জনের নামে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা হাফিজুর রহমান বলেন, ‘ভোটের গণসংযোগে এমন ন্যক্কারজনক হামলায় শেরপুরবাসী উদ্বিগ্ন ও উৎকণ্ঠিত। এতে আগামী নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।’ তিনি ওই হামলার ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত সকলকে দ্রুত সময়ের মধ্যে শাস্তির আওতায় আনার জন্য ও নিবার্চনী কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান।
সেই সঙ্গে আগামী নির্বাচনে সুষ্ঠু পরিবেশ ও সামগ্রিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাসীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান। গণসচেতনতার অংশ হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে রোববার বিকেল ৪টায় শহরের খোয়ারপাড় মোড় থেকে থানা মোড় পর্যন্ত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ঘোষণা করেন তিনি। ওই সময় গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াতের সংসদ সদস্য প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনে জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনের এমপি প্রার্থী নুরুজ্জামান বাদল, জেলা প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি ও শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে এর আগে হামলার অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে শুক্রবার রাতে শেরপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জেলা বিএনপি। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. সিরাজুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘জামায়াতের লোকজন পূর্বপরিকল্পিতভাবে ডাকপাড়া গ্রামে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া দিতে গিয়েছিল। সেখানে কয়েকটি মসজিদে মিটিং-মিছিল করে গ্রামবাসীর মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরে এলাকাবাসী এর তীব্র প্রতিবাদ করলে তারা এলাকা ছেড়ে চলে আসে। এরপর থানায় গিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। তারা মিথ্যা কথা বলছে এবং উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করছে।’ তিনি ‘মিথ্যা মামলা’র তীব্র নিন্দা জানিয়ে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে জেলা বিএনপির সদস্য সাইফুল ইসলাম স্বপন, আক্রামুজ্জামান রাহাতসহ বিএনপির সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
২২ আগস্ট ২০২৪
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
২৯ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৩২ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে শ্বশুরের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে লিমা বেগম (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। নিহত লিমা ওই গ্রামের আব্দুর রবের স্ত্রী। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওই গৃহবধূকে আমরা মৃত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁর বুকের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গুরুতর ক্ষত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
স্বজন ও এলাকাবাসীর দাবি, অভিযুক্ত শ্বশুর মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুম খান এই ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযুক্ত মুকুল শেখকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে শ্বশুরের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে লিমা বেগম (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। নিহত লিমা ওই গ্রামের আব্দুর রবের স্ত্রী। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওই গৃহবধূকে আমরা মৃত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁর বুকের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গুরুতর ক্ষত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
স্বজন ও এলাকাবাসীর দাবি, অভিযুক্ত শ্বশুর মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুম খান এই ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযুক্ত মুকুল শেখকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
২২ আগস্ট ২০২৪
জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন।
৫ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৩২ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কার্তিকের শুরুতেই কুড়িগ্রামে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। পৌষ আসতে এখনো প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও প্রতি রাতে জেলাজুড়ে কুয়াশার স্পষ্ট উপস্থিতি শীতের আগমনকে ত্বরান্বিত করছে। দিনে সূর্যের দাপুটে উপস্থিতি থাকলেও রাতের আবহাওয়া কুয়াশার চাদরের দখলে যেতে শুরু করেছে। জানান দিচ্ছে শীত এল বলে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে জেলায় সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর একটু আগেই শীতের আগমন হচ্ছে। সন্ধ্যার পর কুয়াশা পড়ছে। গাছের পাতা, ফসল ও ঘাস কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকা মোটরসাইকেল বা অন্য কোনো বস্তুতে পড়ে থাকা কুয়াশার ফোঁটা জানান দিচ্ছে শীতের আগমন। রাতের বেলা গাছের পাতা গড়িয়ে কুয়াশা ঘরের টিনের চালে পড়ছে টিপটিপ শব্দে। ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকছে চারপাশ। তবে সে তুলনায় শীতানুভূতি নেই। এখনো বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। যদিও ইতিমধ্যে বাজারে ও সড়কের পাশের দোকানগুলোতে শীতের কাপড়ের পসরা সাজানো শুরু হয়েছে। যেন শীতকে বরণের প্রস্তুতি।
বিকেল হতেই শহরের বিভিন্ন মোড়ে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে নানা রকম শীতের পিঠা তৈরি শুরু করেছেন। ভাপা পিঠার সঙ্গে চলছে চিতই পিঠা বিক্রি।
কুড়িগ্রাম শহরের বাসিন্দা মুকুল বলেন, এ বছর একটু আগাম কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। রাতে ঘরের বাইরে শীত অনুভূত হচ্ছে। সড়কে গাড়ি চালালে কুয়াশার কুণ্ডলীর কারণে পথ চলতে সমস্যা হচ্ছে। জেলায় ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। তবে ঠান্ডা তুলনামূলক কম।

উলিপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী রসুলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর বলেন, ‘রাতে ভালোই কুয়াশা পড়া শুরু হইছে। এখনো সেই অর্থে ঠান্ডা লাগে না। তবে বোঝা যাচ্ছে যে ঠান্ডা শুরু হচ্ছে।’
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আল-আমিন মাসুদ বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে সড়কপথে চলার সময় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে কুয়াশার মাত্রা দেখে মনে হয়েছে যেন পৌষ মাস শুরু হয়েছে। তবে দিনে গরম, কিন্তু রাতের তাপমাত্রা কমছে। এ সময় শিশুদের সুরক্ষায় বাড়তি যত্ন নেওয়া উচিত। রাতে বৈদ্যুতিক পাখার গতি কমিয়ে রাখাসহ শিশুদের বাইরে নিয়ে গেলে ধুলাবালু ও ঠান্ডা এড়িয়ে চলতে হবে।’
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমছে। ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। মধ্য নভেম্বর থেকে তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।

কার্তিকের শুরুতেই কুড়িগ্রামে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। পৌষ আসতে এখনো প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও প্রতি রাতে জেলাজুড়ে কুয়াশার স্পষ্ট উপস্থিতি শীতের আগমনকে ত্বরান্বিত করছে। দিনে সূর্যের দাপুটে উপস্থিতি থাকলেও রাতের আবহাওয়া কুয়াশার চাদরের দখলে যেতে শুরু করেছে। জানান দিচ্ছে শীত এল বলে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে জেলায় সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর একটু আগেই শীতের আগমন হচ্ছে। সন্ধ্যার পর কুয়াশা পড়ছে। গাছের পাতা, ফসল ও ঘাস কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকা মোটরসাইকেল বা অন্য কোনো বস্তুতে পড়ে থাকা কুয়াশার ফোঁটা জানান দিচ্ছে শীতের আগমন। রাতের বেলা গাছের পাতা গড়িয়ে কুয়াশা ঘরের টিনের চালে পড়ছে টিপটিপ শব্দে। ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকছে চারপাশ। তবে সে তুলনায় শীতানুভূতি নেই। এখনো বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। যদিও ইতিমধ্যে বাজারে ও সড়কের পাশের দোকানগুলোতে শীতের কাপড়ের পসরা সাজানো শুরু হয়েছে। যেন শীতকে বরণের প্রস্তুতি।
বিকেল হতেই শহরের বিভিন্ন মোড়ে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে নানা রকম শীতের পিঠা তৈরি শুরু করেছেন। ভাপা পিঠার সঙ্গে চলছে চিতই পিঠা বিক্রি।
কুড়িগ্রাম শহরের বাসিন্দা মুকুল বলেন, এ বছর একটু আগাম কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। রাতে ঘরের বাইরে শীত অনুভূত হচ্ছে। সড়কে গাড়ি চালালে কুয়াশার কুণ্ডলীর কারণে পথ চলতে সমস্যা হচ্ছে। জেলায় ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। তবে ঠান্ডা তুলনামূলক কম।

উলিপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী রসুলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর বলেন, ‘রাতে ভালোই কুয়াশা পড়া শুরু হইছে। এখনো সেই অর্থে ঠান্ডা লাগে না। তবে বোঝা যাচ্ছে যে ঠান্ডা শুরু হচ্ছে।’
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আল-আমিন মাসুদ বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে সড়কপথে চলার সময় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে কুয়াশার মাত্রা দেখে মনে হয়েছে যেন পৌষ মাস শুরু হয়েছে। তবে দিনে গরম, কিন্তু রাতের তাপমাত্রা কমছে। এ সময় শিশুদের সুরক্ষায় বাড়তি যত্ন নেওয়া উচিত। রাতে বৈদ্যুতিক পাখার গতি কমিয়ে রাখাসহ শিশুদের বাইরে নিয়ে গেলে ধুলাবালু ও ঠান্ডা এড়িয়ে চলতে হবে।’
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমছে। ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। মধ্য নভেম্বর থেকে তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
২২ আগস্ট ২০২৪
জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন।
৫ মিনিট আগে
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
২৯ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

কালজয়ী চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পৈতৃক বাড়ি সংরক্ষণে রাজশাহী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের অবহেলা প্রমাণিত হয়েছে। বাড়িটি পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর ঘটনা তদন্তে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করেছেন।
২২ আগস্ট ২০২৪
জামায়াত নেতাদের অভিযোগ, ২৪ অক্টোবর (শুক্রবার) জুমার নামাজের পর শেরপুর-১ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত প্রার্থী হাফেজ রাশেদুল ইসলাম সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী ইউনিয়নের ডাকপাড়া গ্রামে গণসংযোগে বের হলে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা বাধা দেন।
৫ মিনিট আগে
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
২৯ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৩২ মিনিট আগে