রিপন চন্দ্র রায়, রাবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক পুরনজিত মহালদার। মুখে সর্বদাই হাসি লেগে থাকত তাঁর। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের ধরন ও আন্তরিকতার কারণে তিনি শিক্ষার্থীদের কাছে ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয়। পুরো ক্যাম্পাসেও ছিলেন পরিচিত মুখ। যে কোনো বিপদে সবার আগে যাঁর কাছে ছুটে যেতেন, তাঁর মৃত্যুতে একজন আদর্শ শিক্ষক হারালেন শিক্ষার্থীরা।
গত সোমবার দুপুরে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে বের হয়েছিলেন পুরনজিত মহালদার। কিন্তু মেয়েকে নিয়ে আর বাসায় ফেরা হয়নি। রাজশাহী নগরের ছোট বনগ্রাম এলাকার বারো রাস্তার মোড়ে স্কুটার নিয়ে বালুর ওপর পড়ে গিয়ে একটি ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা খান। তাতে মাথা ও হাতে গুরুতর আঘাত পান তিনি। তাঁকে আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত ২টা ৩৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
পুরনজিত মহালদারের মরদেহ গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মু. শহীদুল্লাহ একাডেমিক ভবনের সামনে আনা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। এই প্রয়াণ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তাঁরা। মরদেহ বিভাগের সামনে নিয়ে এলে কান্নায় ভেঙে পড়েন শিক্ষার্থীরা। পুরো এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বন্ধুজন অনেকেই ফেসবুকে পোস্ট করে শোক প্রকাশ ও স্মৃতিচারণ করেছেন।
পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, ‘স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, “কেমন আছিস বাবা?” আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সব ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে। আর একজন দায়িত্বশীল পিতার মতো আমাদের সহযোগিতা করতেন তিনি। স্যারের এ বিদায় কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।’
মাস্টার্সের আরেক শিক্ষার্থী সুমন রায় বলেন, ‘বিভাগের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্যার ছিলেন পুরনজিত মহালদার। তাঁর পড়ানোর ধরন, শিক্ষার্থীদের প্রতি আন্তরিকতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যেত। আমাদের যেকোনো প্রয়োজন ও বিপদ-আপদে সবার আগে ছুটে যেতাম পুরনজিত স্যারের কাছে। অথবা নির্দ্বিধায় ফোন করতাম। তিনি নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে আমাদের সাহায্য করতেন। তিনি আমাদের ওপর একটা বটবৃক্ষের মতো ছিলেন। তাঁর প্রয়াণে আমরা সেই বটবৃক্ষটি হারালাম।’
বাংলা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী অর্বাক আদিত্য তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘ছাত্রদের বিপদের কথা শুনে উদ্বিগ্ন হওয়া মানুষটাও চলে গেলেন। ক্যাম্পাস ছাড়ার পর একবারই কথা হয়েছে। অনেক জ্বালিয়েছি আপনাকে। ক্ষমা চাওয়ার সুযোগও হলো না। আমরা আপনাকে ভালোবাসি স্যার। আপনারে মনে রাখব।’

বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শারমিন আক্তার শিমু ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন। এই গ্রহে আপনার মতো অমায়িক মানুষ আর দুটি মেলা ভার। আপনি ছিলেন একজন, আমাদের পুরনজিত মহালদার।’
বিভাগের শিক্ষার্থী নাদিরা নিশা তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা একজন আদর্শ বাবাকে হারিয়ে ফেলল।’
বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক শহীদ ইকবাল বলেন, ‘এ ঘটনা আমাদের জন্য অত্যন্ত মর্মান্তিক ও বেদনার। এমন একজন মেধাবী, সংস্কৃতিমনা, প্রগতিশীল চিন্তার তরুণ শিক্ষকের এমন প্রয়াণ আমাদের বিভাগের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি অত্যন্ত শিক্ষার্থীবান্ধব একজন শিক্ষক ছিলেন। এ ছাড়া সহকর্মী হিসেবেও তিনি বন্ধুসুলভ ছিলেন।’
বিভাগে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বেলা পৌনে ১১টার দিকে মরদেহ পুরনজিত মহালদারের গ্রামের বাড়ি খুলনার ডুমুরিয়ার রংপুর গ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মরদেহবাহী গাড়িটি সেখানে পৌঁছায়। প্রথমে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ‘শিক্ষা কল্যাণ সংঘ’ প্রাঙ্গণে নেওয়া হয়। পরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে কেন্দ্রীয় শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
পুরনজিত মহালদার ২০১২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ২০২০ সালে তিনি সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ‘আহমদ ছফার কথাসাহিত্য’ শীর্ষক গবেষণা গ্রন্থসহ তাঁর বেশ কিছু প্রবন্ধ গবেষণাপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তান রেখে গেছেন।
এদিকে পুরনজিত মহালদারের মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন ও অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন খান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কর্মকাণ্ডে প্রয়াতের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক পুরনজিত মহালদার। মুখে সর্বদাই হাসি লেগে থাকত তাঁর। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের ধরন ও আন্তরিকতার কারণে তিনি শিক্ষার্থীদের কাছে ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয়। পুরো ক্যাম্পাসেও ছিলেন পরিচিত মুখ। যে কোনো বিপদে সবার আগে যাঁর কাছে ছুটে যেতেন, তাঁর মৃত্যুতে একজন আদর্শ শিক্ষক হারালেন শিক্ষার্থীরা।
গত সোমবার দুপুরে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে বের হয়েছিলেন পুরনজিত মহালদার। কিন্তু মেয়েকে নিয়ে আর বাসায় ফেরা হয়নি। রাজশাহী নগরের ছোট বনগ্রাম এলাকার বারো রাস্তার মোড়ে স্কুটার নিয়ে বালুর ওপর পড়ে গিয়ে একটি ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা খান। তাতে মাথা ও হাতে গুরুতর আঘাত পান তিনি। তাঁকে আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সোমবার রাত ২টা ৩৫ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
পুরনজিত মহালদারের মরদেহ গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মু. শহীদুল্লাহ একাডেমিক ভবনের সামনে আনা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, সহকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। এই প্রয়াণ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তাঁরা। মরদেহ বিভাগের সামনে নিয়ে এলে কান্নায় ভেঙে পড়েন শিক্ষার্থীরা। পুরো এলাকায় নেমে আসে শোকের ছায়া। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও বন্ধুজন অনেকেই ফেসবুকে পোস্ট করে শোক প্রকাশ ও স্মৃতিচারণ করেছেন।
পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, ‘স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, “কেমন আছিস বাবা?” আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সব ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে। আর একজন দায়িত্বশীল পিতার মতো আমাদের সহযোগিতা করতেন তিনি। স্যারের এ বিদায় কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না।’
মাস্টার্সের আরেক শিক্ষার্থী সুমন রায় বলেন, ‘বিভাগের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্যার ছিলেন পুরনজিত মহালদার। তাঁর পড়ানোর ধরন, শিক্ষার্থীদের প্রতি আন্তরিকতা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যেত। আমাদের যেকোনো প্রয়োজন ও বিপদ-আপদে সবার আগে ছুটে যেতাম পুরনজিত স্যারের কাছে। অথবা নির্দ্বিধায় ফোন করতাম। তিনি নিজের সর্বোচ্চটা দিয়ে আমাদের সাহায্য করতেন। তিনি আমাদের ওপর একটা বটবৃক্ষের মতো ছিলেন। তাঁর প্রয়াণে আমরা সেই বটবৃক্ষটি হারালাম।’
বাংলা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী অর্বাক আদিত্য তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘ছাত্রদের বিপদের কথা শুনে উদ্বিগ্ন হওয়া মানুষটাও চলে গেলেন। ক্যাম্পাস ছাড়ার পর একবারই কথা হয়েছে। অনেক জ্বালিয়েছি আপনাকে। ক্ষমা চাওয়ার সুযোগও হলো না। আমরা আপনাকে ভালোবাসি স্যার। আপনারে মনে রাখব।’

বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শারমিন আক্তার শিমু ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘একটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের পতন। এই গ্রহে আপনার মতো অমায়িক মানুষ আর দুটি মেলা ভার। আপনি ছিলেন একজন, আমাদের পুরনজিত মহালদার।’
বিভাগের শিক্ষার্থী নাদিরা নিশা তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা একজন আদর্শ বাবাকে হারিয়ে ফেলল।’
বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক শহীদ ইকবাল বলেন, ‘এ ঘটনা আমাদের জন্য অত্যন্ত মর্মান্তিক ও বেদনার। এমন একজন মেধাবী, সংস্কৃতিমনা, প্রগতিশীল চিন্তার তরুণ শিক্ষকের এমন প্রয়াণ আমাদের বিভাগের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি অত্যন্ত শিক্ষার্থীবান্ধব একজন শিক্ষক ছিলেন। এ ছাড়া সহকর্মী হিসেবেও তিনি বন্ধুসুলভ ছিলেন।’
বিভাগে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বেলা পৌনে ১১টার দিকে মরদেহ পুরনজিত মহালদারের গ্রামের বাড়ি খুলনার ডুমুরিয়ার রংপুর গ্রামের উদ্দেশে রওনা হয়। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মরদেহবাহী গাড়িটি সেখানে পৌঁছায়। প্রথমে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সংগঠন ‘শিক্ষা কল্যাণ সংঘ’ প্রাঙ্গণে নেওয়া হয়। পরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে কেন্দ্রীয় শ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।
পুরনজিত মহালদার ২০১২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে প্রভাষক পদে যোগদান করেন। ২০২০ সালে তিনি সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ‘আহমদ ছফার কথাসাহিত্য’ শীর্ষক গবেষণা গ্রন্থসহ তাঁর বেশ কিছু প্রবন্ধ গবেষণাপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তান রেখে গেছেন।
এদিকে পুরনজিত মহালদারের মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব, সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ মাঈন উদ্দীন ও অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন খান গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা কর্মকাণ্ডে প্রয়াতের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২২ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
২৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রাজশাহী মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ও কাঁকনহাট পুলিশ ফাঁড়ির যৌথ দল এ অভিযান চালায়। গ্রেপ্তার শেখ মিফতা ফাইজা (১৯) নাটোর সদর থানার দিঘাপাতিয়া এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার নাম মোশারফ হোসেন চপল শেখ।
এর আগে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফাইজার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় গালি দেন। এরপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি দেখিয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেন।
এ বিষয়ে আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান জানান, ফাইজা ওই ভিডিওটি ফেসবুকে রিল হিসেবে পোস্ট করেছিলেন। পরে তা দ্রুত ভাইরাল হয়। তানভির আহমেদ সুইট নামের এক ব্যক্তি ২৫ অক্টোবর বিষয়টি আরএমপির ডিবিকে অবহিত করেন।
ডিবি পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করলেও কৌশলে ফাইজা পালিয়ে যান। পরবর্তীকালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজা স্বীকার করেছেন, তিনি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী। তাঁর ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পর্যালোচনায় দেখা যায়, ফাইজা রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগের পক্ষে বিভিন্ন পোস্ট, ছবি ও ভিডিও শেয়ার করাসহ টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক অনলাইন গ্রুপ তৈরি করে সদস্যদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করতেন।
এ ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে নগরীর রাজপাড়া থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হচ্ছে। আজ মঙ্গলবারই তাঁকে আদালতে তুলে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হবে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।

পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, “স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, ‘কেমন আছিস বাবা?’ আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সকল ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে...
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২২ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
২৭ মিনিট আগেনড়াইল প্রতিনিধি

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহত মাসুদ শেখ কালিয়া উপজেলার শুক্তগ্রামের সবোর শেখের ছেলে। তিনি কালিয়া উপজেলার বাবরা-হাচলা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব ছিলেন।
কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, গতকাল রাত ৮টার দিকে উপজেলার শুক্তগ্রামে মোবাইল ফোন বেচাকেনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় সুজন খানের সঙ্গে মাসুদ রানার বিরোধ হয়। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসাও হয়। ওই রাতে শুক্তগ্রাম দত্তের মোড় বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে সুজন খান ও তাঁর লোকজন মাসুদ রানাকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে কালিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুমেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
নিহত মাসুদ রানার ছোট ভাই ওমর সানি শেখ অভিযোগ করে বলেন, ‘সুজন খান মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। আমার ভাই মাসুদ রানা তাঁকে মাদক কারবার থেকে বিরত থাকার জন্য বললে তিনি আমার ভাইয়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যাকাণ্ড ঘটান।’
ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত সুজন খান ও তাঁর পক্ষের লোকজন পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
কালিয়া থানার ওসি বলেন, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা চলছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মাদক বেচাকেনায় বাধা দেওয়ার বিষয় আছে কি না, সে বিষয়ে জানা নেই।

পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, “স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, ‘কেমন আছিস বাবা?’ আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সকল ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে...
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২২ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
২৭ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু জেলার এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট এনায়েতপুর থানার ১৫ পুলিশ হত্যা মামলার আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা কারাগারের ভারপ্রাপ্ত কারাধ্যক্ষ এস এম কামরুল হুদা বলেন, ‘চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল এনায়েতপুর থানায় পুলিশ হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আরও চারটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
কামরুল হুদা জানান, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন বাচ্চু। মঙ্গলবার সকালে কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত বাচ্চুর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু জেলার এনায়েতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট এনায়েতপুর থানার ১৫ পুলিশ হত্যা মামলার আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা কারাগারের ভারপ্রাপ্ত কারাধ্যক্ষ এস এম কামরুল হুদা বলেন, ‘চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল এনায়েতপুর থানায় পুলিশ হত্যা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চুকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আরও চারটি হত্যা মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
কামরুল হুদা জানান, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগসহ বিভিন্ন শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন বাচ্চু। মঙ্গলবার সকালে কারাগারে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত বাচ্চুর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, “স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, ‘কেমন আছিস বাবা?’ আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সকল ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে...
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে
২৭ মিনিট আগেত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ১৮ অক্টোবর ভোররাতে উপজেলার একটি গ্রামের ওই গৃহবধূ ঘর থেকে বের হয়ে শৌচাগারে যান। বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে মুখ চেপে ধরে তাঁকে দূরের একটি ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন আকমল। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে ওই যুবক পালিয়ে যান।
গৃহবধূর ছোট ভাই বলেন, ‘আমার বোনের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোররাতে ভাগনির ওড়না গায়ে দিয়ে আমার বোন টয়লেটে যান। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ওড়না দেখে আকমল আমার ভাগনিকে মনে করে বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর থেকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় পরিবারটি থানায় যেতে পারেনি। পরে বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে অভিযোগ করলে পুলিশ মামলা নেয়।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এক গৃহবধূ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মনসুর আহাম্মদ আরও বলেন, লোকজন বলছে, মেয়েকে ভেবে তার মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। তবে মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী উল্লেখ করেননি।

ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলায় এক গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। তিনি গতকাল সোমবার রাতে থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদীর এক স্বজনের অভিযোগ, রাতের অন্ধকারে ওই নারীর স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ভেবে তাঁকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।
অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আকমল হোসেন (৩৮)। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক বলে পুলিশ জানিয়েছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, ১৮ অক্টোবর ভোররাতে উপজেলার একটি গ্রামের ওই গৃহবধূ ঘর থেকে বের হয়ে শৌচাগারে যান। বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে মুখ চেপে ধরে তাঁকে দূরের একটি ধানখেতে নিয়ে ধর্ষণ করেন আকমল। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে স্বামী ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে ওই যুবক পালিয়ে যান।
গৃহবধূর ছোট ভাই বলেন, ‘আমার বোনের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েকে উত্ত্যক্ত করতেন আকমল। ঘটনার দিন ভোররাতে ভাগনির ওড়না গায়ে দিয়ে আমার বোন টয়লেটে যান। ধারণা করা হচ্ছে, সেই ওড়না দেখে আকমল আমার ভাগনিকে মনে করে বোনকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করেন। ঘটনার পর থেকে ভয়ভীতি ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় পরিবারটি থানায় যেতে পারেনি। পরে বোনকে নিয়ে থানায় গিয়ে অভিযোগ করলে পুলিশ মামলা নেয়।’
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এক গৃহবধূ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কথা রয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মনসুর আহাম্মদ আরও বলেন, লোকজন বলছে, মেয়েকে ভেবে তার মাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়েছে। তবে মামলার অভিযোগে এমন কিছু বাদী উল্লেখ করেননি।

পুরনজিত মহালদার শিক্ষার্থীদের পিতার মতো আগলে রাখতেন মন্তব্য করে বাংলা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী এরশাদ আলম বলেন, “স্যারের সঙ্গে দেখা হলেই কাঁধে হাত রেখে বলতেন, ‘কেমন আছিস বাবা?’ আমাদের পরিবারের খোঁজও নিতেন তিনি। ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে সকল ধরনের কথা শেয়ার করা যেত স্যারের সঙ্গে...
১৫ জানুয়ারি ২০২৫
রাজশাহীতে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভের সামনে দাঁড়িয়ে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া সেই তরুণীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাতে গোদাগাড়ী উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগে
নড়াইলের কালিয়ায় মাসুদ রানা শেখ (৫০) নামের স্বেচ্ছাসেবক দলের এক নেতাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগের দিন গতকাল সোমবার রাতে তাঁর ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জে কারাগারে আহমদ মোস্তফা খান বাচ্চু নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
২২ মিনিট আগে