শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে একসঙ্গে ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ (পোকামাকড় নিধনের বিষ) খেয়ে স্বামী ও স্ত্রী ‘আত্মহত্যা’ করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে পৌরশহরের পৌরশহরের হাজিপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত স্বামী ও স্ত্রী হলেন- জিসান (২২) ও ফারজানা আক্তার মিম (১৯)
নিহতের পরিবার জানিয়েছে, শুক্রবার সকালে জিসান তাঁর স্ত্রী মিমকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যান। দুপুরে তাঁরা একসঙ্গেই বাড়িতে ফেরেন। এরপর বিকেল ৪টার দিকে তাঁরা গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়েছেন বলে পরিবারের সদস্যদের জানান। তখন তাঁদের অসুস্থ অবস্থায় শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
সেখানে অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিম মারা যান। এর ১৫ মিনিট পর স্বামী জিসানও মারা যান। কি কারণে তাঁরা গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা তা বলতে পারেননি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রতিবেশী বলেন, ‘মিম তার বাবার কাছে কিছু টাকা গচ্ছিত রেখেছিলেন। সেই টাকা আনার জন্য জিসান তাঁকে চাপ দিচ্ছিল। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। এটাকে কেন্দ্র করে দুজন গ্যাসের ট্যাবলেট থাকতে পারেন।’
শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার তাহসিন জান্নাত জুঁই আজকের পত্রিকাকে জানান, জিসান ও মিম নামের দুজনকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা বিষাক্ত কিছু সেবন করেছে বলে মনে হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেলে জিসান এবং মিম নামের দুজন মারা যাওয়ার পর তাঁদের মরদেহ পুলিশ হেফাজতে নিয়ে মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বগুড়ার শেরপুরে একসঙ্গে ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ (পোকামাকড় নিধনের বিষ) খেয়ে স্বামী ও স্ত্রী ‘আত্মহত্যা’ করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে পৌরশহরের পৌরশহরের হাজিপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত স্বামী ও স্ত্রী হলেন- জিসান (২২) ও ফারজানা আক্তার মিম (১৯)
নিহতের পরিবার জানিয়েছে, শুক্রবার সকালে জিসান তাঁর স্ত্রী মিমকে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যান। দুপুরে তাঁরা একসঙ্গেই বাড়িতে ফেরেন। এরপর বিকেল ৪টার দিকে তাঁরা গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়েছেন বলে পরিবারের সদস্যদের জানান। তখন তাঁদের অসুস্থ অবস্থায় শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।
সেখানে অবস্থার অবনতি হলে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা ৬টার দিকে মিম মারা যান। এর ১৫ মিনিট পর স্বামী জিসানও মারা যান। কি কারণে তাঁরা গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা তা বলতে পারেননি।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রতিবেশী বলেন, ‘মিম তার বাবার কাছে কিছু টাকা গচ্ছিত রেখেছিলেন। সেই টাকা আনার জন্য জিসান তাঁকে চাপ দিচ্ছিল। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য চলছিল। এটাকে কেন্দ্র করে দুজন গ্যাসের ট্যাবলেট থাকতে পারেন।’
শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার তাহসিন জান্নাত জুঁই আজকের পত্রিকাকে জানান, জিসান ও মিম নামের দুজনকে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। তাঁরা বিষাক্ত কিছু সেবন করেছে বলে মনে হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর তাঁদের উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেডিকেলে জিসান এবং মিম নামের দুজন মারা যাওয়ার পর তাঁদের মরদেহ পুলিশ হেফাজতে নিয়ে মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান খোন্দকার বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হবে।
গত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ মিনিট আগেপুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে