মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রইশুদ্দীন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। তবে স্বজনেরা বিষয়টি জানতে পারেন গতকাল রাতে।
আজ মঙ্গলবার রইশুদ্দীনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ায় গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে স্বামীর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিলাপ করছিলেন রইশুদ্দীনের স্ত্রী নাসরিন বেগম। এ সময় স্বজনেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিএসএফের গুলিতে যুবকের মৃত্যু হলেও বাহিনীর কেউ বাড়িতে এসে খোঁজ নেননি।
রইশুদ্দীন মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ার কামরুজ্জামানের ছেলে। ২০১৫ সালের জুনে যোগ দেন বিজিবি সৈনিক পদে। এরপর থেকে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের অধীনে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে কর্মরত ছিলেন যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফর গুলি পেটে বিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরে তাঁর মরদেহ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায় তাঁদের হেফাজতে।
সংশ্লিষ্টদের তথ্য মতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার দিবাগত রাতে চোরাকারবারিরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারত থেকে অবৈধ পথে গরু আনার সময় টহলরত বিজিবি সদস্যরা খবর পায়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে তাঁরা গরু ফেলে ভারতের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।
এ সময় বিজিবির টহল দলের সদস্য সৈনিক রইশুদ্দীন চোরাকারবারিদের পেছনে ধাওয়া করতে করতে ঘন কুয়াশায় দলছুট হয়ে পড়েন। এরপরে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে খবর আসে বিএসএফর গুলিতে আহত হয়ে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রইশুদ্দীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ভোরে রইশুদ্দীনের মৃত্যু হলেও তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানতে পারে সোমবার রাতে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বজনেরা। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাহিদ হোসেনকে গতকাল দিবাগত রাত ১টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন, এমন মৃত্যুর বিষয়ে তাঁদের জানা নেই।
নিহত রইশুদ্দীনের চাচা আব্দুল আলিম বলেন, ‘দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনীর টগবগে এক যুবক দায়িত্বরত অবস্থায় সীমান্তে আরেকটি দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে মারা যাবেন বিশ্বাস করতেই কষ্ট হচ্ছে। এ নিয়ে রাষ্ট্রের কোনো জরুরি পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। মৃত্যুর খবরে এলাকাজুড়ে শোকের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের স্ত্রী, দুই সন্তান ও বাবা মাকে এলাকার মানুষ সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না। অথচ কর্মরত বাহিনীটির কোনো সদস্য তাঁর বাড়িতে যাননি।’

স্থানীয় দোকান্দার বাবু আলী বলেন, ‘রইশুদ্দীনের এলাকায় বেশ সুনাম রয়েছে। ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসলেই মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত অর্থ দিয়ে সহায়তা করতেন। গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। আমরা এখন তাঁর সহায়তা থেকে বঞ্চিত হলাম। পরিবার হারাল তাদের সন্তানকে।’
রইশুদ্দীনের আপন মেজ ভাই ও বিজিবি সদস্য মাসুম রেজা বাবু বলেন, ‘আমি সোমবার রাতে ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ৪৯ ব্যাটালিয়নে অবস্থান করছি। কখন মরদেহ বুঝে পাব, তারও নিশ্চয়তা নেই। শুনেছি বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সিদ্ধান্ত কী সেটিও জানতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পাঁচ ভাই বোন। এর মধ্যে আমি আর রইশুদ্দীন বিজিবিতে ও বড় ভাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন। রইশুদ্দীনের বড় মেয়ে চার বছরের রাফিয়া ও পাঁচ মাসের ছেলে একটি শিশু রয়েছে।’
নিহতের স্ত্রী নাসরিন বেগম বলেন, ‘বিয়ের অল্প সময়ে দুই শিশু সন্তান নিয়ে আমাকে বিধবা হতে হলো। সন্তানদের কি বুঝ দিব আমি। আর আমি বা কীভাবে দুই সন্তান নিয়ে জীবনসংগ্রাম করব।’ বিলাপ করতে করতে পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে তিনি এমন হত্যাকাণ্ডের কঠোর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, দায়িত্বে যাওয়ার সময় মোবাইল ফোনে সব শেষ একবার কথা হয়েছে। আর কোনো দিন কথা হবে না। দ্রুত মরদেহ ফিরিয়ে আনার দাবি জানান নাসরিন বেগম।
প্রসঙ্গগত, গতকাল সোমবার ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল এই সৈনিকের মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয় এবং জানা যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈনিক রইশুদ্দীন মৃত্যুবরণ করেছেন।

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রইশুদ্দীন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। তবে স্বজনেরা বিষয়টি জানতে পারেন গতকাল রাতে।
আজ মঙ্গলবার রইশুদ্দীনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ায় গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে স্বামীর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিলাপ করছিলেন রইশুদ্দীনের স্ত্রী নাসরিন বেগম। এ সময় স্বজনেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিএসএফের গুলিতে যুবকের মৃত্যু হলেও বাহিনীর কেউ বাড়িতে এসে খোঁজ নেননি।
রইশুদ্দীন মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ার কামরুজ্জামানের ছেলে। ২০১৫ সালের জুনে যোগ দেন বিজিবি সৈনিক পদে। এরপর থেকে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের অধীনে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে কর্মরত ছিলেন যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফর গুলি পেটে বিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরে তাঁর মরদেহ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায় তাঁদের হেফাজতে।
সংশ্লিষ্টদের তথ্য মতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার দিবাগত রাতে চোরাকারবারিরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারত থেকে অবৈধ পথে গরু আনার সময় টহলরত বিজিবি সদস্যরা খবর পায়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে তাঁরা গরু ফেলে ভারতের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।
এ সময় বিজিবির টহল দলের সদস্য সৈনিক রইশুদ্দীন চোরাকারবারিদের পেছনে ধাওয়া করতে করতে ঘন কুয়াশায় দলছুট হয়ে পড়েন। এরপরে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে খবর আসে বিএসএফর গুলিতে আহত হয়ে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রইশুদ্দীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ভোরে রইশুদ্দীনের মৃত্যু হলেও তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানতে পারে সোমবার রাতে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বজনেরা। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাহিদ হোসেনকে গতকাল দিবাগত রাত ১টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন, এমন মৃত্যুর বিষয়ে তাঁদের জানা নেই।
নিহত রইশুদ্দীনের চাচা আব্দুল আলিম বলেন, ‘দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনীর টগবগে এক যুবক দায়িত্বরত অবস্থায় সীমান্তে আরেকটি দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে মারা যাবেন বিশ্বাস করতেই কষ্ট হচ্ছে। এ নিয়ে রাষ্ট্রের কোনো জরুরি পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। মৃত্যুর খবরে এলাকাজুড়ে শোকের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের স্ত্রী, দুই সন্তান ও বাবা মাকে এলাকার মানুষ সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না। অথচ কর্মরত বাহিনীটির কোনো সদস্য তাঁর বাড়িতে যাননি।’

স্থানীয় দোকান্দার বাবু আলী বলেন, ‘রইশুদ্দীনের এলাকায় বেশ সুনাম রয়েছে। ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসলেই মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত অর্থ দিয়ে সহায়তা করতেন। গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। আমরা এখন তাঁর সহায়তা থেকে বঞ্চিত হলাম। পরিবার হারাল তাদের সন্তানকে।’
রইশুদ্দীনের আপন মেজ ভাই ও বিজিবি সদস্য মাসুম রেজা বাবু বলেন, ‘আমি সোমবার রাতে ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ৪৯ ব্যাটালিয়নে অবস্থান করছি। কখন মরদেহ বুঝে পাব, তারও নিশ্চয়তা নেই। শুনেছি বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সিদ্ধান্ত কী সেটিও জানতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পাঁচ ভাই বোন। এর মধ্যে আমি আর রইশুদ্দীন বিজিবিতে ও বড় ভাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন। রইশুদ্দীনের বড় মেয়ে চার বছরের রাফিয়া ও পাঁচ মাসের ছেলে একটি শিশু রয়েছে।’
নিহতের স্ত্রী নাসরিন বেগম বলেন, ‘বিয়ের অল্প সময়ে দুই শিশু সন্তান নিয়ে আমাকে বিধবা হতে হলো। সন্তানদের কি বুঝ দিব আমি। আর আমি বা কীভাবে দুই সন্তান নিয়ে জীবনসংগ্রাম করব।’ বিলাপ করতে করতে পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে তিনি এমন হত্যাকাণ্ডের কঠোর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, দায়িত্বে যাওয়ার সময় মোবাইল ফোনে সব শেষ একবার কথা হয়েছে। আর কোনো দিন কথা হবে না। দ্রুত মরদেহ ফিরিয়ে আনার দাবি জানান নাসরিন বেগম।
প্রসঙ্গগত, গতকাল সোমবার ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল এই সৈনিকের মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয় এবং জানা যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈনিক রইশুদ্দীন মৃত্যুবরণ করেছেন।
মো. তারেক রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রইশুদ্দীন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। তবে স্বজনেরা বিষয়টি জানতে পারেন গতকাল রাতে।
আজ মঙ্গলবার রইশুদ্দীনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ায় গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে স্বামীর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিলাপ করছিলেন রইশুদ্দীনের স্ত্রী নাসরিন বেগম। এ সময় স্বজনেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিএসএফের গুলিতে যুবকের মৃত্যু হলেও বাহিনীর কেউ বাড়িতে এসে খোঁজ নেননি।
রইশুদ্দীন মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ার কামরুজ্জামানের ছেলে। ২০১৫ সালের জুনে যোগ দেন বিজিবি সৈনিক পদে। এরপর থেকে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের অধীনে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে কর্মরত ছিলেন যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফর গুলি পেটে বিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরে তাঁর মরদেহ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায় তাঁদের হেফাজতে।
সংশ্লিষ্টদের তথ্য মতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার দিবাগত রাতে চোরাকারবারিরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারত থেকে অবৈধ পথে গরু আনার সময় টহলরত বিজিবি সদস্যরা খবর পায়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে তাঁরা গরু ফেলে ভারতের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।
এ সময় বিজিবির টহল দলের সদস্য সৈনিক রইশুদ্দীন চোরাকারবারিদের পেছনে ধাওয়া করতে করতে ঘন কুয়াশায় দলছুট হয়ে পড়েন। এরপরে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে খবর আসে বিএসএফর গুলিতে আহত হয়ে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রইশুদ্দীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ভোরে রইশুদ্দীনের মৃত্যু হলেও তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানতে পারে সোমবার রাতে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বজনেরা। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাহিদ হোসেনকে গতকাল দিবাগত রাত ১টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন, এমন মৃত্যুর বিষয়ে তাঁদের জানা নেই।
নিহত রইশুদ্দীনের চাচা আব্দুল আলিম বলেন, ‘দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনীর টগবগে এক যুবক দায়িত্বরত অবস্থায় সীমান্তে আরেকটি দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে মারা যাবেন বিশ্বাস করতেই কষ্ট হচ্ছে। এ নিয়ে রাষ্ট্রের কোনো জরুরি পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। মৃত্যুর খবরে এলাকাজুড়ে শোকের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের স্ত্রী, দুই সন্তান ও বাবা মাকে এলাকার মানুষ সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না। অথচ কর্মরত বাহিনীটির কোনো সদস্য তাঁর বাড়িতে যাননি।’

স্থানীয় দোকান্দার বাবু আলী বলেন, ‘রইশুদ্দীনের এলাকায় বেশ সুনাম রয়েছে। ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসলেই মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত অর্থ দিয়ে সহায়তা করতেন। গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। আমরা এখন তাঁর সহায়তা থেকে বঞ্চিত হলাম। পরিবার হারাল তাদের সন্তানকে।’
রইশুদ্দীনের আপন মেজ ভাই ও বিজিবি সদস্য মাসুম রেজা বাবু বলেন, ‘আমি সোমবার রাতে ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ৪৯ ব্যাটালিয়নে অবস্থান করছি। কখন মরদেহ বুঝে পাব, তারও নিশ্চয়তা নেই। শুনেছি বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সিদ্ধান্ত কী সেটিও জানতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পাঁচ ভাই বোন। এর মধ্যে আমি আর রইশুদ্দীন বিজিবিতে ও বড় ভাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন। রইশুদ্দীনের বড় মেয়ে চার বছরের রাফিয়া ও পাঁচ মাসের ছেলে একটি শিশু রয়েছে।’
নিহতের স্ত্রী নাসরিন বেগম বলেন, ‘বিয়ের অল্প সময়ে দুই শিশু সন্তান নিয়ে আমাকে বিধবা হতে হলো। সন্তানদের কি বুঝ দিব আমি। আর আমি বা কীভাবে দুই সন্তান নিয়ে জীবনসংগ্রাম করব।’ বিলাপ করতে করতে পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে তিনি এমন হত্যাকাণ্ডের কঠোর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, দায়িত্বে যাওয়ার সময় মোবাইল ফোনে সব শেষ একবার কথা হয়েছে। আর কোনো দিন কথা হবে না। দ্রুত মরদেহ ফিরিয়ে আনার দাবি জানান নাসরিন বেগম।
প্রসঙ্গগত, গতকাল সোমবার ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল এই সৈনিকের মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয় এবং জানা যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈনিক রইশুদ্দীন মৃত্যুবরণ করেছেন।

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রইশুদ্দীন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। তবে স্বজনেরা বিষয়টি জানতে পারেন গতকাল রাতে।
আজ মঙ্গলবার রইশুদ্দীনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ায় গেলে স্বজনদের আহাজারি করতে দেখা যায়। পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে স্বামীর হত্যাকাণ্ডের বিচার চেয়ে বিলাপ করছিলেন রইশুদ্দীনের স্ত্রী নাসরিন বেগম। এ সময় স্বজনেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে জানান, দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিএসএফের গুলিতে যুবকের মৃত্যু হলেও বাহিনীর কেউ বাড়িতে এসে খোঁজ নেননি।
রইশুদ্দীন মনাকষা ইউনিয়নের সাহাপাড়ার কামরুজ্জামানের ছেলে। ২০১৫ সালের জুনে যোগ দেন বিজিবি সৈনিক পদে। এরপর থেকে বিভিন্ন ব্যাটালিয়নের অধীনে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে কর্মরত ছিলেন যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফর গুলি পেটে বিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। পরে তাঁর মরদেহ বিএসএফ সদস্যরা নিয়ে যায় তাঁদের হেফাজতে।
সংশ্লিষ্টদের তথ্য মতে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত রোববার দিবাগত রাতে চোরাকারবারিরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারত থেকে অবৈধ পথে গরু আনার সময় টহলরত বিজিবি সদস্যরা খবর পায়। এ সময় বিজিবি সদস্যরা চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে তাঁরা গরু ফেলে ভারতের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়।
এ সময় বিজিবির টহল দলের সদস্য সৈনিক রইশুদ্দীন চোরাকারবারিদের পেছনে ধাওয়া করতে করতে ঘন কুয়াশায় দলছুট হয়ে পড়েন। এরপরে তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে খবর আসে বিএসএফর গুলিতে আহত হয়ে ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রইশুদ্দীন।
এদিকে গতকাল সোমবার ভোরে রইশুদ্দীনের মৃত্যু হলেও তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানতে পারে সোমবার রাতে। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্বজনেরা। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল নাহিদ হোসেনকে গতকাল দিবাগত রাত ১টার দিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি বলেন, এমন মৃত্যুর বিষয়ে তাঁদের জানা নেই।
নিহত রইশুদ্দীনের চাচা আব্দুল আলিম বলেন, ‘দেশের সীমান্তরক্ষা বাহিনীর টগবগে এক যুবক দায়িত্বরত অবস্থায় সীমান্তে আরেকটি দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে মারা যাবেন বিশ্বাস করতেই কষ্ট হচ্ছে। এ নিয়ে রাষ্ট্রের কোনো জরুরি পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না। মৃত্যুর খবরে এলাকাজুড়ে শোকের সৃষ্টি হয়েছে। নিহতের স্ত্রী, দুই সন্তান ও বাবা মাকে এলাকার মানুষ সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছে না। অথচ কর্মরত বাহিনীটির কোনো সদস্য তাঁর বাড়িতে যাননি।’

স্থানীয় দোকান্দার বাবু আলী বলেন, ‘রইশুদ্দীনের এলাকায় বেশ সুনাম রয়েছে। ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসলেই মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত অর্থ দিয়ে সহায়তা করতেন। গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। আমরা এখন তাঁর সহায়তা থেকে বঞ্চিত হলাম। পরিবার হারাল তাদের সন্তানকে।’
রইশুদ্দীনের আপন মেজ ভাই ও বিজিবি সদস্য মাসুম রেজা বাবু বলেন, ‘আমি সোমবার রাতে ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে ৪৯ ব্যাটালিয়নে অবস্থান করছি। কখন মরদেহ বুঝে পাব, তারও নিশ্চয়তা নেই। শুনেছি বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়েছে। সিদ্ধান্ত কী সেটিও জানতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পাঁচ ভাই বোন। এর মধ্যে আমি আর রইশুদ্দীন বিজিবিতে ও বড় ভাই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন। রইশুদ্দীনের বড় মেয়ে চার বছরের রাফিয়া ও পাঁচ মাসের ছেলে একটি শিশু রয়েছে।’
নিহতের স্ত্রী নাসরিন বেগম বলেন, ‘বিয়ের অল্প সময়ে দুই শিশু সন্তান নিয়ে আমাকে বিধবা হতে হলো। সন্তানদের কি বুঝ দিব আমি। আর আমি বা কীভাবে দুই সন্তান নিয়ে জীবনসংগ্রাম করব।’ বিলাপ করতে করতে পাঁচ মাসের শিশুকে কোলে নিয়ে তিনি এমন হত্যাকাণ্ডের কঠোর বিচার দাবি করেন।
তিনি বলেন, দায়িত্বে যাওয়ার সময় মোবাইল ফোনে সব শেষ একবার কথা হয়েছে। আর কোনো দিন কথা হবে না। দ্রুত মরদেহ ফিরিয়ে আনার দাবি জানান নাসরিন বেগম।
প্রসঙ্গগত, গতকাল সোমবার ৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল এই সৈনিকের মৃত্যুর খবরটি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, ঘটনার পরপরই এ বিষয়ে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করা হয় এবং জানা যায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সৈনিক রইশুদ্দীন মৃত্যুবরণ করেছেন।

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই ব্যক্তির নাম আরিফ হোসেন (৩১)। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া হাউজ বিল্ডিং এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বিকাশের একজন বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। একই সময় তাঁর সহকর্মী আজাদ হাওলাদার (৩০) ছুরিকাঘাতে আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আরিফ হোসেন ও আজাদ হাওলাদার দিনভর টঙ্গী এলাকার বিভিন্ন বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে বিকাশের টাকা সংগ্রহ শেষে ডিস্ট্রিবিউশন (পরিবেশক) অফিসে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। তাঁরা আনারকলি রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ছিনতাকারী তাঁদের গতিরোধ করে টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিলে আরিফকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। আর আজাদকে ছুরিকাঘাত করে। তখন ছিনতাইকারীরা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ আরিফ হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। এ সময় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। আহত আজাদ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে যান।
জেএ অ্যান্ড সন্স নামক বিকাশের টঙ্গী এলাকার পরিবেশক আফজাল হোসেন সেতু বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আরেক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছে। আমি মামলা করব।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই ব্যক্তির নাম আরিফ হোসেন (৩১)। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া হাউজ বিল্ডিং এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বিকাশের একজন বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। একই সময় তাঁর সহকর্মী আজাদ হাওলাদার (৩০) ছুরিকাঘাতে আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আরিফ হোসেন ও আজাদ হাওলাদার দিনভর টঙ্গী এলাকার বিভিন্ন বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে বিকাশের টাকা সংগ্রহ শেষে ডিস্ট্রিবিউশন (পরিবেশক) অফিসে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। তাঁরা আনারকলি রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ছিনতাকারী তাঁদের গতিরোধ করে টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিলে আরিফকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। আর আজাদকে ছুরিকাঘাত করে। তখন ছিনতাইকারীরা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ আরিফ হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। এ সময় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। আহত আজাদ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে যান।
জেএ অ্যান্ড সন্স নামক বিকাশের টঙ্গী এলাকার পরিবেশক আফজাল হোসেন সেতু বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আরেক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছে। আমি মামলা করব।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মো. রইস উদ্দিন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। আজ মঙ্গলবার রইস উদ্দিনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীর জোড়া গেট এলাকায় লেদ কারখানায় অভিযান চালিয়ে অন্তত ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এসব যন্ত্রাংশ অপর একটি লেদ কারখানায় পাঠানো হতো। পরে সেগুলো দিয়ে পিস্তল ও ওয়ান শুটারগান তৈরি করে বিক্রি হতো অপরাধীদের কাছে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড় গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
কেএমপির উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জোড়া গেট থেকে অস্ত্রের যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। লোহার ছাঁচের মধ্যে যন্ত্রাংশ তৈরি করা হচ্ছিল। যন্ত্রাংশগুলো অন্য স্থানে নিয়ে পূর্ণাঙ্গভাবে অস্ত্র তৈরি করা হতো। ডিবির একটি দল ওই কারখানার সন্ধান পেতে কাজ করছে। সেখান থেকে কাউকে পাওয়া গেলে আমরা জানতে পারব, খুলনার তৈরি হওয়া অস্ত্র কোথায় কোথায় যায়।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘খুলনার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই জোড় গেট এলাকা। এখানে এ ধরনের অস্ত্র তৈরির কারাখানা থাকবে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়। কিছুদিন আগে এ ধরনের যন্ত্রাংশের চালান বিভিন্ন স্থানে গেছে।’
কেএমপির ডিসি আরও বলেন, ‘বর্তমানে খুলনায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। আমরা অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছি। জলদস্যু এবং স্থানীয় উঠতি সন্ত্রাসীরা এখন থেকে অস্ত্র নিয়ে যায়।’
খুলনা ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে আমরা এখানে রেকি (নজরদারি) করেছি। লেদ কারখানার পাশাপাশি তাঁরা (মালিক ও কারিগর) পিস্তল এবং ওয়ান শুটারের যন্ত্রাংশ তৈরি করতেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা এখানে অভিযান চালিয়েছি। যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। আটক ব্যক্তিদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। খুব শিগগির আমরা ভালো সংবাদ দিতে পারব।’

খুলনা নগরীর জোড়া গেট এলাকায় লেদ কারখানায় অভিযান চালিয়ে অন্তত ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এসব যন্ত্রাংশ অপর একটি লেদ কারখানায় পাঠানো হতো। পরে সেগুলো দিয়ে পিস্তল ও ওয়ান শুটারগান তৈরি করে বিক্রি হতো অপরাধীদের কাছে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড় গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
কেএমপির উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জোড়া গেট থেকে অস্ত্রের যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। লোহার ছাঁচের মধ্যে যন্ত্রাংশ তৈরি করা হচ্ছিল। যন্ত্রাংশগুলো অন্য স্থানে নিয়ে পূর্ণাঙ্গভাবে অস্ত্র তৈরি করা হতো। ডিবির একটি দল ওই কারখানার সন্ধান পেতে কাজ করছে। সেখান থেকে কাউকে পাওয়া গেলে আমরা জানতে পারব, খুলনার তৈরি হওয়া অস্ত্র কোথায় কোথায় যায়।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘খুলনার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই জোড় গেট এলাকা। এখানে এ ধরনের অস্ত্র তৈরির কারাখানা থাকবে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়। কিছুদিন আগে এ ধরনের যন্ত্রাংশের চালান বিভিন্ন স্থানে গেছে।’
কেএমপির ডিসি আরও বলেন, ‘বর্তমানে খুলনায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। আমরা অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছি। জলদস্যু এবং স্থানীয় উঠতি সন্ত্রাসীরা এখন থেকে অস্ত্র নিয়ে যায়।’
খুলনা ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে আমরা এখানে রেকি (নজরদারি) করেছি। লেদ কারখানার পাশাপাশি তাঁরা (মালিক ও কারিগর) পিস্তল এবং ওয়ান শুটারের যন্ত্রাংশ তৈরি করতেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা এখানে অভিযান চালিয়েছি। যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। আটক ব্যক্তিদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। খুব শিগগির আমরা ভালো সংবাদ দিতে পারব।’

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মো. রইস উদ্দিন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। আজ মঙ্গলবার রইস উদ্দিনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইতিমধ্যে পরিশোধও করা হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট তথ্যমতে, শনিবার বিশাল মোটরসাইকেল শোডাউন ও গাড়িবহর নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করেন বিএনপির প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিন। সাতকানিয়ার বটতলী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত শুনানি শেষে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি, ২০২৫-এর ৯ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ২৭ ধারার বিধান অনুযায়ী এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন, সবই করা হবে। নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে কাউকে ছাড় নয়।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনের বক্তব্য জানার জন্য ফোন করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা খোন্দকার মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বেলা ২টার দিকে কর্ণফুলী থেকে লোহাগাড়া পর্যন্ত মোটরযান/যান্ত্রিক বাহনে নির্বাচনী শোডাউন করেন নাজমুল মোস্তফা আমিন।
অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে দেওয়া লাইভ ভিডিও সংযুক্ত করা হয়েছে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই লোহাগাড়ায় প্রশাসনের কড়াকড়ির মুখে পড়েন বিএনপির এই মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মং এছান।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইতিমধ্যে পরিশোধও করা হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট তথ্যমতে, শনিবার বিশাল মোটরসাইকেল শোডাউন ও গাড়িবহর নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করেন বিএনপির প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিন। সাতকানিয়ার বটতলী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত শুনানি শেষে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি, ২০২৫-এর ৯ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ২৭ ধারার বিধান অনুযায়ী এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন, সবই করা হবে। নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে কাউকে ছাড় নয়।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনের বক্তব্য জানার জন্য ফোন করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা খোন্দকার মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বেলা ২টার দিকে কর্ণফুলী থেকে লোহাগাড়া পর্যন্ত মোটরযান/যান্ত্রিক বাহনে নির্বাচনী শোডাউন করেন নাজমুল মোস্তফা আমিন।
অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে দেওয়া লাইভ ভিডিও সংযুক্ত করা হয়েছে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই লোহাগাড়ায় প্রশাসনের কড়াকড়ির মুখে পড়েন বিএনপির এই মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মং এছান।

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মো. রইস উদ্দিন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। আজ মঙ্গলবার রইস উদ্দিনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

যশোর ৪৯ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ধ্যানখোলা বিওপিতে সীমান্তরক্ষায় দায়িত্বে ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার মো. রইস উদ্দিন (২৫)। গতকাল সোমবার ভোরে বেনাপোল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মারা যান তিনি। আজ মঙ্গলবার রইস উদ্দিনের বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান
২৩ জানুয়ারি ২০২৪
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে