বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় ছাত্রদলের মিছিলে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপি ও সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মীর নামে মামলা হয়েছে। এ মামলায় ছাত্রদলের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার চার ছাত্রদল নেতা মেহেরাজুল ইসলাম বিপ্লব, আল রাজিব, রুবেল মিয়া ও ফারকাত সানজি বাঁধনকে আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল রোববার রাতে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের নিক্ষেপ করা ইটের আঘাতে চার পুলিশ আহত হয়েছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রদল নেতা নিহতের প্রতিবাদে লাঠি-সোঁটা নিয়ে বগুড়ায় বিক্ষোভ মিছিলের প্রস্তুতি নেন বিএনপি ও সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মী। তাঁরা শহরের নবাববাড়ি সড়কে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এতে চার পুলিশ কনস্টেবল আহত হন।
মামলা সূত্রে আরও জানা যায়, পুলিশের ধাওয়ায় বিএনপির নেতা–কর্মীরা পালিয়ে গেলে সেখান থেকে দুটি ককটেল, বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, লাঠি-সোঁটা ও রড জব্দ করা হয়। পরে বিএনপি কার্যালয়ের আশপাশে অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলায় সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল, শহর বিএনপির সভাপতি হামিদুল হক চৌধুরী হিরুসহ ৭০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন ঠেকাতে পুলিশ গায়েবি মামলা দিয়ে নেতা-কর্মীদের দমন করার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুরুল হক ভুঞা বলেন, গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে সোমবার বিকেলে বগুড়া জেলা বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কারণ ছাড়াই পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা করছেন। গত কয়েক দিনে ৬ উপজেলায় ১৬ থেকে ১৭ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৬০০ জনের নাম উল্লেখ ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৩ হাজার নেতা-কর্মীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।
বগুড়ায় ছাত্রদলের মিছিলে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে বিএনপি ও সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মীর নামে মামলা হয়েছে। এ মামলায় ছাত্রদলের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার চার ছাত্রদল নেতা মেহেরাজুল ইসলাম বিপ্লব, আল রাজিব, রুবেল মিয়া ও ফারকাত সানজি বাঁধনকে আজ সোমবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে গতকাল রোববার রাতে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের নিক্ষেপ করা ইটের আঘাতে চার পুলিশ আহত হয়েছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাত্রদল নেতা নিহতের প্রতিবাদে লাঠি-সোঁটা নিয়ে বগুড়ায় বিক্ষোভ মিছিলের প্রস্তুতি নেন বিএনপি ও সংগঠনের দুই শতাধিক নেতা-কর্মী। তাঁরা শহরের নবাববাড়ি সড়কে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে জমায়েত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করেন। এতে চার পুলিশ কনস্টেবল আহত হন।
মামলা সূত্রে আরও জানা যায়, পুলিশের ধাওয়ায় বিএনপির নেতা–কর্মীরা পালিয়ে গেলে সেখান থেকে দুটি ককটেল, বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, লাঠি-সোঁটা ও রড জব্দ করা হয়। পরে বিএনপি কার্যালয়ের আশপাশে অভিযান চালিয়ে চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলায় সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল, শহর বিএনপির সভাপতি হামিদুল হক চৌধুরী হিরুসহ ৭০ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সদর থানা বিএনপির সভাপতি মাফতুন আহম্মেদ খান রুবেল বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন ঠেকাতে পুলিশ গায়েবি মামলা দিয়ে নেতা-কর্মীদের দমন করার চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বগুড়া সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুরুল হক ভুঞা বলেন, গ্রেপ্তার চারজনকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এদিকে সোমবার বিকেলে বগুড়া জেলা বিএনপি দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, কারণ ছাড়াই পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা করছেন। গত কয়েক দিনে ৬ উপজেলায় ১৬ থেকে ১৭ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়াও ৬০০ জনের নাম উল্লেখ ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৩ হাজার নেতা-কর্মীকে মামলায় আসামি করা হয়েছে।
রাত আড়াইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, ধর্ষকের ফাঁসি চাই’, ‘আমার সোনার বাংলায়, ধর্ষকদের ঠাঁই নাই’, ‘ধর্ষকদের কালো হাত, ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘তুমি কে? আমি কে? আছিয়া, আছিয়া’...
১ ঘণ্টা আগেবিছানায় দুই হাত-দুই পা চারটি মোটা নাইলনের দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। হাতে-পায়ে যে অংশে বাঁধা সেখানে কালচে দাগ পড়ে গেছে। যখন নির্যাতন চলে, তখন মাঝেমধ্যে বাইরে থেকেও আর্তনাদ শোনা যায়। এমন মুমূর্ষু অবস্থায়ও ছাড় পাননি চট্টগ্রাম নগরীর পশ্চিম বাকলিয়া শান্তিনগর নিরাপদ হাউজিং সোসাইটির সত্তরোর্ধ্ব ব্যবসায়ী...
১ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে ধর্ষণ ও নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল হয়ে উঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। গতকাল শনিবার রাত ১২টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল করে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। ঘোষিত হয় ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ। এ সময় তাঁরা ধর্ষণের বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন এবং মাগুরার শিশু আসিয়ার সঙ্গে সহিংসতায়...
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
৭ ঘণ্টা আগে