বাউফল (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর বাউফলে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নবগঠিত কমিটিতে আওয়ামী নেতা পরিবারের সদস্য ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের সদস্য করে কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনাকে ঘিরে ফের আলোচনায় এসেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম।
দুদকের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয় থেকে গত ১১ সেপ্টেম্বর নতুন কমিটির বিষয়ে একটি চিঠি জারি করা হয়। গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) চিঠিটি দুদকের পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত কার্যালয় থেকে বাউফল উপজেলা প্রশাসনের কাছে পৌঁছালে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন কমিটির তালিকা ছড়িয়ে পড়লে উপজেলায় আলোচনা-সমালোচনা হয়।
নবগঠিত ৯ সদস্যের কমিটিতে সদস্য হয়েছেন বাউফল আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহানারা বেগম, যিনি এর আগে শিক্ষার্থীদের রোদে দাঁড় করিয়ে ইউএনও ও তাঁর স্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়ায় সমালোচিত হয়েছিলেন। এ ছাড়া নবগঠিত কমিটিতে এমন ব্যক্তিও আছেন, যিনি আগে সদস্যপদ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। এমনকি দুজন সদস্যের পরিচয়ও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাঁদের নামের পাশে দেওয়া ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর ভুল ছিল।
দুদক পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক তানভির আহমেদ বলেন, ‘ইউএনওর পাঠানো তালিকা অনুযায়ী অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি যাচাই করে আগামী রোববার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে ইউএনও আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সভাপতি এ এইচ এম শহিদুল হককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি প্রজাতন্ত্রের এমন কর্মচারী, যে মালিককেও শাস্তি দিতে পারি।’ সেই ঘটনার পর আবারও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নতুন তালিকা ঘিরে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ইউএনও আমিনুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
নবগঠিত কমিটির সহসভাপতি ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড. মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, ‘আমাকে সভাপতি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, আমি তা প্রত্যাখ্যান করেছি। এখন সহসভাপতি করা হয়েছে, কিন্তু আমি এই কমিটিতে থাকতে আগ্রহী নই।’
কমিটির সভাপতি ও ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইনায়েত হোসেন বলেন, ‘কমিটি গঠনের আগে সদস্যদের বিষয়ে আমাকে কিছু জানানো হয়নি। আজই প্রথম চিঠি পেয়ে বিষয়টি জেনেছি। পরিচিতি সভায় এসব বিষয় তুলে ধরা হবে।’
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমি বিষয়টি জানি না। তবে দুদক ও ইউএনওর সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নবগঠিত কমিটির অন্য দুই সদস্য নারগিস আক্তার ও আসমা বেগমের ঠিকানা ও ফোন নম্বর যাচাই করতে গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের চেনেন না। তাঁদের মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
পটুয়াখালীর বাউফলে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নবগঠিত কমিটিতে আওয়ামী নেতা পরিবারের সদস্য ও বিতর্কিত ব্যক্তিদের সদস্য করে কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনাকে ঘিরে ফের আলোচনায় এসেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম।
দুদকের বরিশাল বিভাগীয় কার্যালয় থেকে গত ১১ সেপ্টেম্বর নতুন কমিটির বিষয়ে একটি চিঠি জারি করা হয়। গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) চিঠিটি দুদকের পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত কার্যালয় থেকে বাউফল উপজেলা প্রশাসনের কাছে পৌঁছালে বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নতুন কমিটির তালিকা ছড়িয়ে পড়লে উপজেলায় আলোচনা-সমালোচনা হয়।
নবগঠিত ৯ সদস্যের কমিটিতে সদস্য হয়েছেন বাউফল আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহানারা বেগম, যিনি এর আগে শিক্ষার্থীদের রোদে দাঁড় করিয়ে ইউএনও ও তাঁর স্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়ায় সমালোচিত হয়েছিলেন। এ ছাড়া নবগঠিত কমিটিতে এমন ব্যক্তিও আছেন, যিনি আগে সদস্যপদ নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। এমনকি দুজন সদস্যের পরিচয়ও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাঁদের নামের পাশে দেওয়া ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর ভুল ছিল।
দুদক পটুয়াখালী জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক তানভির আহমেদ বলেন, ‘ইউএনওর পাঠানো তালিকা অনুযায়ী অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি যাচাই করে আগামী রোববার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে ইউএনও আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাবেক সভাপতি এ এইচ এম শহিদুল হককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি প্রজাতন্ত্রের এমন কর্মচারী, যে মালিককেও শাস্তি দিতে পারি।’ সেই ঘটনার পর আবারও দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির নতুন তালিকা ঘিরে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ইউএনও আমিনুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। পরে খুদে বার্তা পাঠিয়েও কোনো প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
নবগঠিত কমিটির সহসভাপতি ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ড. মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, ‘আমাকে সভাপতি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, আমি তা প্রত্যাখ্যান করেছি। এখন সহসভাপতি করা হয়েছে, কিন্তু আমি এই কমিটিতে থাকতে আগ্রহী নই।’
কমিটির সভাপতি ও ইদ্রিস মোল্লা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইনায়েত হোসেন বলেন, ‘কমিটি গঠনের আগে সদস্যদের বিষয়ে আমাকে কিছু জানানো হয়নি। আজই প্রথম চিঠি পেয়ে বিষয়টি জেনেছি। পরিচিতি সভায় এসব বিষয় তুলে ধরা হবে।’
জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ শহীদ হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমি বিষয়টি জানি না। তবে দুদক ও ইউএনওর সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নবগঠিত কমিটির অন্য দুই সদস্য নারগিস আক্তার ও আসমা বেগমের ঠিকানা ও ফোন নম্বর যাচাই করতে গিয়ে দেখা গেছে, স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁদের চেনেন না। তাঁদের মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া গেছে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১৭ মিনিট আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
৩৭ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
৪০ মিনিট আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে